নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শান্তির আগুন

http://applemacblog.com/

গিফার

দেশের শত্রু ও ইসলামে শত্রু দুটোই আমার শত্রু..

গিফার › বিস্তারিত পোস্টঃ

না লিখে আর পারলাম না !

০৬ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৪:১৮

প্রথমেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি যদি আমার লিখায় কোন বানান ভুল থেকে থাকে ব্যস্ততার মধ্যে লিখার কারনে ।



আমার এই ব্লগের বয়স প্রায় চার বছর, তবে বেশ কিছু দিন আগেই আসা বন্ধ করে দিয়েছি, তার মূল কারন হল ব্লগে অনেকেই একে অপরের পিছে লাগতে পছন্দ করে, অহেতুক তর্ক কে কোন ছোট দোষ করল তারে ধোলাইয়ের আয়োজন, কেন সালোয়ারের বদলে প্যান্ট পরে মানুষ নামল রাস্তায় তা নিয়ে আলোচনা । কারোর প্যান্টের কালার হলুদ না হয়ে নিল হল কেন । এমনকি কেউ যদি একটা ভালো মনে একটা ধর্মীয় পোস্ট দেয় তারে ছাগু বলা হয় কোন সময় আবার কেউ হিন্দি মুভি নিয়ে কথা বললে ইন্ডিয়ার দালাল হয়ে যায় । এর কারন আমার যেটা মনে হয় বেশিভাগ মানুষের ই কাজ কাম নেই, আর এরা এগুলা করেই মজা পায় হুজুগে নাচে না জেনেই অনেকের কথায় কান দিয়ে লাফাইতে শুরু করে । কারোর মনে কষ্ট দিয়ার জন্য না পোষ্ট টা অনেক কষ্ট পেয়েই লিখতে বসেছি ।



গত কিছুদিন ধরে জাগোর নামে ইচ্ছা মত অপপ্রচার চলছেই এবং মানুষ জন সঠিক না জেনে এই নিয়ে লাফালাফি । আরে ভাই আপনারা যদি আসলেই ভালো চান এই ব্যপার গুলা তাদের জানান, খারাপ দিক সম্পর্কে তাদের কে বলেন, আপনার পরামর্শ দিন তাইলেই হয়ত বা পরিবর্তন আসবে, একটা উদাহরন দেই যেই ছবি টা নিয়ে এত লাফালাফি যে কয়েকটা একটা বাচ্চা কে নিয়ে মজা নিচ্ছে এটা আসলে

গত বছরের ছবি এমনকি এর সাথে আরেকটা ছবি ছিল যেখানে এই বাচ্চা হাসছিল তবে এই ব্যপারে জাগোকে ঝানা হলেই তারা এব্যপারে ব্যবস্হা নেন এবং এর পরের বছর এমন কোন ঘটনা আর ঘটে নাই । কিছু বদ মানুষের খারাপ আচরনের জন্য পুরা ফাউনডেশন এবং সব মানুষের দোষে দিয়ে লাভ কি ? এগুলা তো মনে হয় আপনারা একটা ভালো কাজ কে পুরাপুরি ভাবে বন্ধ করতে চান, ভালো কাজের খারাপ দিক গুলা কে নয়। আমরা কেউ ই দুধে ধোয়া না ব্যপার টা হল জাগো চেষ্টা করছে । আমি বলব না সবাই খুব ভালো ওখানকার তবে এদের মাধ্যমে যদি ৬০০ বাচ্চার থাকা খাওয়ার ব্যবস্হা হয় তবে খারাপ কি ? এমন তো না জাগো তাদের চুরি ডাকাতির পয়সায় খাওয়াচ্ছে ঐ বাচ্চাদের ।



জাগোর ইতিহাস নিয়ে নতুন করে লিখব না তবে যারা জানেন না তারা রাহাত ভাইয়ের নোট টা থেকে জেনে নিতে পারেন, নিচে তার কিছু অংশ দিয়া হল।



''গত ৩রা নভেম্বর বিশ্ব শিশু দিবস বা Universal Children's Day উপলক্ষে জাগো ফাউন্ডেশন এর পক্ষ থেকে একটি ইভেন্টের আয়োজন করা হয়। শুধু এবারই নয়, গত তিন বছর ধরেই এটা তারা এটা আয়োজন করে আসছে। সামনে কিছু বলার আগে জাগো সম্পর্কে একটু ধারনা দিয়ে দেই। সংক্ষেপে বলা যায় জাগো হচ্ছে পথশিশু/সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য একটা ফ্রী স্কুল যেখানে শুধু ফ্রী শিক্ষা দানই করা হয়না, তাদের প্রয়োজনীয় শিক্ষা উপকরণ ছাড়াও ফ্রি চিকিৎসা, নিয়মিত খেলাধুলা ও সংস্কৃতি চর্চার ব্যবস্থা, ইউনিফর্ম, ইউনিফর্ম পরিস্কার রাখার জন্য সাবান, সুস্বাস্থ্যের জন্য পুষ্টিকর খাবার, পেস্ট, ব্রাশ ইত্যাদির ব্যবস্থাও করা হয়। এমনকি জাগোর শিক্ষার্থীদের মা-বাবাদের জন্য কাজের সুযোগও তৈরি করে দেয়া হয়। সে ব্যাপারে বিস্তারিত একটু পরে জানাচ্ছি। তবে তার আগে আবার সেই ইভেন্টের কথায় আসা যাক, এদিন তিন হাজারেরও বেশি সুবিধাবঞ্চিত শিশু যারা পথে পত্রিকা, ফুল ইত্যাদি বিক্রি করে তাদের ওয়ান্ডারল্যান্ড নিয়ে যাওয়া হয়। ফ্রী রাইডসহ তাদের টি শার্ট, সুস্বাদু খাবারের ব্যবস্থা তো করা হয়ই সাথে তাদের আনন্দের জন্য বিভিন্ন অনুষ্ঠানেরও আয়োজন করা হয়। নিঃসন্দেহে পুরো দিনটিই তাদের আনন্দে কাটে। আর তাদের জায়গায় দশটি জেলায় পথে নামে সাত হাজার জাগোর ভলান্টিয়ার। তারা সেই সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মতই পথে পথে ফুল ও পেপার বিক্রি করে ফান্ড কালেক্ট করে যেই ফান্ড সেই সুবিধাবঞ্চিত শিশু, তাদের পরিবার এবং জাগো স্কুলের কাজেই ব্যবহার করা হবে । সারাবছরই জাগো এমন ইনোভেটিভ কিছু ইভেন্টের মাধ্যমে ফাণ্ড কালেক্ট করে থাকে।



