নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
♠ঘুমন্ত শহরে, রূপালী রাতে, স্বপ্নের ও নীল চাদর বিছিয়ে, কষ্টের শীতল আবরন জড়িয়ে আমি আছি, আছি, তোমার স্মৃতিতে ভালবাসার সরল বাধন ছিড়ে, চলে গেছ এই হৃদয়টাকে ভেঙ্গে তুমি আমি একই শহরে তবুও একাকী ভিন্ন গ্রহে। মনে পরে সেই নিয়ন জ্বলা রাতে, অনন্ত প্রেম দিয়েছি উজার করে, নিঃসঙ্গ নিশি পথিক পেছনে ফেলে পথ হেটেছি বাধা দুটি হাতে। দূর আধারের ভালবাসায় হারাতে, ছুটে ছিলাম সেই রূপালী রাতে।♠
আমাদের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ও ছাত্ররাজনীতি নতুন কিছু নয়। আবরার হত্যার পর পর বাংলাদেশে সমালোচনা ও প্রতিবাদের ঝড় উঠলে বুয়েট কর্তৃপক্ষ ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ করে। এবং ছাত্রলীগ বুয়েটে তাদের কার্যক্রম বন্ধ রাখে। আর এটার সুযোগ নেয় জঙ্গি জামায়াত শিবির। একেবারে ফাঁকা মাঠ। আস্তে আস্তে নিজেদের অবস্থান পাকাপোক্ত করে বুয়েটকে মাদ্রাসা বানানোর কার্যক্রম শুরু করে ও দারুণ সফলতা লাভ করে। মুলত ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগ না থাকায় জঙ্গি সমর্থিত শিক্ষক দের ও সার্বিক সহযোগিতায় শিবিরের জঙ্গিরা তাদের মিশনে অনেকটা এগিয়ে যায়। শিবিরের পরিকল্পনা ছিল বুয়েটিয়ান দের মনে বাংলাদেশের প্রতি বিদ্বেষ ছড়িয়ে মানুষের মনে ভারতের প্রতি বিষ ঢেলে দেয়া, মৌলবাদ কায়েমে জিহাদি জোস সৃষ্টি করা, ছাত্রদের জঙ্গি বানানো, সমকামিতা কায়েম করা, সব গুলো স্কুল কলেজ,বিশ্ববিদ্যালয়কে মাদ্রাসা ওরফে বলৎকার এর আস্তানা বানানো, সরকার ও মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে জনবল তৈরী করা, মোস্ট ইম্পর্ট্যান্ট বাংলাদেশ পাকিস্তান থাকলেই ভালো হতো এমন মনোভাব সৃষ্টি করা, ছাত্রীদের বাঙালি পোশাকের পরিবর্তে বোরখা পড়ানো সহ সকল কুমতলবপূর্ণ উদ্দেশ্য সমূহ।
দীর্ঘদিন ধরে সহ্য করার পর ছাত্রলীগ যখন নিশ্চিত হলো জঙ্গিরা ভয়াবহ হয়ে উঠছে, সকল বিশ্ববিদ্যালয়ে জঙ্গিবাদ প্রতিষ্ঠার ঘৃণ্য নীল নকশা সম্পন্ন যার পরিকল্পনা করছে বুয়েট থেকে, তখন তাদের জন্য বাংলাদেশকে পাকি দোসরদের নীল ষড়যন্ত্র থেকে রক্ষা করতে ক্যাম্পাসে নিজেদের অবস্থান জানন দেয়া ফরজ হয়ে উঠে। এখব ব্লগার নতুন ভাই বলবেন - "শিবিরের জোজো আর কত দিন, ক্যাম্পাসে জঙ্গি ঢুকলে সরকার পুলিশ র্যাব বিজিবি দিয়ে ঠেকাবে, বুয়েটে শিবির দমন ছাত্রলীগের কাজ নয় উহা কর্তৃপক্ষের কাজ"। উনাকে আমি অত্যন্ত বিনয়ের সাথে বলতে চাই - হলে থাকা জঙ্গিরা যখন সমকামিতা করে পুলিশের পক্ষে কি সেটা আইডেন্টিফাই করা সম্ভব? নামাজ পড়তে গিয়ে এমনি কথা বলার মতো করে যদি সংঘবদ্ধ হওয়ার ষড়যন্ত্র করে তখন পুলিশ কিভাবে বুঝবে? ছাত্রলীগ হলে তো বুঝে ফেলবে। পুলিশ বড় জোর জঙ্গিদের মিছিল মিটিং এগুলো বন্ধ করতে পারবে। কিন্তু ক্লাসের ভেতর শিবিরের জঘন্য ষড়যন্ত্র, কূপরিকল্পনা, হলে বিশ্রি সমকামিতা রোধ করা সম্ভব নয়।
তাই জঙ্গি জামায়াত শিবির যখন বুয়েটকে মাদ্রাসা বানানোর সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে - তখন স্বাধীন বাংলার জন্মদাতা জাতীর পিতার উত্তরসূরী, বাংলাদেশকে রাজাকার ও জঙ্গি মুক্ত করার বীর সেনানী ছাত্রলীগের বুয়েট ক্যাম্পাসে অবস্থান করা ইমানী দায়িত্ব। কারণ দেশ প্রেম ইমানের অঙ্গ।
০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৭
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আফসোস।
২| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১২:১৯
সোনাগাজী বলেছেন:
