নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নতুন ব্লগারের ব্লগে স্বাগতম!!!!!

আমি খুবই সাধারন মানুষ!!!!!!

ঘুম পরী ১

আমি খুবই সাধারন!!!!!সাধারন মানুষকে পছন্দ করি এবং সাধারন থাকতে ভালবাসি।

ঘুম পরী ১ › বিস্তারিত পোস্টঃ

কারো কাছে কী উত্তরটা জানা আছে???

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৪৮

যখন থেকে একটু বুজতে শিখেছি তখন থেকেই একটা উত্তর খুঁজে বেড়াচ্ছি।মেয়ে হয়ে জন্মেছি বলেই কি আমাদের এতো প্রতিবন্ধকতার মুখোমুখি হতে হবে?মেয়ে হয়ে জন্মেছি তাই আমরা কোন জায়গায় বান্ধবীর সাথে ঘুরতে যেতে পারবো না।আমরা নাকি নিরাপদ নই।মেয়ে হয়ে জন্মেছি তাই আমদেরই একজন বান্ধবী তার ইন্টার্নশিপ জোগাড় করতে মাথার ঘাম পায়ে ফেলতে হয়!ডেভেলপার কোম্পানি গুলো মেয়ে শিক্ষানবিশ নেয় না সিভিল ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে।তাহলে ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে কী দরকার মেয়েদের জন্য সিট রাখার?আমার বান্ধবীর ভাইরা দরজা আটকে ঘুমালে কোন প্রবলেম হয় না ,তারা সারা রাত ফোন এ কথা বললে কোন প্রবলেম হয় না,তারা সারা রাত নেট ইউস করলে কোন প্রবলেম হয় না।কিন্তু আমরা করলে যত দশ!!!দরজা আটকে ঘুমালে না খোলা পর্যন্ত শান্তি পান না মা বাবারা।ফোন এ কথা বলতে গেলে কার সাথে কথা বলি,কি বলি হাজার প্রশ্ন। কোন দাওয়াত এ গেলে খেয়ে চলে আসবা।বেশি দেরি করবা না!!!!কিন্তু মানুষ দাওয়াতে কী শুধু খাওয়ার জন্যই যায়?মা বাবারা যখন কোন দাওয়াতে যান বা ভাইরা কোন দাওয়াতে যান তারা যান সামাজিকতা রক্ষা করতে।তা যত রাতি হোক না কেন!!!!!কীন্তু আমরা কি খেতে যাই তাহলে?আমরা কী সামাজিকতা রক্ষা করতে পারব না??গিয়ে খেয়ে চলে আসব নির্লজ্জের মত?আমি একটা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম দিকের সাবজেক্ট এ পড়ি।ফলাফল খুব ভাল না হলেও মোটামুটি আছে।যেখানে আমার চেয়েও পিছনের ছেলে সহপাঠীরা ভাল চাকরী করার স্বপ্ন দেখে সেখানে আমাদের মেয়েদের শুনতে হয় তোমাদের আর চিন্তা কী?তোমরা তো বিয়ে করে বরের ঘরে চলে যাবা!আমদের শুনতে হয় আমাদের বিয়ের বয়স পার হয়ে যাছছে!!মা বাবা আত্বীয়স্বজনরা ও উঠে পরে লাগে বিয়ে দেয়ার জন্য।আমাদের কি নিজস্ব চিন্তাধারা বলে কিছু থাকবে না??আমাদের কি নিজস্ব স্বপ্ন বলে কিছু থাকার নেই?X( X( X( X( X( /:) /:) /:) /:)

মন্তব্য ৫২ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৫২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৫৯

ছাইচাপা আগ্নেয়গিরি বলেছেন: জন্ম যেহেতু বাংলাদেশে তাই কি আর করবেন আপু ! সামাজিক বেড়াজাল ভাঙতে সময় লাগে । এটাই বাস্তবতা ! /:)

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১:১৬

ঘুম পরী ১ বলেছেন: হুম!!! ঠিক বলেছেন!! কিন্তু আর পারছি না এসব সহ্য করতে!! আমি যে এখন ব্লগে লিখছি তাও অনেক কথা শুনতে হছচে।এত রাতে নেটে কী কর? কাজকর্ম নাই? অথচ বাসায় কম কাজ করি না বা সারাদিন পড়াশোনা না করলেও একেবারে ফাকিও দেই না !

২| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৫৯

মাহজাবীন বারী বলেছেন: একই অবস্থায় আছিরে ভাই.....যতটুকু পারা যায় এগুলোর সাথে লড়াই করে সামনে এগিয়ে যেতে হবে...আর এই কাজটা আমােদরই করতে হবে....

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১:১৮

ঘুম পরী ১ বলেছেন: ভাই আমদের মেয়েদের লড়াইটা কী আসলে কোন কালে শেষ হয়? নিজের ফ্যামালি, বরের ফ্যামালি বা কর্মক্ষেত্রেও ????????

৩| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১:০২

শাববির বলেছেন: আছে


০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১:২০

ঘুম পরী ১ বলেছেন: কী উত্তর আছে বলেন?

৪| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১:০৩

স্বপ্নবিলাসী আমি বলেছেন: যতদিন না পর্যন্ত পুরো সমাজ ব্যবস্থাকে নতুন করে সাজাতে পারবেন, ততদিন পর্যন্ত এরকম সাবজেক্ট নিয়েই পোষ্ট দিতে হবে!!!

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১:২৫

ঘুম পরী ১ বলেছেন: দেখুন ব্যাপারটা আসলে পোস্ট দেয়ার জন্য দেয়া না! ব্লগে সবাই তার মনের অভিব্যাক্তি চিন্তাচেতনা শেয়ার করতে পারে তাই পোস্ট করা। আর সমাজকে নতুন করে সাজানো শুধু মেয়েদের একার দায়িত্ব না বা সম্ভব ও না ! এ বেপারে ছেলেদের ও সহযোগিতার হাত বাড়াতে হবে।

৫| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১:০৪

সাঈদ. খান বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ, এতো সুন্দর একটা পোষ্ট দেয়ার জন্য। আসালো কি বলবো, বলেন, বাংলাদেশটাই এই রকম, মানে বাংলাদেশের মানুষগুলো এই রকম, কেউ কখনো কা-বাবারো ভালো চায় না। আর আপনি উপরে যে কথাগুলো বলেছেন সত্যি হলেও, মা-বাবারা চায় তার মেয়েদের দিকে একটু বেশি নজর রাখতে, কারণ তারা হয়তো জানেন বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি কেমন, আপনি যেন কোন বিপদে না পরেন সেটাই তারা চায়। আপনি যখন মা হবেন, তখন বুঝতে পারবেন (দয়া করে কিছু মনে করবেন না)। যদি বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি ভালো হতো তাহলে হয়তো আপনি সবই করতে পারতেন। তারপর দেখতে পারেন মা-বাবাকে ভালোমতো বুঝিয়ে বলে দেখতে। আর চাকরির ব্যাপারটা বললেনতো, আমি একটা সফট্ওয়্যার এসোসিয়েশন এ চাকরি করি, আমাদের অফিস এর সিনিয়র প্রোগ্রাম ম্যানেজার একদিন বললেন, বাংলাদেশের টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়াররা নাকি চাকরি পায় না, কোম্পানীগুলো বলে আমরা যা চাই তারা তা কিছুই পারে না (আজিব)। তাহলে এতো কষ্ট করে পড়ে লাভ কি? যাই হোক.........একটা জিনিস মনে রাখবেন কোন মা-বাবাই তার ছেলে-মেয়ের অমঙ্গল চায় না।

