![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আপাতত মনে হচ্ছে অ্যাডভেন্চারই জীবন। হাটুভাঙ্গার বাঁকেই আমার বাড়ি। সবাইকে নিমন্ত্রন।
এয়ারপোর্ট রোড ক্রস করার সময় ফুট ওভার ব্রীজ এড়িয়ে ব্যস্ত রাস্তাটি আড়াআড়ি পাড় হওয়া জনগনকে দেখে প্রথমদিকে আমার এক্সিডেন্টের ভয় হতো। ওই জনগনের ভেতরে আশিতোপর বৃদ্ধা দেখেছি কিনা মনে পড়ে না। তবে তরুন যুবা, স্কুল ছাত্র, মধ্যবয়স্ক চাকুরিজীবিরাই প্রধান। আর একজন আছেন যিনি আসলে রাস্তা পাড় হননা কিন্তু এই রক্ত মাংসের বেয়াক্কেল মানুষ আর জং ধরা চিড়ে চৌচিড় হওয়া নোংড়া যানবাহনের বিশৃঙ্খলা সামলাতে অনবরত দৌড়াচ্ছেন। তিনি ট্রাফিক পুলিশ।
কোন ট্রাফিক কর্মকর্তাতো নয়ই; বুয়েট ঢাকা ইউনি এর কোন প্রফেসরের এই ব্যপারটি নিয়ে মাথা ঘামানোর কোন ইচ্ছেই নেই। প্রফেসররা আমেরিকার জন্য তাদের ছাত্রদের প্রস্তুত করতে সদা ব্যস্ত। দেশের জন্য কাজ করে পয়সা, মান সম্মান কিছ্ছু নেই।
আমার অফিস কলিগ বড় একজন এন্জিনিয়ারকে প্রশ্ন করেছিলাম, সমাধান কি? জনগনকে ফুটওভার ব্রিজে অভ্যস্ত করাব কি করে? তিনি উত্তরে বললেন, গোড়ায় গলদ।
কোন আইন জনগনকে সচেতন করতে পারবে না; যতক্ষন না স্কুল কলেজের শিক্ষকেরা ছাত্রদেরকে হাত ধরে ফুটওভার ব্রীজ পাড় করা শেখাবেন। আইন কি সেটা মুখে বলবেন। ঐ জেনারেশনটাই শুরু করবে। বাকীরা অনুসরন করবে।
সহজ সমাধান। কি বলেন?
০১ লা মে, ২০১৮ সকাল ১১:১২
গ্রীনলাভার বলেছেন:
২| ০১ লা মে, ২০১৮ দুপুর ১২:০০
পলাশবাবা বলেছেন: শিক্ষকেরা ছাত্রীদের হাত ধরে ফুট ওভার ব্রীজে তুলতে চায় । কিন্তু ছাত্রী না আবার সোশ্যাল মিডিয়ায় #মি_টু স্ট্যাটাস না দিয়ে বসে।
০১ লা মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৬
গ্রীনলাভার বলেছেন: ছাত্রীরা বাদ তাহলে।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা মে, ২০১৮ সকাল ১১:০৫
রাজীব নুর বলেছেন: সব কিছুর সমাধান আছে।
আমিও কিন্তু গ্রীন লাভার।