কিন্তু ইভেন্টটা শেষ হতে না হতেই কিছু ব্লগ পোস্টের মাধ্যমে কিছু মানুষ এমন মহৎ একটা উদ্যোগের বিরুদ্ধেও কথা বলতে শুরু করে। আর হুজুগে বাঙালির মত সঠিক তথ্য না জেনে আমাদর মতই অনেকে এসব পোস্ট শেয়ার করছে। সাধারনত সমালোচনা করা ছাড়া এসব মানুষের কোন কাজ থাকেনা। সঠিক তথ্য জানার কোন ইচ্ছাই তাদের নাই, সমালোচনা করতে পারলেই যেন তারা পরম আনন্দ পান। আর সঠিক তথ্য জানবেনই বা কী করে, ঘরে পিসিতে বসে নেট থেকেই কিছু ছবি কালেক্ট করে এসব ফাকা বুলি উড়ানোর মাঝেই তাদের সীমাবদ্ধতা। যে বা যারা এসব লিখছে তাদের সবাই বাইরে নেমে প্রতক্ষ্যভাবে ভলান্টিয়ারদের কাজ করতে দেখেছে কিনা সেটা নিয়ে আমার যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে। যাই হোক, এই ব্লগ পোস্টটার জবাব দেয়ার জন্যই আমার এই নোটটা লেখা।





এজন্য প্রথমেই জাগোর সংক্ষিপ্ত ইতিহাস দিয়ে শুরু করি, আশা করি পুরো ইতিহাস জানার পর একটু হলেও আপনাদের বোধদয় হবে। আমাদের মতই একজন তরুণের ব্যক্তিগত ইচ্ছা থেকেই জাগো ফাউন্ডেশন এর শুরু, সেই তরুণের নাম Korvi Rakshand। একজনের ব্যক্তিগত ইচ্ছা থেকে যে কত বড় কিছু হতে পারে তার সবচেয়ে বড় প্রমাণ এই জাগোই। মাত্র সাতজন ভলান্টিয়ার ও সতের জন সুবিধাবঞ্চিত শিশু নিয়ে জাগোর পথচলা শুরু। বিভিন্ন দেশী ও বিদেশী প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তির সহায়তায় রায়েরবাজারে জাগো স্কুলের প্রথম ভবনটা গড়ে তোলা হয়, সেটা রং ও করা হয় এবং একটা পূর্ণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তোলা হয়। এভাবে সবার সহায়তায় শিক্ষার্থীদের ফ্রী শিক্ষা উপকরণও দেয়া হয়। শিক্ষার্থীর সংখ্যা বাড়তে থাকে, অনেকেই সহয়তার হাত বাড়িয়ে দেয়। এমনি করে একজন ব্যক্তি একদিন বেশ ভালো এ্যামাউন্টের টাকা ডোনেট করে। যেহেতু স্কুল ভবনও হয়ে গেছে এবং সব শিক্ষা উপকরণেরও ব্যবস্থাও করা হয়ে গেছে তাই সেই টাকা দিয়ে শিক্ষার্থীদের জন্য ইউনিফর্মের ব্যবস্থা করা হলো। নতুন ইউনিফর্ম পেয়ে সব বাচ্চাসহ জাগো টিমের সবার মুখে হাসি ফুটে ওঠে। কিন্তু সপ্তাহখানেক পড়ই তা অনেকটাই মলিন হয়ে যায় কারন বেশিরভাগ শিক্ষার্থী নোংরা ইউনিফর্ম পরে আসতে শুরু করে। বাচ্চাদের সাথে কথা বলে জানা যায় ওরা দু বেলা ঠিকমত ভাতই খেতে পারেনা, ইউনিফর্ম পরিস্কার রাখার সাবান কোথায় পাবে? এই সমস্যার সমাধানে ভলান্টিয়ারদের সহযোগিতায়ই বাচ্চাদের ইউনিফর্ম পরিস্কার রাখার জন্য সাবানের ব্যবস্থা করা হয়। এরপর থেকে ওদের নিয়মিত সাবান দেয়া হয়। ''



পুরা নোট টি পড়তে এই লিংকে ক্লিক করুন : Click This Link এই নোটটি তে ভালো ভাবেই এই পোষ্টের জবাব দিয়া আছে Click This Link



