![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রয়োজনে মেইল করুন [email protected] । অথবা ফেসবুকে আসুন https://www.facebook.com/projonmo.chiyashi আমি একজন দর্শক মাত্র।কিছু দেখলে বাকি সবাই কে দেখাতে ইচ্ছে জাগে তাই ব্লগ লেখার ইচ্ছা
"শেখ হাসিনাকে অভিনন্দনকারীদের অভিনন্দন":
-অবৈধ উপায়ে ক্ষমতা ধরে রাখা একনায়িকা শেখ হাসিনা'কে কিছু বিদেশী রাষ্ট্রপ্রধানেরা অভিনন্দন জানানোয় গণতন্ত্রকামী অনেক ভাই-বোন অল্প-বেশি মনোক্ষুন্ন।
আমার কেন মনটা ক্ষুন্ন হলো না, আমি সেটাই ভাবছিলাম।
সেটা বুঝতে অভিনন্দনদাতাদের তালিকাটা বিশ্লেষন করে দেখলাম দেখলাম।
প্রথমেই ভারত!
এই ভারত বঙ্গবন্ধু'কে হত্যার করে যেই খন্দকার মোশতাকের সরকার এসেছিল তাদেরও স্বীকৃতিস্বরুপ দুইদিনের ভেতরই অভিনন্দন জানিয়েছিল, সুতরাং এদের অভিনন্দনের মূল্য আপনিই যাচাই করুন। তাছাড়া প্রহসনের এই নির্বাচন নামক ঘটনাটা তো ভারতেরই অবদান, তাই শেখ হাসিনা নিজে যে ফোন করে ভারতকে অভিনন্দন জানায়নি, এটাই বাংলাদেশীদের ভাগ্য।
এর পর চীন!
চীন হলো বিশ্বের অন্যতম গণতন্ত্র বিরোধী শক্তি। ১৫০ কোটি মানুষকে গণতন্ত্র বঞ্চিত করে রাখছে অর্ধশতাব্দীর চেয়ে বেশি সময় ধরে, এরা শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানাবে না তো কি ফ্রান্স অভিনন্দন জানাবে? তাছাড়াও বিশ্বের যেখানেই স্বৈরাচার মাথাচাড়া দেয় চীন'কে তাদের পাশে পাওয়া যায়। মজার বিষয় হলো চীন এমনই এক শক্তি যেটা যখনই কোন স্বৈরাচারকে সমর্থন দেয় তার কিছুদিনের মধ্যেই তার পতন ঘটে।
এরপর রাশিয়া!
রাশিয়ার পুতিন হলো জনপ্রিয় স্বৈরশাষক, যে ২ বার প্রেসিডেন্ট থেকে, একটা রাশিয়ান এরশাদ ম্যানেজ করে আরো ৫ বছর একরকম সিএমএইচ'এ আটকে রেখে আবার প্রেসিডেন্ট হয়েছে। বঙ্গদেশে কোন নারী তাকে ফলো করছে দেখে সে যে শুধু অভিনন্দন জানিয়েছে, এটাই কমই! তার তো বাংলাদেশে এসে শেখ হাসিনার পিঠ চাপড়ে দিয়ে যাবার কথা।
এরপর ভিয়েতনাম-
ভিয়েতনাম হলো শেখ হাসিনার স্বপ্নের একদলীয় স্বৈরাচার শাষিত দেশ। শেখ হাসিনা বছর খানেক আগে সারা বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন হবার সময় থেকেই বেলারুশ আর ভিয়েতনামের মত গণতান্ত্রিক বিশ্বে কুখ্যাতদের সাথে জোট বেঁধেছে। বিপদের দিনে ওরা বন্ধুত্বের দাবী রেখেছে
কম্বোডিয়া-
বেশি কিছু বলার নাই, শুধু এটুকুই বলি যে, বিখ্যাত মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ এর সাউথ এশিয়ান ডাইরেক্টর ডেভিড রবার্টস কম্বোডিয়াকে ব্যাখ্যা করছেন এই বলে যে," "vaguely communist free-market state with a relatively authoritarian coalition ruling over a superficial democracy."
আর বেলারুশ!
