![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১৯৭১ সালে স্বাধীন হতে কথিত "সাহায্য" (!) করে ৫৩ বছর যাবৎ বাংলাদেশকে বন্ধুত্বের নামে শোষণ করে চলেছে ভারত। বিশাল বাণিজ্য ঘাটতি থেকে শুরু করে সীমান্তে বাংলাদেশী হত্যা, তাদের গরুচোর আখ্যা দেয়া, আর সবশেষে আজ ত্রিপুরায় ড্যাম খুলে বাংলাদেশকে বন্যায় ভাসিয়ে দেয়া, কি করেনি তারা? তবুও একটি বিশেষ ধর্মাবলম্বী গোষ্ঠীক্স একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের মতানুসারী লোকেরা ভারতের পা চাটতে ভয়াবহ রকমের পছন্দ করে।
ভারতের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক এখন একটা ক্রান্তিকাল অতিক্রম করবে। কারণ তাদের ভৃত্য হিসেবে পরিচিত আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় নেই। তারা বাংলাদেশকে শুষে নিতে পারছে না আপাদত, না পারছে কোনো প্রভাব প্রতিপত্তি খাটাতে৷ ড: ইউনুস চিফ অ্যাডভাইসর হবার পর আমেরিকার প্রভাব বাংলাদেশের উপরে কিছুটা বাড়বে। এর ফলে ভারত আপাদত সুবিধা করতে পারবে না। আর তাই প্রপাগাণ্ডার মাধ্যমে এদেশে মাইনরিটি ভিক্টিম কার্ড খেলার চেষ্টা করছে তারা। তাতে খুব একটা সুবিধা করতে না পেরে এখন বন্যায় ভাসাচ্ছে বাংলাদেশকে, শুষ্ক মৌসুমে আবার খরায় ফেলে দেয়া এই তারাই।
পিনাকী ভট্টাচার্য ভারত বয়কট ক্যাম্পেইন শুরু করেছিলো, মাঝে কিছুটা ঝিমিয়ে গেলেও তা বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় ভারতীয় প্রোডাক্ট আওয়ামী লীগকে খেদানোর মাধ্যমে চাঙ্গা হয়ে উঠছে। এটা আবারও শুরু করা উচিত। লাখ লাখ ভারতীয় এখানে চাকরি করে, এদের বিতাড়িত করা উচিত। বাংলাদেশ থেকে রেমিট্যান্স নিয়ে বাংলাদেশীদের বুকেই গুলি চালানো, বন্যায় ডুবিয়ে মারা - এসব বন্ধে ইউনুস সরকারকেই উদ্যোগ নিতে হবে। Its now or never...কোনো গণতান্ত্রিক বা নির্বাচিত সরকার দ্বারা কাজটা কঠিন হবে।
ভালো কথা, আমরা কিন্তু আপাদত ইলিশ পাঠানোও বন্ধ রেখেছি। এই বন্যা এটারও প্রতিশোধ হতে পারে। পূজোয় দ্বিগুন বা চড়াদামে ইলিশ খেতে হবে, এই চিন্তায় বোধ হয় তাদের প্রেশার হাই হয়ে গেছে। হোক...এরা এসবই ডিজার্ভ করে।
আজ আবরার ফাহাদকে মনে পড়ছে খুব...
©somewhere in net ltd.