| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গোলাম মহিউদ্দিন নসু
মনের কথা- সত্য কথা- বাস্তবতা- গবেষণা- সমস্যা- সম্ভাবনা- ইতিহাস- ঐতিহ্য- স্থাপত্য- ফোক কালচার সহ ইত্যাদি বিষয়ে সাংবাদিকতার দৃষ্টিতে লেখা-লিখি।
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জের মধ্য একলাশপুর গ্রামের বিদ্যুৎ লাইনগুলিতে নানা ঝুকি নিয়ে বিদ্যুৎ ব্যবহার করছে কয়েক হাজার গ্রাহক। এ সব বিষয়ে মৌখিক ও লিখিত জানালেও কর্তৃপক্ষ দীর্ঘ দিনেও কোন ব্যবস্থা নেয়নি।স্থানীয় লোকজনের বিদ্যু লাইনে নানা সমস্যা করার ভয়ে সাহস করে কেউ কিছু বলছেও না।
এ বিষয়ে কথা বলতে শুক্রবার বিকালে তাঁর মোবাইলে ফোন করলে তিনি জানান, অফিসের কাজে ষ্টেশনের বাহিরে আছেন, অফিস সময়ের পরে কথা বলতে পরামর্শ দেন।
ফুটেজ ঃ১ঃ- বদু মিয়া কেরানী বাড়ীর রাস্তার ২২০ ভোল্টের লাইনটি পুরানো চিকন তার দিয়ে অন্তত ১০ বছর আগে করা। বেশ কয়েকবার ছিঁেড় গেলে অফিসকে জানানোর পর জোড়া তালিয়ে দিয়ে চালানো হয়েছে। কাঁচা গাছের সাথে খোলা তার লেগে বিদ্যুতের অপচয় হচ্ছে। গ্রাহকরা লো- ভোল্টেজে কারনে কম্পিউটার,প্রিজ,মটর চালানোসহ গৃহস্থলী কাজে মারাত্বক দূর্ভোগ পোহাইতেছে। পিলারের টানা তার নষ্ট হয়ে ঝুকি পূর্ন হয়ে আছে। এসব জানিয়ে বেগমগঞ্জের নির্বাহী প্রকৌশলীর বরাবরে এক মাস আগে লিখিত দরখাস্ত দেয়া হয়। তিনি উপ-সহকারী প্রকৌশলীকে ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দিলেও এখনো কোন ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়নি। উপ-সহকারী প্রকৌশলী সারোয়ার জানিয়েছেন; সহসা কাজটি করা হবে।
ফুটেজ ঃ ২ঃ- ভিআইপি রোডের কয়েক জায়গায় তার নীচু হয়ে ঝুকিপূর্ন অবস্থায় ঝুলছে। হাই টেনশন(এইচ টি) লাইন করার আশ্বাস দিয়ে পুরনো লাইনে কোন কাজ করা হচ্ছে না। ফলে পুরো এলাকায় লো ভোল্টেজের কারনে দূর্ভোগে রয়েছে গ্রাহকরা।
ফুটেজ ঃ৩ঃ মধ্যএশলাশপুর বদু মিয়া কেরানী রাস্তার উত্তর মাথায় উকিল সড়কে বিদ্যুৎ সরবরাহ লাইনের দুইটি খোলা তার গাছের বাকলের ভিতর ঠুকে গেছে। যা এখন পিলারের মতো ব্যবহার হচ্ছে। এখানে বিদ্যুতের অপচয়তো হচ্ছেই ,যেকোন সময়ে ঝড়ে গাছ ভেঙ্গে বড় ধরনের দূর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা রয়েছে। তারই ১শ হাত পূর্বে ১৭ হাজার টাকার বিনিমিয়ে বিদ্যুৎ বিভাগ একটি লাইনে কাজ করে গেলেও এ ঝুকিপূর্ন লাইনটি নিরাপদ করার কাজটি করেনি।
ফুটেজ ঃ৪ ঃ- বদুমিয়া কেরানী রাস্তা ঘেঁষে যাওয়া ৩৩ হাজার ভোল্টেজের একটি পিলারের গোড়ার অংশ মরিচায় সম্পূর্ন্ন নষ্ট হয়ে গেছে। যে কোন মূহুর্তে ভেঙ্গে পড়তে পারে। বিষয়টি বিদ্যুৎ বিভাগের লোকজনকে একাধিকবার বলা হয়েছে, দেখানো হয়েছে। এখনো কোন ব্যবস্থা নেয়া হয়নি।
©somewhere in net ltd.