![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আপাতত মনে হচ্ছে অ্যাডভেন্চারই জীবন। হাটুভাঙ্গার বাঁকেই আমার বাড়ি। সবাইকে নিমন্ত্রন।
মুসলিমরা ১০০০ বছর পৃথিবী শাসন করেছে। এই ১০০০ বছর শুধু পেশী শক্তিতেই মুসলিমরা শাসন করেনি; এই ১০০০ বছর রাজনীতি ছিল; ছিল সাইকোলজি, ফিলোসফি, ছিল বিজ্ঞান, সমাজকল্যান। এবং সবকিছুতেই মুসলিমরা তাদের পারদর্শিতার সাক্ষর রেখে গেছে। সাইকোলজীর শিক্ষা সয়ং আল্লাহ্ ই শিক্ষা দিয়েছেন কোরআনের মাধ্যমে। তিনি সুরা দাহর এ বলছেন, "এ এক উপদেশবানী। অতএব যার ইচ্ছা সে তার প্রতিপালকের পথ অনুসরন করুক।" (৭৬:২৯)
সুরা আবাসা তে তিনি রাসুলুল্লাহ ( সাঃ ) কে উদ্দেশ্য করে আবার বলছেন, "অপরদিকে যে উন্নাসিক, নিজেকে বড় ভাবে; তার প্রতি তুমি মনোযোগ দিয়েছ! কিন্তু সে নিজেকে পরিশুদ্ধ করতে ব্যর্থ হলে তার কোন দায়িত্ব তোমার নেই।" (৮০:৫-৭)
সুরা ইনশিকাক এ আবার আল্লাহ বলছেন, "তাকাও গোধূলিলগ্নের দিকে, ভাবো রাত নিয়ে, এবং যা কিছু তা ধাপে ধাপে প্রকাশ করে; তাকাও চাঁদের দিকে যখন তা পরিপুর্নতা পায়। নিশ্চই তোমরা অস্তিত্বের এক স্তর থেকে আরেক স্তরে প্রবেশ করবে।" (৮৪:১৬-১৯)
আমরা মুসলিমরা এগুলো জানি এবং আমরা বলেছি এক আল্লাহ্র অস্তিত্বে বিশ্বাস করলাম। কাফেররা নতুন করে যা কিছুই বানিয়ে নিয়ে আসুক, সবাইকে যত অন্ধকারেই রাখুক মুসলিমদের অস্তিত্বকে কখনোই অস্বীকার করতে পারবে না। উপরের ছবিটি বি-ধার্মিক একজন লেখক তার বইতে ছবি হিসেবে ছাপিয়ে দিতে কুন্ঠিত হননি। ব্রিটিশরা এখনও স্বীকার করে- ইউরোপের স্ট্রিট লেম্প - এটি মুসলিমরা শিখিয়েছে।
হযরত ওসমান রাঃ আঃ - কে যখন শত্রুপক্ষ তরবাড়ি দিয়ে মাথায় আঘাত করে তখন তার স্ত্রী হাত বাড়িয়ে থামানোর চেষ্টা করেছিলেন। এতে তাঁর হাতের আংগুল গুলো কাঁটা যায়। এই ইতিহাস সবাই যেমন জানে ঠিক তেমনই জন এফ কেনেডিকে আততায়ী যখন গুলি করে তখন তাঁর স্ত্রীর গাড়ী থেকে লাফ দিয়ে দৌড়ে পালানোর দৃশ্যের সাক্ষীও আছে।
পৃথিবীতে একটি বিধার্মিক গ্রুপ বেড়িয়ে গেছে যারা পবিত্র মক্কা শরিফে প্রবেশ এবং অবাধ যাতায়াতের অধিকার চাচ্ছে। মুসলিম ধর্মের একটি আবশ্যিক অংশ হলো পবিত্রতা। প্রশ্রাব পায়খানা করে কুলুখ নেয়া, অযু এবং গোসলের সময় ফরয অংগ গুলো ধৌত করা, যেমন কুলি করা; নিয়মিত বগলের এবং নাভীর নিচের চুল পরিষ্কার করা, খতনা করানো... এরকম অসংখ্য ভাবে মুলিমরা নিজেদের পবিত্র রাখেন। বিধার্মিকরা ওদের শরীর ও মনের অপবিত্রতা নিয়ে কিভাবে মক্কা শরীফে নিজেদের জায়গা চাচ্ছে? যারা এটির পেছনে দাড়িয়ে কলকাঠি নাড়ছে তারা জেরুজালেমে ইহুদিদের "পশ্চিম ওয়াল" এর কাছে মুর্তি পুজারকদের মন্দির স্থাপনের অনুমতি দিক।
আমি অনেক সময় নিয়ে ভেবেছি, মুসলিমদের ১০০০+ বছর - এই সময়ে মুসলিমরা নিজেদের জন্য অনুপ্রেরনা যুগিয়েছেন কিভাবে? কি ছিল তাঁদের বেঁচে থাকার অনুপ্রেরনা? নতুন কিছু সৃষ্টির অনুপ্রেরনা? সুন্দর শৃংখল সমাজ কাঠামো তৈরীর অনুপ্রেরনা?
