|
|
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গোলাম কিবরিয়া পিনু
I love poems গোলাম কিবরিয়া পিনু কবি প্রকাশিত গ্রন্থ ১. এখন সাইরেন বাজানোর সময় (কবিতা), ১৯৮৪ ২. খাজনা দিলাম রক্তপাতে (ছড়া), ১৯৮৬ ৩. সোনামুখ স্বাধীনতা (কবিতা), ১৯৮৯ ৪. পোট্রেট কবিতা (কবিতা), ১৯৯০ ৫. ঝুমঝুমি (ছড়া), ১৯৯৪ ৬. সূর্য পুড়ে গেল (কবিতা), ১৯৯৫ ৭. জামাতের মসজিদ টার্গেট ও বাউরী বাতাস (প্রবন্ধ), ১৯৯৫ ৮. কে কাকে পৌঁছে দেবে দিনাজপুরে (কবিতা), ১৯৯৭ ৯. এক কান থেকে পাঁচকান (ছড়া), ১৯৯৮ ১০. দৌলতননেছা খাতুন (প্রবন্ধ), ১৯৯৯ ১১. আমরা জোংরাখোটা (কবিতা), ২০০১ ১২. সুধাসমুদ্র (কবিতা), ২০০৮ ১৩. আমি আমার পতাকাবাহী (কবিতা), ২০০৯ ১৪. মুক্তিযুদ্ধের ছড়া-কবিতা, ২০১০ ১৫. বাংলা কথাসাহিত্য : নির্বাচিত মুসলিম নারী লেখক ও অন্যান্য প্রসঙ্গ (গবেষণা), ২০১০ শিক্ষাগত যোগ্যতা : স্নাতক সম্মান (বাংলা ভাষা ও সাহিত্য) এবং স্নাতকোত্তর; পিএইচ.ডি.
'বিভিন্ন ধরনের সামাজিক অবরোধ, কুসংস্কার ও শিক্ষার অভাবের কারণে যুগ যুগ ধরে বাঙালি নারী সমাজ সন্তানের জন্ম ও তার লালন-পালন, পতিসেবা ও গৃহকর্মের মধ্যেই বৃত্তাবদ্ধ হয়ে থাকেন। রাষ্ট্রের আইন, সামাজিক বিধিনিষেধ, ধর্মীয় বিবেচনা ও অর্থনৈতিক কারণে নানাভাবে বৈষম্যের শিকার হন তাঁরা। এছাড়া বাল্য বিবাহ, বহুবিবাহ, দাসপ্রথা ও সতীত্ব ধারণার কবলে থাকার ফলে নারীদের শৃংখল আরও বেশি করে জোরালো থাকে। আঠারো শতক পর্যন্ত এই একরৈখিক ধারা বজায় থাকে। উনিশ শতকের প্রথমার্ধে সতীদাহপ্রথা, বিধবাবিবাহ, বাল্য বিবাহ ও নারীদের অধিকার বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টির আন্দোলন দানা বাঁধতে থাকে, এর ফলে নারী তার আত্মশক্তি খুঁজে পেতে থাকে। নারী শিক্ষার গুরুত্ব ও বিকাশ উনিশ শতকের দ্বিতীয় দশক থেকে তাৎপর্যপূর্ণ ভাবে দেখা যায়। এই সময় থেকে নারীকে মানুষ হিসেবে বিবেচনা করার বিষয়টি গুরুত্ব পেতে থাকে। সামাজিক অত্যাচার, বিধিনিষেধ, প্রথা, পশ্চাৎপদতা যা নারীকে সীমায়িত করে রাখার শৃংখল হিসেবে বিবেচিত হতো, সেই সব শৃংখল থেকে নারীকে মুক্ত করার জন্য এই সময়ে সমাজে ব্যাপক আলোচনা, উদ্যোগ ও আন্দোলন শুরু হয়। এর ফলে নারীর সামাজিক মর্যাদা ও জীবনের বিকাশ তরান্বিত হয়, অন্যদিকে নারী তার নতুন জীবনবোধ নিয়ে অনেকক্ষেত্রে এগিয়ে যাওয়ার সাহস ও শক্তি অর্জন করে।বিংশ শতাব্দী নারীর আত্মপ্রতিষ্ঠার যুগ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, এই শতাব্দীতে নারীরা সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করেন।'
১১ টি 