হাসি থামাই আগে। বেলারুশ হলো ইউরোপের একমাত্র কুখ্যাত স্বৈরতন্ত্র। এক ব্যাক্তি ও এক দলের শাষন, এবং সে দেশের প্রেসিডেন্ট অনেক গণতান্ত্রিক দেশে ভ্রমনও করতে পারে না। আর মজার তথ্য হলো, আমার ধারনা শেখ হাসিনার সাথে বেলারুশের প্রেসিডেন্টের বন্ধুত্বে কিছুটা বিভ্রান্তজনিত কারন, শেখ হাসিনা নোবেল ভালবাসেন, আর বেলারুশের প্রেসিডেন্ট গতবছর শান্তিতে নোবেল জিতেছেন, তবে সেটা আসল নোবেল না, কটাক্ষমূলক 'ইগ নোবেল', বেলারুশ প্রেসিডেন্ট তার পুলিশবাহিনীর সাথে যৌথভাবে এটা পেয়েছে কারন সে আইন করে সভা-সমাবেশে তালি বাজানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে, এবং তার পুলিশ তালি বাজানোর অপরাধে এক হাত নেই এমন একজন'কে গ্রেপ্তার করেছে
----------------------
আমি ওদের পরিচয় দিলাম, তো এবার সিদ্ধান্ত আপনার, এসব অভিনন্দনগুলোকে কিভাবে দেখবেন! আমি তো বলি এসব অভিনন্দন জানিয়ে বাংলাদেশের ঘাড়ে চেপে বসা শেখ হাসিনা'র প্রকৃত রাজনৈতিক আদর্শ পরিষ্কার করায় অভিনন্দনকারীদের জনগণের তরফ থেকে অভিনন্দনসহ ধন্যবাদ জানানো উচিত!
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:১৩
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: কিচ্ছু বলবে না, কারন এগুলা তো ডকুমেন্ট।
২| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:১০
গরম কফি বলেছেন: ভয়াভহ বিশ্লেষন । দেখলে যে কোন বিএনপি নেতা বিশ্লেশিত হবে । নাইস জব ।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:১৬
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: বিষয়টা নিয়া ভাবার পর যখন নামগুলার এমন ক্রোনোলজি দাড়ালো, আমি নিজেই বেশ আমোদিত হয়েছি
৩| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:১১
মিতক্ষরা বলেছেন: সরকারকে নিয়ম মাফিক সমর্থন অনেকেই জানাতে পারে। বিশ্বের স্বৈরাচারী দেশগুলো টিকছে কি করে?
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:১৮
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: অবশ্যই নিয়মের বিষয় আছে, কিন্তু মজার বিষয় হলো নিয়মমাফিক অভিনন্দনগুলো আসছে শেখ হাসিনা টাইপের দেশগুলোর কাছ থেকেই। কোন সুস্থ স্বাভাবিক দেশ এখনো অভিনন্দন জানায়নি
৪| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:১৮
শয়তান শাহীন বলেছেন: সাইলেন্স বলেছেন: গ্যালারিতে বসলাম, দেখি চেতনাধারীরা কি কয়।...আমিও বসলাম....
প্রমাণ করুক আপনি মিথ্যে বলছেন......
দেখি পারে কিনা...
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২১
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: মজাটা তো এখানেই যে সবই তথ্য, দেখি কোন চেতনাবাজের আগমন হয় কি না, আসলেও কি নিয়ে আসে সেটাও দেখতে মজাদার হবে
৫| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২৯
HHH বলেছেন: চেতনাবাজরা কন্ডমের প্যাকেট আর গাঞ্জার পুইরা নিয়া মনে হয় শাহবাগে গেছে
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩৪
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: অনলাইনে থাকলে চিপায় আছে। গভীর রাতে আসবে কিছু হয়তো
৬| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩০
এম এ কাশেম বলেছেন: মজার তথ্য
আবার সত্য ও
আছে কি কোন পথ্য?
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫৮
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: নাই নাই নাই, স্বৈরাচারের প্রতি দুনিয়ার গণতান্ত্রিক কোন রাষ্ট্রের ভালবাসা নাই
৭| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩৩
বেঈমান আমি. বলেছেন: কোন সুস্থ স্বাভাবিক দেশ এখনো অভিনন্দন জানায়ন।
কোন কোন রাস্ট্রকে আপনি সুস্থ স্বাভাবিক দেশ মনে করেন?