পবিত্র কোরআন শরীফ থেকে আমার একটি পছন্দের আয়াত দিয়ে শেষ করছি - নুন। ভাবো কলম নিয়ে আর তা দিয়ে যা লিপিবদ্ধ করা হয়। - সুরা কলম, ৬৮, আয়াত ১।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৫
গ্রীনলাভার বলেছেন: হে আল্লাহ্। আমরা আমাদের নিজেদের উপর জুলুম করে ফেলেছি। যদি আপনি আমাদের ক্ষমা না করেন তাহলে তো আমরা ক্ষতিগ্রস্থদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাবো।
২| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৭
মলাসইলমুইনা বলেছেন: আমিন !
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩১
গ্রীনলাভার বলেছেন: আমিন।
৩| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
রাজতন্ত্রে প্রথমে ভালো করেছিলো রোামন, গ্রীক ও পারসীকরা, এরপরে এসেছে আরব ও তুর্কীরা; সময়ের সাথে মংগোলরাও ভালো করেছিল।
আজকে গণতন্ত্র, এখন ভালো করছে ইউরোপ, কানাডা, আমেরিকা, জাপান, চীন, রাশিয়া। এখন মুসলমান হিসেবে হিসাব মিলবে না; এখন হিসেব করতে হবে, আফগান, বাংলাদেশ, সোমালিয়া, মালয়েশিয়া, ইরান, সৌদী ও মিশর হিসেবে।
কোরান শরীফ ও হাদিস এবাদতে সাহায্য করবে, কিন্তু সৌর বিদ্যূৎ উদপাদনে, পদ্মাসেতু তৈরিতে, এটমিক চুল্লী বানাতে সাহায্য করবে না।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০৬
গ্রীনলাভার বলেছেন: আমারও একই ধারনা ছিল। কোরআন এবাদতে সাহায্য করে। কিন্তু আমি অনুপ্রেরনা খুজছি। একটি হাদিস আমার খুব পছন্দের, পৃথিবীতে নিজের জন্য একটি জান্নাত বানানো হারাম। কিন্তু মুসাফিরের আরামের জন্য একটি বালাখানা বানাও।
৪| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০০
চাঁদগাজী বলেছেন:
রাজতন্ত্রে প্রথমে ভালো করেছিলো রোামন, গ্রীক ও পারসীকরা, এরপরে এসেছে আরব ও তুর্কীরা; সময়ের সাথে মংগোলরাও ভালো করেছিল।
গণতন্ত্রে এরা সবাই হিমসীম খাচ্ছে। গণতান্ত্রিক যুগে সায়েন্স ও টেকনোলোজিক্যাল দক্ষতা মানব সভ্যতার উন্নয়নের চালিকা শক্তি; এখন সীজার, আলেকজান্ডার, চেংগিস খান, নেপোলিয়ন, াটোম্যানদের সময় শেষ।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৭
গ্রীনলাভার বলেছেন: আমরাও টেকনোলজিতে উন্নত হতে পারব। শুধু নিজেদের টেকনোলজি গুলো নিজেদের বানাতে পারতে হবে। তাহলে আমরা বুঝতে পারব আমাদের শিক্ষার কোন দিকটির ঘাটতি আছে। যেমন করে ভারত, পাকিস্তান, ইউরোপ এবং আমেরিকা নিজেদের পড়াশুনার সিলেবাস নিজেরা তৈরী করেছে। তারা জানে তারা যা তৈরী করেছে সেটি কন্টিনিউ করতে হলে স্কুলের সিলেবাসে কি কি অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
৫| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০৯
হুয়ায়ুন কবির বলেছেন: মাশাআল্লাহ।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৬
গ্রীনলাভার বলেছেন: আল্লাহ্ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দিক।
৬| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কলম আর ইলম দুটোই ছেড়ে দিয়েছে বলে আজ লাঞ্চনা!!!