ধন্যবান, ভালো থাকবেন।
সাঈদ

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১:৩৩

ঘুম পরী ১ বলেছেন: ধন্যবান আপনার সুন্দর কমেন্ট এর জন্য! আসলে মনে হচ্ছে এতো কষ্ট করে পড়ালেখা করে আসলে ফ্যামিলি বা সমাজে কি পাইলাম???

৬| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১:১১

শামস্‌ মো: জিয়াউল হক বলেছেন: আপু ,আমিও আপনার সাথে একমত।কিন্তু এই পরিবর্তনের জন্য আমাদের অনেক অপেক্ষা করতে হবে,্যতদিন পর্যন্ত দেশ এবং জাতি পুরোপুরি শিক্ষিত না হবে।!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১:৪২

ঘুম পরী ১ বলেছেন: হমমমমম

৭| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১:১৮

বাঘ মামা বলেছেন: ইয়ে মানে আপু আপনার ঘুম ভাঙ্গলো কখন?

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১:৪৮

ঘুম পরী ১ বলেছেন: ভাই এতো চিন্তা মাথায় নিয়া ঘুমাইতেই তো পারি না! ঘুম আর ভাঙ্গবে ক্যামনে?

৮| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১:২৭

আমি অতি সাধারণ বলেছেন: দেখুন, মেয়ে হয়ে জন্মানো অপরাধ নয়, কিন্তু আপনি এবং আমরা যে সমাজে থাকি সেটা দিন দিন নোংরা হয়ে যাচ্ছে , কোথাও জীবনের নিরাপত্তা নেই যে কারনে মা বাবারা তাদের ছেলেমেয়েদের বাইরে পাঠিয়ে চিন্তামুক্ত থাকতে পারেন না। আমি যখন ঢাকা চলে আসি তখন আমার মা বাবা ও কিন্তু tension এ থাকেন, কিন্তু আমি ত ছেলে। তারা tension এ থাকেন কারন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এ কখন কি ঘটে তা কেউ বলতে পারে না। মারামারি এখানে প্রতিদিনের routine work. তারপরও আমাদের ক্লাস করতে হয়, পরিক্ষা দিতে হয়। এবার bnp র হরতালের মধ্যে ও আমাদের পরীক্ষা হয়েছে। আমাদের নিরাপত্তা কোথায়।
অনেক সময় মনে হয় মা বাবারা বাড়াবাড়ি করছেন। কিন্তু সেটাও ছেলে মেয়েটার ভালর জন্যই । রাত জেগে ফোনে কথা বলা বা রাস্তায় আড্ডাবাজই করা কোন ভাল কাজ নয় । তবে শেষে যে কথাটি বললেন যে বিয়ে করলেই সব শেষ । ব্যাপারটা সে রকম না – এটা আপনি আপনার মা বাবাকে বুঝাতে পারেন। আমার বড় বোন ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর ছাত্রী ছিলেন এবং তিনি এখন BCS CADRE. তিনিও নানাধরনের restriction এর মধ্যে ছিলেন কিন্তু তারপরও তিনি সফল। কেউ তাঁর সাফল্য র পথে বাধা হয়ে থাকতে পারেনি ।
চেষ্টা করুন । যখন ভাল করবেন নিজের পরিবার থেকেই উৎসাহ পাবেন। যেমনটা আমার বড় আপু পেয়েছিলেন । এটা নিশ্চয়ই জানেন একটা সাফল্য আরেকটা সাফল্লের পথ সুগম করে যেমনি ভাবে একটা বেরথতা আরেক্তা বেরথতা ডেকে আনে। কিছু মানুষের কথায় মন খারাপ করবেন না, চেষ্টা করে যান , পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর হাসি হচ্ছে একজন বিজয়ীর হাসি ।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৪৫

ঘুম পরী ১ বলেছেন: আপনার আপুর কথা শুনে খুব ভাল লাগল।ওনার জন্য অনেক শুভকামনা রইল। আসলে আমাদের চাওয়া রাত জেগে কথা বলার সুযোগ বা আড্ডা দেয়া নয়। যতটুকু একজন সুস্থ মানুষ হিসেবে বেচে থাকার জন্য দরকার শুধু সেটুকু।ভাল থাকবেন।

৯| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১:৩২

স্বপ্নবিলাসী আমি বলেছেন: স্বপ্নবিলাসী আমি বলেছেন: যতদিন না পর্যন্ত পুরো সমাজ ব্যবস্থাকে নতুন করে সাজাতে পারবেন, ততদিন পর্যন্ত এরকম সাবজেক্ট নিয়েই পোষ্ট দিতে হবে!!!


...................বাক্যের ঐ অংশটার উপর জোর দিয়ে রিপ্লাই দেওয়া মনে হয় ঠিক হলনা!! কারন ঐ বাক্যটার মাধ্যমে আমি কিন্তু শুধু আপনার ব্লগীয় জীবনের কথাই বুঝাইনি, আপনার জীবনের প্রতিটি মুহূর্তকে বুঝিয়েছি!! যাইহোক, ভালো থাকবেন।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৫২

ঘুম পরী ১ বলেছেন: ভুল বোঝাবুঝির অবকাশ হতেই পারে।সে জন্য আন্তরিক ভাবে দুখখিত। ভাল থাকবেন।

১০| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১:৩৯

অতৃপ্ত অনুভূতি বলেছেন: আরে!!! এসব কি লিখছেন!!! আমার ছোট বোনেরা দেখলে আপনার লেখার বিরুদ্ধে যেকোন মুহুর্তে জিহাদ ঘোষনা করতে পারে!!! =p~ =p~



কারনগুলো বলি তাহলে---------------


আপনি যে সুযোগ-সুবিধা গুলো পাচ্ছেন না, তার ৮০% সুবিধাই আমার ছোট বোনেরা পায়!!! বরং ছেলে হয়েও মাঝে মাঝে আমি ঐসব সুযোগ সুবিধা থেকে বন্চিত হই!! =p~ =p~ =p~ =p~

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:০০

ঘুম পরী ১ বলেছেন: যাক ব্যাতিক্রম পাওয়া গেল। তবে আপনার কত্থা শুনেও খারাপ লাগলো যে আপনি সুযোগ থেকে বঞ্চিত হন।আসলে সুযোগের যদি আমরা অপব্যাবহার না করি তাহলে তো আমাদের সুযোগ দিতে কোন সমস্যা থাকার কথা না তাই না!

