নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ইহা কত বড়ো কৌতুক?
জার্মানিপ্রবাসী ছোট ছেলের ৭০ বছর বয়সি মা চান যৌতুক?
সহায়সম্পত্তি নিয়ে ফিরোজা বেগমের (৭০) সঙ্গে তাঁর জার্মানিপ্রবাসী ছোট ছেলের স্ত্রী রহিমা বেগমের দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিল। বিরোধের জেরে গত বুধবার শাশুড়ি ফিরোজা বেগমকে মারধর করেন রহিমা বেগম। বুধবার রাতেই ফিরোজা বেগমের পক্ষ থেকে মিরপুর মডেল থানায় সাধারণ ডায়েরি করা হয়। এরপর গতকাল বৃহস্পতিবার বেলা ৩টায় ফিরোজা বেগমের ১৫১/৩ দক্ষিণ পীরেরবাগের বাসায় গিয়ে পুলিশ পরিবারের সব সদস্যকে তুলে আনে।
আটক পাঁচ নারীর মধ্যে একজন প্রাইমারি স্কুলের প্রধান শিক্ষক (৪৮), একজন গৃহিণী (৪০), একজন মেডিকেলের ছাত্রী (২১), একজন ইডেন কলেজের ছাত্রী (১৯) ও একজন উচ্চ মাধ্যমিকের পরীক্ষার্থী (১৭)। আটক লোকজনের মধ্যে এক কিশোর মাধ্যমিক পাস করেছে। আজ শুক্রবার ঢাকার নটর ডেম কলেজে তাঁর ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার কথা ছিল। আটক থাকায় সে পরীক্ষা দিতে পারেনি।
পুলিশ বলছে, মিটমাট করার জন্যই তাঁদের থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। যদিও আজ দুপুর ১২টা পর্যন্ত মিটমাটের কোনো খবর পাওয়া যায়নি।
আটক করা ব্যক্তিদের অভিযোগ, রহিমা বেগমের পক্ষে তাঁর ভাই পটুয়াখালীর পুলিশ সুপার প্রভাব খাটাচ্ছেন।
আজ শুক্রবার সকালে মুঠোফোনে পটুয়াখালীর পুলিশ সুপার মাইনুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমার কারণে কিছু হয়নি। আইন তার নিজস্ব গতিতে চলে। রহিমা বেগম আমার আপন বোন। তাঁকে দীর্ঘদিন ধরে মারধর করে ফিরোজা বেগম যৌতুক চাইতেন। এমনকি ফিরোজা বেগমের ছেলে মানে আমার ভগ্নিপতিও যৌতুক চাইতেন। তিনিই আসল ব্যক্তি। মারধর যে করা হয়েছে, এর মেডিকেল সার্টিফিকেটও আছে। মারধর করার বিষয়টি ওই এলাকার লোকজন সব জানেন। প্রত্যক্ষদর্শীও আছেন।’
২| ২৫ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:১৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: শক্ত তদন্ত হোক এখানে উভয় পক্ষ মারাত্বক ভাবে দোষী । কেও কারে নাহি ছাড়ে সমানে সমান, এখন রহিমা বেগমের আক্রমণে সবাই ভদ্র মুখোশ পড়েছে। যাহা রহিমা বেগম গং তাহাই ফিরোজা বেগম গং - এটা আবহমান বাংলার চিত্র । উভয় পক্ষ এখানে শাপ লুডু খেলোয়াড়, এক পক্ষ এখন ধরা খেয়ে দেশের সাধারণ মানুষের করুণাপ্রার্থী হয়েছে। এদের মতো পরিবার-এরাই সমাজ, পরিবেশ ও দেশ নষ্টের মুল ।।
৩| ২৫ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:৪২
চাঁদগাজী বলেছেন:
পুলিশের বোনের কাছে "কেহ যৌতুক চাইবে বাংলাদেশে"?
পুলিশ সুপার মিথ্যা বলছে; পুলিশ সুপারের বোন, পুলিশ থেকে শিখেছে মার দিতে, কিংবা বোনকে ভাই শিখায়ে দিয়েছে; ইডিয়ট পুলিশই দায়ী।
৪| ২৫ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:১০
হাঙ্গামা বলেছেন: ঐ পুলিশের পাছা দিয়ে আইন ভরে দেয়া দরকার। আইন চু***য়......
৫| ২৫ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৮
অর্থনীতিবিদ বলেছেন: খোঁজ নিলে দেখা যাবে দুই পক্ষেরই কিছু না কিছু দোষ আছে। কারণ এক হাতে কখনই তালি বাজে না।
৬| ২৫ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৯
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: লোভ কত নীচে নামিয়ে দেয় মানুষকে...
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১:৪১
রাজীব নুর বলেছেন: যে ফুল ফুটে নি আজও সে-ও বুলেটবিদ্ধ হবে।
বন্দুকযুদ্ধে খুন হবে সমস্ত গোলাপ।