বদলে যাক মৌ-লোভি যত মৌলবীর দল...তারাই তো ষ্ঠীয়ারিংয়ে
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৮
গ্রীনলাভার বলেছেন: ফাকা সাফনা আনকা গিতআকা ফাবাসারুকাল ইয়াওমা হাদিদ - এখন তোমার চোখের সম্মুখ থেকে পর্দা উঠিয়ে নেয়া হল।
ভারতের শিখদের দাড়ি দেখেছেন? এরা আপাতত জুমার খুতবায়, তাবলিগের তালিমে কি বলতে হবে তা লিখে দিচ্ছে। আগামিতে এরা যদি মসজিদে নামাযও পড়ানো শুরু করে তাহলে আমার করার কিছুই নেই।
৭| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৫
শকুন দৃিষ্ট বলেছেন: চীনের মুসলিমদেরকে কোরান শরীফ ও জায়নামাজ পুলিশের কাছে জমা দিতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। অন্যথায় তাদের কঠোর শাস্তির সম্মুখীন হতে হবে বলে ঘোষনা জারী করা হয়েছে। পুলিশ ও কর্মকর্তারা গ্রামে, শহরে সবখানে কোরান শরীফ ও জায়নামাজ বাজেয়াপ্ত করছে বলে খবরে জানা গেছে।
চীন কর্তৃপক্ষের এই নির্দেশনার প্রতিত্তুরে সেনেগালের তারকা ফুটবলার দেম্বা বা টুইটারে বলেছেন -
"যদি তারা জানত যে, মুসলিমরা মেঝেতেই নামায পড়তে পারে; এবং মিলিয়ন মুসলিম কোরআন না খুলেই মুখস্ত পড়তে পারে; তখন সম্ভবত তারা (চাইনিজ) তাদেরকে (মুসলিম) হৃৎপিন্ড খুলে তাদের কাছে হস্তান্তর করার আদেশ দিতো।"
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৬
গ্রীনলাভার বলেছেন: হে বিশ্বাসীগন! কোনো ফেসেক (দুরাচারী) তোমাদেরকে কোনো খবর দিলে বা তথ্য দিলে অবশ্যই তার সত্যতা যাচাই করবে। তা না হলে হুজুগে পড়ে কোনো জনগোষ্ঠীর ক্ষতিসাধন করে ফেলতে পারো। পরে তোমরাই অনুতপ্ত হবে। - সুরা হুজরাত (৪৯)
৮| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৫
তারেক ফাহিম বলেছেন: 06 নং মন্তব্যের সাথে মত প্রকাশ করছি।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০১
গ্রীনলাভার বলেছেন: আপনার মত প্রকাশের ভিত্তি আছে?
