নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আহমেদ হাবীব

আহমেদ হাবীব › বিস্তারিত পোস্টঃ

—নির্মম বাস্তবতার-\'উপলব্ধি\' ও একটি দিনলিপি।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৪:৩০


—আজ ০৯.০২.২০১৯।জীবন থেকে হারিয়ে গেছে প্রায় আঠারোটি বছর।এখনো জীবন বাগানে আমার কীর্তি বলতে শূন্যের কোঠায়।যদিও স্বপ্ন দেখি অসীমের।অন্যদিকে অতীত সময় গুলো হারিয়ে গেলেও বেছে আছে আমার কর্ম।যার সব যাতনা এখন আমার ভুগ করতে হচ্ছে।জীবনের এই প্রান্তে এসে যেন নিজেকে অনেক অসহায় লাগছে।লাগছে অমানুষের মত।ভবিষ্যতের পথ বলতেতো সব আঁধার।শুধু আঁধারই না অপেক্ষা করছে ভয়াবহ বাস্তবতা।ইচ্ছে করছে ওসব আঁধার গলি পাড়ি দেওয়ার চাইতে নিজেকে চির আঁধারে পাঠিয়ে দিই।কিন্তু ইসলাম মানি বলেতু তা আর সম্ভব হয়ে ওঠেনা।ঐপারেইওতু অপেক্ষা করছে আরেক যন্ত্রণার যন্ত্রণা।আরো ইচ্ছে করছে নিজেকে কতবিক্ষত করে ফেলি।ধ্বংস করে ফেলি।আর এসব কিছু শুধু মনের আবেগ তাড়িত নিছক কল্পনা।ধ্রুব টা বুঝতে হচ্ছে আজকে। -হ্যাঁ,আজকের দিনটাতে আমি নিজেকে উপলব্ধি করতেছি,জানতেছি,চিনতেছি সব।অতীত সময়ে বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে ভাবলেও উপলব্ধি করার চেষ্টা করতামনা।জানেন তু উপলব্ধি করতে জানলে ভবিষ্যতকে জয় করা যায়?কিন্তু উপলব্ধি করা খুবই কঠিন।বলতে পারি আজকের দিনটায় আমাকে উপলব্ধি করতে শিখিয়েছে।যদিও দিনটা ছিল গ্লানি মাখা হতাশার ছায়ার মতো।অপরদিকে এইদিনটি আশাহীন আধাঁর ভবিষ্যতের মধ্যে আলো জালানুর মত।
-আজ ছিল আমার গণিত পরীক্ষা।হুম...ভালো প্রস্তুতি নিয়ে গিয়েছিলাম।যদিও প্রস্তুতির প্রাই সাড়ে ছয় ঘণ্টা অবমূল্যায়ন করছিলাম।তবে প্রাই সব রিভিশন শেষ নৈর্ব্যক্তিক ছাড়া।মনে আশার বীজটা বাঁধল।খুশি মনে পরীক্ষার হলে যাচ্ছিলাম।যেতে যেতে ভাবছি,আজ ইনশাআল্লাহ এ+ আসবে।এবং যদি পরীক্ষা ভাল হয় আব্বুর সাথে ফোন করব।এখানে একটা আমার সিক্রেট কথা জানিয়ে রাখি, 'আমি যদি কোন খারাফ অথবা ভূল করি।ঐদিন অবিভাবক মহলের সাথে যোগাযোগ করিনা।বলতে পারেন 'ডরে'।আমি মনে করি, ব্যাপারটা তারাঁ মনে হয় যেন যেনে যায়।'আচ্ছা যাহুক।পরীক্ষার হলে ডুকলাম।দোয়া-দরুদ পড়তেছি,যা সব জানা আছে আমার।প্রশ্ন পত্র হাতে আসল।আমার সেটটা অন্যের সুবিধার্তে অন্য একজন নিয়ে নিল*।আমি তাকে বারংবার বাধা দিচ্ছিলাম,চেঞ্জ না করতে।সে তবু নিয়ে নিলে ডিউটিরত স্যার আসার পর ধরা খেলাম।একটা শক খেয়েছি বটে।মাথা চুলকাচ্ছে।কি করব বুঝতে পারছিনা।