![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আপাতত মনে হচ্ছে অ্যাডভেন্চারই জীবন। হাটুভাঙ্গার বাঁকেই আমার বাড়ি। সবাইকে নিমন্ত্রন।
জার্মান যখন ২০০৫ সালে বাধ্যতামুলক আর্মি ট্রেনিং বাতিল করে তখন স্বাভাবিক ভাবেই মনে প্রশ্ন জাগে - জার্মান কি আর কখনো যুদ্ধে জড়াবে না বা জড়াতে চাচ্ছে না? যেহেতু প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ তারাই বাধিয়েছিল! জার্মান আসলে পুরো আর্মি ট্রেনিং বাইরে বের করে এনেছিল। স্কুলে ইনডোর স্টেডিয়াম আর বিশ্ববিদ্যালয়ে ও প্রতিটি শহরে আউটডোর স্টেডিয়াম, গ্রামে গ্রামে একাধিক জিমনেসিয়াম ও তাতে ওয়াল্ডক্লাস প্রশিক্ষিত ট্রেইনার এগুলোই মনে করিয়ে দেয়। আর প্রতিটি নাগরিককে তাতে সম্পৃক্ত করা।
আমাদেরকে যখন জিজ্ঞাসা করা হলো, আমরা আমাদের জন্য কি করতে পারি? মায়ানমারের যুদ্ধাস্র সমৃদ্ধকরন, সামরিক শক্তি বৃদ্ধি আর ইনটেলিজেন্স থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী দেশের ভেতরে গুপ্তচর পুশ করা নিয়ে তাদের পরিকল্পনা আমাদের কপালে ভাজ ফেলার জন্য যথেষ্ট ছিল। শুধুমাত্র আর্মি নিয়ে হঠাৎ করে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়াও যাবে না। আমাদের সাধারন জনগনের সাপোর্ট লাগবে।
আমরা অনেক ভেবে একটি উপায় বের করলাম। বাস্তবায়নে দু'তিন বছর লাগবে। কিন্তু এর এফেক্ট হবে সুদুরপ্রসারী। আমরা যোগাযোগ মন্ত্রীকে ঘুটি হিসেবে ব্যবহার করলাম। কিন্তু তিনি কিভাবে ব্যাপারটিকে উপস্থাপন করবেন এব্যপারে তাকে পুর্ন স্বাধীনতা দিলাম। সময়মতো তিনি ঘোষনা দিয়ে দিলেন - বাস ট্রাকের ড্রাইভার হওয়া - এ আর এমন কি? শুধু গরু ছাগল চিনলেই হবে।
এখন আমরা রাস্তা ঘাটে জনগনের দৌড় ঝাপ মেরে বাসে উঠা দেখে সন্তোষ্ট বোধ করছি যে পরিকল্পনার বাস্তবায়ন যথাযথ হয়েছে। বাংগালীকে কোন ভাবেই ফিজিক্যাল একটিভিটিজে আনা যাচ্ছিলনা। এখন বাংগালী অনেক ফিট। আবার বঙ্গবন্ধু মেডিক্যাল থেকে পরিসংখ্যানে দেখিয়েছে যে, ইদানিংকালে বক্ষব্যাধি রোগীর সংখ্যা .০০২% কমেছে। এটা জাতির জন্যে উপরি পাওনা। আর বাংগালীর এই ফিজিক্যাল ও মেনটাল পরিবর্তন দেখে মায়ানমার মাত্র ২০ লাখ পুশ করে থেমেছে। অপারেশন সাকসেসফুল.... (জোড়ে হাততালি হবে)
{চলবে}
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৫৫
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি কি বলতে চাচ্ছেন- দেশ উন্নয়নের মহাসড়কে না?