আমারটা শুনুন - এক মাছ ব্যবসায়ী তার মাকে খাওয়ানোর জন্য দৈনিক মাছ কাঁটার সময় কয়েক টুকরা চুরি করত। এরকম করে মাতাপিতার হক আদায় করে সে আল্লাহ্র প্রিয়পাত্র হয়ে গেল।
আপনারটা বলুন। শুনি।
৯| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০০
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: খুব ভালো লাগলো আপনার লেখাটি পড়ে। অনেক চিন্তাভাবনার প্রতিফলন। আলোচনার ঘরগুলোতেও অনেককিছু।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৭
গ্রীনলাভার বলেছেন: "অনেকদিনের" চিন্তাভাবনার প্রতিফলন।
হে প্রতিপালক! আর জিহ্বার জড়তা দুর করে দিন - যাতে লোকেরা আমার কথা বুঝতে পারে। - সুরা ত্বা-হা, আয়াত ২৮
ধন্যবাদ।
১০| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৬
তারেক ফাহিম বলেছেন: পবিত্র কোরআন শরীফ থেকে আমার একটি পছন্দের আয়াত দিয়ে শেষ করছি - নুন। ভাবো কলম নিয়ে আর তা দিয়ে যা লিপিবদ্ধ করা হয়[/sb
কলমের কথা ভুলে যাওয়ায় আজ আমাদের এ হাল।
যেকোন অপকর্ম করেই যাচ্ছি,
একবারও ভাবছি না যে, কলমে লিপিব্ধ আছে যা একসময় আমার সামনে আসবে।
আল্লাহ আমাদের সকলকে কলমের ব্যাপাবে ভাবতে তৌফিক দান করুক।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২৯
গ্রীনলাভার বলেছেন: বুঝতে পারছি, আপনি আমলনামার কথা বলছেন।
পড়ো! তোমার সৃষ্টিকর্তা প্রভুর নামে। যিনি মানুষকে সৃষ্টি করেছেন নিষিক্ত ডিম থেকে। পড়ো। তোমার প্রতিপালক মহান দয়ালু। তিনি মানুষকে জ্ঞান দিয়েছেন কলমের। আর মানুষকে শিখিয়েছেন, যা সে জানত না। - সুরা আলাক (৯৬)
কি মনে হচ্ছে? আমি কি শুধু কেয়ামতের আর আমলনামার আলোচনা করছি?
১১| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
মুসলমানরা আজকে আগের যেকোন সময়ের থেকে ভালো আছে; আগে তাদের শিক্ষা দীক্ষা মোটামুটি ছিলো না; একমাত্র অটোম্যানদের ব্যতিত বাকীদের স্কুল, কলেজ, ইউনিভার্সিটি ছিলো না; মানষ মাতৃভাষায় লিখতে জানতেন না।
এখন সব মুসলিম দেশে ধনীরা পড়ালেখা করছে। যদি পড়ালেখার মান নীচু তবুও ইউনিভার্সিটি আছে। আগে সম্রাটদের পরিবারের বাহিরে তেমন কেহ পড়ালেখার সুযোগ পায়নি।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০৯
গ্রীনলাভার বলেছেন: বায়তুল হিকমাহ।
১২| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৬
শকুন দৃিষ্ট বলেছেন: @লেখক: হে বিশ্বাসীগন! কোনো ফেসেক (দুরাচারী) তোমাদেরকে কোনো খবর দিলে বা তথ্য দিলে অবশ্যই তার সত্যতা যাচাই করবে। তা না হলে হুজুগে পড়ে কোনো জনগোষ্ঠীর ক্ষতিসাধন করে ফেলতে পারো। পরে তোমরাই অনুতপ্ত হবে। - সুরা হুজরাত (৪৯)
আয়াতটি জানানোর জন্য ধন্যবাদ। এটা কত নং আয়াত?
এখানে আপনি কি আমাকে জিগ্গেস করছেন যে আমি খবরটি যাচাই করে দিয়েছি কি না?