১১| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ২:১২

বাঘ মামা বলেছেন: ঘুম না আসলে মাথায় নিদ্রা কুসুম তৈল দিয়ে ঘুমাতে চেষ্টা করুন।

২৪ ঘন্টা আপনার উপর মা বাবার ভালোবাসার ফল হিসেবে এই পোস্ট মানালোনা।
মা বাবার ভালোবাসাকে ছোট করবেননা, যতদিন বিয়ে না করছেন ততদিন ধর্য্য ধরে মা বাবার ভালোবাসা আশীর্বাদ নিয়ে বাঁচুন।বিয়ে করার আগে একটা হেবলা কেবলা দেখে বিয়ে করবেন,লাইফ ১০০ ভাগ ফুলফিল :)

ওনারা না থাকলে এই ভালোবাসা হ্যরিকেন দিয়ে খুজলেও পাবেননা।

আমি নিশ্চিৎ আপনি অন্য আর দশটা মেয়ে থেকে বেশি সুখি ও ভালোবাসা পেয়েছেন জীবনে।

ভালো থাকুন

শুভ রাত

( বাঘ বলে ভাষা এমন, কিছু মনে করবেননা )

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:২১

ঘুম পরী ১ বলেছেন: জি ভাই নিদ্রা কুসুম তৈল দিয়ে ঘুমাতে চেষ্টা করছি। মা বাবার ভালবাসা নিয়ে আমার কোন প্রশ্ন তো নাই ভাই। কারন আমি জানি আমার মা বাবা আমাকে ভাল স্কুল কলেজে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করানোর জন্য কত কষ্ট করেছেন। সেটা শুধু আমি জানি। আমিও কখনো তাদের মুখের উপরে কোন কথা বলি নি ।তারা যা চায় তাই করার চেষ্টা করি। কারন আমি জানি তাদের ভালবাসার ঋণ কোনদিনই শোধ করা যায় না।বিয়ে করার আগে একটা হেবলা কেবলা দেখে বিয়ে করবেন,লাইফ ১০০ ভাগ ফুলফিল :) দিয়ে কী বোঝালেন বুঝলাম না? শেষে বললেন ঃ
( বাঘ বলে ভাষা এমন, কিছু মনে করবেননা ) ! অবাক হলাম এই ভেবে যত কথা সেটা বলেফেললেন এরপর বললেন কিছু মনে করবেননা

১২| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ২:১২

হিতৈষী বলেছেন: আপনি যখন মা হবেন তখন অনেক প্রশ্নের উত্তর আপনার এমনিতেই জানা হয়ে যাবে। এ গুনে ধরা সমাজের নোংরামি হতে আপনাকে বাচাতে চান আপনার মা-বাবা। পত্রিকার পাতায় প্রতিদিন এত জঘন্য খবর পড়ার পর ও আপনার এতো প্রশ্ন শুনে রীতিমত আমি হতবাক।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৫৯

ঘুম পরী ১ বলেছেন: কেন ভাই এত অবাক হন? আমি কি চাইতে পারি না কোথাও ঘুরতে যেতে আমার বান্ধবীর সাথে? বা কোন ভাল জব করতে? আমাদের কী এমন ইচ্ছা করাটা অন্যায় নাকি? আমরা তো উছৃঙখল কোন জীবনের জন্য চীৎকার করছি না!!! নাকি আমরা আমদের ইচ্ছার কথা কথাও কোথাও বলতে পারব না, হোক সেটা আমাদের পরিবার, বন্ধু বা ব্লগ??

১৩| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ২:১২

ব্লগার ইমরান বলেছেন: আমাদের দেশের ছেলেমেয়েদের এটাই সমস্যা। আপনার বাবা-মায়েরা আপনাকে অত্যাচার করার জন্য এসব করে? যদি এটাই ধারনা করেন, তাহলে আপনাকে শত ধিক জানাই। তারা কেনো এমন করে এটি আমিই স্পষ্ট করেই বুঝি। কারন আমার নিজেরই ছোটোবোন আছে। আমি দেখতে পাই, মোবাইলে কথা বলতে কথা বলতে এক পর্যায়ে প্রেম এরপর থেকে আরোও সর্বনাশা কান্ড হচ্ছে। এ পর্যায়ে কি করে আমি আমার ছোটোবোনকে ঘন্টার পর ঘন্টা কারো সাথে মোবাইলে কথা বলতে দেখলে তো আমার আতকে উঠার কথা। কারন। হায়রে নাজানি আমার আদরের ছোটোবোনটা কোন সর্বনাশের কবলে পড়ছে।
আমি দেখি ইন্টারনেটে ছড়িয়ে আছে খারাপ হওয়ার হাজারো মাধ্যম। তখন আমি কি করে আমার ছোটোবোনটাকে ঘন্টার পর ঘন্টা ইন্টারনেটে বসে থাকার অনুমতি দেই। আর বন্ধু-বান্ধবীর কথা, সেটা তো আরোও কেয়ামত। একজন ভালো বন্ধু আপনাকে দিতে পারে সঠিক পথে নির্দেশনা আর খারাপ বন্ধু খারাপের দিকেই।কিন্তু আমাদের সমাজে দ্বিতীয় ক্যাটাগরির লোকই ৯৯ পারসেন্ট। ছোতো করে উদাহরন দিই, মডার্ন কলগার্ল-এর বেশীর ভাগই কিন্তু মধ্যবিত্ত পরিবার মেয়ে থেকই হচ্ছে। কেউ বন্ধু-বান্ধবের কাছ দিয়ে খবর পেয়ে।আর কেউ হচ্ছে ব্ল্যাক-মেইলিংয়ের শিকার হয়ে। শুধু কলগার্লের কথা না, সব বিষয়ে বিশেষ করে ড্র্যাগ-এডিশনের ব্যাপারগুলো সম্পূর্নই হচ্ছে বন্ধু-বান্ধবের মাধ্যমে। তাহলে এই পরিস্থিতি কি করে আমি আমার ছোটো বোনটিকে ঘন্টার পর ঘন্টা বান্ধবির বাসায় বেড়ানো, কোনো অনুষ্ঠানে বেশী সময় ধরে থাকার কথা চিনতা করতে পারি?আজকাল ছেলেমেয়েদের চিন্তা-শক্তি কম এবং একটা কাজের ভবিষ্যত তারা চিন্তা করতে পারে না। বিশেষ করে স্কুল-কলেজের। এবং এরাই বেশী আক্রান্ত হচ্ছে নিজের অজান্তে। তাহলে এসব ব্যাপারে কি করে আমি আমার ছোটোবোনের ভবিষ্যত অন্ধকারে ঠেলে দিতে পারি?
আর ছেলেদের ব্যাপারে আমি বলবো পৃথিবিতে সবসময়ে ছেলেরাই আক্রমনাত্নক, এবং এটা প্রকতিরই ব্যাপার। তাই ছেলেদের সাথে মেয়েদের এসব ব্যাপার তুলনা করা বাতুলতা ছাড়া কিছুই না। সমান সমানের কথা চিন্তা করা মারাত্নক ভুল। কোনোও কোনোও অবস্থানে মেয়েরা এগিয়ে, আবার কোনো অবস্থানে মেয়েরা পিছিয়ে। এটাই তো স্বাভাবিক। আপনি কি কোনো ভাবে একটি ছেলেকে বাচ্চা ধারনের আহ্বান করতে পারেন? কিন্তু একটি সন্তান প্রসব করা হলো একটি মায়ের পূর্নতার প্রকাশ। আবার ধরেন কোনো ছেলে রাস্তায় পাকৃতিক কাজ সারছে, কিন্তু একজন মহিলা ? বাংলাদেশে না খোদ আমেরিকাতেই দেখেন তাদের সমাজ এই ধরনের কাজ কি রকম চোখে দেখে।
আপনি যদি রাত বারোটা বাজে রাস্তায় একাকী যাতায়াত করেন , তবে আপনি কি আক্রমনের শিকার হবেন না? হবেন, এটাই স্বাভাবিক । এবং এটা বাংলাদেশে না বিশ্বের সব দেশেই এই অবস্থা। এটা কোনো সমাজ ব্যাবস্থার সমস্যা না এটা সমস্যা হলো মানুষের মনে ধর্মীয় বোধের সৃষ্টি হয় না বলে। ফ্রি-সে*র দেশ আমেরিকাতে কেনো প্রতি বছর হাজার হাজার নারী ধর্ষনের মামলা হচ্ছে , জানা আছে। ওদের সমস্যা কি ওরাতো সব ওপেন তারপরেও কেনো এমন হচ্ছে?

