১| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫২

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: অসামান্য একটি লেখা , ভালো লাগে যখন লেখায় গভীরতা পাই ।

২| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৩

গেম চেঞ্জার বলেছেন: স্রেফ একটা কল্পিত ব্যাপারটা নিয়া বাড়াবাড়ি । আর কিছু না । অন্যকিছু ভাবলে নিজ দ্বায় নিয়ে ভাইবেন ।

৩| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৫

প্রামানিক বলেছেন: অচেতন পেছনে পড়ে রয়েছে দিন, রাত ও প্রবাহগুলি,
ইশ্বরকে এখন বলতে ইচ্ছে করে আরো অনেকদিন আমার সাথে থাকার জন্য ।

সুন্দর কাল্পনিক কবিতা। ধন্যবাদ

৪| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০২

জেন রসি বলেছেন: নিজের মধ্যেই দুই মেরুর অবিরাম সংঘর্ষের কবিতা ভালো লেগেছে।

৫| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১২

জেন রসি বলেছেন: ভালোলাগা কিংবা খারাপ লাগা দুইটাই আপেক্ষিক বিষয়!

তাই আপেক্ষিক ভাবেই ঠিক বলেছেন!

৬| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২২

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: মারাত্বক লেখা গো! ভালো লাগলো!

৭| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৫

সুমন কর বলেছেন: চমৎকার হয়েছে।

ভালো লাগা রইলো। (প্লাস)

৮| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৫৩

শায়মা বলেছেন: এত চিন্তা করোনা ভাইয়ু!!!!!!!!!!

কবিতা পড়ে তো সবাই মুগ্ধ!

৯| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৫৯

শায়মা বলেছেন: হুম!!!!!!!!!! আমিও ভাইয়ু!!!!!!!!!!!!

১০| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ইশ্বরকে এখন বলতে ইচ্ছে করে আরো অনেকদিন আমার সাথে থাকার জন্য ।

দারুন সমপপ্তি । শেষ কথা হলো আল্লাহর সাহায্য ছাড়া আমরা অচল অসার । ধর্ম আমাদের রক্ষা করে ।

১১| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৪

সাহসী সন্তান বলেছেন: আপনার মত এত গভীর ভাবে ভাবতে গেলেই আমার মাথা চক্কর দিয়ে ওঠে। আমি সহজ সরল মানুষ, আমার লেখাও সহজ সরল। তবে আপনার কবিতার ব্যাখ্যার মধ্যেই আমি কিসের জানি একটা আকুতি লক্ষ করেছি! ভাই একটা কথা, মানুষ তো অনেক কিছুই চায়, কিন্তু সব আশা কি তার পূরণ হয়?


কবিতা ভাল লাগছে! ধন্যবাদ!!

১২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪২

হাসান মাহবুব বলেছেন: প্রথম অংশটা পড়তে বেশ ভালো লাগছিলো। দ্বিতীয় অংশে এসে পুরোই হকচকিয়ে গেলাম। অসাধারণ হৈসে।

হ্যাঁ ইশ্বরকে দেখে আমি সটকে পরেছিলাম
যদিও তিনি এসেছিলেন আমার পিছু পিছু ।
আগলে রাখতে চেয়েছিলেন বলে আমি তাকে অভিশাপ দিয়েছি, শুধুই অভিশাপ ।
মহাবিস্ফোরণ তাকে জন্ম দিয়েছিল, আজ অবধি তিনি সময় ।
আমি চলেছি আমার মতো ।
অচেতন পেছনে পড়ে রয়েছে দিন, রাত ও প্রবাহগুলি,
ইশ্বরকে এখন বলতে ইচ্ছে করে আরো অনেকদিন আমার সাথে থাকার জন্য ।

মেমোরেবল ভার্স।

১৩| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কবিতাতে ভাবের বিস্তৃতি লক্ষ্যনীয় । বিপরীত মুখী ব্যাপারটা ফুটে ওঠেছে । ভাবে ভাবে যদ্ধ লেগে যাবে এমন । হোক তাতে কি । কবিতা নদীর মত প্রবাহমান । সে তো গতি পথ বদলাতে পারে ।

স্রস্টার সহায়তা তথা ভাগ্যের সহায় সবাই চায় ।

প্রচেষ্টায় সব হয় না যে

১৪| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৯

কাবিল বলেছেন: অনেক ভাল লাগলো ভাই।

১৫| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৯

বকস মুজিব বলেছেন: অনেক সুন্দর

১৬| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০০

হাসান মাহবুব বলেছেন: না।

১৭| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৮

রিকি বলেছেন: ভেতর থেকে আমি পঁচা মাটির গন্ধ পাই ।
কেঁচো মাটি খুঁড়লে যে গন্ধ হয় ঠিক সেটাই ।
আমি নষ্ট হয়ে গেছি,
মাঝে মাঝেই ব্যাথায় কুঁকিয়ে ওঠি
ট্রাকিয়া দিয়ে আগে বেরুত কার্বন ডাই অক্সাইড,
এখন বের হয় অজস্র জীবাণু আর কত কি কেমিক্যাল ।

