![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অ্যান্টি-ফ্যাসিস্ট হিসেবে ও হাসিনার পলায়ন পরবর্তী সময়ে দাবানলের মতো ছড়িয়ে পড়া গুজবের বিরুদ্ধে জুলকারনাইন সায়েরের ভূমিকা অত্যন্ত প্রশংসনীয়। এটা একবাক্যে স্বীকার করি। কিন্তু বেশি সেক্যুলার সাজতে গিয়ে দ্বীনের বুঝ হারানো ও ঈমান বিধ্বংসী মন্তব্য করে নিজেকে হাসির পাত্র সে বানালেও পারতো। এর আগে নেত্র নিউজের তাসনিম খলিল আর সায়ের দুজনেই লগবটক আর ট্র্যাশগণ্ডার ইস্যুর পক্ষ নিয়ে নিজেদের আসল চেহারা দেখিয়ে দিয়েছিলো। সুতরাং অ্যান্টি-BAL ইস্যুতে এদের যতই বাহবা দিন, ইসলামিক ইস্যুতে এসব সেক্যুলাঙ্গারদের কথার চারআনা কর্ণপাতও করবেন না।
বাকি রইলো আসিফ মাহতাব উৎস ইস্যু। তার যে পোস্ট ভাইরাল হয়েছে, সেখানে আমার মতে, একটা বাক্যও ভুল নেই। ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের উৎসবে আমরা সহায়তা করলে তা শিরকে সহায়তা হিসেবে বিবেচিত হবে নিঃসন্দেহে, এটা কমনসেন্সওয়ালা লোকজন বুঝলেও চুষীল সমাজ, প্রগতিস্টিটিউট, সেক্যুত্তারা বোঝে না। আমাদের কুরবানী ঈদে সহায়তা করার জন্য বিধর্মী কাউকে পাওয়া না গেলেও তাদের উৎসবে জুটে যাওয়ার জন্য আমাদের প্রচুর অত্যুৎসাহী লোক পাওয়া যায়। সে যাই হোক, বিরোধিতাকারীরা কারা সেদিকে যাই। আসলে যারা তার বিরোধিতা করছে বা পোস্টে হাহা রিয়্যাক্ট দিয়ে ভরিয়ে ফেলছে, খোঁজ নিলে দেখা যাবে, এরা বেশিরভাগই হয় ব্র্যাক ভার্সিটির, বা মমকামিতা/রূ*পান্তরকামিতা সমর্থক নতুবা পিওর গায়ে দুর্গন্ধযুক্ত শাহডগি। এরা উৎসের সেই বই ছেঁড়ার সময়টা থেকে শুরু করেই তার বিরোধী। এদের বাবা-মা মমকামি হলে আজ হয়তো এসব নর্দমার কীটদের দেখা লাগতো না। আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্মকে কওমে লুতের ঘৃণ্য কর্মকাণ্ড থেকে রক্ষা করতে ডাঃ সারোয়ার, আসিফ মাহতাব উৎসরা লড়ে যাচ্ছেন, এটা তোর মতো পায়ুসেনার ভালো না লাগলে ইগ্নোর কর, সমালোচনা কেম্নে করোস?
©somewhere in net ltd.