আপনি বিবাহিতা কিনা জানি না, তবে বিবাহিত অনেক মহিলাকে আমি দেখেছি বিয়ের পূর্বে এই আপনার মতোই অভিযোগ কিন্তু বিয়ের পরে ঠিক ব্যাপারটা তা বুঝে ফেলে। এবং আপনি নিজেই চেক করে দেখুন আপনার এই কথাগুলোর সাথে কয়জন বিবাহিতা মহিলা একমত পোষন করে।

দেখুন,আপনার মাও একজন মহিলা, অন্তত তিনি তো আপনারা সাথে কোনো অত্যাচার করতে পারেন না, এই বিশ্বাস তো আছে।

যাক, অনেক কথা বললাম, শুধু এটুকু জেনে রাখুন আপনার মাও একজন মহিলা, অন্তত তিনি তো আপনারা সাথে কোনো অত্যাচার করতে পারেন না, এই বিশ্বাস তো আছে।

যাক,অনেক কথা বললাম, শুধু এটুকু জেনে রাখুন, বাপ-ভাইয়েরা কখনো তাদের মেয়ে-তাদের বোনদের কোনো অমন্গল চাননা।










০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:১৭

ঘুম পরী ১ বলেছেন: ভাই আপনি আপনার মন্তব্য জানাতে গিয়ে অনেক কথা বলে ফেলেছেন । আমার কথা হচ্ছে আমাকে কেন যতটুকু আমার দরকার সেটুকু কি আমি চাইতে পারি না? আমি যে বিষয়ে পড়ি সে বিষয়ে ইন্টারনেট ব্যাবহার করাটার মনে হয় একটু আবশ্যকতা আছে।দেখা উচিৎ আমি সেটার অপব্যাবহার করছি কীনা? আর বন্ধু-বান্ধবীর কথার কথা বলছেন আমি আল্লাহ্‌র কাছে অশেষ কৃতজ্ঞ যে আমার বন্ধু-বান্ধবীরা কেউ খারাপ না যতটুকু আমি জানি।আমার যদি কাউকে ভাল না মনে হয় আমি নিজেই তাদের এড়িয়ে চলি। এমনকি আমি কোন অপরিচিত ফোন ও ধরি না।
আমি কি আমার বান্ধবীর সাথে একটু রিলাক্স মুডে কথা বলতে পারি না? এখানে আপনি অযাচিত ভাবে কল গার্লের কথা,ড্র্যাগ এর কথা কেন আনলেন বুঝলাম না! আপনি বলেছেন ছোটো বোনটিকে ঘন্টার পর ঘন্টা বান্ধবির বাসায় বেড়ানো, কোনো অনুষ্ঠানে বেশী সময় ধরে থাকার কথা চিনতা করতে পারেন না।আমরাতো ঘণ্টার পর ঘণ্টা বেড়িয়ে বাজে কিছু করার জন্য যেতে চাইনা। আমি আমার ছোট বোন কে অনেক আদর করি।কিন্তু এবার তার মন খারাপ দ্যাখে আমার খুব খারাপ লাগ্ল।সে তার বান্ধবীর বাসায় ঈদ এ বেরাতে যেতে পারবে না কারন তাকে যেতে দেয়া হবে না।সে বাচ্চা মানুশ।তার কাছে ঈদের নির্মল আনন্দ টাই এখন অনেক। ওকে দেখে আমার খুব কান্না পেয়েছিল।কারন আমি একটা সময় কোথাও যেতে পারতাম না। এমনকি স্কুলের শিক্ষাসফরে ও না। তাই আমি বাসায় অনেক রাজি করিয়ে আমি নিজে ওকে নিয়ে গেছি র নিয়ে আসছি। এরপর আপনি বলেছেন সমতা নিয়ে। দেখুন আমরা মেয়েরা মাতৃত্ব কে একটা স্বপ্ন হিসেবেই দেখি। এই সময়টার জন্য অধীর আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করে বলেই আমার যতদূর ধারনা। আমরা একটু সুযোগের কথা বললেই বলেন জে আমরা কি রাস্তায় প্রাকৃতিক কাজ সারতে পারব কিনা বা কাপড় ছাড়া হাঁটতে পারব কিনা?
রাত ১২ টার সময় হাঁটতে পারব কিনা? আমরা রাস্তায় প্রাকৃতিক কাজ সারতে ও চাই না বা রাত ১২ টার সময় হাঁটতে ও চাই না বা কাপড় ছাড়া হাঁটতে ও চাই না।আমরা চাই আমাদের যতটুকু দরকার ততটুকুই যেন পাই যাতে জীবন টা আমদের কাছে দুর্বিসহ মনে না হয় সুন্দর মনে হয়। আপনি ধর্মীয় বোধের কথা বলেছেন? আমি হয়ত খুব বেশি পর্দানশীল না কিন্তু সবসময় চিন্তা করি যাতে আমার পোশাক চালচলন ও মানসিকতায় আমার ধর্মীয় চেতনা টা কাজ করে।কিন্তু যখন কোন ইমাম বা পারদি কাওকে ধর্ষণ করে তখন কি সেটা ভাল কাজ? তারা তো ধর্মের একটা খোলস পরে আছেন। এরপর আসি বিবাহিত প্রশঙ্গে। আমি অবিবাহিত ।বাসায় বিয়ের প্রস্তাব এক প্রস্তাব আসার পর আমাকে পাত্র এমন কিছু প্রশ্ন জিজ্ঞাস করল যে আমি হতবাক!!!! বলেছেন বিয়ের পর সব মেয়েরাই মেনে নেয়।হা আমরা মানিয়ে নিলে কোন কথা উটবে না কিন্তু আমরা আর কত কাল মানিয়ে চলবো? আমার মাকেও দেখি অনেক না বলা কষ্ট নিয়ে থাক্তে।আমার বাবার মতের বাইরে গেলে আমার বাবা ও আমার মা কে কথা শুনাতে ছারেন না। আর আপনি বলেছেন ঃআর ছেলেদের ব্যাপারে আমি বলবো পৃথিবিতে সবসময়ে ছেলেরাই আক্রমনাত্নক, এবং এটা প্রকতিরই ব্যাপার। তাই ছেলেদের সাথে মেয়েদের এসব ব্যাপার তুলনা করা বাতুলতা ছাড়া কিছুই না। সমান সমানের কথা চিন্তা করা মারাত্নক ভুল। হাহাহাহা আপনারা এতই আক্রমনাত্নক যে ব্লগেও আপনাদের জালায় কোন কথা বলতে পারব না। অহেতুক কতগুলো প্রসঙ্গের অবতারনা করেন। আমার এক পরিচিত ছোট ভাই আসে সে ক্লাস থ্রি তে পরে সে ফেসবুক ব্যাবহার করতে পারে কিন্তু
আমি গুগল এ পড়াশোনার ডকুমেন্ট একটু বেশি সময় নিয়ে খুজলে বলে সারাদিন নেট এ বসে থাকি! ধন্য আপনাদের জীবন !! আপনাদের বেলায় সবকিছু প্রকতিরই ব্যাপার।কিন্তু আমাদের বেলায় সবকিছুই বাতুলতা!!

