![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আপাতত মনে হচ্ছে অ্যাডভেন্চারই জীবন। হাটুভাঙ্গার বাঁকেই আমার বাড়ি। সবাইকে নিমন্ত্রন।
আড়াইশত বছর আগেও এই বাংলায় কোন পতিতালয় ছিলনা। এটা ব্রিটিশদের দান। আজও এর রক্ষনাবেক্ষন তারাই করে যাচ্ছে। সর্বমোট পতিতার সংখ্যা আমার জানা নেই।
রাজনীতিতে কিছু পছ্ন্দ না হলে হরতাল করে গাড়ি ভাংচুর - এটা আমাদের জন্য ভারতের দান। আমাদের পড়াশুনা ও জ্ঞানের মাপ অতটুকুই যেন আমরা শুধু নিজেদের ধংসটুকুই করতে পারি। কিছু গড়তে নয়।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় এর নাম আগে ছিল জাহাঙ্গীরনগর মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়। এটা ১৯৭০ সালে পাকিস্তান প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান তৈরী করেছিলেন। - এ কথা বলার পর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন প্রভাষক খুবই রাগ করেছিলেন। কেন? সত্যি কথা বলতে না পারা এবং সত্যি কথা শুনতে না পারা - এটা জাতির একজন হিসেবে আমার জন্য দুর্ভাগ্য।
ব্রিটিশরা ভাল করেই বুঝেছিল যে ভারত উপমহাদেশকে দখল করতে হলে বাংলার অংশটিকে আগে পরাস্ত করতে হবে। এরপর বাকিটা অনেক সহজ কাজ। এরপর খুবই যত্নের সাথে এই বাংলাকে কুচি কুচি করে ধ্বংসের কাজ চালানো হয়েছে। বাংলার মানুষ যেন আর কখনো মনস্তত্ত বুঝতে না পারে, ভিক্ষুকের মতো যেন দেশগুলোর দরজায় দরজায় ঘুরে; শিক্ষায় যেন তলানীতে পড়ে থাকে; নিজেরা নিজেরা যেন মারামারি করে সেজন্য অনেক অনেক কিছু দেয়া হয়েছে আমাদেরকে। এবং আমরাও খুশি। নিজে ধ্বংস হয়েও খুশি, আরেকজনকে ধ্বংস করেও খুশি; অবশ্য এটা বোঝার মাথাও আমাদের ধ্বংস হয়েছে অর্ধশত বছর আগে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের অর্থ কেলেংকারী - এটা ভারতের পক্ষ থেকে আমাদের জন্য অপুর্ব এক শিক্ষা। কম্পিউটার টেকনোলজি - এটা আমাদের নিজেদের করে নিতে হবে। না হয় প্রতি ২০ বছরে একবার করে শেয়ার বাজার কেলেংকারী আর অর্থ লুট; এটা থামানো যাবে না।
পোষাকশিল্প কে নিজেদের করে নেয়ার এখনই সময়। সুতা, সুই, সেলাই মেশিন এগুলো সব আমাদেরকে বানাতে হবে। যতদিন এগুলো বাইরে থেকে কেনা হবে, ততদিন এই শিল্প ঝুকির মধ্যে থাকবে। এবং একদিন এই খাত ধ্বংস হয়ে যাবে। যেমন ধ্বংস করা হয়েছে পাট শিল্প।
গুলশান নতুন বাজার এ একটি ২০ বছর পুরনো স্কুল আছে। তেমনি পুরনো শিক্ষকও আছেন। স্কাউট, গার্লস ক্যাডেট - এগুলো এখনো চালু হয়নি। আমি অনেক ভেবে কারনটা বের করেছি। আমরা শুধু নিতে জানি, দিতে জানি না।
এই লেখাটি লেখার জন্য আমার প্রচুর সাহসের প্রয়োজন হয়েছে। কিন্তু মজার ব্যাপারটা অন্য জায়গায়। এই লেখাটি বাংলাদেশের কেউ বুঝবে না। যতটুকু বুঝবে ইন্ডিয়া এর র্।
আমি একবার টানবাজার এ গিয়েছিলাম। ওখানের একটি মসজিদে।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:১৫
গ্রীনলাভার বলেছেন: সুশিক্ষা এবং শিক্ষার আলো আমাদেরকে এখান থেকে বের করে আনবে।
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৫৭
নীল_অপরাজিতা বলেছেন: অন্যদের দোষ দিয়ে লাভ নেই, আমাদের যাবতীয় অধঃপতনের জন্য আমরা নিজেরাই দায়ি।এখন তো আর কেউ বাইরে থেকে এসে শোষন করছে না, আমরা চাইলেই উন্নতির শিখরে পৌঁছাতে পারতাম, সেটা হয়নি। এর সমস্ত দায়ভার একান্তই আমাদের।