![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
উঠবোই, পাহাড়টা ওই... [email protected] fusionfactory.blogspot.com
বাজারে এল বসুন্ধরার মালিকানাধীন দৈনিক কালের কণ্ঠ। এর মধ্য দিয়ে এই প্রথম প্রথম আলোর একাধিপত্য খর্ব হওয়ার একটি সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। এমনিতে মনোপলি বা একাধিপত্য যে কোনো কিছুর ক্ষেত্রেই খারাপ এবং সার্বিকভাবে ক্ষতিকর। এছাড়া আমরা দেখছি, কালের কণ্ঠে এখন বহু সাংবাদিক ৭০-৮০ হাজার টাকা বেতন পাচ্ছেন। অনেকে গাড়িও পেয়েছেন। বসুন্ধরার প্রলোভনের মুখে মেধাবী সাংবাদিকদের ধরে রাখতে প্রথম আলোও তাদের অনেক সাংবাদিকের বেতন-ভাতা বাড়িয়েছে কিংবা বাড়ানোর উদ্যোগ নিচ্ছে। যুগান্তর এবং সমকালও সাংবাদিক ধরে রাখতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। সার্বিকভাবে এ ক্ষেত্রে হঠাৎ করেই উল্লেখযোগ্য এক উত্তরণ ঘটেছে বলা যায়।
যে কারণে কালের কণ্ঠ দাঁড়াবে
১. মিডিয়ায় এসেও কালো টাকার মালিক ও দুর্নীতিবাজরা সফল হয়েছে- এমন উদাহরণ অনেকই আছে। যেমন যুগান্তরের নুরুল ইসলাম বাবুল, আমার দেশ-এনটিভি-আরটিভির মোসাদ্দেক আলী ফালু। সেদিক থেকে দুর্নীতিবাজ ও ভূমিদস্যু হিসেবে বিশেষ পরিচিত বসুন্ধরার শাহ আলমও অসফল হবেন- এটা বলা যায় না। সবচেয়ে বড়ো কথা, গণমাধ্যমে এ যাবতকালের সবচেয়ে বড়ো বিনিয়োগটি হয়েছে কালের কণ্ঠে। এই বিনিয়োগের জোরে কালের কণ্ঠ দাঁড়িয়ে যেতে পারে। যদিও মনে রাখা দরকার, এইরকম বিশাল বিনিয়োগ নিয়েও বেক্সিমকোর মুক্তকণ্ঠ দাঁড়াতে পারেনি।
২. প্রথম আলো যে মানে পৌঁছে গেছে, যে বিশাল পাঠকগোষ্ঠীর অধিকারী হয়েছে, কালের কন্ঠের পক্ষে তাতে চিড় ধরানো কঠিন হবে। তবে যুগান্তর, সমকালের মতো তুলনামূলক মধ্যপন্থী দৈনিকগুলোর সার্কুলেশনে হানা দেওয়ার জোর সম্ভাবনা রয়েছে কালের কণ্ঠের। সেক্ষেত্রে আগামী এক বছরে কালের কণ্ঠ হয়ে উঠতে পারে দ্বিতীয় প্রধান দৈনিক। বিশেষ করে প্রথম আলো বিরোধীদের আশ্রয় হয়ে উঠতে পারে শাহ আলমের দৈনিকটি।
যে কারণে কালের কণ্ঠ দাঁড়াবে না
১. কালের কণ্ঠের মূল সীমাবদ্ধতা হচ্ছে, সরকারবিরোধী অবস্থান তারা নিতে পারবে না। সেটা হোক আওয়ামী লীগ সরকার কিংবা বিএনপি। সরকারের সমালোচনা করা পত্রিকাটির পক্ষে সম্ভব হবে না। কারণ প্রতিটি মন্ত্রণালয়েই বসুন্ধরা ও তার মালিকদের হাত-পা বাঁধা। তাছাড়া পত্রিকাটি প্রকাশের পেছনে সরকারের একটি অংশের সমর্থন আছে বলেও বাজারে গুঞ্জন আছে। একই কারণে সরকারি-বেসরকারি দুর্নীতি ও অনিয়মের বিরুদ্ধে তারা প্রতিবেদন প্রকাশ করতে পারবে না বলেই মনে হচ্ছে। রাখঢাক রেখে যদি প্রকাশ করেও সেটা কতোটুকু পাঠক-সন্তুষ্টি অর্জন করবে, সেটা এক বড়ো প্রশ্ন।
২. সরকার-সমর্থক, দলীয় কিংবা তুলনামূলক নমনীয় পত্রিকা বাংলাদেশে সাধারণত জনপ্রিয় হয় না। বাংলার বাণী ঘরে ঢুকে গেছে বহু আগে, তারেক রহমানের মালিকানাধীন দৈনিক দিনকাল পুরো ঢাকায় ৫০০ কপি চলে কিনা সন্দেহ, জামায়াতের মুখপত্র দৈনিক সংগ্রাম পুরো দেশেই টেনেটুনে কয়েক হাজার মাত্র চলে, প্রচুর ভর্তুকি দিয়েও জামায়াত সমর্থক দৈনিক নয়া দিগন্ত কিংবা আওয়ামী লীগ সমর্থক ভোরের কাগজের অবস্থা সঙ্গীন। অন্যদিকে কট্টর সরকারবিরোধী অবস্থানের কারণে বিএনপি সমর্থক আমার দেশের সার্কুলেশন সাম্প্রতিককালে বেড়েছে।