Wow wow wow.......................... অনেক অনেক ভালোলাগা জানবেন। +++++++++

১৮| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৫

মোহাম্মাদ ছাব্বির বলেছেন: লেখাটা টানল আমায় ,বিষাদ টানলো।

১৯| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৯

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সুন্দর !! সুন্দর !!!
এক ঝলক জারণ বিজারণ প্রেম
সরিয়ে নিলেন ?

২০| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: গেম চেঞ্জার ,



কবিতার প্রথম অংশে শারীরবৃত্তিয় যে কথা ও তাদের নষ্ট হয়ে যাবার বয়ান করেছেন তা পড়ে নিজের একটি কবিতার কথা মনে হলো । এখানে তুলে দিলুম আপনার লেখার সাথে কিছুটা হলেও প্রাসঙ্গিক হবে বলে -----

ধন্যবাদান্তে ।

অসুখী শরীর

ধমনীতে জলদস্যুদের হাযার হাযার তরী বয়ে চলে রাতদিন
পৌষে তুলে রাখা যেটুকু গ্লুকোজ ছিলো সম্বল লুটপাট হয়ে যায়,
কপালের ভাজে বেড়ে ওঠে শ্যাওলার মতো গাঢ় দুঃখের রাশি,
খুক্‌খুক কাশি -
বুকে জমে থাকে । দমকে উঠে আসে জীবনের
পাকে পড়া যতো ক্লেদাক্ত শ্লেষা বেলাশেষে, গাঢ় সবুজাভ
নষ্ট ঘাসের মতো ডালপালা ছড়ায় চাদ্দিকে, যতো ভুলের
রক্তবীজ কুরেকুরে খায় বুকের ফসল, সাই সাই বাতাস
বয় চালুনের মতো ঝাঝরা খাঁচায় ।

হৃদপিন্ডে পড়ে হাপরের বাড়ি, ধুক্‌পুক ধুক্‌পুক সারাদিন
কাকে যেন খোঁজে লাঠি হাতে কুঁজো বুড়ীর মতোন
হাক পাড়ে –
“ওলো.. তোরা কে কোথায় গেলিরে” ।
চার দুয়ারী সেই ঘরে কারা যেন বাস করে, চিনিনে
তাদের, কি নাম - কি বংশ জানিনে তাও । কেবল
ষড়যন্ত্রের জাল বোনে, ধমণীর নদীতে তোলে বাঁধ ।
ক্লান্ত হই তৃষ্ণায় শুকায় গলা, বড় বেশী টক টক মনে হয়
জিভের নীচে । খুব বেশী জ্বালাপোড়া করে । আলসার
হয়েছে যতোদুর মনে হয় স্মৃতির চাদরে, ফুটোফাটা
দিয়ে তোড়ে ভেসে আসে কেউ, তখনি একটা বীট্
মিস করে ফেলি । মাথা ঘোরে, চোখে শর্ষের ফুল দেখি
মুখখানি আবছায়া মনে হয় । চেনা অচেনা ছবিগুলো
আসা যাওয়া করে মগজের দুয়ার খুলে ।
ছানি পড়া চোখে দেখিনা কিছুই, ফিসফাস কথা
মৃদু মৃদু পায়ের শব্দে শুধু বুঝি কারা যেন আসে -
আবার চলে যায়, বায়োস্কোপের মতো দৃশ্যপট
পাল্টায় বারেবারে । শরীরের বাতিঘর পোড়ে ।

দু’কদম হাটতে পারিনে, হাটুতে যে ব্যথা
কথা কয় । বহুদুরে যেতে হবে জানি কারো দুয়ারে,
দুদন্ড জিরোবার ছলে তবু হাটি । পারিনে দাঁড়াতে
মাঝপথে বসে পড়ি কোথাও, অচেনা কারো কাছে ।
হাত ধরে এগিয়ে দ্যায় সে খানিকটা, আর কিছু নয়
পথ পড়ে থাকে পথে, কায়াহীন নিজের মুখোমুখি
দু’হাতে হাটু চেপে সোজা হই ।

