নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নয়দুয়ারি

গ্রীনলাভার

আপাতত মনে হচ্ছে অ্যাডভেন্চারই জীবন। হাটুভাঙ্গার বাঁকেই আমার বাড়ি। সবাইকে নিমন্ত্রন।

গ্রীনলাভার › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমাদের সিলেবাস আমরা তৈরী করিনি তাই আমরা শিক্ষক ডক্টর প্রফেসররা বুঝে উঠতে পারছি না ক্লাসে আমাদের কি পড়ানো উচিৎ!

০৩ রা মে, ২০১৮ রাত ১১:২৫

বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময়ে একবার আমরা ছাত্ররা বিষন্ন হয়ে পড়েছিলাম এই ভেবে যে আমেরিকার কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের সিলেবাস আমাদের অনুসরন করা উচিত। তখন মনে পড়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসররাও ব্যস্ততা দেখিয়েছিলেন যে আমাদের সিলেবাস যেন নামী দামী আমেরিকান বিশ্ববিদ্যালয়ের হয়।

যেহেতু আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আমাদের নিজেদের জন্যে কোন গবেষনা হয়না (কৃষি ছাড়া; যদিও আমার মামাকে আমি সারাজীবন কাঠের লাঙ্গল আর হালের গরু ধারের গরু দিয়ে চাষ করতে দেখেছি!) তাই আমাদের প্রফেসররাও বুঝে উঠতে পারছেন না ছাত্রদের আসলে কি পড়ানো উচিত।

পাকিস্তান যখন নিজস্ব প্রযুক্তি ব্যবহার করে পারমানবিক যুগে প্রবেশ করে তখন তারা বুঝতে পেরেছিল তার নিজের ছাত্রদের সিলেবাসে আসলে কি পড়াতে হবে যাতে করে পরবর্তী প্রজন্ম ঐ প্রযুক্তিকে ঐ জ্ঞানকে কনটিনিউ করতে পারে।


মন্তব্য ১৫ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা মে, ২০১৮ রাত ১২:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:

বাংলাদেশের লাল-নীল, সাদা-কালো শিয়াকগুলো শুধু কুমীরের সাথে চালাকী করতে পারে।

০৪ ঠা মে, ২০১৮ রাত ১:০৬

গ্রীনলাভার বলেছেন: হাহ! শেষে কুমিরও মুখ ফিরিয়ে নেয়।
কোন প্রফেসরকে তার রুমে স্থির বসতে দেখা যাচ্ছে না। শিক্ষামন্ত্রী নাহিদ সাহেব কোন প্রফেসরকে তার সাথে বসাতে পারছেন না। সবাই ক্ষেপ মারায় ব্যস্ত। সবাই নাসার জন্য রোবট বানায়। আমেরিকা, জাপানের জন্য এআই আর আইওটি বানাতে ব্যস্ত।

২| ০৪ ঠা মে, ২০১৮ রাত ১:৩৩

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিলেবাস একদম নিজস্ব। তবে পুরোপুরি না। কারণ রেফারেন্সে তারা একগাদা বিদেশি ইংরেজি বইয়ের নাম দিয়ে দেয়। অথচ পড়ার মাধ্যম হলো বাংলা। অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের কথা জানিনা। আর গবেষণা হয় না এটা সত্যি কথা। সরকার কেন যেন এই ক্ষেত্রটিতে কোনো নজরই দেয়না। সতীনের ঘরের ছেলের মতো বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে গবেষণা প্রতিনিয়ত অবহেলার পাত্র। উন্নয়ন হবে কিভাবে। পারমানবিক বোমা? সেতো আরো অসম্ভব ব্যাপার।

০৪ ঠা মে, ২০১৮ দুপুর ১২:১৯

গ্রীনলাভার বলেছেন: সামনে ইংলিশ বই রেখে বাংলায় লেকচার শুনার মাশুল আজকে প্রত্যেক ছাত্র দিচ্ছে। যারা কোনভাবে উতরে যেতে পারছে তারা এই দেশে কিছু হয়না বুঝিয়ে সাত সমুদ্র পাড়ি দিচ্ছে। এই পদ্ধতি ভুল- এর সপক্ষে যদিও আমার কাছে কোন প্রমান নথি নেই। আমরা শুধু দেখি এবং বোঝার ভান করি। আসলে কিছু বুঝি না।

৩| ০৪ ঠা মে, ২০১৮ রাত ২:২৫

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: গবেষণা যারা করবে সেসব অতি মেধাবীরা আবার বাইরে চলে যায় - এটাও একটা ব্যপার...

০৪ ঠা মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৩২

গ্রীনলাভার বলেছেন: আমার অন্য একটি পোষ্টে আমি বলেছিলাম "যতদিন না বুয়েটিয়ান, ঢাকা ইউনি এর বিশ্বের শ্রেষ্ঠ বুদ্ধিমান ছাত্রগন এই হতদরিদ্র বাংলাদেশের লোকাল মার্কেটে না খেয়ে পেটে পাথর বেধে মাটিতে পা ছড়িয়ে বসে কাজ না করছে ততদিন আমাদের ভাগ্য আমরা নই, অন্য কেউ নির্ধারন করবে।"

৪| ০৪ ঠা মে, ২০১৮ বিকাল ৩:১১

রাজীব নুর বলেছেন: চিন্তার বিষয়।

০৪ ঠা মে, ২০১৮ রাত ১১:১২

গ্রীনলাভার বলেছেন: চিন্তা করে বের করুন নাহিদের গদিতে কিভাবে বসা যায়। কাজে দিবে।

৫| ০৪ ঠা মে, ২০১৮ বিকাল ৩:১৬

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: শিক্ষার মান আসলেই নিচু প্রকৃতির।

০৪ ঠা মে, ২০১৮ রাত ১১:১৩

গ্রীনলাভার বলেছেন: এরজন্যে কোন ল্রফেসরকে অনসন করতে দেখা যায় না।

৬| ০৪ ঠা মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৮

সুমন কর বলেছেন: এখন আবার নতুন করে সিলেবাস আপডেট করা হচ্ছে, হয়েছে এবং হবে। তবে সেটার আউটপুট কি হবে, সেটা ভাববার বিষয় !!

০৪ ঠা মে, ২০১৮ রাত ১১:১৫

গ্রীনলাভার বলেছেন: শিক্ষকেরা রাতে ঠিক মতো ঘুমান না। সকালে ক্লাসে গিয়ে মাথা কাজ করে না। নতুন কিছু চিন্তা করতে পারেননা।

৭| ০৪ ঠা মে, ২০১৮ রাত ৮:০৮

পবন সরকার বলেছেন: শিক্ষা নিয়ে বড় চিন্তায় আছি

০৪ ঠা মে, ২০১৮ রাত ১১:১৮

গ্রীনলাভার বলেছেন: কোন মতে এংলিশ শিখে আমেরিকায় যান। ডলার পাঠান। আমাদের প্রফেসরদেরতো গাটের পয়সা থেকে খরপোষ দিতে হয়। ভিক্ষুক।

৮| ১৭ ই মে, ২০১৮ রাত ১১:৪৬

থিওরি বলেছেন: আমাদের দেশে শিক্ষা বলতে কিছু সংখাকেই বুঝাই। যাহা হল CGPA. সেই বাল্লকাল থেকেই মাথাই ভরে দেয়া হচ্ছে ভাল গ্রেটিং চাই। মানসিকতার পরিবরতন লাগবে শিকড় থেকে শিখরে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.