১।তুর্কি
২।
৩।
৪।
৫।
আমি একটা বললাম আপনি বাকি ৪টার নামে বলেন।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:২৫
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: খালি নাম্বার আসছে, দাড়ি দেয়ায় নাম আসে নাই
৮| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩৮
মোঃ আনারুল ইসলাম বলেছেন: মজার বিষয় ত @বেঈমান আমি কুইজ দিয়ে ফেলেছে।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৫৮
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন:
৯| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪১
প্রবাসী১২ বলেছেন: লজ্জাহীন রাজনীতিবিদ, (লাঠি বিহিন) বন্ধুকধারী পুলিশ আর ওড়নাহিন তরুনী ভিষণ বিপজ্জনক।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৫৮
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: চরম বললেন তো
১০| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:১১
বেলা শেষে বলেছেন: মজার বিষয় হলো চীন এমনই এক শক্তি যেটা যখনই কোন স্বৈরাচারকে সমর্থন দেয় তার কিছুদিনের মধ্যেই তার পতন ঘটে। - হাসিনাবুর পতনটা দেখার মতো হইব মনে হইতেছে।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৫৯
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন:
১১| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:২৯
বেঈমান আমি. বলেছেন: না ব্রো আমি জাস্ট তুর্কির নাম দিছি আর আপনারে বলছি বাকি ৪টা সুস্থ স্বাভাবিক রাস্ট্রের নাম বলেন।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:০০
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা আর ইউরোপীয় ইউনিয়ন
১২| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:০৪
বেঈমান আমি. বলেছেন: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য
থাক আর কিছু কমু না।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:১২
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: আপনার বলার কিছু ছিল না, না গো আপনার বলার কিছু ছিল না
১৩| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:২৩
ফরটি ইজ দা নিউ থারটি বলেছেন: আপনার মত বীরপুরুষরা বিদেশে বসে থাকলে বাকশালীরা তো সুযোগ নেবেই।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৪৫
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: ইনশাল্লাহ একদিন এদের অত্যাচার শেষ হবে
১৪| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৩০
বেঈমান আমি. বলেছেন: ছিলগো ভ্রাতা বলার ছিল।ইদানিং মুড অফ থাকে ।আগের মত ব্লগিং এ মজা পাইনা।
ইরাক লিবিয়া আফগানিস্তানে কে জানি যুদ্ধ করছে?সাদ্দাম গাদ্দাফিরে কে জানি মারছে?
জাতিসংঘের অনুমতি না নিয়ে কে জানি মিথ্যা তথ্য দিয়া ইরাক আক্রমন করছিল?
এরা যদি আপনার কাছে সুস্থ স্বাভাবিক মনে হয় তাহলে আপনার সুস্থতা নিয়া প্রশ্ন তোলা যায় কি বলেন?
যদিও এদের প্রায় সবাই অভিনন্দন জানাইছে বা জানাবে।এবং এদের অভিনন্দনে খুব কিছু একটা যায় আসেনা।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৪৬
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন:
১৫| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৩০
একজন ঘূণপোকা বলেছেন: চ্রম, ধুইয়ে দিয়েছেন
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:০৭
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: যেই পরিমানের নোংরা ওরা হয়েছে, মিনিমাম ওয়াশটা রিকোয়ার্ড ইজ নাউ ওবলি এ্যান বাংলাওয়াশ
১৬| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৫০
রাফা বলেছেন: ২য়-টা আমি বলি ফাকইস্তান একটু এগিয়ে দিলাম।
আশা করি ঝাতিয়তাবাদের সৈনিকরা পথ হারাবেনা।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:০৪
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: শয়নে স্বপনে ফাকিস্তান কল্পনা করা কমান, ম্যান ইউ হ্যাভ টু রেসপেক্ট বাংলাদেশ বিকজ ইউ আর ইটিং ফুড ফ্রম বাংলাদেশ।