ইভেন্ট টা শেষ করে আসার কিছুক্ষন পরেই দেখলাম এর বিরুদ্ধে অনেক লেখালেখি, কষ্ট পেলাম যখন এসব শুনতে হল রোদে দারিয়ে থেকে এসব কাজ করার পর। অনেকেই দেখলাম বলল যে এসব দেখান কাজ কারবার আবার কেু বলল যে এসব পয়সা দিয়ে তারা শিশা টানে অথবা খারাপ কাজে বিলুপ্ত হয়। ভাই রে দেখানোর শখ থাকলে আরো অনেক যায়গায় আছে এসব স্টুডেন্টদের খেয়ে কাজ নেই রোদে ফুল বিক্রি করার কোনই বা প্রয়োজন নেই, টাকাও এদের সবারই যথেষ্ট পরিমান আছে এমনকি আমরা অনেকেই নিজেদের পকেট থেকে টাকা দিয়েছি। হ্যা আপনি হয়ত বা একটা ছবি দেখেছেন, তবে এই একটা ছবি দেখে কি পুরা টিম কে খারাপ হিসেবে বিবেচনা করা যায় ?



কেন আপনারা কেউ এই ছবি গুলা শেয়ার করছেন না ?















অনেকের মুখেই শুনলাম এরা ফ্যাশন শো করছে জাগোর মেয়ে ছেলেরা, আপনারা কি জানেন আমাদের অনেক বন্ধু বান্ধব ঐ স্কুলে পড়াচ্ছেন বিনা পয়সায় এখন আপনি কি বলতে চান এগুলাও তারা করছে মানুষ দেখানোর জন্য ?



ইউসিডি করার মূল উদ্দেশ্য হল জাগো সম্পর্কে মানুষ জে জানানো, এই স্কুল গুলা কে সঠিক ভাবে চালানো এবং সামনের বছর আরো কিছু স্কুল করার জন্যই ফান্ড কালেক্ট করা। শুধু একদিন পথ শিশুদের পার্কে নিয়ে যাওয়া নয়। প্রত্যেক সিগনালে পয়েন্টের ভলিন্টিয়ার ভালো করেই জানে কত কালেক্ হয়েছে সে এলাকা থেকে, কয়দিন পর একটি প্রোগরাম করে এগুলার খরচের বিস্তারিত এবং পরবর্তি পরিকল্পনা জানানো হয়। শুনা যায় এটা নাকি পিকনিক ছিল অনেকের মতে তবে বাস্তবে রোদের মধ্যে মানুষ কে ইউসিডি সম্পর্কে বলা টাকা কালেক্ট করার চেষ্টা ছারা আর কিছুই না । নানান মানুষের বাজে ব্যবহারের ও শিকার হতে হয় এমন কি অনেককে ২০ মিনিট ধরে বুঝানোর পর ও বলে, পরে দেখা হবে।



মূলত জাগোর জন্য কাজ করার সিদ্ধান্ত নেই ওদের ওয়ার্কশপ তারপর তাদের স্কুল দেখেই, আপনারা যাদের জাগো সম্পর্কে পুরাপুরি ধারনা নেই তাদের আমি বলব একবার ঘুরেই যান এদের স্কুল কোন প্রশ্ন থাকলে করুন কোন কিছু ভালো না লাগলে তাদের জানান অবশ্যই এ ব্যাপারে তারা ব্যবস্হা গ্রহন করবে । অথবা তাদের ওয়েবসাইট ঘাটুন না জেনে এত লাফালাফি করার কোনই কারন দেখি না।











মন্তব্য ৪২ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৪২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৪:২৩

শূণ্যতানিম বলেছেন: click this link..

২| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৪:২৫

শূণ্যতানিম বলেছেন: ওদের অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনার অস্বচ্ছতা নিয়ে কিছু বলুন।

০৬ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৪:৩৭

গিফার বলেছেন: ভালো লিখেছেন ভাই, কাল আমি জবাব দিব আজ একটু ব্যস্ত :)

৩| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৫:০৫

বাতিল প্রতিভা বলেছেন: শূণ্যতানিম বলেছেন: ওদের অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনার অস্বচ্ছতা নিয়ে কিছু বলুন।

ওদের ওয়েব সাইটে এ ব্যাপারে কিছু খুজে পাই নি ।
পোস্টে প্লাস ।

০৬ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:২৯

গিফার বলেছেন: এই ব্যাপারে নিচের মন্তব্যে জবাব দিয়া হয়েছে :)

৪| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৫:১১

তুষার শুভ্র বলেছেন: পজেটিভ দিকগুলো সম্পর্কেও জানতে পারলাম।
পোস্টে প্লাস।

৫| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৫:২৭

শূণ্যতানিম বলেছেন: @ বাতিল প্রতিভাঃ
চোর কি চুরির কথা ওয়েবসাইটে ফ্ল্যাশ করে??
ওদের সদস্য সংখ্যা ৭০০০ (সুত্রঃ জাগো'র অফিসিয়াল ফেসবুক পেইজ)। আর প্রতি মাসে এরা ৫০০ টাকা করে ফান্ডে চাঁদা দেয় (সুত্রঃ কয়েকজন ভলান্টিয়ার)। তাহলে মাসে টোটাল চাঁদা ৭০০০X৫০০=৩৫,০০,০০০ টাকা!! এই টাকা আমারে দিয়েন। দেশের ৭ এলাকায় ৭ টা স্কুল বানায় ১ বছর চালায় দেখাবো। আর প্রতি মাসে লাগাতার দিলে .......... আবার সাথে কর্পোরেট ফান্ডিং।

