নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নয়দুয়ারি

গ্রীনলাভার

আপাতত মনে হচ্ছে অ্যাডভেন্চারই জীবন। হাটুভাঙ্গার বাঁকেই আমার বাড়ি। সবাইকে নিমন্ত্রন।

গ্রীনলাভার › বিস্তারিত পোস্টঃ

কাউন্টার বাস সার্ভিস ঢাকা শহরে যাত্রীগনের অস্থিরতা ও বাসে বাসে অসুস্থ প্রতিযোগীতা কমাবে (নির্মুল করবে)। রাস্তায় শৃঙ্খলা আসবে।

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:৪৫

উত্তরা হাউজবিল্ডিং থেকে ২৭ নম্বর বাস কাউন্টার বাস। প্রতি ঘন্টায় ৩/৪/৫ টি বাস ছাড়ে। বাস যথানিয়মে সাইড ইন্ডিকেটর দেখিয়ে বিভিন্ন কাউন্টারের সামনে থামে। যাত্রীগন লাইন ধরে টিকেট কাটেন। যাত্রি উঠা শেষ হলে কন্টাক্টর বাস ছাড়ার ইংগিত করেন। বাস আবার যথানিয়মে সাইড ইন্ডিকেটর জ্বালিয়ে বাস যাওয়ার লেনে চলতে শুরু করে। আমার মনে পড়ে, সম্ভবত ৪/৫ বছর আগেও কাউন্টার বাস সার্ভিস ঢাকার রাস্তায় চলত। আমার কারনটি অজানা কেন সার্ভিসটি বন্ধ হয়ে গেল। এখন আবার সময় হয়েছে, সার্ভিসটি চালু করার।

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:৫৮

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:


চালু হলে ভাল।

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:১৮

গ্রীনলাভার বলেছেন: জীবন যাত্রার মান দিন কে দিন উন্নত হবে।

২| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:১১

অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: কাউন্টার বাস সার্ভিস চালু করা হোক।

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:১৬

গ্রীনলাভার বলেছেন: প্লেকার্ড নিয়ে রাস্তায় দাড়িয়ে পড়ুন।

৩| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:৪৫

বনসাই বলেছেন: হেড লাইনের ব্যাখ্যা লেখাতে পেলাম না। কাউন্টার বাস সার্ভিস ঢাকা শহরে যাত্রীগণের অস্থিরতা ও বাসে বাসে অসুস্থ প্রতিযোগিতা কীভাবে কমাবে (নির্মুল করবে)? আপনার অভিমত জানতে চাই।

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৭

গ্রীনলাভার বলেছেন: রাস্তার মাঝখানে বাস থামিয়ে বা বাসকে সাইডে থামতে না দিয়েই লম্ফ মেরে বাস থেকে নামা এবং দৌড় মেরে রাস্তার মাঝে চলন্ত বাসে উঠে পড়া বীর যাত্রীগন লাইন দিয়ে বাসে উঠে তাদের ও তাদের আশেপাশের যাত্রীগনের অস্থিরতা কমাবে।

কাউন্টার বাস সার্ভিস এক ধরনের ডিসিপ্লিন। মনস্তাস্তিক ভাবে ড্রাইভাররা সচেতন হবে। এটি শুরু। এটিকে ঘষে মেজে আরো নিখুত করা সম্ভব।

৪| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:৫৫

ক্স বলেছেন: ঢাকার সব বাস যাত্রীদের নয় মালিকের সুবিধা দেখে চলে। এখনকার চল হচ্ছে চেক। প্রতি চেক পার করলে ১০ থেকে ২০টাকা করে গুণতে হবে। বলাকা বাসে আগে বনানী থেকে মহাখালি ভাড়া ছিল ৫ টাকা। চেকিং সিস্টেম চালু করার পর এই ভাড়া দাঁড়িয়েছে ২০ টাকা। তাই বনানী থেকে সায়েদাবাদ গেলেও ২০ টাকা, মহাখালী গেলেও ২০ টাকা। মালিকদের লাভ।

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:৫০

গ্রীনলাভার বলেছেন: এই অশিক্ষিত বাসের শ্রমিকরা নিত্যনতুন এতো এতো চমক মাথা থেকে বের করতে পারে যে ২৫/৩০ বছর ধরে পড়াশুনা করা ডাক্তার ইন্জিনিয়ার প্রফেসররা পর্যন্ত ফেল।

৫| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: শুধু উত্তরা না সারা ঢাকা শহর এ ২৭ নম্বর বাস সার্ভিস থাকলে বেশি ভালো হবে।

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৬

গ্রীনলাভার বলেছেন: অবশ্যই।

৬| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:২১

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ১৫ বছর আগেও শীতল সার্ভিস ছিল। যেখানে লাইন ধরে যাত্রীরা উঠানামা করত। কিন্তু আমাদের দেশের নাম তো বাংলাদেশ। এখানে ভালোটাকে নষ্ট না করলে তো চলে না...

০১ লা মে, ২০১৮ সকাল ১১:৩৫

গ্রীনলাভার বলেছেন: অরাজকতা ধাপ্পাবাজী এগুলো এখন অভ্যাসে পরিনত হয়েছে।

৭| ০১ লা মে, ২০১৮ সকাল ১১:৫২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমার মনে হয় মনোরেল চালু হলে বাসগুলো একটু হলেও ভদ্র হবে। তখন বাসের যাত্রী অনেক কমে যাবে।

০১ লা মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৮

গ্রীনলাভার বলেছেন: না খেতে পেলে মানুষের চরিত্র বদলে সাধু হয়ে যাবে না। শিক্ষা দরকার শিক্ষা। বাস ড্রাইভাররা গরু ছাগল চেনে মানুষ নয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.