৩. প্রথম আলো তাদের পাঠকদের ধরে রাখতে সামনে বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়ে মাঠে নামতে যাচ্ছে। যেমন, শীঘ্রই এমন সময় আসছে, প্রথম আলো মুদ্রিত হবে বিভাগীয় শহরগুলোতে। ফলে প্রত্যন্ত অঞ্চলের পাঠক ভোরবেলাতেই প্রথম আলো হাতে পেয়ে যাবে। তখন আঞ্চলিক পত্রিকা তো বটেই, এমনকি জাতীয় দৈনিকগুলোও মার খেয়ে যেতে পারে। বিভাগীয় শহরগুলোতে পত্রিকা মুদ্রণের সাধ্য ও সামর্থ্য দৃশ্যত আর কোনো পত্রিকার নেই।
৪. কর্মী নিয়োগের ক্ষেত্রে কালের কণ্ঠ ইতিমধ্যে আর সব পত্রিকাকেই ছাড়িয়ে গেছে। বহু মত-পথের সাংবাদিকরা উচ্চবেতনে এখানে এসে মিলিত হয়েছেন। এক্ষেত্রে প্রধান সমস্যা হচ্ছে, যথার্থ সমন্বয় ঘটানো। সাম্প্রতিক খবরাখবর থেকে জানা যাচ্ছে, সমন্বয়ে ছন্দপতন ঘটতে শুরু করেছে ইতিমধ্যে। তাছাড়া প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ সাংবাদিক অধুনা ধরাশায়ী যায়যায়দিনে ছিলেন। সেখানে তারা কার্যত ব্যর্থ হয়েছেন। এই ধারায় চার পৃষ্ঠার খেলার পাতা কিংবা রঙচঙা সাময়িকী দিয়ে আদৌ পাঠকের মন ভরানো যাবে কিনা- সেটা খুব গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। নির্বিষ পত্রিকা চলে কি আসলে?
১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:২৬
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: হুমম! তা বটে।
২| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:১৮
রনি রাজশাহী বলেছেন: সাংবাদিক হতে হলে কি করতে হয়? কোন ডিগ্রী থাকা কি আবশ্যক? না হলে কিভাবে কোথায় আবেদন করতে হয় একটু বিস্তারিত বলবেন প্লিজ?
১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:২৯
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: নির্দিষ্ট কোনো ডিগ্রি লাগে না। সাংবাদিকতার ছাত্র হলে ভালো হয়। লেখালেখিটা (গল্প-কবিতা লেখা নয়) খুব ভালো জানতে হবে- এটাই মূল বিষয়। আপনার যদি আগ্রহ থাকে, তাহলে যে কোনো জাতীয় দৈনিকের কন্ট্রিবিউটর হিসেবে কাজ শুরু করতে পারেন। সেক্ষেত্রে অফিসের ফিচার বিভাগে যোগাযোগ করতে হবে আপনাকে। পারফরম্যান্স ভালো হলে হয়তো ফুলটাইমারও হয়ে যেতে পারবেন।
৩| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:২১
নিরক্ষর বলেছেন: বিশ্লেষন খ্রাপ হয় নাই।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৩৩
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ধন্যবাদ নিরক্ষর। আমি নির্মোহ থাকার চেষ্টা করেছি।
৪| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:২১
সমাস বলেছেন: দেখা যাক
১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৩৩
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: হ্যাঁ, তা তো বটেই।
৫| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:২২
শান্তির দেবদূত বলেছেন: দেখা যাক দাড়াতে পারে কী না.....তবে কষ্ট লাগছে, সব কিছুই নষ্টদের অধিকারে চলে যাচ্ছে,
১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৫৪
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: আসলেই! সবকিছুই নষ্টদের অধিকারে চলে যাচ্ছে। কদিন পরই দেখবেন, হাজার কুকর্ম সত্ত্বেও বসুন্ধরার ধ্বজা ধরার লোকের অভাব হবে না।
৬| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:২২
আমরা সোচ্চার বলেছেন: ১০০% সহমত। দারুণ হয়েছে!