১৭| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৪৭
নতুন বাঙ্গাল বলেছেন: ভাই কথা তো ছিল অর্থনৈতিক অবরোধ দেয়ার, তার বদলে আসছে অভিনন্দন।আর আপনি আসছেন তার বিশ্লেষন করতে।আসলে বাস্তবতা না বুঝে কল্পনাবিলাসী টকশেওয়ালাদের এই সব কথা শুনে বিএনপি তার নিজের এবং দেশের যে ক্ষতি করছে সেটা যদি না বুঝে , আপনার মত বিশ্লেষন করতে থাকে তাহলে জাতির ভবিষত ভয়াবহ। কারন দেশের স্বার্থে শক্তিশালী , বাস্তব নির্ভর বিরোধি দল খুব জরুরী। নাহলে গনদাবি পাশ কাটিয়ে সরকার অন্যায় কাজ করার সাহস পায়।
বিএনপির অনেকে এখনও সেনা অভুর্থান বা অন্য কোন মিরাকলের আশায় আছে।কিন্তু সত্য হল যে নিজে চেস্টা না করে আল্লাহও তাকে সাহায্য করে না।
তাই আপনাদের উচিত হেফাজত কি করবে, জামাত কি করবে, আমেরিকা কি করবে, সেটার আশায় না তাকিয়ে নিজেরা কি পারবেন সেটা আগে বিশ্লেষন করতে।
আমেরিকা বলেন, সেনা অভুথ্থান বলেন, গন অভুত্থ্যান বলেন কিছুই হবে না যদি ঘরে বসে থাকে বিএনপি।
আসল কথা হল ঘরের মধ্য নিরব থাকলে বাইরের কারও ঠেকা পরে নাই , আপনার জন্য ওকালতি করতে।
আশা করি বিএনপি এবং বিএনপির কোটি সমর্থক স্বপ্নবিলাসী বিশ্লেষন না করে বাস্তব ধর্মী কর্মপরিক্লপনা করবে , যাতে দেশে খুব শিঘ্রী একটি সতিকারের নির্বাচন দিতে সরকার বাধ্য হয়।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:১০
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: সেটা ইতিমধ্যেই করছে, শেখ হাসিনা রক্তের নৌকা বাইছে দেখে বিএনপি এখন শান্তিপুর্ণ সমাবেশ ও কালো পতাকা মিছিল কর্মসূচি দিয়েছে। সরকার যদি আবারো রক্তপাত না ঘটায় তাহলে এ মাসেই দেখবেন কি হয়।
অবরোধ এত কম সময়ে আসে না, পরিস্থিতি বিবেচনায় সময় লাগবে বিশ্বের।
আর অভিনন্দন করা দেয় সেটা তো দেখলেনই, তাই না?
১৮| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:১২
অ্যামাটার বলেছেন: আমি একটু অবাক হলাম আপনার এই পোস্টটা দেখে। হাইকোর্ট দেখে ভড়কে যাওয়া বাঙালিকে আপনি হাইকোর্টের কাউন্টার যুক্তি দিচ্ছেন।
এই অভিনন্দনগুলা হল কুটনৈতিক শিষ্টাচারের রুটিন কাজ। স্রেফ আনুষ্ঠানিকতা। কোথাও মিলিটারি ক্যু হলেও দু'-চারদিন বাদে সবাই সেটা মেনে নেয় বা গ্রহণ করে নেয়, এর ব্যাত্যয় হয়না।
২০০৬-এ বিএনপি যে একতরফা নির্বাচন করতে যাচ্ছিলো, সেটায় জিতে আসলেও এরকম অভিনন্দন আসত!
২০০৭ এর মইন-ফখরুদ্দিনের অবৈধ সরকারও তো বহিঃবিশ্বে স্বীকৃত সসরকারই ছিলো।
আসল কথা হল, এই আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতির ৫পয়সাও দাম নাই। যারা কিছুই না বুঝে লাফাচ্ছে, সেই সব আওয়ামি ডার্লিং ভাইসাহেবদের এতে আপ্লুত হবার কিছু নাই। আবার বিএনপি'র হতাশ হবার কিছু নাই। মাঠের আন্দোলন জমাতে পারলে এই সরকার উল্টাতে মিনিটও লাগবে না, আর বিদেশীদের দিকে মুখ চেয়ে থাকলে ৫বছরেও টলানো যাবেনা।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:১২
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: "আসল কথা হল, এই আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতির ৫পয়সাও দাম নাই। যারা কিছুই না বুঝে লাফাচ্ছে, সেই সব আওয়ামি ডার্লিং ভাইসাহেবদের এতে আপ্লুত হবার কিছু নাই। আবার বিএনপি'র হতাশ হবার কিছু নাই। মাঠের আন্দোলন জমাতে পারলে এই সরকার উল্টাতে মিনিটও লাগবে না, আর বিদেশীদের দিকে মুখ চেয়ে থাকলে ৫বছরেও টলানো যাবেনা।"
--- কথা এটাই তবু অভিনন্দনদাতাদের ব্যাকগ্রাউন্ড দেখে শেখ হাসিনার সরকারের ধরন-চরিত্র ও ভবিষ্যতের পলিসি বেটার বোঝা যায়
১৯| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৩২
দখিনা বাতাস বলেছেন: যেই কথাগুলা বলতে চাইছিলাম আ্যামাটার ঐগুলা সুন্দর করে বলে দিছে। চীন যারে সাপোর্ট দেয় সে বলে বেশিদিন টিকে না। হায়রে আজব বিশ্লেষন। মিয়ানমার কি? উত্তর কোরিয়া কি?