ডালমে বহুত কুছ কালা হ্যায়। :|

০৬ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:২৮

গিফার বলেছেন: এটা পুরোপুরি ভুল তথ্য, ভলিনটিয়ার রা মাত্র একবার ১৫০ টাকা দেয় জাগোর ইভেন্টে অংশ নিয়ার জন্যে । এই টাকা তাদের আইডি কার্ড,খাবার এবং টি সার্টের টাকা বহন করে । ভাইডি একটু জেনে শুনে অপপ্রচার চালান :)

আপনার লেখা পড়লাম, আপনার মত আমারো অধিকার আছে এদের অর্থনৈতিক হিসাব-নিকাস নিয়ে এবং আমিও চাই জানতে। এব্যাপারে জাগো যেটা আগেই বলেছে আপনি তাদের হেড অফিসে গেলে সবই জানতে পারবেন। এত বড় হিসাব-নিকাস কেউই কখনো ওয়েবসাইটে এভাবে দেয় না।

আপনার কি ধারনা জাগো ঐ ইভেন্ট থেকে যত লাখ টাকা উঠিয়েছে সেগুলা দিয়ে ৩টি স্কুল তাদের সব খাওয়া দাওয়া,জামা কাপড়ের ব্যবস্হা এমনকি তাদের মা বাপের কাজ দিয়ার ব্যবস্হা এগুলা সবই এই কয়েক লাখ টাকায় সম্ভব ? এই ইভেন্ট থেকে জাগোর টাকা কালেক্ট না মূলত জনসচেনতা আর জাগো সম্পর্কে মানুষ কে জানানো, কিছু ভালো ব্যাক্তি জানি সামনেও কিছু শিশুদের স্পন্সর করে । যদি কেউ টাকা দেয় তবে তো ভালোই তবে টাকা উঠানো টা মূল উদ্দেশ্য ছিল না, এমন কি ফুল বিক্রি করা বলেও এখানে কিছু ছিল না। তারা আমাদের জানিয়েছিল সবাই কেই ফুল দিয়ার জন্য তারা টাকা দিক বা না দিক।

০৬ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৩৫

গিফার বলেছেন: আরেকটা জিনিষ জাগো তো অবশ্যই প্রোফিট রাখে, ভাই আমাদের মধ্যে কেউই তো ফেরেস্তা নয়। তবে । জিনিষটা হল শেষমেষ কিছু ভালো কাজ ও হচ্ছে এমন না যে তারা অর্ধেকের বেশি টাকা খেয়ে ফেলছে।

৬| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৫:২৯

দিকভ্রান্ত একা বলেছেন: পাইছি, একটা চুচিল পাইছি !!! ভোর রাইতে চুপি চুপি আইছে !!! :P :P :P :P

এইগুলা কি?? জাগো'র টি-শার্ট পরিহিত সেচ্ছাসেবকদের গঞ্জিকা ভক্ষণ ! প্রমাণ দেখুন !!

জাগো ফাউন্ডেসন কালকে ঢাকাতে যে ফ্যাশান-শো করছে ওই টি-শার্ট গুলা শিশুশ্রমে বানানো !!! প্রমাণ দেখুন

০৬ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৩৮

গিফার বলেছেন: ভাই আপনি বোধহয় পুরা পোষ্টটি পড়েন ও নাই, খামাখা দুইটা ছবি নিয়ে একটা সংগঠনের পিছে লেগে কি মজাটাই না পাচ্ছেন ? পোষ্ট টা ভালো করে পড়েন এগুলা সম্পর্কে উত্তর দেওয়া হয়েছে।

৭| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৫:৪০

িনদাল বলেছেন: হেই !

০৭ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১২:২৫

গিফার বলেছেন: হ্যালো :)

৮| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৬:১৬

আরিয়ানা বলেছেন: আজ "জাগো"র কথা শুনে সত্যিই অবাক হলাম.... আমি ২০০২ সোনার গঁা হোটেলের সামনে ফুল বেচা টোকইদের বন্ধু ছিলাম। ওদের হেল্প করতে আমার ফ্রি সময় অনেক বার ওদের সাথে ফুল বেচে দিয়েছিলাম। তখন অনেকেই আমাকে ওখানে ফুল বেচতে দেখেছে আর অবাক হয়ে জিঙ্গেস করত আমার মাথা ঠিক আছে কিনা। আজ "জাগো" এই কাজ করছে!! ভাল লাগলো "জাগো" র কথা জেনে।

০৬ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৪০

গিফার বলেছেন: ধন্যবাদ জাগো কে আপনার সমর্থনের জন্য, ঐ সময় আপনারা জাগোকে সাহায্য না করলে আজ আমরাও হয়ত বা এ সুযোগ পেতাম না।

৯| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৬:১৯

একলা একজন বলেছেন:

এই একটি ছবিই প্রমাণ করে এই প্রোগামের হিপোক্রেসি। আপনার এর আগের পোষ্টটিতেই একজন জানিয়েছেন (সে জাগোর সদস্য) তার সমালোচনার মুখ বন্ধ করার জন্য ১ লক্ষ টাকা সহ তাকে কমিটির সদস্যপদ দেওয়া হচ্ছে।

০৬ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৪১

গিফার বলেছেন: এই ছবি নিয়ে পোষ্টটি তে কথা বলা হয়েছে দয়া করে একটু পড়ে দেখবেন !