১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৫৪
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
৭| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:২৪
ইন্ঞ্জিনিয়ার বলেছেন: হুমমম। দেখি। তবে, ওদের ওয়েবসাইট প্রথম দিন থেকেই ইউনিকোড। এটা ভাল লাগল। তা না হলে উবুন্টু থেকে পড়া কঠিন হত।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৫৪
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: সত্যি বলতে কী, ওদের ওয়েবসাইটটিকে আমার বেশ পরিচ্ছন্ন মনে হয়েছে। কিছু বাগ রয়েছে ঠিক, তবে সাইটটা ভালোই।
৮| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:২৭
জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: যত যাই বলা হোক প্রথম আলো সমসাময়িক পত্রিকা গুলোর মাঝে একটা শক্ত অবস্থানে চলে এসেছে যে অবস্থান থেকে তাদের সরানো কঠিন। ইদানিং কালের সব বিজনেস এন্টাপ্রাইজ কর্পরেট সোশ্যাল রেসপনসিবিলিটিস বা সি.এস.আর. এর ব্যাপরে সতর্ক। প্রথম আলো সি.এস.আর. এ ভিন্ন ভিন্ন মাত্রা যোগ করেছে এবং তাদের প্রডাক্ট ব্র্যান্ডিং একটিভিটি বেশ জোরালো। প্রথম আলোকে প্রথম অবস্থানটা ছেড়ে দেয়া ছাড়া ভিন্ন চিন্তা করা কঠিন। অবশ্য জগতে শেষ বা পরম বলে কোন টার্ম নেই। ক্যাশ জেনারেটিং ক্যাপাবিলিটি দু তরফের প্রায় সমতুল্য বলেই আমি মনে করি। ট্রান্সকম গ্রুপ খুবই শক্তিশালী প্রতিষ্ঠান যাদের সাপ্লাই চেন, ডিষ্ট্রিবিউশন চ্যানেল বেশ ভালো।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:০৪
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: দুর্দান্ত পর্যবেক্ষণ আপনার। সত্যি বলতে কী, আমিও এদিকটা ব্যাখ্যা করার কথা মাথায় রেখেছিলাম শুরুতে। কিন্তু তাতে আশঙ্কা ছিল যে, ব্লগারদের অনেকেই হয়তো ভাবতেন আমি প্রথম আলোর প্রশস্তি গাইছি।
প্রথম আলোর বাইরে একমাত্র কালের কণ্ঠেরই যথেষ্ট 'আগ্রাসী' হওয়ার সক্ষমতা আছে। কারণ আপনি যেমনটি বলেছেন, ক্যাশ জেনারেটিং ক্যাপাবিলিটি দু তরফের প্রায় সমতুল্য। যেমন ধরুন, পত্রিকার মুদ্রণব্যবস্থা ঢাকার বাইরে বিভাগীয় শহরগুলোতে ছড়িয়ে দেওয়া- এটা অন্য পত্রিকাগুলো কল্পনাই করতে পারবে না।
যা হোক, আপনার কথাটাই বলি পুনর্বার, প্রথম আলোকে প্রথম অবস্থানটা ছেড়ে দেয়া ছাড়া ভিন্ন চিন্তা করা কঠিন।
৯| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:২৭
সবাক বলেছেন:
সরকারবিরোধী অবস্থান কখনোই কালের কন্ঠ নিতে পারবে না। সেদিক থেকেই মার খাওয়ার সম্ভাবনা প্রচুর।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:০৪
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: তাছাড়া বসুন্ধরা নিজেই নানাভাবে প্রচার করে আসছে, কালের কণ্ঠ প্রকাশের পেছনে সরকারের সরাসরি সমর্থন আছে।
১০| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:২৮
ইরোর বলেছেন: আমি একটি ভাবিষ্যৎ বাণী করছি। কালের কন্ঠ কোনদিন প্রথম আলো সমকক্ষ হতে পারবে না। আমার কথাটি মনে রাখবেন।
কালের কন্ঠের লিংক আছে আপনার কাছে?
১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:০৪
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ৮ নম্বর মন্তব্যে জীবনানন্দদাশের ছায়াও এ নিয়ে একটি ব্যাখ্যা দিয়েছেন, যা যথার্থই।
কালের কণ্ঠের ওয়েবসাইট - http://www.kalerkantho.com/
১১| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৩০
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: নির্বিষ পত্রিকা কি চলে কি আসলে? ভিতরে শুনলাম বহুত পলিটিক্স, নানান ঘরানা নানা দল উপদল? জানেন কিছু?
১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:০৯
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: বসুন্ধরা সিটির তলা থেকে অনেক কিছুই শুনতে পাই। ঠিকই শুনেছেন, বহুত পলিটিক্স, নানান ঘরানা আর দল-উপদল। প্রশাসনিকভাবে অদক্ষ আবেদ খানের বদলে এখন সমন্বয় রক্ষার কঠিন ভার বহন করতে হচ্ছে অমিত হাবিবকে।
১২| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৩২
পল্লী বাউল বলেছেন: আমার মনে হয় না কালেরকন্ঠ দাঁড়াতে পারবে।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:০৯
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: আমারও তাই মনে হয়।
১৩| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৩২
লড়াকু বলেছেন: কালের কণ্ঠ বেচার জন্য নাকি হকারেরা আজকে ৫০০০ টাকা করে পেয়েছে?
১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:১৪
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: আমিও শুনেছি এই কথা। তবে কতো দূর সত্যি, খোঁজ নেইনি।
১৪| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৩২
একাকী বালক বলেছেন: ছাড়া আমরা দেখছি, কালের কণ্ঠে এখন বহু সাংবাদিক ৭০-৮০ হাজার টাকা বেতন পাচ্ছেন। অনেকে গাড়িও পেয়েছেন। >>> যখন বেতন দিয়ে কোন পেশায় কাজ করা লোকজনকে মাপা হয় তখন তারা আর মানুষ থাকে না বস্তুতে পরিণত হয়। যারা টাকা দেয় তারাও তাদের বেতনভূক কর্মচারী ছাড়া কিছুই ভাবে না। যা ইচ্ছা তাই করায় তাদের দিয়ে।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:১৫
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: আসলে একসময় সাংবাদিকদের বেতনভাতা ছিল খুবই কম। তাতে পরিবর্তন এনেছিল বিশেষভাবে প্রথম আলো। এরপর কালের কণ্ঠ এই জায়গায় হঠাৎ করে একটা বিষ্ফোরণের মতো কাণ্ড ঘটিয়ে ফেলল।
১৫| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৩৪
কিংবদন্তী বলছি বলেছেন: বিশ্লেষন ভালো হয়েছে...। দেখা যাক! তবে বুঝাই যাচ্ছে , প্রথম আলোর হাতে কয়দিন আগে বাড়ি খেয়ে মরিয়া হয়ে উঠেছে বসুন্ধরা
১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:১৫
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ধন্যবাদ। এটা সত্যি যে, প্রথম আলোকে যে কোনো মূল্যে দমন করা- বসুন্ধরার অন্যতম প্রধান এজেণ্ডা।
১৬| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৩৯
ব্রাইটসেন্ট্রাল বলেছেন: খাইসে! এত্তো ট্যাকা খরচ কর্তাছে!!!!
