| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গোলাম মহিউদ্দিন নসু
মনের কথা- সত্য কথা- বাস্তবতা- গবেষণা- সমস্যা- সম্ভাবনা- ইতিহাস- ঐতিহ্য- স্থাপত্য- ফোক কালচার সহ ইত্যাদি বিষয়ে সাংবাদিকতার দৃষ্টিতে লেখা-লিখি।
বাড়তি ভাড়া নেয়ার প্রতিযোগীতা চলছে প্রতিটি পরিবহনে। বিষয়টি প্রতিরোধে প্রশাসনের কোন তৎপরতা দেখা যায়নি।
ঈদের সময়ে ঢাকা, চট্রগ্রামসহ বিভিন্ন জেলা থেকে নোয়াখালী আসতে দ্বিগুন ভাড়া দিয়ে টিকেট নিতে হয়। যা প্রতি বছরের ন্যায় এবারো ‘ওপেন সিক্রেট’। এ বিষয়ে সরকারের ফাটা ক্যাষ্ট খ্যাত মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, নৌ পরিবহন মন্ত্রীসহ অনেকেই নানা আইনী হুমকি দিলেও কার্যত যাত্রীরা কোন উপকার পায়নি বলে হাজারো অভিযোগ।
এ বিষয়ে খোজ খবর নিয়ে জানা গেছে জাহেদল হক ঢাকা থেকে ১২ জুন তারিখ সকালে ইকোনো বাসে চৌমুহনীর চৌরাস্তায় এসেছেন ৭৫০ টাকা ভাড়া দিয়ে। প্যারাগন ভাসির্টি কোচিং সেন্টারের শিক্ষার্থী অনুজ ও সৌরভ রাত সাড়ে ১১টায় ঢাকার মহাখালি থেকে হিমাচলে আসতে দুইটি টিকেটের মূল্য ৬শ করে ১২শ টাকা রাখলেও ৪শ টাকা করে টিকেটে উল্লেখ করে।১৫ জুন তারিখে একলাশ পুরের ফরহাদ তার পরিবারের সদস্য দের থেকে একুশে পরিবহনে আসতে মিরপুর থেকে প্রতি জনে ৭শ টাকা করে ভাড়া আদায় করা হয়। এ ছাড়াও অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের অভিযোগ অহরহ।
এদিকে দুর পাল্লার যাত্রী বাহী গাড়ীর সাথে পাল্লা দিয়ে লোকাল সুগন্ধা বাস, সিএনজিসহ অন- অনুমোদিত মিনি বাসগুলিও দ্বিগুন ভাড়া আদায় করছে। ১৫জুন সকালে সুগন্ধা বাস চট্র-মেট্রো-জ-০৪-০৪৯৭ নাম্বারের গাড়ীটি ৫ টাকার ভাড়া ১০ টাকায় আদায় করলে বিষয়টি চৌমুহনী সমিতি অফিসে অভিযোগ করলে বিষয়টি দেখবেন বলে কর্মকর্তারা আশ্বাস দেয়।
সিএনজিতে চৌমুহনী থেকে ২০ টাকার ভাড়ার স্থলে ৩০ টাকা আদায় করছে। এমনি ভাবে সকল পরিবহনে ঈদের সময়ে বাড়তি ভাড়া নেয়াটা যেন নিয়মে পরিনত হয়েছে। যা একবারেই অনৈতিক বলে মনে করেন সচেতন মহল।

©somewhere in net ltd.