রাস্তায় নামেন, মাঠ গরম করতে পারলে ভারতও সুর বদলাইতো ইলেকশনের আগেই। এই সত্যিটা না বুঝলে কিছুই হইবোনা। চাইয়া থাকে জামায়ত আর হেফাজতের দিকে। সুবিদাবাদি দিয়া দল ভর্তি থাকলে আর মাঠ গরম করা লাগবো না। আর কিছু না হোক নিজের ঘরের লোক, জামায়াতের পোলাপানরে দেখেন। নেতা সব ফাসির আসামী, পরের স্তরের নেতা গুলা বছরের উপরে ঘর ছাড়া পুলিশের দৌড়ানিতে, তারপরেও কর্মিগুলা ক্যামনে জানবাজি রাইক্কা মাঠে আছে। গ্রেফতার মামলার অজুহাত দিয়া, ১১টায় সবাবেশ ডাইকা বিকাল ৩টায় টিস্যু দিয়া একটা পতাকার লাডি ধইরা আন্দোলন হয়না।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:১৪
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: আপনার মনে হয় মায়ানমার আর উত্তর কোরিয়া টিকে আছে???
ওরা কোনভাবেই স্বাভাবিক দেশ না।
এখন থেকে শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে মানুষ যোগ দিবে এবং ধারাবাহিকভাবে গণচাপে নির্বাচনের তারিখ ঘোষিত হবে
২০| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৪০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দাদা আমরা এবার না ৫% ভোটের শতভাগ পেয়েছি!
তার তৃপ্তিতে ঢেকুর তোলার সুযোগতো দেন!! সাথে হজমি হিসেবে অভিনন্দনের খরা কাটাতে দু-চারটা দিল তাও আপনি তাদের সিটি ফলের মতো বাংলা ওয়াশ করে দিলেন। সেই রাগেইতো বেঈমানরা রেগে মেগে শুধূ তাদের জপনে পাকিস্তান(কারণ তারা যতবার বলে বা লেখে ততবারইতো তাদের ভাবতে হয়
) তত্ত্ব নিয়ে হাজির হয়্যা গেছে
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:০৮
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: আজকে যেই প্রেশারটা খাইলা পাতি পররাষ্ট্রমন্ত্রী!
২১| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৮
৭ ১ নিশান বলেছেন: ভাল বিশ্লেষণ, কিন্তুু ব্যাপার হল চেতনা ফেরীওয়ালা রা কেবল ফেরি করতে পারে সত্য বলতে পারে না.
এর সমাধান একটা আর তা হল জাতীয়তাবাদী সবাইকে এক হতে হবে....কেউ একজন উদ্যোগ নিলেই হবে. হতে পারে বইমেলায় সবাই এক হতে পারে
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:১১
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: ইনশাল্লাহ
২২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৩৯
সি.এম.তানভীর-উল-ইসলাম বলেছেন: নেপাল কে নিয়ে কিছু বললেন না যে!!
যায় হোক, বিশ্লেষণ ভাল লেগেছে
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৪১
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: নেপাল শুভেচ্ছা জানাইছে নাকি?