১০| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৭:৩৬

আকাশ_পাগলা বলেছেন: Click This Link

১১| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৭:৫৪

নিশাচর বাদুড় বলেছেন: "জাগো"- তাদের কর্মকান্ড দেখে আমার মনে যেসব প্রশ্ন জাগলো

১২| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:২২

ফারুকুল ইসলাম রানা বলেছেন: এই হুজুগে বাঙালী জাতি নিয়া পারা গেলো না ! নিজে ভালো কাজ করতে তো জানেইনা, কেউ ভালো কিছু করলে তাদের সহযোগীতা কিংবা উত্‍সাহ দেয়া তো দূরের কথা সামান্য কোনো বিষয় নিয়ে তোলপার শুরু করে দেয়! সমালোচনার অনেক উপকারীতা আছে কিন্তু কুসমালোচকের বাড়াবাড়ি রকমের আস্ফালনে কিছু আসে যায় না! যাদের সামান্য প্রসংশা করতেই এতো কার্পন্য তাদের আজাইরা চিল্লাচিল্লিতে কান দিলেও চলবে। নতুন করে জেগে ওঠো 'জাগো'...

১৩| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৫০

মেহদী১০ বলেছেন: সবাই যারা জাগোর পক্ষে সাফাই গাইছে তারা একটা কথা বলছে তারা কি কি করছে । কিন্তু এসব তো আমরা সবাই জানি । আমাদের যেটা প্রশ্ন এদের অর্থনৈতিক হিসাব-নিকাস নিয়ে । সেটা তো কেউই দেয় না । এজন্য সবার মনে প্রশ্ন । আশা করি পয়েন্টটা বুঝতে পারছেন ।

শূণ্যতানিম বলেছেন: @ বাতিল প্রতিভাঃ
চোর কি চুরির কথা ওয়েবসাইটে ফ্ল্যাশ করে??
ওদের সদস্য সংখ্যা ৭০০০ (সুত্রঃ জাগো'র অফিসিয়াল ফেসবুক পেইজ)। আর প্রতি মাসে এরা ৫০০ টাকা করে ফান্ডে চাঁদা দেয় (সুত্রঃ কয়েকজন ভলান্টিয়ার)। তাহলে মাসে টোটাল চাঁদা ৭০০০X৫০০=৩৫,০০,০০০ টাকা!! এই টাকা আমারে দিয়েন। দেশের ৭ এলাকায় ৭ টা স্কুল বানায় ১ বছর চালায় দেখাবো। আর প্রতি মাসে লাগাতার দিলে .......... আবার সাথে কর্পোরেট ফান্ডিং।

ডালমে বহুত কুছ কালা হ্যায়। :|

এখানেই আমার প্রশ্ন ।

০৬ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৪৫

গিফার বলেছেন: আপনারা যেকোন সময় তাদের অফিসে গিয়ে এসব তথ্য জানতে পারবেন যদি না পান তখন এব্যপারে আবার ব্লগে এসে একটা পোষ্ট দিয়েন তবে আগে একটু চেষ্টাই না করে দেখুন :)

ভলিনটিয়ারদের চাদা দিয়া সম্পর্কে ব্যাপার টা পুরাই মিথ্যা, উপরের কমেন্টে এব্যপারে বলেছি।

১৪| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:২০

আহমদ শরীফ বলেছেন: কেউ যদি একটা ভালো মনে একটা ধর্মীয় পোস্ট দেয় তারে ছাগু বলা হয় কোন সময় আবার কেউ হিন্দি মুভি নিয়ে কথা বললে ইন্ডিয়ার দালাল হয়ে যায় । এর কারন আমার যেটা মনে হয় বেশিভাগ মানুষের ই কাজ কাম নেই, আর এরা এগুলা করেই মজা পায় হুজুগে নাচে না জেনেই অনেকের কথায় কান দিয়ে লাফাইতে শুরু করে ।


এই পয়েন্টের সাথে আমি আপনার সাথে একমত ।


তবে ৯ নম্বর কমেন্টের ছবিটা দেখে খুবই খারাপ লাগল ।
যালে দোলনা বানান হয়েছে , সে ভয় পাচ্ছে , আর এটা দেখে বাকি সবাই হাসছে ।এটা খুবি খারাপ ।

০৬ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৪২

গিফার বলেছেন: এই ছবি নিয়ে পোষ্টটি তে কথা বলা হয়েছে দয়া করে একটু পড়ে দেখবেন !

১৫| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৫৯

সিস্টেম বলেছেন: ১.জাগোর ওয়েবসাইট অনুযায়ি তাদের রেজিসটার্ড মেম্বার হচ্ছে ৭০০০ এবং এদের প্রত্যেককে সদস্য হবার সময় ১০০০ টাকা করে দিতে হয়েছে যার মানে ৭০ লক্ষ্য টাকা!!!! আবার এদেরকে প্রতি মাসে ৫০০ করে চাদা দিতে হয় মানে আরো ৩৫ লক্ষ্য টাকা!!!! এই ছেলে-মেয়েদের থেকে তারা এই টাকাটা নিচ্ছে মানব সেবার কথা বলে অথচ আসলেই কি এত টাকার কাজ হচ্ছে????

২. জাগোর কর্পোরেট পার্টনার হচ্ছে কে এফ সি, ডি এইচ এল, ঢাকা ব্যাংক এর মতো বড়ো বড়ো কম্পানি,,তারাও নিশ্চয়ই কম টাকা দিচ্ছেনা,,,সেসব টাকা যাচ্ছে কোথায়????

৩. জাগোর প্রোফাইল এ দেখলাম তাদের স্কুলের শিক্ষার্থিদের স্কুল ব্যাগ, জুতো, শিক্ষার বিভিন্ন উপকরন ডোনেশন হিসেবে আগা খান স্কুল এর মত অনেকে দিচ্ছে। তাহলে তারা যে টাকা কালেক্ট করছে সেটা খরছ করছে কোথায়??