১৪| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ২:২২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: টাইটেলে লেখছেন উত্তরটা, মাগার পোস্টের পয়লা টি লাস্ট পর্যন্ত তো দেখলাম খালি কুশ্চেন আর কুশ্চেন। মনে পইড়া গেলো জিলা স্কুলের বার্ষিক পরীক্ষার ইতিহাসের কুশ্চেন। আড়াই ঘন্টায় ২৫ টা কুশ্চেন, ৩০ টার মধ্যে। পরীক্ষা দেওনের আগে ইতিহাসের স্যাররে গাইলাইয়া পাতিহাস বানাই ফেলতাম, আর পরীক্ষা শেষ হইলে ঐ পাতিহাসের স্যাররে বিচড়াইতাম আর্জী,"স্যার, পারলে কানে ধইরা ১০০ বার উঠান আর বসান, তাও পাশ করান, এই পরীক্ষা দুইবার দেওনের চাইতে রোইদের মধ্যে কান ধইরা উঠন বসন ভালা!"

অখন বুঝতাছি না, আপনের এনসার আমি কেমনে দিমু?

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৪২

ঘুম পরী ১ বলেছেন: এনসার কেমনে দিবেন কইয়া ম্যালা কথা কইয়া ফালাইসেন।

১৫| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ২:৩০

অতৃপ্ত অনুভূতি বলেছেন: বছর খানেক আগেও আপনার মত কিছু ক্ষোভ থেকে ডায়েরীর পাতা ভরিয়ে ফেলেছি!!! আর এখন?????



বাবা-মা দের প্রয়োগ করা নিয়মকানুন কে সন্তানের প্রতি ভালোবাসা হিসেবেই বুঝতে শিখেছি। আর উপরে যে মন্তব্য করেছি সেটাতে হালকা কিছু শর্ত প্রযোজ্য ছিল, যা আমাদের ভাই-বোনদের সুন্দর একটা নিয়মের মধ্যে আনতে সাহায্য করেছে!! যা প্রতিটি মানুষের জীবনেই দরকার!!


আর একটা কথা মনে রাখবেন, বাবা-মা সন্তানের জন্য যা কিছু করেন তার সবকিছুর মূলেই রয়েছে সন্তানের প্রতি তাদের স্বার্থহীন ভালোবাসা!!

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:২৮

ঘুম পরী ১ বলেছেন: আপনিতো ভাই ডায়েরীর পাতা ভরিয়ে ফেলেছেন!! আমি সেই জিনিস টাও করার সুযোগ পাই না।আর এটা সবসময়ই মনে প্রানে বিশ্বাস করি বাবা-মা সন্তানের জন্য যা কিছু করেন তার সবকিছুর মূলেই রয়েছে সন্তানের প্রতি তাদের স্বার্থহীন ভালোবাসা!! কিন্তু আমাদের কথা তাদের একটু বুজতে চেষ্টা করতে হবে।

১৬| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ২:৩৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আর একটা কথা মনে রাখবেন, বাবা-মা সন্তানের জন্য যা কিছু করেন তার সবকিছুর মূলেই রয়েছে সন্তানের প্রতি তাদের স্বার্থহীন ভালোবাসা!!


মাঝে মাঝে হেই ভালোবাসা যে ওভারডোজ হইয়া যায় হেইডা হেরা একখান অঘটন ঘটনের আগ পর্যন্ত বুঝে না! এইটা এক্কেবারে পরীক্ষিত সত্য!

ঐ টাইমে মনে হয় মেজাজখান কার উপর বিলা করি নিজের উপর নাকি দুপুরের খাওনডা যে রানছে তার উপর?

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:৩০

ঘুম পরী ১ বলেছেন: বুঝলাম না আসলে আপনি কী বলতে চাইছেন?