ধন্যবাদ
২৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৩০
সি.এম.তানভীর-উল-ইসলাম বলেছেন: হুম.... সেটাই তো শুনলাম মাছরাঙ্গা খবরে
২৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:০৭
মিতক্ষরা বলেছেন: অভিন্দন কই দেখলেন। সব জায়গায় তো দেখি সরকারের মন্ত্রীরা জুতা উপহার পাচ্ছেন। আর কূটনৈতিক অভিনন্দন তো সাধারন শিষ্টাচার।
২৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৫৩
সবখানে সবাই আছে বলেছেন: একটা হিশাব কিছুতেই মিলাতে পারছি না।
১। লীগের শেষ সময়ে বিএনপি র স্থায়ী কমটির বৈঠকে সবাই নির্বাচনে যাওয়ার জন্য মত দিয়েছিলেন। একমাত্র ভেটো দেন খালেদা জিয়া। বিএনপি নির্বাচনে গেলে যদি সরকার কারচুপি করত তাহলে জনগন রাস্তায় নেমে আসত। পুরো দেশ অচল হয়ে যেত। যেরকম আগে বহুবার আমরা দেখতে পেয়েছি।
২। জামাতকে ছাড়তে পারলে মোটামুটি আমিও রেডি ছিলাম বিএনপি তে ভোট দিব। কিন্তু বুঝলাম না রাজনীতির এই সরল সমীকরন কেন বেগম জিয়ার মাথায় ঢুকল না। জামাতের সাথে টেবিলের তলে আতাত করলেই হত। আর জামাতের নিবন্ধন বাতিল হইয়ে যাওয়ার পর বিএনপি জামাত ছাড়লেও আতাত করা লাগত না কারন জামাতের লোকজন ধানের শীষে ভোট দিত।
৩। হাসিনার ফোনের পজিটিভ উত্তর দিলে খালেদা বিদেশী কূটনীতিদের কাছে আস্থা ভাজন হতে পারতেন। কারন এর পরেই ড্যান মজিনা জীবনে প্রথম বারের মত হাসিনার সাথে দেখা করেন আর ঠিক এই রিফিউজালকে পুজি করে সরকারী প্রচার যন্ত্র কাজ হাসিল করে ফেলে। আর ঠিক এরপরেই একরকম মরিয়া হয়ে বিএনপি জামাত হার্ডলাইনে চলে যায়। কিন্তু একটা ব্যাপার লক্ষ্য রাখবেন হার্ডলাইনে যাওয়ার ব্যাপারে যারা খালেদাকে উতসাহিত করেছে, যারা বিএনপির হয়ে হেফাজত আর জামাতের লিঙ্ক হিশাবে কাজ করেছে তারা কিন্তু সবাই এরপরে আত্মগোপনে চলে যায়। বিশেষ করে মির্জা ফখরুলের আচরন ছিল জঘন্য যেটা কিন্তু তারেক জিয়ার লন্ডন থেকে চোখে পড়েছে।
৪। জামাতকে বিএনপি একেবারেই ব্যাবহার করতে পারে নি যেটা লীগ জাতীয় পার্টিকে নিয়ে করেছিল। মানুষ জন কিন্তু রেডি ছিল জাতীয়পার্টিকে ভোট দেয়ার জন্য। বিএনপি জামাতের মাঠকর্মীদের কাছে মেসেজ পর্যন্ত গিয়েছিল দলে দলে যেন জাতীয় পার্টির লোককে ভোট দেয়। কিন্তু সেই সময় এরশাদ সাহেব ঠিকই ২৬৩ আসন থেকে মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নেয়। যে যাই বলুক না কেন পেছনের ঘটনা এটাই। না হলে এরশাদের সরকারের পাশে বিরোধী দলে হাসিনাকেই বসতে হত। আমার কথা যদি বিশ্বাস না হয় তাহলে উপনির্বাচন গুলোতে দেখুন । ভাগো বাটয়ারাতে এরশাদকে ঠিক সেই আসন দেয়া হয়েছে যেটার জন্য তারা মুলামুলি করতে পারে।
৫। আগাগোড়া ভুল পথে পরিচালিত হয়েছে বিএনপি। এই দায়িত্ব এককভাবে খালেদার। ভাই একটা ৬ বছরের বাচ্চাও এই ভুলটা করে না। এই কারনে কেন যানি মনে হচ্ছে এর পেছনে অন্য ঘটনা আছে। দলকে স্যাবোট্যাজ করেছে খালেদা জিয়া নিজে। শমসের কিন্তু ফোনালাপে তারেককে এটাও বলেছিল যা হচ্ছে ম্যাডামের নির্দেশে হচ্ছে। তার মানে তারেক এখানে সাইড লাইনে। তাদের মধ্যে কমিউনিকেশান গ্যাপ আছে। কিছু একটা হিশাব এখানেই মিলছে না। কোন এক অজানা ভয়ে খালেদা আপোষ করেছে। কোন ধরনের মারাত্মক থ্রেট পেয়ে উনি এই কাজ গুলো করেছেন বা করতে বাধ্য হয়েছেন। আমার কাছে মনে হয়েছে ছেলেদের মেরে ফেলার কোন যৌক্তিক কোন হুমকি তার কাছে ছিল। এই কারনেই এভাবে নিজ হাতে হাতের লক্ষী পায়ে ঠেলেছেন।
আদারওয়াইজ ধরে নিতে হবে বিএনপি একটা আবালের দল আর অবিলম্বে আমাকে ওটার চেয়ার পার্সন বানানো হোক।
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:০৯
সাইলেন্স বলেছেন: গ্যালারিতে বসলাম, দেখি চেতনাধারীরা কি কয়।