০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১২:১৬

গিফার বলেছেন: ভাইডি, আমি ওদের সদস্য আমাকে ১৫০ টাকা দিতে হয়েছে মাত্র, ওয়েবসাইটের কোথায় এসব তথ্য পান আপনারা ? মাসে ১ টাকাও দিতে হয় না।

জাগোর কর্পরেট পার্টনার বলে কিছু না, এরা ইভেন্ট পার্টনার ছিল ইউসিডির। আর আমি আগেই বলেছি ফুল বিক্রি করে টাকা নিয়া টা জাগোর মূল উদ্দ্যেশ্য ছিল না, জনসচেতন করার জন্যই এই ইভেন্ট।

তারা খরচ করছে তাদের স্কুলের পিছনে, স্কুলের বাচ্চাদের মা বাবার জন্য ও কর্ম সংস্হান আছে।

১৬| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১২:০৪

সিস্টেম বলেছেন: একটা দুইটা “জাগো”, হাগো, ভাগো রা যতদিন কর্পোরেট বাপদের পাছার আরশের ছায়ায় থেকে দেশ উদ্ধারের চিন্তায় ২ আঁটি বাল ফেলানোর জন্য ২০,০০০ ট্যাকা দামের ব্লেড কিনবে, ততদিন এই দেশ আরো বেশি হোগা মারা খেয়ে যাবে।

ক’দিন আগে আমাদের এক কর্পোরেট বাপ [বায়ার] আসছিলো অফিসে। ওই খা***র পুত কে নিয়ে দুপুরে লাঞ্চ করাতে নিয়ে গিয়েছিলাম KFC তে, ওইখানে গিয়ে দেখি এক নতুন মজমা বসছে। পুরা মনে নাই, কীভাবে কি কি কিনলে নাকি গরীব দুঃখীদের জন্য কিছু এমাউন্ট ডোনেট হবে। এটা পড়ে আমার এমন হাসি পেল যে, ভাবছিলাম দিল ধকধক সুন্দরী এটেন্ডেন্ট এর সাথে একটু মজা নিই এটা নিয়ে। কিন্তু পরে বায়ারের লাঞ্চ শেষ হয়ে যাওয়াতে আর করা হয়নি। এসব নাটক করে দেশের হোগা মেরে হোগায় থুথু দিয়ে মালিশ করে সাহায্য করার জন্য তোদেরকে কে বলছে?

ট্রান্সকম গ্রুপ এর আক্কু মিয়ার হোগায় যে পরিমাণ চর্বি জমছে, তাতে খুব বেশি দেরী নাই, তারও গোয়াপঁচা রোগ ধরবে অচিরেই। KFC, PIZZA HUT এর দেশীয় দালাল হয়ে কি এমন দেশ উদ্ধার করে ফেলছে যে, আমাদের দেশী কর্পোরেট পূজারীদের মতো দুই দিনের কাঙালরা এসব কর্পোরেট বাপদের স্বগ্গে তুলে দিয়েছে? হতে পারে দেশের বাইরে থাকাকালীন ভিনদেশী মুরগী [মুরগী অর্থেই] খেয়ে খেয়ে তাদের জিহ্বা এখন আর দেশী মুরগীর স্বাদ পায়না। এজন্য তাদের এখনও নিজ দেশেই দাদারবাড়ি থেকে আমদানীকৃত [KFC, PIZZA HUT এর সকল পণ্যই আমদানীকৃত, কাঁচামাল, পাকামাল, আধা কাঁচা-পাকা সব মাল-ই] মালের স্বাদ পেতে হয়। তারা কর্পোরেটদের গুণগান করবে না কে করবে?

মোবাইল কোম্পানীগুলো দেশি মোবাইল কোম্পানী তো বটেই, এমনকি সরকারী টেলিফোন সংস্থা কেও ধ্বসিয়ে দিয়েছে। তাদের ট্যাক্স ফাঁকি দেয়ানোর জন্য তাদের কত বাপদের জারজ সন্তানরা জিহ্বা বের করে লাইন ধরে দাঁড়িয়ে আছে, তারাই তো দেশের হোগা মেরে দিয়েছে। যেমন টেলিনর এর সমগ্র বিশ্বব্যাপী গ্রাহক হলো প্রায় ২০ কোটির মত, সেখানে এই হোগামরা দেশেই জিপির গ্রাহক আছে প্রায় ৪ কোটি [জুন, ২০১১]। ১৩ টা দেশের মধ্যে তাদের লিস্টে ১ নম্বর হলো এই গোয়ামারা দেশ। বাকি কোম্পানীগুলার কথা বাদই দিলাম। তারা এই দেশকে হোগামেরে খাল করে দেবে না তো কি করবে? মগাদেদের কাছে জিগাই, ক’টা কর্পোরেট কোম্পানীকে দেখেছিস যারা এই দেশের চিন্তায় নাকের পানি চোখের পানি এক করে দেশকে উদ্ধারে নেমেছে? যা করছে, সবই হলো ব্যবসায়িক পলিসি। এগুলো সবই হলো আধুনিক ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী, আমাদের দেশীগুলাও আছে এর সাথে।