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০১
গ্রীনলাভার বলেছেন: কনফিউশনের জন্য আমি দুঃখিত। আপনি চীন বা তার প্রতিবেশী রাষ্ট্রে থাকলে উপলব্ধিটা অবশ্যই আমার মতো নয়। বুঝতেই পারছেন, বাংলাদেশে থেকে বাইরের আসল পরিস্থিতি ও চিত্র ধরতে পারাটা দুরহ কাজ।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১২
গ্রীনলাভার বলেছেন: ৬ নম্বর আয়াত।
১৩| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৩৭
শকুন দৃিষ্ট বলেছেন: লেখক বলেছেন: কনফিউশনের জন্য আমি দুঃখিত।
কোন কনফিউশন নয়। খবরটা যখন আমার কাছে আসল তখন পাবলিকলি প্রচারের পুর্বেই আমার দায়ীত্ব সেটা যাচাই করে তারপরে পোস্ট করা এবং আমি সেটা করেই দিয়েছি। নিচে স্ক্রীনশট দেখুন:
এখন, আমি ফাসেক (দুরাচারী) কিনা সেটা ত আর আপনার জানার কথা না। তাই, আপনারও উচিত ছিল সেটা যাচাই করে তারপরে নসিহত করা, যদি সেটা রং তথ্য হয়, অন্যথায় মেনে নেয়া।
যাইহোক, আয়াতটি যদিও জানা ছিল, তারপরও ভাল লেগেছে।
আমাদের মুসলিমদের আরও সচেতন হওয়াটা জরুরী এইমুহুর্তে।
আর, আল-কোরআনের কোন আয়াতের উদ্ধৃতি দিতে হলে অবশ্যই সুরার নাম ও আয়াত নং একসাথে দেয়া জরুরী, তাতে পাঠকের বুঝতে সুবিধা হয়। যেমন, উপরের আয়াতটির ক্ষেত্রে এরুপ হওয়া সুবিধা: সুরা হুজরাত (৬) অথবা ৪৯:৬
ধন্যবাদ।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:০৩
গ্রীনলাভার বলেছেন: ভাই ভাই ক্ষমা করবেন। আমি আসলে মিডিয়াকে বোঝাতে চেয়েছি। আর আমি আয়াতগুলো ঠিক করে দিচ্ছি।
১৪| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪৭
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: স ম য় উপযোগী লেখা।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫৭
গ্রীনলাভার বলেছেন: ইনডিড
১৫| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:২৮
মাহিরাহি বলেছেন: ’ll end by telling a story.
There was once a civilization that was the greatest in the world.
It was able to create a continental super-state that stretched from ocean to ocean, and from northern climes to tropics and deserts. Within its dominion lived hundreds of millions of people, of different creeds and ethnic origins.
One of its languages became the universal language of much of the world, the bridge between the peoples of a hundred lands. Its armies were made up of people of many nationalities, and its military protection allowed a degree of peace and prosperity that had never been known. The reach of this civilization’s commerce extended from Latin America to China, and everywhere in between.
And this civilization was driven more than anything, by invention. Its architects designed buildings that defied gravity. Its mathematicians created the algebra and algorithms that would enable the building of computers, and the creation of encryption. Its doctors examined the human body, and found new cures for disease. Its astronomers looked into the heavens, named the stars, and paved the way for space travel and exploration.
Its writers created thousands of stories. Stories of courage, romance and magic. Its poets wrote of love, when others before them were too steeped in fear to think of such things.
When other nations were afraid of ideas, this civilization thrived on them, and kept them alive. When censors threatened to wipe out knowledge from past civilizations, this civilization kept the knowledge alive, and passed it on to others.
While modern Western civilization shares many of these traits, the civilization I’m talking about was the Islamic world from the year 800 to 1600, which included the Ottoman Empire and the courts of Baghdad, Damascus and Cairo, and enlightened rulers like Suleiman the Magnificent.
Although we are often unaware of our indebtedness to this other civilization, its gifts are very much a part of our heritage. The technology industry would not exist without the contributions of Arab mathematicians. Sufi poet-philosophers like Rumi challenged our notions of self and truth. Leaders like Suleiman contributed to our notions of tolerance and civic leadership.
And perhaps we can learn a lesson from his example: It was leadership based on meritocracy, not inheritance. It was leadership that harnessed the full capabilities of a very diverse population–that included Christianity, Islamic, and Jewish traditions.