আমি kalerkantha.com বিক্রি কর্মু, ১ লাখ ট্যাকা দিবো?
১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:১৫
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: এটা রেখে দেন। সময়ে কাজ দেবে। পারলে ডট বিডি ডোমেইনটাও নিয়ে নিন।
১৭| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৩৯
ঢাকাইয়া টোকাই বলেছেন: ভালো পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:১৫
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
১৮| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৪১
মং হ্লা প্রু পিন্টু বলেছেন: আপনার বিশ্লেষণ আমার মনের মতো হয়েছে। জীবনানন্দদাশের ছায়ার মন্তব্যও (৮-নম্বর) যৌক্তিক। ধন্যবাদ।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:১৮
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ধন্যবাদ পিন্টু। জীবনানন্দদাশের ছায়ার মন্তব্যটি আমারও ভালো লেগেছে।
১৯| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৪৪
রাহা বলেছেন: যুৎসই কোন কারণ পেলাম না
১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:১৯
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: দুঃখিত। হয়তো যথার্থ কারণগুলো তুলে ধরতে পারিনি। তবে কালের কন্ঠ সম্পর্কে আপনার ধারণা জানতে পারলেও ভালো লাগতো।
২০| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৪৭
লড়াকু বলেছেন: @ব্রাইটসেন্ট্রাল, ঐ ডোমেইন আপনার হয়ে থাকলে ১ কোটির কমে চাইয়েন না।
২১| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৫৫
ফ্লাইওভার বলেছেন: পত্রিকাটির নাম হওয়া উচিত 'দালালের কন্ঠ'
১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:২০
ফিউশন ফাইভ বলেছেন:
কালের কণ্ঠ > খালের কণ্ঠ
কালের কণ্ঠ > দালালের কণ্ঠ
কালের কণ্ঠ > শাহালমের কণ্ঠ
কালের কণ্ঠ > আকামের কণ্ঠ
অন্যরাও নাম প্রস্তাব করতে পারেন।
২২| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:০৩
ব্রাইটসেন্ট্রাল বলেছেন: @লড়াকু, তৈলে আর্ধেক আম্মের। যুগাযুগ্করেন।
২৩| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:১২
জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: প্রথম আলোর প্রশস্তি গাইছি ভাবার কোন কারন নেই। আপনার লেখা নিয়মিত পড়ি কারণ ভালো লাগে, আপনার লেখাগুলো বিশ্লেষনধর্মী মনে হয়। ফ্যাক্ট ব্যাপারটাকে এড়িয়ে যাওয়া যায়না। প্রথম আলোর গ্রাহক সংখ্যা চিন্তা করুন, অন লাইন পাঠকের কথা চিন্তা করুন... সবচেয়ে বড় কথা পাবলিকের সেন্টিমেন্ট বা ইমোশনকে তারা কাজে লাগিয়েছে। অর্থাৎ ইমোশনাল ব্র্যান্ডিং-এ (তবে বাংলাদেশে ইমোশনাল ব্র্যান্ডিংকে সবচেয়ে সফলভাবে ইউটিলাইজ করেছে সম্ভবত জিপি... তারপর বাংলা লিন্ক) তারা সফল। এই সফলতাকে এড়িয়ে যাওয়া কোনমতেই সম্ভবনা।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৩১
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ঠিক বলেছেন। অনেকেই জানেন না হয়তো, প্রথম আলোর শুরু থেকে শুধুমাত্র ইভেন্ট ম্যানেজমেন্টের জন্য একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ বিভাগ রয়েছে প্রথম আলোতে। লক্ষ্য করেছেন নিশ্চয়ই, প্রতিটি ইভেন্টেই প্রথম আলো ধারণাতীত সফল হয়েছে। প্রথম আলোই একমাত্র বাংলা দৈনিক, যা জনগুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতেই শুধু নয়, নিজেদের নানা বিষয়-আশয় নিয়েও নিয়মিত জরিপ পরিচালনা করে পেশাদার সংস্থা দিয়ে। তা থেকে নিজেদের করণীয় নির্ধারণ করে। প্রথম আলো যখন নিজের জন্য একটি বিজ্ঞাপন (পত্রিকায় প্রকাশের জন্য) তৈরি করে, সেটিও পেশাদার বিজ্ঞাপনী সংস্থাকে দিয়ে তৈরি করায়।
২৪| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:১৯
পাপতাড়ুয়া বলেছেন: কালের কন্ঠের মেক আপ,কাগজ ফ্রন্ট ভালো লাগে নি।
আর পুরো প্রকাশনা টাই উদ্দেশ্য নিয়ে,তা লুকিয়ে রাখতে পারে নি।
তবে,মগজধোলাই ম্যাগাজিন টা ভালো লেগেছে।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৩২
