![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির টুর্নামেন্টের ১ম ম্যাচে ইংল্যান্ড বনাম বাংলাদেশের মধ্যকার খেলায় এত ভালো ব্যাটিং পারফর্মেন্স দেখেও যখন দল হেরে গেলো, আমি কোচ, টিম ম্যানেজমেন্ট এবং নির্বাচক মন্ডলীর উপর হতাশ হয়েছিলাম। প্রথমত, মুশফিকুর রহিমের কথায় আসি, প্রথম আলোতে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন -
"আমরা জানতাম একজন বোলার কম নিয়ে খেলছি, সুতরাং এই মাঠে এমন দল নিয়ে ৩০০ রানের টার্গেট তৈরি করা বিপজ্জনক!"
একই খেলা নিয়ে তামিম ইকবাল বলেছেন -
"বোলিং খারাপ করলে ৪০০ রানও যথেষ্ট নয়!"
তবে যদি তাই হয়, প্রতি খেলায় দেখি মাহমুদুল্লাহর মত একজন দক্ষ অলরাউন্ডার থাকা স্বত্বেও কখনো তাকে দিয়ে পূর্ণ ১০ ওভার বোলিং করতে দেওয়া হয় না, ১০ ওভার তো দূরের কথা; বেশির ভাগ সময়ই বল হাতে তাকে মাঠে নামতে দেখা যায় না। যদি একটু লক্ষ্য করেন তবে মাহমুদুল্লাহার বোলিং এ্যাভারেজ দেখলেই বুঝতে পারবেন, নিঃসন্দেহে সে গত ম্যাচে বোলিং করা সৌম্য সরকারের থেকে হাজার গুণ ভালো বোলার, কিন্তু তবুও সৌম্য সরকার কে দিয়ে বল করানো হয় আর মাহমুদুল্লাহ কে দিয়ে নয়। ঘরোয়া ক্রিকেট লীগে এত ভালো পারফর্মেন্স দেখিয়েও দলে জায়গা পায়নি নাসির হোসেন অথচ বলা হচ্ছে “দলে একজন বোলার কম নিয়ে খেলেছি আমরা।” অস্তোষের কথা এই যে দলে ভালো ভালো খেলোয়াড় আছেন, কিন্তু তাতেও বোর্ড তাদের কে সুযোগ না দিয়ে বরং বারবার অপাত্রে ঘি ঢেলেই যাচ্ছে, ফলস্রুতিতে ভালো কিছু আসছে না বরং যে লাউ সেই কদুই থেকে যাচ্ছে!
তাছাড়া বাজে আম্পায়ারিং তো আছেই, সেটা নিয়ে অযথা কথা বললে বোধ হয় শব্দ গুলো বৃথা ঠেকবে! টেকনোলজি প্রয়োগ করার পরও যখন একটা ক্যাচ আউট এর ফলাফল আম্পায়ার মহোদয় নির্ধারণ করতে পারেন না, সেই ক্ষেত্রে আমার-আপনার মত মামুলী লোক হাজার চিৎকার করলেও কি আর না করলেও বা কি!
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১০:৩১
হাতুড়ে লেখক বলেছেন: মাহমুদুল্লাহ অন্তত সাকিবের চেয়েও ভাল করতো সেদিন।