পাকীদের মিলিশিয়া হয়ে, জাতির উপর গথহত্যা চালায়েছিলো ইসলামী ছাত্র সংঘ ( শিবির ); স্বাধীনতার পর, ছাত্রলীগ ইউনিভার্সিটিগুলোকে ব্যবসা কেন্দ্রে পরিণত করেছিলো; তাদের অনুসরণ করে আছে আসে ছাত্র দল ও শিবির; এতদিন ছাত্রলীগের পর, এখন শিবির ফিরে আসবে।
০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৮
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: শিবিরের ঠেকাতে ছাত্রলীগের বিকল্প নেই। যেমন কুকুর তেমন মুগুর হওয়া উচিত।
৩| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১২:৩৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
এগুলো মাদ্রাসায় পরিণত হয়েছে আসলে ছাত্র রাজনীতির কারণে নয় ।
জ্ঞান-বিজ্ঞানের প্রকৃত চর্চা নেই ।
কেউ পড়াশোনা করে না ।
সবাই শুধু পাস করার ধান্দায় আছে ।
আর যুক্তির চেয়ে অযৌক্তিক রূপকথায় দিকেই ছাত্র-ছাত্রী শিক্ষক শিক্ষিকাদের মনোযোগ দেখুন বেশি।
আফসোস!
০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৪০
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: তাছাড়াও জঙ্গিরা মগজ ওয়াশ কর্মসূচি অব্যাহত রাখছে।
৪| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:৪৫
পুরানমানব বলেছেন: গোফরান সাহেব, আপনার আজকের লেখা তেলবাজি, পদলেহন করার মত হইয়া গেল যে। আমি বলছি না আপনি সেরকম কেহ। বুদ্ধি বিবেক যেহেতু আছে, সেগুলো একটু ভালো দিকে খাটান, ভালো কিছু লিখিতে পারিবেন।
০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৪২
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আমি জীবনে কোনদিন সরকার থেকে আমার ইভেন্টে কিছু মন্ত্রী এমপির উপস্থিত নিশ্চিত করন ছাড়া কোন ফেভার নেইনি।আমি এক মস্ত্র ছাত্রলীগের এক্টিভ কর্মী যে ছাত্রলীগের নোংরামির বিরুদ্ধে ফেসবুকে প্রকাশ্যে প্রতিবাদ করছি। আমি আমারে চিনতেই পারেন নি।
৫| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:৪৯
নিমো বলেছেন: ছাত্রলীগের ভিতরে থাকা জঙ্গি জামায়াত শিবির ঠেকাতে কাদের থাকার দরকার ?
০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৩
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: হিন্দু ছাত্রলীগ নেতা কর্মী দের।
৬| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:২৫
নূর আলম হিরণ বলেছেন: ধর্মের লেবাসে শিবিরের পোলাপাইন রাজনীতি করার কারণে এদেরকে ট্রেস করা কঠিন হয়ে যায়। রাজনীতির অনুপস্থিতে এরা ধর্মের নামে নিজেদের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে। বুয়েটের প্রশাসন যদি শক্ত হয় তাহলে ছাত্রলীগের দরকার হবে না।
০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৪
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: প্রশাসনের অনেকেই শিবির। এটাই হইল মূল সমস্যা।
৭| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:৪৩
শ্রাবণধারা বলেছেন: ছাত্রলীগের শুধু বুয়েটে থাকার দরকার নেই তা নয়, আসলে বাংলাদেশে কোথাও তাদের থাকার দরকার নাই। সবচেয়ে ভালো হয়, এদের সবগুলাকে ধরে আফ্রিকাগামী কোন জাহাজে উঠায় দিতে পারলে!
অবশ্য আফ্রিকার জংগলেরও পরিবেশ নষ্ট করা ঠিক হবে না।
০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৫
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: শিবির ঠেকাতে ছাত্রলীগের বিকল্প কই?
৮| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:০২
আরিফ রুবেল বলেছেন: জামায়াত শিবির না হয় ঠেকালেন কিন্তু ছাত্রলীগকে ঠেকাবে কে ? হল দখল, গণরুপ-গেস্টরুম, টেন্ডারবাজি, চাদাবাজী এবং ক্ষমতাসীন দলের লাঠিয়াল বাহিনী হিসেবে ক্যাম্পাস ও ক্যাম্পাসের বাইরে বিরুদ্ধ মত দমনই কি ছাত্রলীগের কাজ ? যদি তা না হয় তাহলে বার বার কেন এই সব কারণেই ছাত্রলীগ সংবাদের শিরোনাম হয়?