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: কালের কণ্ঠের ৩০ ভাগ আনন্দবাজার পত্রিকা এবং ৩০ ভাগ শুরুর দিককার যায়যায়দিনের অনুকরণ। তবে গোলাম সারওয়ারের চিরাচরিত স্থূলতা আজকের কালের কন্ঠে দেখিনি- এটা ইতিবাচক।
২৫| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:১৯
ক্যামেরাম্যান বলেছেন: আপনার সবশেষ পয়েন্ট টাই আসলে নির্ধারণ করবে পত্রিকার ভবিষ্যৎ। আমি প্রথম আলোর মতিউর রহমান কে ব্যক্তিগতভাবে চিনি না। পরিচিতজনদের কাছে শুনেছি তিনি সমন্বয়ের ব্যাপারে গুরু। আর তাই তিনি যে পত্রিকার হাল ধরেন সেটাই প্রথম সারিতে চলে আসে। আরেকটা ব্যাপার আমার মনে হয়েছে যেটা আমার একান্তই ব্যক্তিগত মত। প্রথম আলোর মালিক গৌষ্ঠী (লতিফুর রহমান গং) মনে হয় পত্রিকার সম্পাদকীয় নীতিতে হস্তক্ষেপ করেন না সরাসরি। কিন্তু শাহ আলম গং সেটা থেকে বিরত থাকবে বলে মনে হয় না।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৩৮
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: প্রথম আলোতে মালিক গোষ্ঠী প্রকৃতপক্ষে শুধুমাত্র প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর দিনই সদলে অফিসে আসেন, কর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। এর বাইরে সেখানে সম্পাদকীয় নীতিতে মালিক গোষ্ঠীর হস্তক্ষেপ অকল্পনীয়। প্রথম আলো বেরুনোর আগেই এটা বারেবারে নিশ্চিত করা হয়েছিল। কারণ মতিউর রহমান ঠিক এই ইস্যুতেই ভোরের কাগজ ছেড়ে এসেছিলেন, যখন আওয়ামী লীগ নেতা সাবের হোসেন চৌধুরী নানা বিষয়ে হস্তক্ষেপ শুরু করেছিলেন। প্রকৃতপক্ষে মালিক গোষ্ঠীর ছোট-বড়ো কোনো হস্তক্ষেপ থাকলে, সেখানে স্বাধীন সাংবাদিকতা চলতে পারে না।
মতিউর রহমানের সাংগঠনিক দক্ষতা অতুলনীয় এবং আমি বলবো যে, এটা কিংবদন্তীসম হয়ে উঠেছে ইতিমধ্যে।
২৬| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:১৯
সায়েম মুন বলেছেন: দেখা যাক--কালের কন্ঠ, ঠিকঠাকমত কালের কথা কইতে পারে কিনা।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৩৮
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: হ্যাঁ, কালের কণ্ঠ চলতে থাকুক। বিচ্যূতি দেখলে আমরাও সমালোচনায় পিছপা হবো না।
২৭| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:২৮
জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: পয়েন্ট সত্যিকার অর্থেই গুরুত্বপূর্ণ আর আপনার ব্যাক্তিগত মতামতটা অনেক তাৎপর্যপূর্ণ। @ ক্যামেরাম্যান
২৮| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৩৫
আগামি বলেছেন: অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য বাদ দিছেন অথবা এড়িয়ে গেছেন । যেমন-
১. সাংবাদিকদের নিয়ন্ত্রনের দায়িত্ব সাংবাদিকদের হাতে থাকতে হয় । কিন্তু কালের কন্ঠে এই কামটা করছে অসাংবাদিকরা ।একটু খোঁজ নিলেই বিষয়টা জানতে পারবেন । এ কারণে দাঁড়ানোর সম্ভাবনা কম ।
২. ইতোমধ্যেই ইনহাউজ পলিটিক্স চালু হইয়া গেছে ।অর্থাৎ কর্মীবাহিনী বিভক্ত হই গেছে । সুতরাং...
৩. ওখানে চাকরী হওয়ার পর মানে অন্য যায়গা থেকে চাকরী ছেড়ে এখানে আসার পর আবার এখান থেকে চাকরী ছেড়ে চলে যেতে বাধ্য হয়েছেন বেশ কয়েকজন প্রতিভাবান সাংবাদিক । ফলে সাংবাদিকতায় একটা অস্থির পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্যও হেরা দায়ী । সুতরাং যারা আইয়া পড়ছে হেরা তো আইছেই নতুন কইরা আরেক যায়গা থৈইকা চাকরী ছাইড়া আসতে সবাই একবার ভাবব ।
আর দাঁড়ানোর সম্ভাবনা শুধু একটা কারনেই আছে তাহলো প্রথম আলো বা চলমান পত্রিকাগুলোর সবগুলোই নির্দিষ্ট একটা এজেন্ডা ভিত্তিক কাজ করে । এগো কামই হইলো নিজ স্বার্থের হেফাজত করা । কালের কন্ঠ যদি বর্তমান পত্রিকাগুলোর এই সিমাবদ্ধতাটা কাজে লাগিয়ে সত্যিকার অর্থেই গণমানুষের কন্ঠস্বর হয়ে উঠতে পারে তবেই তাদের পক্ষে টিকে থাকা সম্ভব ।
আরো একটা পলিসি গ্রহণ করলে তারা হয়তো টিকে যাইতে পারে আর তাহলো- সূদুরপ্রসারী মার্কেটিং । আমার তো মনে মার্কেটিং ভাল/খারাপের উপর তাদের সাফল্য ব্যর্থতা অনেকটাই নির্ভর । কারণ শিক্ষিত পাঠকের সংখ্যা আর কত !
