নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রিয় বিবেক

প্রিয় বিবেক › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঈশ্বর তত্ত !!!

১৬ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১১:৩১

সিংহ ভাগ মুসলমানের দেশে ধর্ম টা অনেক বড় ব্যাপার। কেউ মানেন বা না মানেন এটাই সত্যি। আমাদের দেশের মানুষ মুসলমান, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান যে যে ধর্মের অনুসারী হোক না কেন সবার কাছে ধর্ম অনেক বড় রকমের একটা সেন্টিমেন্টাল ব্যাপার। আর এ সেন্টিমেন্ট এ কেউ আঘাত দিলে সেটা কে কেউ ই ভালো চোখে দেখে না। যে দেশের মানুষ ঈশ্বর এর নাম নিয়ে ঘুমোতে যায় কিংবা ঈশ্বর এর নাম নিয়ে ঘুম থেকে উঠে সে দেশের মানুষের কাছে ঈশ্বরতত্ত নিয়ে নেগেটিভ কথা বললে সেটাকে কেউ ভালো চোখে দেখবে না এটাই স্বাভাবিক।

একটা জিনিস খেয়াল করে দেখেছেন?
নাস্তিক হওয়ার আগে যে কাউকে অবশ্যই আস্তিক হতে হবে। কারণ ঈশ্বর নাই এটাকে প্রমাণ করতে গেলে আগে অবশ্যই প্রমাণ করতে হবে ঈশ্বর আছে। কারণ ঈশ্বর আছে বলেই ঈশ্বর তত্ত কে ভুল প্রমাণ করার জন্য প্রচেষ্টা। একটা বাস্তবিক কথা বলি,
''কোন জিনিসের অস্তিত্ত সঙ্কট তখন ই হবে যখন পূর্বে তার অস্তিত্ত বিদ্যমান ছিল।
তার মানে হচ্ছে, পূর্বে ঈশ্বর ছিল এবং এখনও আছে এবং থাকবে।

আসল কথায় আসি,
ব্লগে বেশ কিছু লেখা পড়ছিলাম ঈশ্বরতত্ত নিয়ে। অনেকেই অনেক কথা বলছেন। একজন তো বেশ যুক্তি দেখিয়ে বলেই ফেললেন যেখানে ধর্ম টা অনেক প্রাচীন রীতিনীতি। তাই ধর্ম নিয়ে ২/১ জন বাজে মন্তব্য করলে সেখানে ধর্ম ছোট হবে কেন, ইত্যাদি ইত্যাদি। এবং তাদের কে তা নিয়ে বলতে দেওয়া উচিত।
আমার কথা হচ্ছে, আরে ভাই আপনারা ঈশ্বরতত্ত কে ভুল প্রমাণ করার জন্য এতো উঠে পড়ে লেগেছেন কেন? চিন্তা করার মত পৃথিবীতে অনেক জিনিস আছে। সেগুল নিয়ে ভাবুন, সেগুলো নিয়ে কাজ করুন, অনেক ভালো করতে পারবেন।

যেখানে ধর্ম টা অনেক বড় রকমের একটা সেন্টিমেন্টাল ব্যাপার সেখানে এই ঈশ্বরতত্ত ব্যাপার গুলো কে যত বেশি স্কিপ করে রাখা যায় ততই ভালো তাই নয় কি ???
আর ভাবলে ভাবুন, কিন্তু সেটাকে পুঁজি করে সিংহ ভাগ মানুষ কে হেরাসমেন্ট করতে হবে কেন? ভাবনাগুলো কে এখন আপনাদের করে দিলাম। ভাবতে থাকুন !!!

-----গোলাম রাব্বানী

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১১:৫৪

আধারে আমি৪২০ বলেছেন: ঈশ্বর আছে মানি কিন্তু হাজারো ধর্মের কোনটি সত্য? ক্লিয়ার করেন?

১৭ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১২:১১

প্রিয় বিবেক বলেছেন: ঈশ্বর একজন ই। যার কাছে তার ধর্ম সত্য।

২| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১২:০৮

আহেমদ ইউসুফ বলেছেন: কোন ধর্ম সত্য সেটা আপনাকেই প্রমান করতে হবে, যেহেতু প্রশ্নটা আপনিই করেছেন। ইসলামই পৃথিবীতে একমাত্র আল্লাহর মনোনীত দ্বীন/ধর্ম। কোন বিকল্প খুজতে চাইলে খুজুন তবে দয়া করে কোন কুৎসা রটাবেন না ও হিংসার বিষবাষ্প ছড়াবেন না@আধারে আমি৪২০