+০/-০২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৫৭
নন্দনপুরী বলেছেন: হেআল্লাহ......তুমি ধর্মীয় গোড়ামী জামাত শিবির ও কিছু নাস্তিক ব্লগারের হাত থেকে দেশ ও ইসলামকে রক্ষা কর
৩| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৫৮
লীনা জািম্বল বলেছেন: নারীরা আজ জেগেছে------ -----
জাগবে আরো--নতুন আলোর সন্ধান পাবেই---
অন্ধকারের দিন শেষ হবেই---
৪| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:০৭
নিকষ বলেছেন: রবীন্দ্রনাথ মধ্যযুগে বসবাস করেন নাই। ক্লাসি ব্রিটিশদের যুগে, ভিক্টোরিয়ান যুগে সাহিত্যচর্চা করেছেন। উপরে যে মন মানসিকতার কথা লিখলেন ঐগুলি রবীন্দ্র সাহিত্যে বেশ ভালোভাবেই বিদ্যমান। হুমায়ুন আজাদের কিছু লেখা আছে এই বিষয়ে। আপনি কবি মানুষ আরো ভালো জানেন, আমার চেয়ে।
ব্রিটিশ মাদ্রাসা শিক্ষার সাথে ঐ যুগের ভূত ও রাইখা গেছে। যুগ একটা চিনলে তো হবে না। আরো যুগ আছে।
৫| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:১০
চোরাবালি- বলেছেন: পুরুষ যখন অক্ষম হয় তখন নারীর উপর নির্ভর হয় এবং নিজের দুর্বলতা ঢাকতে চায় নারী মুক্তির স্লোগানে
৬| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:১৮
রাফিউল আলম ইমন বলেছেন: ভাল লাগল…+ + + শুভকামনা… সাথে থাকুন… 
৭| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:২৯
পত্রনবিস বলেছেন: nari netritto haram ei kotha koinai taile to ogo age bebostha kora dorkar 
টা ভাই মামুর বারির আবদার খানা গুলি দেওন যায়।
৮| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৩৫
আবু শরীফ মাহমুদ খান বলেছেন: নারীদের পন্য হিসাবে চিরকাল দেখা হয়েছে, হচ্ছে এবং হবে। আর কিছু নারী এই ব্যাবসার সাথে ওতপ্রেত ভাবে জড়িত। এর বিরূদ্ধে যে বলেছে সেই মৌলবাদি।
৯| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৩৮
হাসান নাঈম বলেছেন: চোরাবালি- বলেছেন: পুরুষ যখন অক্ষম হয় তখন নারীর উপর নির্ভর হয় এবং নিজের দুর্বলতা ঢাকতে চায় নারী মুক্তির স্লোগানে
১০| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:০৩
টালটু বলেছেন: চোরাবালি-বলেছেন: পুরুষ যখন অক্ষম হয় তখন নারীর উপর নির্ভর হয়.
১১| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১৪
উন্মোচক বলেছেন: ধর্মদ্রোহী অশ্লীলভাষী নাস্তিকদের কী হবে, হেইডা চিন্তা করেন আগে!
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৫৬
সোহানী বলেছেন: এসব কি যে বলেন ভাই... . আমাদের মেয়েরা এত বাড় বেড়েছে তাই মোল্লারা তাদের বেহেস্তের যাওয়ার ব্যাপারে বড়ই উদ্বিগ্ন.....চলেন তালেবানী যুগে ফিরে যাই.