১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৪৯
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: অসাংবাদিক বা বসুন্ধরার কর্মী দিয়ে সাংবাদিকদের নিয়ন্ত্রণ করার কথা আমিও শুনেছি। এই বিষয়টা সুনির্দিষ্টভাবে উল্লেখ করতে আমি আসলে ভুলে গিয়েছিলাম। পত্রিকা বেরুনোর আগেই সেখানে একাধিক তদন্ত কমিটি (যেমন- সাংবাদিকদের মান যাচাই সংক্রান্ত কমিটি) হয়েছে, আমি শুনেছি, বসুন্ধরা গ্রুপের কর্মকর্তারাই মূলত সেই কমিটিগুলো পরিচালনা করেছেন।
লক্ষ্য করবেন, ইনহাউজ পলিটিক্সের ব্যাপারটা আমি লেখায় উল্লেখ করেছি। মিডিয়া অঙ্গনে অস্থিরতা সৃষ্টির জন্য বসুন্ধরা দায়ী ঠিক, তবে তিন নম্বর পয়েন্টটা অতোটা গুরুত্বপূর্ণ মনে হচ্ছে না।
আর আপনি যেটা বলেছেন, সুদূরপ্রসারী মার্কেটিং- এটা একটা ভালো পয়েন্ট। শিক্ষিত পাঠকের খরার মাঝে যথার্থ বিপণন নীতি কালের কণ্ঠের ভবিষ্যৎ নির্ধারক হয়ে উঠতে পারে।
ধন্যবাদ আপনাকে।
২৯| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৪৪
কৌতুহলি ব্লগার বলেছেন: কালের কন্ঠে আবেদ খান না থাকলে সফল হতো।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:১৮
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: গুরুত্বপূর্ণ পর্যবেক্ষণ। প্রশাসনিক কিংবা সাংগঠনিক- কোনো দিকেই আবেদ খান দক্ষ নন। অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি যে, বর্তমানে এই কারণে কালের কণ্ঠে আবেদ খানের ভূমিকা ও প্রভাব খুবই নগণ্য।
৩০| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৪৬
লড়াকু বলেছেন: ট্রান্সকম গ্রুপ যদি প্রথম আলোর সম্পাদকীয় নীতিতে হস্তক্ষেপ করত তাহলে প্রথম আলো কখনোই আজকের পর্যায়ে পৌছাতে পারত না। বসুন্ধরা ঠিক এই কাজটিই করতে যাচ্ছে কালের কণ্ঠের ক্ষেত্রে।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:১৯
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: যথার্থ বলেছেন।
৩১| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৫৯
রাজিব খান০০৭ বলেছেন: আমি চাই সফল হোক।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:২০
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: হ্যাঁ!
৩২| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৩৩
সামিউর বলেছেন: আমি চাই পত্রিকাটা দারিয়ে যাক। এক প্রথম আলোর কথা আমি আর বিশ্বাস করি না। কালের কন্ঠ একটা কাজ করতে পারবে। কর্পোরেট নোংরামি গুলা সাধারণ মানুষের কাছে প্রকাশ হবে। প্রথম আলো বলবে বসুন্ধরা আর বেক্সিমকোর নামে , আর কালের কন্ঠ লেখবে ট্রান্সকমের বিরুদ্ধে। জটিল ফাইট হবে। আমি আবার এত চিন্তা করিনা। ফাউ পরিতো। অনেকগুলা পত্রিকা পড়ে মোটামোটি সত্যটা জানা যায়। আর ব্লগ তো আছেই। পত্রিকা গুলা তো আম জনতার লেখা ছাপাবেনা, তাই ব্লগি আমার কাছে পত্রিকা। আমার কথা গুলা তো প্রকাশিত হচ্ছে।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:২১
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: শুধু কর্পোরেট নোংরামি তুলে ধরাই তো আর সংবাদপত্রের কাজ হতে পারে না। শুধু ওই লক্ষ্য নিয়ে কোনো সংবাদপত্র সফলও হতে পারে না।
৩৩| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:২০
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: এত কথার দরকার ছিল না.............
আবেদ খানের হাতে যে পত্রিকা পড়েছে, সেটি কোঙ্কালেই দাঁরানোর রেকর্ড নেই। ভোরের কাগজ.........সমকাল.........
১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৩০
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: আমি অবশ্য কালের কণ্ঠের ই-মেইলে এই পোস্টের লিংক পাঠিয়েছি ইতিমধ্যে। আশা করি, আবেদ খান এবং তার সহকর্মীরা এই লেখা পড়ছেন। তাদের আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানতে পারলে ভালো লাগতো।
৩৪| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৩৩
পিয়ানিস্ট বলেছেন: কালের কন্ঠে দুইটা দিক খুব ইম্পর্টেন্ট।
একদিকে শাহ আলম আরেক দিকে আবেদ খান।
একটা দৈনিক আটকুড়ো হয়ে থাকবার জন্য এই দুই জিনিসই যথেস্ট।
ভাত ছিটালে কাকের অভাব হয় না - কথাটা ঠিক। একই ফর্মূলা সাংবাদিকদের মধ্যে খাটালে ভাল ফল হবে, এমনতো কোন কথা নাই।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:৩৬
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: হাসতেছি এই কমেন্ট পড়ে।
৩৫| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৪০
সামিউর বলেছেন: শুধু কর্পোরেট নোংরামি তুলে ধরাই তো আর সংবাদপত্রের কাজ হতে পারে না। শুধু ওই লক্ষ্য নিয়ে কোনো সংবাদপত্র সফলও হতে পারে না
আমিও আপ্নার সাথে এক মত। কিন্তু এখন পরিবেশটাই এমন। তাদের কাছ থিকা ভালো কিছু আশা করা উচিত না। কালের কণ্ঠের প্রকাশের কারন আমি যতটুকু জানি ওই নোংরামিই। বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ কোনো একক পত্রিকার কাছ থেকে পাবো বলে এখন আর আশা করিনা।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:৩৬
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: প্রথম আলোই এখন একমাত্র আশার প্রদীপটুকু জ্বালিয়ে রেখেছে।
৩৬| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৪৭
রিজভী বলেছেন: হুমম.........