গত পনের বছরের আওয়ামী শাসনামলে ছাত্রলীগের কি কি অবদান আছে বাংলাদেশের শিক্ষাঙ্গনে ?
০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৫
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ১২ নং মন্তব্য পড়ুন।
৯| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৪
ধুলো মেঘ বলেছেন: যখন ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ ছিলনা, তখন ক্যাম্পাসে শিবির ঠেকাতে ছাতলীগ কি করেছে? শিবিরের তৎপরতা ছাত্রলীগ জীবনেও বন্ধ করতে পারবেনা। তাদের চরিত্র সাধারণ ছাত্রদের কখনোই কাছে টানেনি। ছাত্রলীগের একটা একুশ বছরের যুবক কি পারবে কোরআনের কোন একটা আয়াতের ব্যখ্যা দিতে? যেদিন সেটা তারা পারবে, সেদিন থেকে শিবিরের আর কোন প্রয়োজন ক্যাম্পাসে থাকবেনা। নয়তো ছাত্রেরা তাদের জ্ঞানগত প্রয়োজন পূরণে শিবিরের কাছে যেতেই বাধ্য।
০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৮
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: বুয়েটে পড়তে কোরানের ব্যখ্যা জানার দরকার কেন পড়বে?
১০| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৮
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
@আরিফ রুবেল
গত ১৫ বছরের আওয়ামী শাসনামলে ছাত্রলীগের কি কি অবদান ?
শাহাবাগ গণজাগরন আন্দোলন সংগঠিত হয়েছিল ও জোরদার হয়েছিল ছাত্রলীগ ও ছাত্র ইউনিয়নের সদস্যদের নেতৃত্বেই।
শাহাবাগ গণজাগরন আন্দোলনে বাংলাদেশের অসুভ মৌলবাদি রাজনীতির কবর রচিত হয়েছিল।
শাহাবাগ গণজাগরন আন্দোলন বাংলার ইতিহাসে অন্যতম একটি মাইল ফলক হয়ে থাকবে।
দুই বছর আগে ছাত্রলীগ মামুনুল নামের এক দানবকেও থামিয়েছিল।
মামুনুলদের তান্ডোবে ৭ দিন ঢাকা শহর জ্বলছিল এক ভয়াবহ অবস্থা ছিল। কিন্তু ছাত্রলীগের স্থানীয় নাম না জানা কতিপয় সদস্য জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মফস্বলের এক সাংবাদিক কে নিয়ে মানুনুলে ৫০১ নং রুমে নক করে। এরপর বাকি ইতিহাস সবার জানা।
মামুনুলকে থামানোও রাজনীতির ইতিহাসে একটি মাইলফলক।
যেটা পুলিশ আর্মি বন্দুক কামান নিয়ে ৬ মাসেও এই দানবকে থামাতে পারতো না।
০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৮
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: চমৎকার মন্তব্য।
১১| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:২৩
সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: কথা সত্য। কিন্তু যুক্তিহীনরা কখনোই যুক্তি গ্রহণ করে না। বোঝেও না।
০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৯
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: নতুন ভাইকে আজ অনলাইন দেখা যাচ্ছে না। দেখা যাক তিনি কি প্রতিউত্তর করেন।
১২| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৯
এস.এম.সাগর বলেছেন: সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে রাজনৈতিক দলের ছাত্র রাজনিতি নিষিদ্ধ করতে হবে।কিসের শিবীর, কিসের জঙ্গি ধর্ষক ছাত্রলীগ, দল? সকলকেই নিষিদ্ধ করতে হবে।
০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৫০
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: সঠিক। ধন্যবাদ।
১৩| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: তাহলে আইন শৃঙ্খলা বাহিনী কি করবে? ছাত্রলীগ কি আইন শৃঙ্খলা বাহিনী?
০৩ রা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১২:৩৬
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: উপরের মন্তব্য গুলো পড়ুন।
১৪| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:১৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় থাকার আদৌ কোনো প্রয়োজন কিংবা যুক্তি আছে কিনা?
০৩ রা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১২:৩৬
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: অবশ্যই আছে।
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১২:১৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
বাংলাদেশের প্রত্যেকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে লেজুড় ভিত্তিক দলীয় সংকীর্ণ রাজনীতি চিরতরে উচ্ছেদ করা হোক ।
নিষিদ্ধ করা হোক ।
এখানে কেবলই জ্ঞান চর্চা হবে ।
রাজনীতি চর্চা করার জন্য অন্য জায়গায় আছে।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে বিধিবদ্ধভাবে কেবলমাত্র ছাত্র কাউন্সিল থাকতে পারে ।
বাকিগুলো সবই অসভ্যতা।