১৭ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১২:১১

প্রিয় বিবেক বলেছেন: ঈশ্বর একজন ই। যার কাছে তার ধর্ম সত্য

৩| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১২:৩৩

আধারে আমি৪২০ বলেছেন: সবার কাছেই সবার ধর্ম সত্য। আপনার কাছে ইসলাম। হিন্দুদের তার ধর্ম। খ্রিস্টানদের কাছে খ্রিস্টান ধর্ম। যার যার ধর্ম তার কাছে সত্য। কিন্তু একজন ঈশ্বর এতোগুলো মত দিয়ে মানুষের মধ্যে বিভাজন করতে পারেন না।

১৭ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১২:৩৫

প্রিয় বিবেক বলেছেন: তাহলে আপনি কি বলতে চাচ্ছেন ?

১৭ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১২:৩৫

প্রিয় বিবেক বলেছেন: তাহলে আপনি কি বলতে চাচ্ছেন ?

৪| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১২:৩৬

নতুন বলেছেন: একটা জিনিস খেয়াল করে দেখেছেন?
নাস্তিক হওয়ার আগে যে কাউকে অবশ্যই আস্তিক হতে হবে। কারণ ঈশ্বর নাই এটাকে প্রমাণ করতে গেলে আগে অবশ্যই প্রমাণ করতে হবে ঈশ্বর আছে। কারণ ঈশ্বর আছে বলেই ঈশ্বর তত্ত কে ভুল প্রমাণ করার জন্য প্রচেষ্টা।


আসলে নাস্তিক বলে কেউ নিজেকে দাবি করতে পারেনা। কারন ঈশ্বর নেই এটা ১০০% প্রমানিত না। তাই সন্দেহ পোষন করতে পারে। অবিশ্বাস করতে পারে। কিন্তু ১০০% নেই এটা দাবি করতে পারেনা।

আর ঈশ্বর নেই এটা প্রমানের দায়িত্ব অবিশ্বাসীদের না। বরং বিশ্বাসীদের প্রমান করতে হবে যে ঈশ্বর আছে।

৫| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১:৩৫

আধারে আমি৪২০ বলেছেন: আশা করা যায় সেটা বুঝতে পেরেছেন।

১৭ ই আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৯

প্রিয় বিবেক বলেছেন: ধরতে পেরেছেন ভাই, সেজন্য ধন্যবাদ।

৬| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ৮:২২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: @আধারে আমি ৪২০ .. আপনাকে কে বলেছে একজন ঈশ্বর এতোগুলো মত দিয়ে মানুষের মধ্যে বিভাজন করেছে??

আসলে অজ্ঞানতার সীমা মাপা যায় না।

আপনি যদি সত্য খুজতেই চান ভাল করে খুজুন। দেখুন প্রত্যেক প্রতাদেশে পরবর্তী মহামনবের সুখবর দেয়া আছে এবং তাকে অনুসরনের আদেশ দেয়া আছে। প্রকৃত বিশ্বাসী এবং সত্যসন্ধানীরা কিন্তু সেই আদেশ মান্য করেছে। এবং তাদের কাছে সত্য কিন্তু একটাই।
ভিন্নতা তবে এসেছে কেন? অজ্ঞানতায়, অহমিকায়--- যারা একমূখীতায় আবদ্ধ ছিল এবং জ্ঞানের মুক্তমর্গের বদলে একমুখি কূপমন্ডকতায় আটকে ছিল তারাই সেই বিভাজনের স্রষ্টা ইশ্বর নন। যখন আদম আ: তার প্রজন্মকে বলে যান- আমার পরে যে সত্য বানী নিয়ে আসবে তোমরা তাকে মেনে চলবে তবেই তোমরা মুক্তি পাবে- একই ভাবে মূসা ইসা, কৃষ্ণ, বৌদ্ধ, ইব্রাহিম, মুহাম্মদ সা: পর্যন্ত চলেছে। (কারণ আল্লাহরই ঘোষনা এমন কোন জনপদ নেই যেখানে আমি নবী রাসূল পাঠাইনি!! কাউকে সতর্ককরা ব্যাতিরেক আমি ধ্বংস করিনা- তাদের কারো কারো নাম আমি তোমাদের বলেছি-যাতে তোমরা বুঝতে পারো...)
সত্য একটাই ছিল আছে, থাকেব। যারা মানবে তারা সত্যালোকে উদ্ভাসিত। যারা মানবে না তারাই বিভক্তিকারি হয়ে নতুন নতুন দলের মতবাদের জন্ম দিয়ে পৃথিবীকে আরও সমস্যা সংকুল বানাবে।

২৩ শে আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০২

প্রিয় বিবেক বলেছেন: অনেক চমতকাত বলেছেন ভাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.