This kind of enlightened leadership — leadership that nurtured culture, sustainability, diversity and courage — led to 800 years of invention and prosperity.
In dark and serious times like this, we must affirm our commitment to building societies and institutions that aspire to this kind of greatness. More than ever, we must focus on the importance of leadership– bold acts of leadership and decidedly personal acts of leadership.
http://www.hp.com/hpinfo/execteam/speeches/fiorina/minnesota01.html
১৬| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৩০
মাহিরাহি বলেছেন: CARLY FIORINA
এইচ পি'র সিইও ছিলেন।
ম্যাকেইনের উপদেষ্টা ছিলেন, এবং এবার প্রেসিডেন্ট ইলেকশনেও দাড়িয়েছিলেন।
এক সময় তিনি ছিলেন যুক্তরাষ্টের ক্ষমতাধর নারীদের একজন।
১৭| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৩৩
মাহিরাহি বলেছেন: "পৃথিবীতে একসময় একটি সভ্যতা ছিল, যা ছিল পৃথিবীর সবচাইতে সেরা। যে সভ্যতা সক্ষম ছিল মহাদেশীয় একটি সুপার স্টেট তৈরিতে যার বিস্তার ছিল সাগর থেকে সাগরে এবং উত্তরের দেশগুলো থেকে উষ্ন অন্চল আর মরুভুভি পর্যন্ত। এই ডোমেইনে বসবাস ছিল কোটি কোটি মানুষের, যারা ছিল বিভিন্ন জাতি আর ধর্মের অন্তর্ভুক্ত। এর একটি ভাষা রুপ নিয়েছিল বিশ্বমাত্রিক ভাষায়, এবং সেতু বন্ধন গড়ে তুলেছিল শত শত এলাকার মানুষের মাঝে। এর সৈন্যবাহিনী গড়ে উঠেছিল বিভিন্ন জাতির মানুষের দ্বারা এর সৈন্যবাহিনী শান্তি আর প্রগতির রক্ষক ছিল। এই সভ্যতা চীন পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল।
এর গনিতবিদরা সৃষ্টি করেছিলেন আল জেবরা আর আলগোরিদম। আর যা থেকে সৃষ্টি হয়েছিল কম্পিউটারের। এনক্রিপশনের। এই সভ্যতার ডাক্তারেরা তৈরি করেছিলেন বিভিন্ন রোগের ঔষধ। এর জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা তাকিয়ে ছিলেন স্বর্গের পানে। নাম দিয়েছিলেন তারকারাজির, যা আমাদের মহাকাশযাত্রাকে তরান্বিত করেছিল। এর লেখকেরা জন্ম দিয়েছিল হাজারটা ভালবাসা, সাহস আর ম্যাজিকের গল্পের। অন্য জাতিগুলো যখন ভয় পেত নতুন কিছুকে তখন এই সভ্যতা সবসময়ে সন্ধানে ছিল নতুন কিছুর। যখন সেন্সরের হুমকিতে পুরোনো সভ্যতা হারিয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়েছিল, তখন এই সভ্যতা একে বাচিয়ে রেখেছিল।আর পুরোনো সভ্যতার শিক্ষাকে পৌছে দিয়েছিল পরবর্তী যুগের কাছে।
আজকের আধুনিক পশ্চিমা সভ্যতা এই সভ্যতার অনেক বৈশিষ্ট্যরই ভাগীদার। আমি যেই সভ্যতার কথা বলছি, সেটি হল ইসলামিক সভ্যতা যার পরিধি ছিল ৮০০ থেকে ১৬০০ শতাব্দী পর্যন্ত। যার মধ্যে ছিল অটোমন সামাজ্য, বাগদাদ, দামেস্ক আর কায়রো। Suleiman the Magnificentএর মত শাসক ছিলেন এই সভ্যতার অংশীদার।
যদিও আমরা এই সভ্যতার কাছে আমাদের ঋণের ব্যপারে খুব একটা অবগত নই, এর উপহার আমাদের ঐতিহ্যের একটি অংশ. আরব গনিতবিদের অবদান ছাড়া আজকের এই প্রযুক্তি শিল্প বিদ্যমান থাকত না।.”