এমোনই অসুখী শরীরে ভাঙা স্বপ্ন নিয়ে খেলা করে যায়
নেশাগ্রস্থ বিষাদের দল, পড়ে থাকে গ্লাস ভর্তি জল -
ঘুমের বড়ি বিছানার পাশে, রোগাক্রান্ত বিনিদ্র রাত কাটে
অপেক্ষায় কারো । যদি সে এসে ফিরে যায়, শুধু বারবার
এই ভয়ে খুলে রাখি চোখের অর্গল, জানালা-দুয়ার ।

২১| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১০

স্পর্শিয়া বলেছেন: অদ্ভুত অনুভুতির এ কবিতাটি দারুনভাবে স্পর্শ করলো আমায়।

২২| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:১৪

রেজাউল করীম বলেছেন: বেশ গভীরতা সম্পন্ন লেখা। ভাল লাগল।

২৩| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:৫৬

রুদ্র জাহেদ বলেছেন: ভেতর থেকে আমি পঁচা মাটির গন্ধ পাই ।
কেঁচো মাটি খুঁড়লে যে গন্ধ হয় ঠিক সেটাই ।
আমি নষ্ট হয়ে গেছি,
মাঝে মাঝেই ব্যাথায় কুঁকিয়ে ওঠি
ট্রাকিয়া দিয়ে আগে বেরুত কার্বন ডাই
অক্সাইড,
এখন বের হয় অজস্র জীবাণু আর কত কি
কেমিক্যাল ।

খুব ভালো লাগল।দারুণ কবিতা

২৪| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৩:০৯

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: অসাধারন প্রকাশ। মন ছুঁয়ে গেল। ভাবের প্রগাড়তায় আচ্ছন্ন হয়ে আছি।

২৫| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৯

এস কাজী বলেছেন: মামা এটা তো ভাল ছিল। আগে চোখে পড়েনি কেন?

২৬| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৩

ডাঃ মারজান বলেছেন: কি লিখেছেন ভাই! কি কমু, মাথা নষ্ট! অসাধারণ।

২৭| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৪

এস কাজী বলেছেন: মামা খুব খুব বিজি এক্সাম নিয়া। ১৭ তারিখ শেষ হবে। ওইদিনের পর একদম খেইচ্ছা কইস্যা সামুতে আয়া পরমু।

২৮| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৩

এস কাজী বলেছেন: এই তো নেক্সট শনিবার।

২৯| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৩৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


শেষ অংশটা অনবদ্য।

আমি বাকরুদ্ধ। +++

তবে প্রথম অংশে কিছুটা সংশোধন আনলে কবিতাটা পাবে একটা ভিন্ন মর্যাদা।

আমি কি কিছুটা হিন্টস দিতে পারি ?

৩০| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



ভেতর থেকে আমি পঁচা মাটির গন্ধ পাই,
কেঁচো মাটি খুঁড়লে যে গন্ধ হয় ঠিক তাই।
আমি নষ্ট হয়ে গেছি,
মাঝে মাঝেই ব্যথায় কুঁকড়ে উঠি।
অক্সিজেন নেয়ার বদলে;
নিঃশ্বাস মিশেছে বিষাক্ত ক্যামিকেলে।

যকৃতের কৃষ্ণাবরণ থেকে দেখছি, ভেতরটা জীবাণুরা দুর্বিষহ করে তুলেছে।
ফুসফুসের পর্দায় ঘা, ক্ষতসমূহের প্রগাঢ় ছিদ্রগুলো বলছে বিরাট এক ঝুঁকির মধ্যে বাস করছি
ব্যাকটেরিয়াগুলি মহা উল্লাসে আমার অ্যালভিওলার থলিতে প্রেতাত্মার মতো করে চেঁচাচ্ছে ।
ভাইরাসের ইনফ্যান্ট্রি আমার অন্তজঃকোষ সমূহকে করেছে এক একটা রক্তাত্ব যুদ্ধক্ষেত্র !
পুঁজে ও নোংড়া পানিতে আমি আজ ক্ষীয়মান এক মানব,
নিকোটিনের বিষবাষ্পে ব্রঙ্কিওলগুলোকেও শেষ করে ফেলছি।

৩১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


হুম ! ঠিকাছে ভ্রাতা।

৩২| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৪:৫৯

রুদ্র জাহেদ বলেছেন: যতবার পাঠ ততই একটা প্রতিধ্বনি!দুর্দান্ত বস

৩৩| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:১৫

সুলতানা রহমান বলেছেন: একটু অন্যরকম। +

৩৪| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৩

অভ্রনীল হৃদয় বলেছেন: বুঝলাম না। পরিচিত প্রায় প্রিয় ব্লগার রাই তাদের পোষ্ট ড্রাফট এ নিয়ে নিচ্ছে। এর কারণ কি জানতে প্যারি ভাইয়ু?

৩৫| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৭

আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
চমৎকার !
কবিতায় নিয়মিত হতে পারেন ।