কর্পোরেট বেনিয়াগুলো বিলেত ফেরত স্বপ্ন দেখা পোলাপানগুলোকে টার্গেট করে। কারন এই ইয়োগুলা [ম্যাক্সিমাম গুলোই পাটক্ষ্যাত হয়ে বিলাত যায়, আসে ইয়ো হয়ে] অলরেডি ক’বছরে মোটামুটি পুঁজিপতিদের পাছা চাটতে অভ্যস্ত হয়ে আসে। বিলাত যাওয়ার আগে, যাদের মাথায় অনেক স্বপ্ন গিজগিজ করতো, দেশে ফিরে নিজের একটা প্রতিষ্ঠান হবে, আইসিটি সেক্টরে বিপ্লব করে ফেলবে, এই করবে, সেই করবে...। বাল ছিঁড়তে ছিঁড়তে টাল করে ফেলবে..। সেই মগাগুলোর ব্রেইন কিনে নিয়ে তাদেরকে দিয়ে নিজেদের পাছার ছ্যাঁদা পরিষ্কার করায় আর বিনিময়ে কড়কড়ে নোট ধরিয়ে দেয়। মগারা ধরে নেয়, অর্থনৈতিক মুক্তি বুঝি ঘটেই গেল। কর্পোরেটরা না থাকলে তো এই দেশ ফকিন্নির পুতে পুতে ছয়লাব হয়ে যেত।

কর্পোরেট বাপরা তাদের ষান্ডার তেল মাখা ডান্ডা নিয়ে তৈরী হয়ে বসে থাকে গোয়া মারার জন্য। এরাই নির্ধারণ করে কে হবে এবার বাঙলাদেশের সরকার, কে কোন মন্ত্রণালয় পাবে, কার ভাগে কত দিতে হবে...সবই। আর যারা ফকিন্নির পুত তাদের গোয়ায় লাথি মেরে কিভাবে পরনের কাপড়টুকুও কেড়ে নেয়া যায়। আমার অতি পরিচিত এক কর্পোরেট প্রেমিক এর বাপেরও নাকি শুনেছি শেয়ার বাজার থেকে লোপাট হয়ে গেছে মোটামুটি ভালো একটা অংক। নিয়ে গেছে তার আরেক কর্পোরেট পিতা-ই। যে নিয়ন্ত্রণ করছে শেয়ার মার্কেট। শেয়ার মার্কেট যেন তার ভাড়া করা মাগি। যখন যে পজিশনে ইচ্ছা চুদতে কোন প্রশ্নের উদ্ভবও হয়না।

কর্পোরেটরা আর তাদের দোসর ইয়োদের ঘন্টায় ৪৫,০০০ টাকায় র‍্যাডিসনে মাগি লাগানোর হ্যাডাম আছে-নিঃসন্দেহে এটা গর্বের বিষয়। দেশ এর অর্থনীতি এখন খানদানি মাগি চোদার উপযুক্ত বলেই এটা সম্ভব হয়েছে। দেশ তো এগিয়েই যাচ্ছে, তবে সেটা খাদের দিকে। এটা আমরা ভাবলেও পাপ লাগার সম্ভাবনা আছে- যারা ৪৫,০০০ টাকায় মাগি লাগাতে পারে, তারা তো ২০ টাকায়ও এই দেশরে বাল দিয়ে পুছে না, পুছার দরকার কি? দেশ তার কোন বালের কামে লাগছে? এই দেশ তো তারা এক বোতল সিভাস রিগ্যাল এর বিনিময়ে আরেক কর্পোরেট মাগির দালালের হাতে তুলে দিতে পারে মাত্র দুই মিনিটেই।

কর্পোরেট পরগাছারা দেশের পাছার কাপড় তুলে সেটার ছবি তুলে নিয়ে প্রদর্শনীর আয়োজন করবে, নাম দেবে- বিমূর্ত-২০১১, এই ছবি দেখিয়ে আন্তর্জাতিক বাজারে নিজের গলায় ছুশীল এর ছাইনবোর্ড লাগাবে, এওয়ার্ড জিতবে, তারপর নিজের পাছার চর্বি হাতাতে হাতাতে ৪ লাখ টাকার মাগি চুদবে স্বর্গীয় তৃপ্তি নিয়ে- কারন ওই মাগিরও অর্থনৈতিক মুক্তি তার হাতেই [পড়তে হবে ধোন] এ ঘটেছে।

আর সেই মাগিরও তৃপ্তি পাওয়া উচিত এই ভেবে, কর্পোরেট বাপরা আছে বলেই না তার দাম ৪লাখ উঠেছে, নইলে bum পন্থি, dumb পন্থি, ফকিন্নির পুতেরা কখনোই তার খবর নিতো না। দেশ হয়ে যাচ্ছে কর্পোরেট বাপদের বিছানা, তাদের গাদন খেয়ে ছুশীল মাগিরাই পালে পালে ইয়োদের জন্ম দেবে। ফকিন্নির পুতরা ততদিনে বিলীন হয়ে যাবে ডাইনোসর এর মতো।

http://www.nagorikblog.com/node/6501

এই ব্যাপারে আপনার মতামত কি??????

০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:১৯

গিফার বলেছেন: http://www.nagorikblog.com/node/6492

১৭| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৫:২৭

নষ্ট ছেলে বলেছেন: ভুদাই নাকি আপনে? ১৬ মন্তব্যের জবাবে যেই পোস্টের লিংক দিছেন ঐটা তো পুরানো পোস্ট!
করপোরেট বেনিয়াদের চামচামী করতে লজ্জা লাগে না?

