নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ফ এর দৃষ্টিভঙ্গি

ফ এর দৃষ্টিভঙ্গি › বিস্তারিত পোস্টঃ

ক্যাম্পাসে দলীয় ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ হোক!

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১০:০৮

ক্যাম্পাসে দলীয় ছাত্ররাজনীতির বিপক্ষে ছিলাম, আছি, থাকবো। আজ কুয়েটে যা হলো, তারপরে তো এর পক্ষে আর কথা বলার মিনিমাম যৌক্তিকতাটাও থাকে না।

সাধারণ শিক্ষার্থীদের আগে sheবীর ট্যাগ দিতো ছাএলিক, আর এখন সেই দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিয়েছে ছাএদল! লজ্জাজনক...আর ততোধিক লজ্জাজনক হচ্ছে একসময় যেসব বিএনপি দলীয় অনলাইন অ্যাক্টিভিস্টদের প্রতিটা লেখনী ভালো লাগতো, প্রতিটা কথার সাথেই একমত হতাম, মনে হতো আমার নিজের মনের কথা - আজ তারাই sheবীর সন্দেহে koপানো ইনিয়ে বিনিয়ে জায়েজ বানাতে কথা বলছে। ছাএলিক মতের বিরুদ্ধে গেলেই ট্যাগাতো আর আবরার ফাহাদের মতো ptএ হত্যা করতো, সেই নোংরা কালচার হয়তো আবার চালু হতে চলেছে। শাঁখারীবাজারের দর্জি দোকানদার বিশ্বজিৎকেও ছাএলিক kuপিয়েছিলো এই sheবীর ট্যাগ দিয়েই! অথচ সে ছিলো সনাতন ধর্মাবলম্বী!

গত প্রায় দেড়যুগে যে সিম্প্যাথী বিএনপি পেয়েছিলো সাধারণ মানুষের, যেভাবে মানুষ সমব্যথী হয়েছিলো, হয়তো এসব অবিবেচনাপ্রসূত কর্মকাণ্ডের কারণে তারচেয়ে দ্রুত গতিতে জনপ্রিয়তা হারাতে চলেছে। মানুষের মনে আবারও সেই "দুইটাই এক" জাতীয় বয়ান বদ্ধমূল হচ্ছে। পাবলিক কিন্তু সহজে কিছু ভোলে না। সেই আবরার হত্যাকাণ্ডের সময়ই আওয়ামী পোলাপাইনরা সামনে এনেছিলো বুয়েটে ছাত্রদলের গোলাগুলিতে নিহত সনির ঘটনা। আজ তা আবারও সামনে এসেছে কুয়েটের ঘটনার পর।

কুয়েটে দলীয় ছাত্ররাজনীতি আগে থেকেই ছিলো না, তা চালু করার প্রচেষ্টা দেখে শিক্ষার্থীরা জাস্ট বিরোধিতা করেছিলো, অথচ তাদের উপর আবারও নেমে এলো চব্বিশের জুলাই-আগস্ট! অবিলম্বে এই ঘটনায় দোষীদের কঠোর শাস্তি একান্তভাবে কাম্য।

পাশাপাশি আরো খতিয়ে দেখা হোক কুয়েটের ভিসি কেনো সেনাবাহিনীকে ভেতরে প্রবেশ করতে দেয়নি। কার ইশারা বা প্রেশারে তিনি প্রভাবিত হয়েছেন, তা প্রকাশ করার তাগিদ দিতে হবে।

শিক্ষাঙ্গন/ক্যাম্পাস পড়াশোনার জায়গা৷ এখানে দলীয় লেজুড়বৃত্তির নোংরা রাজনীতির আসন গাড়তে দেয়া যাবে না, তা যে দলেরই হোক না কেনো।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.