![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আপাতত মনে হচ্ছে অ্যাডভেন্চারই জীবন। হাটুভাঙ্গার বাঁকেই আমার বাড়ি। সবাইকে নিমন্ত্রন।
আর তিন থেকে চার জেনারেশনের মধ্যে এই শহরে গড়ে প্রতিটি পরিবারে একটি করে গাড়ি থাকবে। বিষয়টি এখনই ভাবতে হবে।
১) শহরে গাছের পরিমান না বাড়াতে পারলে শহরের মানুষদের দুর্ভোগ বিভিন্ন ভাবে বাড়বে। যেমন রোগ-শোক বাড়বে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ বাড়বে।
২) খালি জায়গাগুলোতে এখনই মাঠ বা পুকুরের মতো করে ফালতে হবে। মাঠের সুবিধা হলো পাড়ার ছেলেরা খেলবে। পুকুরের সুবিধা হলো বৃষ্টি হলে পানি গড়িয়ে চলে যাবে। প্রাকৃতিক ইকো সিস্টেম আবার সচল হবে।
৩) বাড়ির চারপাশে খালি জায়গা রাখার ব্যাপারে অত্যন্ত কঠোর হতে হবে। খালি জায়গায় গাছ থাকবে। বাতাসের উষ্ণতা তাহলে কমতে শুরু করবে। পাখিদের কলকাকলিতে শহর মুখরিত হবে।
৪) শহরের চারপাশে নতুন রাস্তা তৈরির পরিকল্পনা থাকবে।
৫) গাড়ি তৈরির শিল্পে নিজেদের সংযুক্ত করার এখনই সময়। এটি অত্যন্ত লাভবান একটি শিল্প। বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের ক্ষেত্রেও। নিজেদের পড়াশুনার মান ততোটা উন্নত নয়। জার্মানের কারিগরি সহযোগিতা চাওয়া যেতে পারে। নিজেদের তৈরি গাড়ি চালাব, ভাবতেও ভাল লাগছে।
২১ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৪০
গ্রীনলাভার বলেছেন: ঠিক আছে।
২| ১৬ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:২৮
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: এই সব যাদের ভাবার কথা তারাই নিরব থাকে।
২১ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৪১
গ্রীনলাভার বলেছেন: ব্যাপারটা আমি নিজেও ভাবতে পারি।
৩| ১৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৫৬
সুমন কর বলেছেন: ভালো প্রস্তাব।
কেমন আছেন?
২১ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৪২
গ্রীনলাভার বলেছেন: ভাল আছি ভাই। একটি গাড়ি যদি নিজে বানাতে পারতাম তাহলে আরও ভাল থাকতাম।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৮:২৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
গাড়ীকে বলবেন, ধুয়াটা পেটের ভেতর ধরে রাখতে, বাতাসে না ছাড়তে।