![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সঙ্গীদের হারিয়ে শঙ্কিত হয়ে পড়েছেন এক সময়ের ক্ষমতাধর তারেক সাঈদ। একসাথে চাকরি, একসাথে অপারেশন, একসাথে আটক, একসাথে আদালত। রিমান্ডে থেকেও একসাথে কাটিয়েছেন এ তিন র্যাব কর্মকর্তা। অতঃপর বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে একা হয়ে পড়েছেন তিনি।
লে. কর্নেল তারেক সাঈদ মাহমুদ হচ্ছেন প্রতিমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার মেয়ের জামাই র্যাব-১১ কমান্ডিং অফিসার।
মঙ্গলবার পর্যন্ত এই তারেক সাঈদ ছিলেন অনেকটা শক্ত মনোবলে। এর আগ পর্যন্ত তিনি নিজেকে নির্দোষ দাবি করে আসছেন। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগকে বলে আসছেন মিডিয়ার সৃষ্টি। আদালতে আসামিপক্ষের আইনজীবী, রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী এমনকি পুলিশের দেয়া ফরওয়াডিংকে তাদের বিরুদ্ধে অপবাদ বলে উড়িয়ে দিয়েছেন। তার বংশগৌরবকে ফলাও করে তুলে ধরে আদালতে তিনি বলেন, আমাদের পরিবারে টাকার কোনো কমতি নেই। অঢেল সম্পদ রয়েছে আমার পরিবারে। টাকার জন্য কাউকে হত্যা বা গুম করতে হয় না।
বুধবার সকালে তারেকের দীর্ঘ দিনের সহযোগী র্যাব-১১-এর উপ-অধিনায়ক আরিফ হোসেনের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যান। এ দিন মেজর আরিফ দোষ স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দী দেন। এর পর আর তারেক সাঈদের মুখোমুখি হননি মেজর আরিফ। বিকেলে দু’জনকে আদালতে উঠালেও রাখা হয়েছে বিচ্ছিন্ন। দু’জনের মাঝে ছিল পুলিশের শক্ত ব্যারিকেড। এ সময় কয়েকবার তারেক সাঈদ চেষ্টা চালায় আরিফ হোসেনের সাথে কথা বলতে। তবে আরিফ কথা বলতে অনীহা প্রকাশ করেন। তারেককে এড়ানোর জন্য আরিফকে আদালত থেকে পুলিশ লাইনে না নিয়ে সোজা পাঠিয়ে দেয়া হয় কারাগারে।
পরদিন বৃহস্পতিবার তারেক সাঈদের অপর সহযোগী র্যাব-১১ এর স্পেশাল ক্রাইম প্রিভেনশন কোম্পানি নারায়ণগঞ্জ ক্যাম্পের সাবেক প্রধান লে. কমান্ডার এম এম রানা ১৬৪ ধারায় জবানবন্দী দেন। তিনিও জবানবন্দী দিয়ে তারেক সাঈদকে এড়িয়ে জেলা কারাগারে চলে যান।
দু’জন সঙ্গীকে হারিয়ে নির্বাক হয়ে গেছেন রিমান্ডে থাকা তারেক সাঈদ। খাওয়া-দাওয়া কমিয়ে দিয়েছেন তিনি। কারো সাথে কথা বলছেন না। সঙ্গীরা ১৬৪ ধারার জবানবন্দীতে তার নাম জড়ানোয় ভীত হয়ে পড়েছেন তারেক সাঈদ। পুলিশের একটি সূত্র জানায়, তিনিও জবানবন্দী দিতে আগ্রহী হচ্ছেন। নিরুপায় হয়ে এ সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছেন তিনি।
২| ০৭ ই জুন, ২০১৪ রাত ১০:৫১
রাহাত লতিফ তৌসিফ বলেছেন: ///১৬৪ ধারার জবানবন্দীতে তার নাম জড়ানোয় ভীত হয়ে পড়েছেন তারেক সাঈদ।///-----------
তারেক সাঈদ ভয় পায় !!! এটা কি ধরণের জোকস? নিরীহ লোকের গলা কাটার সময় এই ভয়টা কোথায় ছিল ?
৩| ০৭ ই জুন, ২০১৪ রাত ১০:৫১
রাহাত লতিফ তৌসিফ বলেছেন: ///১৬৪ ধারার জবানবন্দীতে তার নাম জড়ানোয় ভীত হয়ে পড়েছেন তারেক সাঈদ।///-----------
তারেক সাঈদ ভয় পায় !!! এটা কি ধরণের জোকস? নিরীহ লোকের গলা কাটার সময় এই ভয়টা কোথায় ছিল ?
৪| ০৮ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:৩১
মুদ্দাকির বলেছেন: আমার ধারনা জামাইয়ের কিছু হবে না !!!! এইটা বাংলাদেশ রাতা রাতি কিছুর পরিবর্তন হবে না !!!
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই জুন, ২০১৪ রাত ৮:৩৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এবার দেখা যাক....
জামাই বাঁচাতে কি করে আর কোন মায়া করে মায়া!!!!!!!!!!!!!
কিংবা তার অধিপতি গং!!!!