তিনি কিছু না করে দুজনের সিট পরিবর্তন করে দিল।শুকরান আল্লাহর।এরপর যেতে না যেতে আরেক সমস্যা,ওখানে নাকি 100MS এর উপর ক্যালকুলেটর ব্যাবহার নিষেধ।আমার টা ছিল 980ES।কিছু কথা কাটাকাটির পর আমারটা নিয়ে নিল।ভাগ্যিস আমি আরোএকটি ক্যালকুলেটর নিয়ে ছিলাম।যা অন্যের কাছে ছিল।পরে মনে পড়ে ধ্রুত নিয়ে নিলাম।আবার শুকরান আল্লাহর।এসব কাহিনী করতে করতে সময় বাকি আছে মাত্র ৫ মিনিট এমসিকিও বাকি প্রাই ১৫টা।যা তা করে ভরাট করে দিলাম।এরপর ক্রিয়েটিভ এন্সার এর পালা এমসিকিও তে এমন হওয়ায় মাথাটা যেন গোল্লায় গেল।-প্রশ্নটা দেখে তেমন কঠিন মনে হলোনা।মনে ভাবছি আজ সব লিখার পর আরো একটা অতিরিক্ত লিখব।কিন্তু মাথাটা এখনো ভনভন করছে।প্রথম টা লিখতে শুরু করি 'ধারা' দিয়ে।গণিত তু নই,যেন কোন গরুর রচনা লিখতে শুরু করলাম।শেষ তু হচ্ছেনা...।কোনমতে শেষ করলাম।আরেকটা লিখতেছি,অঙ্কটা মিলতে মিলতে যেন মিলছেনা।এটাতু মেলানোর কথা।শেষ পর্যন্ত হারমানলাম।ঘড়িতে চোখ পড়তে চোখ ছানাবড়া হয়ে গেল।উমা.. একি এখনযে দেড় ঘণ্টা পার হয়ে গেছে**।সময়ের মূল্য অন্য কোথাও সহজে ধরনা না দিলেও,পরীক্ষার হলে ঠিকই ধরা দেই।
লিখতে লিখতে যখন পনেরো মিনিট বাকি,তখন মনে মনে কাকতালীয় কিছু আশা করছিলাম খুদা তায়ালার কাছে।আচ্ছা এখন কি এমন কিছু হতে পারেনা যেন সময়ের বেগ স্থীর হয়ে যায়।যদি কৃষ্ণগহ্বর এক্সাভাগের একন্যানোমিটার পিছিয়ে আসত তবে কি স্থান কাল বেঁকে যেতনা।অথবা ওয়ার্মহোলের কোন ছিদ্রভেদ করে মাত্র দেড় ঘণ্টা আগে চলে আসতাম।আর না হয় তৎক্ষনাৎ কোন সিংগুলারিটি তৈরি হত।জীবনটাকি আবার নতুন করে সাজাতে পারতামনা।দেড়ঘণ্টার জন্যতো ভেঙ্গে যাওয়া স্বপ্নগুলো নতুন করে জুড়া লাগাতে পারতাম।আর এই দেড়ঘণ্টার উপরতো নির্বর করতেছে আমার জীবনের গতি।স্বাধীন দেশে অন্যের ধরাবাঁধা নিয়মে তো বেধেঁ দিয়েছে কে কি হবে।এসব নিছক কল্পনা।
-পরীক্ষা শেষ করে আনমনে হাঠা শুরু করলাম।মনটা ভারি হয়ে গেল।আজ মোশাররফ কে সঙ্গ নিই নি।প্রতিদিন ওর সাথে আসি।ওকে প্রতিদন গাড়িতে তুলে দিয়ে নির্জনে বাসায় ফিরি।মনে পড়ে এখন রবিঠাকুরের একলা চলরে গানটি।আরো পড়ে মনে মোশাররফের ডাক।
হাবীইব...ও হাবীব...হাবীবরে...!ও মাঝে মাঝে এভাবে ডাকে আমায়।খুব সুন্দর লাগে।যেন তার বলায় কোন মাধুর্য লুকিয়ে আছে।তাদের মধ্যে আরো মনে পড়ে রাইহান,নানক,তাহসীন ইত্যাদিজন কে।তারা বেশ কয়জন আমায় সাহিত্যিক,প্রযুক্তিবিদ,বিজ্ঞানী ইত্যাদি ট্যাগ লাগায়।আমি চুখ বুঝে তাকি।ওরা যাই বলুক বাস্তবতা তো এখন বুঝতে হচ্ছে।তবে এতে আমি কৃতজ্ঞ,এই পৃথিবীর অন্তত ৫-৬ জন মানব তো আমাকে স্বীকৃতি দিচ্ছে।যদিও ওরা কোন মহামানব নই মাত্র পোলাপাইন।এতেও আমি খুশী।

