| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গোলাম মহিউদ্দিন নসু
মনের কথা- সত্য কথা- বাস্তবতা- গবেষণা- সমস্যা- সম্ভাবনা- ইতিহাস- ঐতিহ্য- স্থাপত্য- ফোক কালচার সহ ইত্যাদি বিষয়ে সাংবাদিকতার দৃষ্টিতে লেখা-লিখি।
নোয়াখালী(দক্ষিন)প্রতিনিধি
প্রতিপক্ষের সমর্থকরা ধর্মপুর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান প্রার্থী মোঃ মোস্তফার ওপর হামলা করেছে ।
রোববার দুপুরে নোয়াখালী জেলা নির্বাচন অফিসে এ ঘটনা ঘটে বলে প্রার্থী মোস্তফা অভিযোগ করেন।
মোঃ মোস্তফা জানান, তিনি ধর্মপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি। ধর্মপুর ইউনিয়ন পরিষদের আসন্ন চেয়ারম্যান নির্বাচনে তিনি প্রার্থী হিসাবে মনোনয়ন পত্র দাখিল করেছেন। আওয়ামীগ সমর্থক অপর প্রার্থী মো ঃ খলিলও মনোনয়ন পত্র দাখিল করেন। মোঃ খলিল বন মামলা নং ৪১৯/২০১৪, টি,আর-১৪১/১৭ মামলায় করাতকল বিধিমালা ২০১২এর ১২ ধারার অভিযোগে ২ বছরের বিনা শ্রম কারা দন্ড ও ৫ হাজার টাকা অর্থদন্ডে দন্ডিত হয়েছেন। উল্লেখিত কাগজ পত্র শনিবার নির্বাচন অফিসে জমা দিয়ে তার (খলিলের) মনোনয়ন পত্র বাতিলের দাবী করা হয়। উক্ত বিষয়ে অলোচনার জন্য রোববার দুপুরে নির্বাচন অফিসে গেলে খলিল সমর্থকরা অতর্কিতে হামলা করে তাকে এবং তারঁ ছেলে মঈদুর রহমান এডভোকেট (শিক্ষা নবিশ)কে আহত করে। সংবাদ পেয়ে সুধারাম থানা পুলিশ এসে পরিস্থিত নিয়ন্ত্রন এনে তাদের উদ্ধার করে শহরের আল ফারুক একাডেমীর পার্শ্বস্থ বাসায় পৌছিয়ে দেয়। তিনি আরো অভিযোগ করেন, শনিবার সন্ধ্যার পরেও নির্বাচন
সুধারাম থানার ওসি আনোয়ার হোসেনের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন. ‘নির্বাচন অফিস চাইলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি সম্পূর্ন্ন শান্ত আছে। কোন ধরনের হামলার ঘটনার অভিযোগ এখনো পাওয়া যায়নি।’
জেলা নির্বাচন অফিসার সুধাংশু কুমার দাসের কাছে জানতে চাইলে তিনি দুপুরে অফিসে ছিলেন না বলে, আর কোন মন্তব্য করতে চাননি।
এ সংবাদ লেখার সময়ে মোঃ মোস্তফা আল ফারুক একাডেমী মাঠে একই অভিযোগে তার নিরাপত্তা চেয়ে সংবাদ সম্মেলন করছেন বলে জানা গেছে।

©somewhere in net ltd.