১৭| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ ভোর ৬:১৬

মি.সিম্পলম্যান বলেছেন: আপনর যদি নিজের প্রতি কনফিডেন্স থেকে যে আপনি আপনার বাবামার প্রত্যাশা পূরনে সক্ষম, তাহলে আপনার প্যারেন্টসকে বলবো অহেতুক মেয়েকে মানষিক কষ্টে ভোগাবেন না।
আমার ভাই-বোন ফ্যামিলিতে যথেষ্ট ছাড় পাই তবে মনে হয় তার মিস ইউজ করি না।
আপনার জন্যে খারাপ লাগছে, মনে হয় ভালো একটা ফ্রেন্ড পেলে অনেকাংশে আপনি ভালো বোধ করবে,নিজের না বলা কথা বলে অন্তত হল্কা বোধ করবেন।ফলে এ রকম কষ্টের পোস্ট আর লিখতে হবে না।
আপনাকে একটা ভালো পরামর্শ দিচ্ছি-জানিনা গ্রহন করবেন কিনা। তাহল আমার সাথে Friendship করতে পারেন কেননা ফ্রন্ড হিসাবে আমার কাছ থেকে ভালো ব্যাক-আপ পাবেন এটা আমার আশা।

এই অফার কে আবার অন্যভাবে না নিবেন না প্লিজ।
ফেসবুক এ আছি এই ঠিকানায় [email protected]
যা কথা বলার ওখানে হবে। ওহ আরেকটা কথা যোগ্যাতা আছে বলেই আপনাকে অফার দিলাম।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:৩৭

ঘুম পরী ১ বলেছেন: জি আপনাকে অনেক ধন্যবাদ পরামর্শ দেয়ার জন্য। আর শুনে ভাল লাগলো যে আপনার বেশ যোগ্যাতা আছে। কিন্তু আমি আন্তরিক ভাবে দুখখিত যে আমি ফেসবুক এ অপরিচিত কারো সাথে
Friendship করতে আসলে আগ্রহ বোধ করি না।যাই হোক আপনার পরামর্শের জন্য ধন্যবাদ।ভাল থাকবেন।

১৮| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ ভোর ৬:৪৩

সুখী বাঙ্গালী বলেছেন: কিন্তু এই পরিবর্তনের জন্য আমাদের অনেক অপেক্ষা করতে হবে,্যতদিন পর্যন্ত দেশ এবং জাতি পুরোপুরি শিক্ষিত না হবে।!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!! [/sb
একমত হতে পারলামনা।
এই অবস্থাটা শিক্ষিত অশিক্ষিত সকল পরিমণ্ডলে একই রকম।এর জন্য পুরুষ শাসিত সমাজটাই দায়ী।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:৪১

ঘুম পরী ১ বলেছেন: সেটা বললে তো ভাই আমদের দোষ!!!!!!!!!!

১৯| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ ভোর ৬:৪৯

রুদ্রপ্রতাপ বলেছেন: ওরে! ম্যালাদিন পর লুল দেখলাম রে! :D B-) B-) B-)

২০| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:৩২

অর্থহীন জীবন বলেছেন: আপু আপনার প্রথম দিকের ইচ্ছাগুলো একটাও ভাল না। আপনি যখন কোন মেয়ের মা হবেন। আপনার মত একটা মেয়ে যখন থাকবে তখন আপনি কি করতেন একবার ভাবুন। আর উপরে অনেক ব্লগার অনেক ভাল ভাল কমেন্ট করেছেন। আপনি যদি ভাল মানুষ হয়ে থাকেন তো বুঝতে পারবেন। আর সবাই স্বাধীনতাকে বেশি পচ্ছন্দ করে। তবে এটা মনে রাখা উচিত যে এই স্বাধীনতা থেকেই বাবা-মার সম্মানহানি ঘটে যত। কথাটা সবার জন্য সত্য না। অবিবাহিত পুরুষ আর মহিলার ক্ষেত্রে বিশেষ করে স্কুল-কলেজ পড়ুয়া ছাত্র-ছাত্রীদের ক্ষেত্রে বেশি সত্য। যাই হোক কোন বাবা-মা কোন সন্তানের মন্দ চায় না। ছোট একটা ঘটনা বলি একটা কোচিং সেন্টারে চাকরি করতাম। সেখানে একদিন এক সহকারী মহলিা শিক্ষিকার কাছে অনেক কিছু বলতে লাগল আপনার প্রশ্নগুলোর মত। আমাকে বাইরে বেশি সময় থাকতে দেয় না, আমাকে কড়া নজরে রাখে, প্রাইভেটে গেলে প্রয়োজনীয় সময় এর অতিরক্তি সময় থাকলে বাসায় আসলে বক দেয়। আরও অনেক কিছু। আমার তখন মনে হয়েছিল এমনিতে এতটা কড়া ভাবে রাখে না বাবা-মা। আমার মনে হচ্ছিল তার কোন দোষ তার বাবা-মা দেখতে পেরেছিল মনে হয়। যাইহক, কয়দিন পর শুনি যে সেই মেয়েটির সাথে একটা ছেলের ভালবাসা সম্পর্ক ছিল। তারা মনের সুখে বিয়ে করার জন্য বাবা-মাকে জা জানিয়ে চলে গেছে তাদের নিজস্ব গন্তব্যে।

এর বেশি কিছু হয়ত লাগবে না আপনাকে বুঝাতে। আমার বাবা-মা আমাকে সম্পূর্ণ স্বাধীনত দেয় এখন। কারন তাদের ছেলের প্রতি বিশ্বাস আছে। আমার বাবা-মার কাছে কেউ নালিশ নিয়ে গেলে সহজে গ্রহন করবে না। কারণ তাদের ছেলে কেমন সেটা তারা জানে। তাই বলে ভাবিয়েন না যে আমি সবসময় ধোয়া তুলষির পাতা। স্কুল জীবনে মেয়েলি সম্পর্কিত একটা ছোট খাট ঘটনা ঘটেছিল। তারপর ২-৩ বছর মুখ তুলে কথা বলতে পারি নাই। সাধারণত এসব কারনেই বাবা-মার যত টেনশন। এবং থাকারই কথা।


যাহোক সবশেষে বলতে চাই, বাবা-মার ভালবাসাকে আকরে ধরে বেচে থাকেন সেটাই সন্তানের জন্য মন্ঙল আমি মনে করি।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:৫৪

ঘুম পরী ১ বলেছেন: আমার প্রথম দিকের ইচ্ছাগুলোকে আপনি কিভাবে দেখছেন সেটা হল মুখ্য ব্যাপার।ব্লগার ইমরান কে আমি কি লিখেছি সেটা একটু পরে দেখবেন দয়া করে। আপনার কোচিং সেন্টারের ম্যাডামের মত সবাই যে এমন সেটা ক্যামনে ভাবেন? গ্রাজুয়েশন কমপ্লিট করেও আমার এমন কোন ঘটনা ঘটে নাই যে আমার ইচ্ছাগুলো ভাল হবে না।ভাই আপনি নিজেও তো তুলশি পাতা নন, তো অন্যকে যখন কোন কথা বলবেন তখন এইটা ভাববেন না যে সবাই সেই ম্যাডাম এর মত বা আপনার মতো। যাই হোক আপনাকে কষ্ট দেয়ার জন্য কথা গুলো বলি নি। ভাল থাকবেন।

২১| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:৩৯

ডিসকো বান্দর বলেছেন: ভাইরে, আমি একজন মেয়ের বাবা। যত কথাই বলি,যত মডার্ণই হই মেয়েকে ঘিরে থাকার জন্য তার সিকিউরিটির জন্য মন সবসময়ই আনচান করে। সত্যিকার অর্থে আমি চাই ও অনেক বড় কিছু হোক, কিন্তু সমাজের প্র্যাকটিকালিটির কথা ভেবেই অনেক চিন্তা।