-বাড়ি ফিরলাম।যুহরের নামাজের সময় হয়েছে।তড়িঘড়ি করে পেন্ট না বদলে গেঞ্জি নিয়ে নামাজের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিলাম।আজ মসজিদের চেহারা টা ভিন্ন লাগতেছে।উদার মনে তাকাচ্ছিলাম,সবাই সেজদাই অবনত।একি সাথে রুকুতে।একই চাহনি,একদিকে দৃষ্টি সবার
।মুগ্ধ চুখে তাকিয়ে থাকলাম কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে সারির পর সারি কাতার।আল্লাহু আকবার কমান্ডের অপেক্ষায় যেন সবাই।একই কমান্ডে উঠে বসে এক সুশৃঙ্খলধারায় আবদ্ধ।আজ এমন কেন মনে হচ্ছে?এটিতো আমি বাবার হাত ধরে সেই সময়ে মসজিদে আসার সময় থেকে দেখে আসছি।না,আজ যে আমি নতুম করে উপলব্ধি করতে শিখেছি!
অযু করার পর আমিও নামাজ পড়েনিলাম।বাইরে এসে হাটার সময় আকাশের দিকে চেয়ে চেয়ে ভাবছি।আকাশটা আজ একটু বেশি পরিষ্কার,মেঘমালা তেমন দাগ কাটতে পারেনি আকাশের বুকে, নীলের গাঢ়ত্বও বেশি।কিন্তু অন্যদিকে আমার মনের কোঠরে এক নিষ্ঠুর পীড়ায় ভারি হয়ে যাচ্ছে।পাষাণভার মনে ভাবেই যাচ্ছি।কি উদ্দেশ্য আমাদের এই পৃথিবীতে?আসল উদ্দেশ্যটা কি?আমাদের জন্ম দিয়ে কি মা-বাবারা ভুল করেছে?এখন তো আমাদের মনে হচ্ছে,'জন্ম যাদের আজন্ম পাপ' তাদের মত।বাবা এখনো বৃদ্ধ বয়সে সংসার ত্যাগ করে প্রবাসে কাটুনি করছে।কাদের জন্য এত্ত সব কষ্ট?যদি না আমাদের মুখপানে দেখে একটু শ্রান্তির আভাস না পাই।দীর্ঘশ্বাস ছাড়লাম,কিন্তু মনপূরে লম্বা শ্বাস নিতে পারিনা ধুম্রয়মান পরিবেশে।নগর জীবনে আজ আনাচে-কানাচেতে যত্তসবধরনের দুষণে ভরপুর।তার সাথে মানুষের জীবনটাও দূষিত হয়ে গেছে।সবাই আত্ম্যকেন্দ্রিক।নিজেকে নিয়ে ব্যাস্ত সবাই।এখন পরিবেশের চাইতে মানুষের আত্বার বেশি প্রয়োজন অক্সিজেনের।এই নিরেট দেহ নিয়ে আর কতদিন বাচা যায়,যদিনা তার আত্বা না থাকে।মানুষের মুখের দিকে চাইলে বুঝা যায়,নিটোল মুখকানির অন্তরালে কত বেদনার চাপ,কত অপূর্ণতার চাপ।বুকে হাত রেখে বলতে পারবে, কেউ প্রকৃত শান্তিতে আছে?যার প্রধান কারণ আমরা আত্মার বাদন ছেড়ে দেহের বাদনে আবদ্ধ হয়েছি।আর দেহতু চাই সব নিজের।আমার স্বপ্ন, আমার ভবিষ্যৎ,আমার জীবন ইত্যাদি ইত্যাদি।এই বেড়াজালে আবদ্ধ হয়ে বেড়ে গেছে আমাদের আশা, বিলাসিতা,ভুগ।এখন নিজেকে সুখি রাখতে সসীমে সীমাবদ্ধ নই,অসীম সুখ চাই আমরা।