+
১২ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:৩৬
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ধন্যবাদ রিজভী।
৩৭| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:১৩
মোঃমোজাম হক বলেছেন: সেখানে চাকরি পেলে সৌদিতে থেকে লাভ নেই।বলুনতো কিভাবে কালের কন্ঠে কাজ নেয়া যায়!!
১২ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:৩৬
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: লোকজন তো সব নেওয়া হয়ে গেছে। আরেকটু আগে যোগাযোগ করতে পারলেন না?
৩৮| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:১৬
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: প্রথম দিনেই একটি মামলা খেয়ে গেল কালের কণ্ঠ!
নাটোরে কালের কণ্ঠ সম্পাদক ও প্রকাশকের বিরুদ্ধে মামলা
আল মামুন, নাটোর থেকে: সদ্য প্রকাশিত দৈনিক কালের কন্ঠ সম্পাদক আবেদ খান এবং সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতি ও প্রকাশক মোস্তফা কামাল মহিউদ্দিনের বিরুদ্ধে নাটোর জেলা প্রতিনিধি হিসেবে নিয়োগ আদেশ অবৈধভাবে বাতিলের অভিযোগে গত সংসদ নির্বাচনে নাটোর-৩ (সিংড়া) আসনের পরাজিত বিএনপির প্রার্থী কাজী গোলাম মোর্শেদের ভাগিনা ফারাজী আহম্মদ রফিক বাবন মামলা করেছেন। গতকাল রোববার দুপুরে নাটোর সদর সিনিয়র জজ আদালতে মামলাটি দায়ের করা হয়।
বাদীর অভিযোগ গত ২৫ অক্টোবর তাকে কালের কণ্ঠের জেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেয়া হয়। এরপর গত ২৪ নভেম্বর অবৈধভাবে নিয়োগ বাতিল করা হয়। আদালত সম্পাদক ও প্রকাশকের বিরুদ্ধে সমন জারি করেছেন এবং বাদীর নিয়োগ বাতিল কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না আগামী ১৫ দিনের মধ্যে সেই কারণ দর্শাতে নির্দেশ দিয়েছেন।
পড়ুন এইখানে
৩৯| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ২:২৫
অদেখা সময় বলেছেন: প্রথম দিন : পক্ষপাত দুস্ট।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:৪০
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: দ্বিতীয় দিবসে সাপ্তাহিক ম্যাগাজিনদুষ্ট!
৪০| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:২৮
রয়েল বেঙ্গল টাইগার বলেছেন: যাবতীয় দালাল আর লুটেরা'রা এখানে মিলিত হয়েছে। কয়েকটাকে বেশ কাছ থেকে চিনি।
আপনার ছবিটা পছন্দ হয়েছে।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:৪০
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ধন্যবাদ। কথা ঠিক।
৪১| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:২৫
মাহবুব সুমন বলেছেন: চলবে না........
কালের কন্ঠের অবস্থা হবে যায় যায় দিনের মতো, প্রথমে চমক কিন্তু কিছু দিন পরই ধরা, ঠিক ইমেটেশন গহনার মতো। চকচকে কিন্তু কিছু দিন পরই বাতিলের খাতায় চলে যাবে।
এক হিসেবে ভালো হয়েছে, অনেক সাংবাদিক উচ্চ বেতন পাবে যেটা তারা আশাও করবে না। কালের কন্ঠের উচ্চ বেতন অন্য পত্রিকাগুলোকেও বাধ্য করবে বেতন বাড়াতে।
---
নয়া দিগন্তে কাজ করা সাংবাদিকরা যেমন স্বাধিনতা- মুক্তিযুদ্ধ- ৭১ কে নিয়ে লিখতে পারে না, কালের কন্ঠের সাংবাদিকরাও তেমনি দূর্নীতি - অন্যায়ের বিরুদ্ধে অনেক ভাবেই লিখতে পারবেন না। দেখা যাক, এখানে তাদের নৈতিকতা কি বলে !
১২ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:৪১
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: আমারও দৃঢ় বিশ্বাস যে, এদের পক্ষে কারো দুর্নীতি নিয়ে লেখা খুবই কঠিন ও বিড়ম্বনাময় হবে। এটা ঠিক বলেছেন যে, ইদানিংকালে ভালো পত্রিকার সাংবাদিকদের বেতনভাতা অকল্পনীয়ভাবে বেড়ে গেছে।
৪২| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:৪০
আমড়া কাঠের ঢেকি বলেছেন: হ হেডিং চেঞ্জ করেন যে কারনে কালের কন্ঠ ব্লা ব্লা আর পর্থম আলু জিন্দাবাদ
১২ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:৪১
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: আমি তো কালের কন্ঠের ইতিবাচক দিকগুলোও তুলে ধরেছি একইসঙ্গে।
৪৩| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:৪৭
সুবিদ্ বলেছেন: একজন আবেদ খানের পক্ষে সবাইকে নিয়ে চলা আদৌ সম্ভব বলে মনে হয় না আমার.........তাই এর ফেল মারার সম্ভাবনা যথেষ্ট
১২ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:৪১
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: আবেদ খান ইতিমধ্যে প্রায় ক্ষমতাহীন। শোনা যাচ্ছে, আবেদ খানের মেয়াদ খুব বেশিদিন হবে না।
৪৪| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:২৪
নীল লাল সবুজ বলেছেন: সব কিছুই নষ্টদের অধিকারে চলে যাচ্ছে
১২ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:৪১
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: হ্যাঁ রে ভাই।
৪৫| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০২
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: করলেন কী?
কালের কণ্ঠের ই-মেইলে এই পোস্টের লিংক পাঠিয়ে দিয়েছেন!