ওর বড় হবার চেয়ে সিকিউরড থাকাই আমার কাছে মুখ্য।

সব বাবা মায়ের কাছেই।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:০০

ঘুম পরী ১ বলেছেন: শুনে খুব ভালো লাগলো যে আপনার মেয়ের সিকিউরিটির জন্য মন সবসময়ই আনচান করে।এটা আমার বাবার ও করে। তখন খুব কৃতজ্ঞ হই বাবার কাছে যে আমাকে নিয়ে এত ভাবেন।আসলে না ভাবলেত এত দূর আস্তে পারতাম না। কিন্তু একটা অনুরোধ ওকে ঘিরে রাখতে গিয়ে যেন ওর নিজস্ব জীবনটাই সব কিছুর আড়ালে ঢাকা পরে না যায়। ভাল থাকুন।

২২| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:০১

সবুজ ভীমরুল বলেছেন: ডিসকো বান্দর ভাইয়ের সাথে সহমত। সিকিউরিটির ব্যাপারটাই মুখ্য। এই সমাজেরই আনাচে কানাচে অনেক হায়না ওৎ পেতে আছে, তাই সিকিউরিটির কথা ভাবতেই হবে।

আমার কোন ছোট ভাই বা বোন নেই, তাই ব্যাপারটা আমি সঠিক ভাবে উপলব্ধি করতে পারিনা, কিন্তু বুঝি আমার বড় ভাই যখন এখনও আমাকে স্টুডেন্ট লাইফের মতই ছোট ভাবে, বিভিন্ন উপদেশ দেয়, আর আম্মু তো বাসার বাইরে থাকলে ফোন করে করে অন্থির হয়ে যান।

ভবিষ্যতে আপনিও আপনার মেয়ের জন্য এভাবেই চিন্তা করবেন।

আর চাকরীর কথা বললেন, মেয়েদের চাকরী দেয়া যাবে না এই ধরনের চিন্তা দেশীয় কিছু নীচু শ্রেনীর মানুষের ধ্যান ধারনা।

আমার অফিসের বেশ কয়েকটি ডিপার্ট্মেন্টের হেড হচ্ছেন। অফিসের চীফ আর্কিটেক্ট একজন মহিলা। আমারা কিন্তু সবাইকে কলিগ ভেবেই কাজ করে যাই। কে পুরুষ কে মহিলা এইসব আদ্যিকালের চিন্তা মাথায়ও আসেনা।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:১৫

ঘুম পরী ১ বলেছেন: http://www.somewhereinblog.net/blog/sbjvimrul আমার অফিসের বেশ কয়েকটি ডিপার্ট্মেন্টের হেড হচ্ছেন। অফিসের চীফ আর্কিটেক্ট একজন মহিলা। আমারা কিন্তু সবাইকে কলিগ ভেবেই কাজ করে যাই। কে পুরুষ কে মহিলা এইসব আদ্যিকালের চিন্তা মাথায়ও আসেনা।
কথাটা শুনে ভাল লাগল।আমরা তো এইটুকু আশা করতে পারি যে এই ধরনের মানুষের সংখ্যাটা দিন দিন আরো বারবে .......................কি বলেন...................??

২৩| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:৩৮

কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন:
কোন এক বিখ্যাত মানুষ বলেছিলেন 'আমাকে শিক্ষিত মা দিন, আমি আপনাদের শিক্ষিত জাতি দেব'। এর উল্টোটাও কিন্তু সত্যি। একটা ছেলে চরিত্রহীন হলে সে শুধু নিজেই ধ্বংস হয় কিন্তু একটা মেয়ে বিপদগ্রস্থ হলে একটা পরিবার ধ্বংস হয়। কারণ মেয়েরাই পরে মা হবে এবং তাদের মাধ্যমেই গড়ে উঠবে পরবর্তি প্রজন্ম। এ'জন্যই সমাজ ছেলেদের চেয়ে মেয়েদের নিরাপত্তার ব্যাপারে বেশী সংবেদনশীল। যেসকল সমাজ তথাকথিত আধুনিকতার নামে এই নিরাপত্তা বেস্টনি ভেঙ্গে ফেলেছে তাদের ব্যাপারে খোজ নিয়ে দেখুন সেখানকার মেয়েরা সত্যিই সুখি হতে পেরেছে কি না। আমারা তাৎক্ষনিক ভাল মন্দ পছন্দ অপছন্দ যত সহজে বুঝি সামগ্রিক বিষয়গুলি তত সহজে বুঝতে পারি না। আশা করি আপনি বিষয়টি বুঝতে সক্ষম হবেন। মনে রাখবেন স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে রক্ষা করা অনেক কঠীন - আপনি যে স্বাধীনতা চাচ্ছেন তা রক্ষা করতে পারবেন কি না সেটাই আগে ভাবুন।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:২৩

ঘুম পরী ১ বলেছেন: জি ভাই আপনি ঠিকই বলেছেন।যে একটা ছেলে চরিত্রহীন হলে সে শুধু নিজেই ধ্বংস হয় কিন্তু একটা মেয়ে বিপদগ্রস্থ হলে একটা পরিবার ধ্বংস হয়।তার মানে আপনাদের চরিত্রহীন হওয়াটা খুব স্বাভাবিক , মেয়েরা একটু স্বাধীনতা খুজতে চাইলে তারা উছৃঙখল জীবন যাপন করতে চাই।আসল ব্যাপার কী জানেন আপনাদের মতো যারা বলে একটা ছেলে চরিত্রহীন হলে সে শুধু নিজেই ধ্বংস হয় কিন্তু একটা মেয়ে বিপদগ্রস্থ হলে একটা পরিবার ধ্বংস হয় যায় তাদের জন্য আসলে সমাজটার কোন পরিবর্তন হয় না!!!!!

২৪| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:৫৬

Observer বলেছেন: হিতৈষী বলেছেন: আপনি যখন মা হবেন তখন অনেক প্রশ্নের উত্তর আপনার এমনিতেই জানা হয়ে যাবে। এ গুনে ধরা সমাজের নোংরামি হতে আপনাকে বাচাতে চান আপনার মা-বাবা। পত্রিকার পাতায় প্রতিদিন এত জঘন্য খবর পড়ার পর ও আপনার এতো প্রশ্ন শুনে রীতিমত আমি হতবাক। [/sb

হিতৈষী এবং ব্লগার ইমরান- এর সাথে একমত।




লেখিকাকে বলছিঃ সমাজ পরিবর্তন হয়ে আমেরিকা হয়ে যাক তখন প্রতি ৪৫ সেকেন্ডে একবার ধর্ষিতা হয়ে পারবেন। নো টেনশন।

আপনার প্রশ্নগুলোর উত্তর দিলাম মাত্র, আপনাকে মিন করে বলিনি।



০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:৩২

ঘুম পরী ১ বলেছেন: হিতৈষী এবং ব্লগার ইমরান কে কি লিখেছি দয়া করে একটু পড়বেন।

এইবার আপনাকে বলছিঃ নারে ভাই আমেরিকা হলেও শান্তি নাই। ভাবছিলাম আমেরিকা যামু,কিন্তু তাও ডর লাগে সেইখানেও তো আপনাদের মতো কতগুলো হায়েনা ওঁত পেতে থাকে।দেশেও থাকে।কই যে যামু!!!!!!!! কখন যে ঝাঁপিয়ে পরে!!


