![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এবং শুরু হয়ে গেছে মুসলমানের ঘরে জন্ম নিয়েও আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে ভোগা কুলাঙ্গারদের আতশবাজি উৎসব! পশুপাখি তো আছেই, এগুলোর শব্দে শিশু মা*রা গেছে পর্যন্ত গত বছর, এ নিয়েও তাদের বিকার নেই। হায়াতের ক্ষণ আরেকটু ফুরিয়ে এলো, এই ভাবনাটা আসার কথা তো বাদই দিলাম! দান-খয়রাতে একটা আধলা পকেট থেকে বের না হলেও বাজি পুড়ানোতে হাজার-লাখ এরা খরচ করতে সিদ্ধহস্ত! গতবার আমাদের এলাকার একটা দোকানে আগুন পর্যন্ত লেগে গিয়েছিলো ঠিক এই সময়টাতেই। আতশবাজির সময়কার দৃশ্যগুলো দূর থেকে দেখলে গা*যায় হিজ*ড়াঈ+লী হা/ম+লার দৃশ্যগুলোও সবার মনে পড়ার কথা! অথচ এতকিছুর পরও এদের বুনো উল্লাস থামবে না! তাদের কয়েকটা জিনিস জেনে রাখা উচিত।
⬛ বিজাতীয় সংস্কৃতির অনুসরণ নিষিদ্ধ:
ইসলামে বিজাতীয় সংস্কৃতির অন্ধ অনুকরণ কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন: “যে ব্যক্তি কোনো জাতির অনুকরণ করে, সে তাদেরই অন্তর্ভুক্ত।” (সুনানে আবু দাউদ: ৪০৩১)
⬛ গান-বাজনা ও অশ্লীলতা: হজরত আবু মালেক আশআরী (রা.) বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন: "আমার উম্মতের মধ্যে এমন কিছু লোক আসবে, যারা ব্যভিচার, রেশম, মদ এবং গান-বাজনাকে হালাল মনে করবে।” (সহিহ বুখারি: ৫৫৯০)
⬛ আতশবাজি ও শব্দদূষণ: ইসলামে অন্যের কষ্টের কারণ হওয়া নিষিদ্ধ। রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন: “একজন প্রকৃত মুসলিম সেই ব্যক্তি, যার হাত এবং জিহ্বা থেকে অন্য মুসলিম নিরাপদ থাকে।” (সহিহ বুখারি: ১০)
আল্লাহ এই নর্দমার কীটদের হিদায়াত দিন, নতুবা তাদের উপর লানত বর্ষণ করুন!
©somewhere in net ltd.