নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সুশীলের নাম শুনলে ঘেন্যা হয়!!

যখন পেয়েছি পথের দেখা তখন আবার দিকভ্রান্ত হয়ে হারিয়েছি পথ.........

পথহারা নাবিক

পেয়েছি পথের দেখা !! শেষ জানিনা তার!!

পথহারা নাবিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

জুম্মার নামাযের পর একটি হাদিছ -২ !!

১৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪০











হযরত আবু হুরায়রা রা. বলেন। মহানবী সা. কিছু ইহুদীকে দেখলেন আশুরা দিবসে তারা রোযা পালন করছে। তখন তিনি জিজ্ঞেস করলেন-"এটি কিসের রোযা?" তারা বলল-"এ দিন আল্লাহ তায়ালা মুসা আ. কে ও বনী ইসরাইল সম্প্রদায়কে সমুদ্রে ডুবে মরার হাত হতে উদ্ধার করেছেন। ফেরাউনকে ডুবিয়ে মেরেছেন। আর এ দিন "জুদি" পর্বতে নূহ আ. জাহাজ ভিরেছিল। তাই নূহ ও মুসা আ. আল্লাহ তায়ালার শুকরিয়া আদায় করণার্থে এই দিনে রোযা পালন করেছিলেন। মহানবী সা. বললেন-"আমি মুসা. আ. এর অনুসরণের বেশি উপযুক্ত আর এ দিবসের রোযার অধিক হক্বদার। তিনি তখন সাহাবাদের রোযা পালনের নির্দেশ দিলেন। (মুসনাদে আহমাদ, হাদিস নং-৮৭১৭)



নবীজী সা. ইহুদীদের থেকে পার্থক্য করার জন্য নির্দেশ দিলেন-তোমরা আশুরার দিন রোযা রাখ এবং ইহুদীদের থেকে ব্যতিক্রম কর। আশুরা দিন এবং সাথে একদিন পূর্বে বা একদিন পরেও রোযা রাখ"। (সহীহ ইবনে খুজাইমা, হাদিস নং-২০৯৫)



আশুরার রোযার ফযিলতের ব্যাপারে হাদিসে এসেছে যে, হযরত আবু কাদারা রা. থেকে বর্ণিত। রাসূল সা. ইরশাদ করেছেন যে, আশুরার দিনের রোযার ব্যাপারে আমি আল্লাহর কাছে আশাবাদী যে, তিনি এক বছর পূর্বের গোনাহ মাফ করে দিবেন। (সুনানে তিরমিযী, হাদিস নং-৭৫২)

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.