আপনার মতামতের জবাব দিলাম মাত্র, আপনাকে মিন করে বলিনি। কিছু মনে করবেন না যেন!

২৫| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:২৪

যাযাবরমন বলেছেন: লেখক বলেছেন: ভাই আমদের মেয়েদের লড়াইটা কী আসলে কোন কালে শেষ হয়? নিজের ফ্যামালি, বরের ফ্যামালি বা কর্মক্ষেত্রেও ???????? মেয়েদের লড়াই শেষ হওয়ার সম্ভাবনা কম। কারন, এই লড়াই আজ/গতকালকের নয়, হাজার বছরের।
মিশরের ক্লিওপেট্রাও এই লড়াই করে শেষে আত্মহত্যা করেছিলেন। আমার ধারনা পুরূষরা নিষ্ঠুর ও স্বার্থপর কিন্তু মেয়েদের বুদ্ধির কোন অপুর্নতা রয়েছে। সাধারন ভাবে মেয়েরা অনেক স্মার্ট , কিন্তু সুদুর প্রসারী চিন্তায় তাদের সীদ্ধান্ত খুবই খারাপ। সম্ভবত একারনেই মেয়েরা লীড ধরে রাখতে পারে না।
আজকে আমরা নারী জাগরন দেখছি, মজার ব্যপার হচ্ছে এই জাগরন পুরুষরাই শুরু করিয়েছে। পুরুষরাই বিভিন্ন সময় নিজের স্বার্থে এই জাগরনকে এগিয়ে নিয়েছে। গত ১০০ বছরে আমরা অনেক নারী নেত্রীত্ব দেখেছি। এদের কোনটা কি নারীর জন্য ভাল কোন কাজ করেছে? নাকি মানব জাতীর জন্য ভাল কিছু করেছে? এরশাদ পর্জন্ত বাংলাদেশ তাও কিছু ছিলো। বাংলাদেশের বর্তমান বাহাল অবস্থার জন্য দায়ি কাদের নেত্রিত্ব?
সবার উচিৎ নিজের সামর্থ জানা, এবং তার মধ্যে থাকা। একটু গাইডের মধ্যে ধাকলে মেয়েরাও অনেক ভাল করতে পারে।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:৪৪

ঘুম পরী ১ বলেছেন: আপনি বলেছেন ঃআমার ধারনা পুরূষরা নিষ্ঠুর ও স্বার্থপর কিন্তু মেয়েদের বুদ্ধির কোন অপুর্নতা রয়েছে। সাধারন ভাবে মেয়েরা অনেক স্মার্ট , কিন্তু সুদুর প্রসারী চিন্তায় তাদের সীদ্ধান্ত খুবই খারাপ। সম্ভবত একারনেই মেয়েরা লীড ধরে রাখতে পারে না।

আপনাকে বলছি সুদুর প্রসারী চিন্তাভাবনায় যদি শুধু নিজের স্বার্থ থাকে তাহলে তার পতন হতে বাধ্য সেটা নারী বা পুরুষ হোক। মধ্যপ্রাচ্যই আপনাকে এখন সে কথা বলে দিবে।
আসলে নারীদের সামর্থ বা যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন করা আমাদের রক্তের সাথে মিশে গেছে!!

ভাল গাইড পেলে সেটা যে কারো জন্যই ভাল ছেলে হোক বা মেয়ে হোক !!!!!!!

২৬| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১৮

ফালাক বলেছেন: ধুর, ফালতু ঘ্যান ঘ্যান। গ্রো আপ আ লিটল।

২৭| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫১

তানজিল রিমন বলেছেন: শুধু মেয়ে না, সারারাত একটা ছেলেই বা ফোনে কেন কথা বলবে??

বান্ধবীর সাথে ঘুরতে যেতে তো সমস্যা নেই। কিন্তু সেই পরিবেশ কী আছে??

দীর্ঘসময় যদি পড়ালেখার জন্য বা প্রয়োজনীয় কাজে নেট ব্যবহার করা হয়, যদি বাবা-মা জানে ভালো কাজ করছে তার মেয়ে/ছেলে তাহলে নিশ্চয়ই না করবে না। আর যদি জানে খারাপ কোনো কাজ করছে তাহলে তো ছেলের বেলায়ও একই প্রশ্ন??

ডেভেলপার কোম্পানীদের স্বভাব পরিবর্তন করা দরকার। তবে অনেক ডেভেলপার কোম্পানীতেই মেয়েদের শিক্ষানবীশ নেয়।
বাবা-মার সাথে ফ্ল্যাট বাসায় থাকলে দরজা লাগানোর প্রশ্নই আসে না। আর অন্যথায় তো সবার বেলায় দরজা লাগানো বাধ্যতামূলক। নইলে আবার কী হয়....

খারাপ ছেলের সাথে ঘুরতে গিয়ে অনেক ছেলেই মা-বাবার হাতে মার খেয়েছে। আর আপনি যদি যার-তার সাথে ঘুরতে যান, তাতে তো সমস্যা হবেই।

বাংলাদেশের পরিবেশ এখনও মেয়েদের জন্য নিরাপদ নয়। রাতের বেলা তো দূরে থাক, দিনের বেলায় অনেক সময় মেয়েদের সমস্যায় পড়তে হয়। কিছু মানুষ নামের রাক্ষস রয়েছে বলে অনেকেই বাইরে বের হতে পারে না।
আজকাল চাকরি ক্ষেত্রে তো ছেলেদের তুলনায় মেয়েরা পিছিয়ে নেই।

যাই হোক....ভালো কাজ করলে বাবা-মা কোনো মেয়েকেই না বলবেন না বলে আমার বিশ্বাস। এগিয়ে যান.....শুভ কামনা...

২৮| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৮:০৫

চিকন আলি বলেছেন: বান্ধবীর ভাই সারা রাত ফোনে কথা বলে...।

কার সাথে বলে.........?? একটা মেয়ের সাথে বলে।

পাশ করো, তখন দেখবে..... ছেলেদের সংখ্যা বাদ দিলাম মেয়ে এপ্লিকেন্টের সংখ্যা দেখলেই তোমার মাথা চক্কর দিবে.....।

বয়স কমতো, তাই হয়তো কোনো কারণে তোমার মনটা হটাৎ বিদ্রোহী হয়ে উঠেছে..।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.