Carly Fiorina Hewlett-Packard এর চীফ এক্সিউটিভ ছিলেন। ছিলেন ক্যার্লিফোর্নিয়া অংগরাজ্যের রিপাবলিকান প্রার্থী। একসময় তিনি ছিলেন আমেরিকার সবচাইতে প্রভাবশালী ব্যবসায়ী মহিলা। তিনি একবার তার এক লেকচারে (এইচপির পৃথিবী জুড়ে থাকা ম্যানেজারদের এক সম্মেলনে) উপরের কথাগুলো বলেছিলেন। তার মতে ইসলামী সভ্যতার অবদানেই আজকের সভ্যতা এত্দুর এগুতে পেরেছে। আজকে যে কম্পিউটার জগতের জয় জয়কার তার মতে সেটিতেও মুসলমানদের অবদান অনস্বীকার্য। আরবী নিউমেরিক, আল জেবরা আর আলগোরিদম ছাড়া কম্পিউটার অকল্পনীয়।
০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৫৫
গ্রীনলাভার বলেছেন: অতএব প্রার্থনা করো, 'হে আমার প্রতিপালক! তুমি আমাকে যেখানেই নাও, সত্য ও কল্যানের সাথে নাও। আর যেখান থেকেও ফিরিয়ে নাও, সত্য ও কল্যানের সাথে ফিরিয়ে নাও। তোমার কুদরতি শক্তি দিয়ে আমাকে সাহায্য করো।' - (সুরা বনি ইসরাইল ১৭:৮০)
১৮| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৪৬
স্পার্টাকাস৭১ বলেছেন:
আপনি হযরত ওসমান (আঃ) ঘটনার তুলনা করলেন জন এফ কেনেডির ঘটনার সাথে, যে কিনা মেরিলিন মনোরোর সাথে পরোকীয়া করত আর তা তার স্ত্রী জানতো?
আপনি ইসলাম নিয়ে কোন কথা বললে সেটা বুমারাং হয়ে ইসলাম কেই ছোট করবে।
১৯| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:১৯
শকুন দৃিষ্ট বলেছেন: @স্পার্টাকাস: ওসমান (আঃ) ??
হযরত ওসমান (রা কে যখন শত্রুপক্ষ তরবাড়ি দিয়ে মাথায় আঘাত করে তখন তার স্ত্রী হাত বাড়িয়ে থামানোর চেষ্টা করেছিলেন। এতে তাঁর হাতের আংগুল গুলো কাঁটা যায়। এই ইতিহাস সবাই যেমন জানে ঠিক তেমনই জন এফ কেনেডিকে আততায়ী যখন গুলি করে তখন তাঁর স্ত্রীর গাড়ী থেকে লাফ দিয়ে দৌড়ে পালানোর দৃশ্যের সাক্ষীও আছে।
আপনি কি এই তুলনার মর্মার্থ বুঝেন? যদি না বুঝে থাকেন তাহলে কমেন্ট না করে কি একটু বুঝার চেস্টাটা করা আগে উচিত ছিলনা?
আর, আঃ আর রা: কোথায় ব্যবহৃত হয় সেটাও অধ্যয়নে রেখেন।
০২ রা অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৭
গ্রীনলাভার বলেছেন: আমি দুঃখিত। হযরত ওসমান রাঃ আঃ হবে। ঠিক করে দিয়েছি।
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৭
মলাসইলমুইনা বলেছেন: কুরানটা শুধু বুঝলেই আর (যতদূর পারা যায়) সেই অনুযায়ী নিজেদের জীবন চালাবার কাজগুলো করলেই হতো আমাদের ! দ্বীনটা সহজই I এতোই অযোগ্য আমরা যে সেই সাধারণ কাজগুলো করতে পারি না কখনো I ভালো লেগেছে আপনার লেখা আর ভাবনাগুলো I অনেক ধন্যবাদ I