০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১২:২৯

গিফার বলেছেন: ইচ্ছা থাকলে ভাই একটু কষ্ট করে পরেই দেখুন, জবাব সেখানে দেওয়া আছে । নতুন করে সব কিছু লিখার মত সময় আমার নেই তা থাকলে হয়ত আপনার মত ব্লগে সারাদিন বসে থেকে খুজতাম কখন আর পিছে লাগা যায় আর কার দোষ খুজা যায় :)

চামচামি করার তো কিছুই নাইরে ভাই, তারা আমারে এক পয়সা ও দিবে না এর আগেই পোষ্টে বলেছিলাম সত্য কথা বললে সে কারোর চামচা বা দালাল হয় না রে ভাই । শুধু মাত্র সত্যই বললাম আমার দেখা চোখে, এতে কিছু মানুষ হয়তো বা সচেতন হবে যেকোন মানুষের কথায় কান না দিয়ার। নিজে দেখে শুনে তারপরে সিদ্ধান্ত নিবে।

১৮| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৫:৪৫

সিস্টেম বলেছেন: আইচ্ছা একটা কথা,
http://www.facebook.com/Dhaka.Mid.Town?sk=info

এই লিও ক্লাব কারা? জাগোর সাথে রিলেশন কি? এদের নাকি ১৩৮ টা দেশে ভলান্টািয়ার আছে? এদের সাইট কই?

Project SPOTLIGHT ON DISTRESSED HUMANITY (ILD 2011)

কিসের প্রজেক্ট? জাগোর সাথে রিলেশন কি?

০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৩৪

গিফার বলেছেন: এদের সাথে জাগোর কোন রিলেশন আছে বলে আমার জানা নেই, তবে অনেক জাগোর ভলিনটিয়ার এই ইভেন্টেও অংশ নিচ্ছে। এতে খারাপ কিছু আমি দেখি না।

১৯| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৫:৫২

সিস্টেম বলেছেন: Click This Link কিসের গ্রুপ

০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৩৮

গিফার বলেছেন: ILD 2011 Volunteers দের গ্রুপ। সমস্যা কই ?

২০| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৫:৫৯

সিস্টেম বলেছেন: জাগো ভলান্টিয়ার নাথিং বাট এ লিও মেম্বার?
Click This Link
http://www.facebook.com/leoclubs?sk=info
Click This Link

২১| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৬:০৪

সিস্টেম বলেছেন: সেখানে লেখা দেখি,

More Volunteers in More Places than Any Other Service Club Organization:
We empower the next generation. Whether it's providing youth volunteer opportunities and leadership experiences in a Leo club or sharing a message of peace through our Peace Poster contest, our youth programs invest in the future by reaching out to young people.

হাহাহা ফার্মের মুরগীদের লিডারশিপ শিখায় না? নন প্রফিট অর্গ না?

২২| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৬:১০

সিস্টেম বলেছেন: তাইলে জাগোর রং হলুদ ক্যান আর ওরা ঢাকার সব রাস্তা কেন হলুদ রং করবার চায় সেইটা বুঝা গেল B-)

২৩| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:২৩

নষ্ট ছেলে বলেছেন: হগলে এইটা জিনিস ভুল করতাছেন। জাগো না Jaago হবে ;)

২৪| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৪২

নষ্ট ছেলে বলেছেন: ভাই সাহবে, এই পোস্টের জবাবে এই পোস্টখানা দেওয়া হইছে! তারিখটা ভালা কইরা দেহেন।

২৫| ১১ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:৪৭

মেহবুবা বলেছেন: তোমার এই পোষ্ট এর প্রথম অংশের কথাগুলো খাটি সত্য ।

কয়েকদিন ব্লগে "জাগো' , ' ড: জাফর ইকবাল" ইস্যু নিয়ে পোষ্ট পড়ছে । ওগুলো থেকে নিজ দায়িত্বে সরে থাকি ।

জাগো সম্পর্কে আমার ভাল ধারনা নেই । ওইদিন শাহবাগ মোড়ে দেখেছি ওদের, জানযটের কারনে ভাল ভাবে তাদের বাহ্যিক দিকটা দেখতে পেরেছি । কয়েকটি মেয়ের পোষাক দৃষ্টিকটু লেগেছে । গুলশান, উত্তরা বা অন্য কোন পরিবেশে তেমন খারাপ লাগে না , শাহবাগ মোড় বলে হয়তো খারাপ লেগেছে দিনের উজ্জল আলোতে ।
সেখানে যারা ফুল বিক্রি করছিল তাদের মধ্যে অনেককে দেখে বোঝা যাচ্ছিল তারা ধনী পরিবারের সন্তান ।
সর্বোপরি মনে হল, হোক না উচ্চবিত্ত পরিবারের ছেলেমেয়ে ; তারা যে একটা প্রতিষ্ঠানের হয়ে তাদের দৈনন্দিন জীবনযাত্রার বাইরে অন্যরকম একটা কাজ এবং কিছুটা কষ্টসাধ্য সে কাজ করছে সেটাই বা কম কিসে ! এই সময়টা তারা অন্যভাবে ব্যয় করতে পারতো ।

আমরা বাঙালী জাতি , অন্যের সমালোচনায় পারদর্শী । কোন সংশোধন , কোন সমাধানের পথ খুজঁতে সময় পাই না ।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ৮:২৫

গিফার বলেছেন: আমি জানি ওদের অনেক ত্রুটি আছে কেউ যদি এটার ভালো চেয়ে থাকে এই খারাপ দিক গুলা নিয়ে ওদের কাছে লিখলেই হয় অথবা যতটুকু খারাপ ততটাই বলা উচিত। পুরা একটা সংঘটন কে খারাপ বলার মানে নেই।

কেমন আছেন ? :)

২৬| ১১ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:৪৯

মেহবুবা বলেছেন: যানজটের বানানটা ঠিক করে দিও, এটা মুছে দিও ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.