এখন না আবার মানহানি মামলার সামনে গিয়ে পড়তে হয়!
১২ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:৪৫
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: পোস্টের হিটসংখ্যা দেখে আমার মনে হচ্ছে, কালের কণ্ঠের কর্তারা ইমেইল খুলে আশা করি এই লেখা দেখেছেন।
৩৮ নম্বর মন্তব্যে দেখুন, কালের কণ্ঠ প্রথম দিনেই একটা মামলা খেয়ে বসেছে!
৪৬| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৩৩
কানা বাবা বলেছেন:
কে জি মুস্তফারে বারো লাখ ট্যাকা এ্যাক বচ্ছোরের ওগ্রীম স্যালারি দিয়া নাকি মুক্তকণ্ঠ যাত্রা শুরু কোর্চিলো... টার্গেট আচিলো পোত্রিকাডারে "ইস্টাব্লিশ্" কৈরা দেওন... মূল পোত্রিকার লগে আলাদা সাময়িকী ফিরি দেওনের চল-ও সম্ভবত মুক্তকণ্ঠেরই শুরু করা... মাগার তাতে কৈরা কি বেক্সিট্যাব্লয়েড হিসেবে ট্যাগিং হওয়া আটকাইচিলো? জাকেরানগোর "আল-মুজাদ্দেদ" কুড়ি পেইজের কৈরাও তো পাব্লিক্রে গিলাইতার্লোনা...
কালের কণ্ঠ এইরমের ট্যাগিং এড়াইতে পারে কিনা দ্যাকা যাক্... গতো দুইদিনের দিস্তাখানেক ছাপানো কাগজের মৈদ্যে গতোকাইল্কার নাহিদ সাহেবের ল্যাখাখান আর আইজকার ধ্রুব এষ-য়ের ল্যাখাডা ছাড়া ধ্যেয় কিচুতো পাইলাম্নাহ্...
আবেদ খানের নাম হুনলেই মাকুর চলনভঙ্গিমা আর ঢাকা-কৈলকাত্তা-ঢাকা সার্ভিসের কতা মুনে পৈরা যায়... অথচো জনকণ্ঠে এই লুক্টার ল্যাকা পোরুনের্লিগা সোম্বারের আশায় বৈয়া থাক্তাম্...
পোর্থমালু ওতিশয় খারাপ পোত্রিকা মাগার শক্তিশালী এ্যাক্টা বেইস আচে তার... লগে আচে মতি মিঞার বিকট বেবসাবুদ্দি... যার লগে তুলনা চোলতারে কেবল নাঈমুল মিঞার অলৌকিক ধাপ্পাবাজির... তারে ফেইল খাওয়ানু আবেদ মিঞার কম্মো নাহ্...
১২ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:৪৫
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: সম্ভবত নয়, সাময়িকীর চল মুক্তকণ্ঠই প্রথম শুরু করেছিল। আর হ্যাঁ, জাকের পার্টির আল মুজাদ্দেদের কথা একেবারেই ভুলে গিয়েছিলাম। তখনকার যুগে আল মুজাদ্দেদ বেশ বড়ো আয়োজন নিয়ে এসেছিল, মনে পড়ে।
আবেদ খানের নাম হুনলেই মাকুর চলনভঙ্গিমা আর ঢাকা-কৈলকাত্তা-ঢাকা সার্ভিসের কতা মুনে পৈরা যায়...
৪৭| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:১০
সামিউর বলেছেন: লেখক বলেছেন: প্রথম আলোই এখন একমাত্র আশার প্রদীপটুকু জ্বালিয়ে রেখেছে।
আমি আপনার সাথে সজ্ঞানে দ্বিমত পোষন করছি। ট্রন্সকমের বিরুদ্ধে যায় এমন কোন রিপোর্ট প্রথম আলো ছাপেনা।
৪৮| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৪
আমড়া কাঠের ঢেকি বলেছেন: কালের কন্ঠের এনালাইসিস এর থেকে আলুর গুণকীর্তনইতো বেশি দেখা গেলো।
৪৯| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:৪৯
সিষ্টেম ইন্জিনিয়ার বলেছেন: পরঠম আলুরে ভালু পাই। ওপিসে এসে পরঠম যে কাজটা করি তা হলো ই-পরথম আলু ওপেন করা।শুধু আমি না বাকি লুকজনও একই কাজ করে দেকি। অনলাইলেও পরথম আলু ভীষননন জনপ্রিয়। এর ধারেকাচে আসতে কারও খবর আচে। আর কলের কনঠো শুরু থেকেইতো নেগেটিভ ইমেজ নিয় শুরু হইচে। এটা সবাঈ জানে পরথম আলু বসুন্ধরা গুরুপের দুরনীতির বিরুদধে লিকচে তাই তারা পরথম আলুরে ডাউনের জইন্য কালের কনঠো বাইর করচে। আকালের কনঠোরে মাইনাচ।
৫০| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:২৯
ময়ুরাক্ষী বলেছেন: hihi, moja paise @System Engineer
৫১| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৩:৫৮
রাজুঈ বলেছেন:
কালের কন্ঠ হোক আর যেই হোক.....আরেকটা শক্তিশালী পত্রিকা চাই.....
৫২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১১:২০
ঘুমন্ত আমি বলেছেন: আজ বোধহয় আপনার ভবিষ্যত্ বানী অনেকাংশে সত্যি বলা যায়
৫৩| ১৪ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৪:২১
কাউসার রুশো বলেছেন: পুরোপুরি সত্য প্রমাণিত হলো
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:১৭
রনি রাজশাহী বলেছেন: দেখার বিষয়।