আমরা যা ভাবছি তা শুধু আনন্দ,এখান শান্তির কোন স্থান নেই।শান্তির সংজ্ঞাতে দেখি,ভুগে শান্তি নেই,ত্যাগে প্রকৃত শান্তি।অর্থাৎ যদি আমরা সুখের পরিমাণ করতে চাই তাহবে, কার কতটুকু আছে তাতে সে সুখি নই,কে কতটুকু ছাড়া বাঁচতে পারে সেই প্রকৃত সুখি।আমরা যদি একটু ত্যাগ করি,কাউকে একটু ছাড় দিই,তবে আমাদের আত্মা শান্তি পাই।আর সমষ্টিগত শান্তিতে রয়েছে প্রকৃত আনন্দ।আর ইসলাম তো সমষ্টিগত শান্তির কথা বলে।আসুন উপলব্ধি করতে শিখি।
কি বলতে কি বলে পেলছি,আমি নিজেও জানিনা।নামাজ পর আবার বাড়ি ফিরলাম।খেয়ে দেয়ে হালকা বিশ্রাম নিচ্ছি।ই-বুক রিড়ারে বই পড়তেছি।নামটা 'প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ'।নিজেকে একটু সাজিদ সাজিদ ভাবতেছি।হঠাৎ ছোট ভাইয়ের ডাক পড়ল।আমি ওকে একটু ভই করি।আমরা দুভাই একটি বাসায় থাকি।বলতে পারেন ব্যাচেলর।এখন নাইনে ও।ক্যান্টেনম্যান্ট স্কুলে পড়ে।ফোনটা নিয়ে নিল আমার কাছ থেকে।কি কাজে ও বাইরে গেল। তখনই ফোন আসে গ্রামের বাড়ি থেকে বড় ভাই ফোন করছে।বুকের হার্টবিট বেড়ে গেছে।রিসিভ করলাম।সাভাবিক কণ্ঠে সালাম দিলাম।পরীক্ষার কথা জিজ্ঞেস করে, আমি বললাম ক্রিয়েটিভ এ বাষট্টির এন্সার করেছি।আমি তখনো একটি গ্রেট ভুল করলাম।তাকে মিছে কথা বললাম।আদৌও আমি তত এন্সার করিনাই।একটি কবিরা গুনাহ করাই মন আনচান করছে।বড় ভাই আমার, আমার জন্য একজন অনুপ্রেরণাকর মানবও বটে।তিনি আমায় বাস্তবধর্মী জীবনের বিভিন্ন ধরনের উদাহারণ দেখান।তাঁর কথা বলে শেষ করতে পারবনা।অন্তত তার কথা রক্ষার্থে আমার পরীক্ষাই ভালো করা অবশ্যই কর্তব্য।
এখন ফোন করার পর একটু ঘুমাবার চেষ্টা করতেছি।ঘুম আসেনা নানা জীবিত স্বপ্নের ধরাশায়ীর কারণে।কি হয়েছে স্বপ্ন ভাঙবে,স্বপ্ন গড়ব এটাইতু মানুষের নিয়ম।
এখনো স্বপ্নদেখি লাল,নীল রঙে রাঙানো স্বপ্ন।স্বপ্ন দেখতেছি আবেগ আপ্লুতভাবে—
"আজ পরীক্ষার ফলাফল দিবস।আমি আছি বাড়ি থেকে অনেক দূরে।জানি রেজাল্ট তেমন মানানসই হবেনা।তবু দুয়া চেয়ে নিলাম পরিবার থেকে।রেজাল্ট দেখে আমার ফোন অফ।হ্যাঁ,বাড়ি ফিরা হবেনা।আছি গ্রাম সাইট একটি এলাকায়।এক মহাজনের আশ্রয়ে তাঁর বাড়িতে আশ্রই নিলাম।বাড়ির দেওয়া ল্যাপটপ আছে।ল্যাপটপে একটি চতুর্মুখি লাইব্রেরি গড়ে তুললাম।সকল ধরনের জ্ঞান আহরণ করতে লাগলাম
।গতানুগতিক শিক্ষার চাইতে ভিন্ন ধারায়।এমন শিক্ষা আমার আরো ভাল লাগতেছে।বাড়িতে তাদের স্বান্তনাবাণি দিয়ে চিঠি লিখলাম।……[দুই বছর পর]
আজ আমি একজন সফল মানুষ হিসেবে বাড়ী পিরছি।সবাই আমাই নিয়ে গর্ব করতেছে।কিন্তু আমার গর্ব মা-বাবা নিয়ে।কারণ তারা এখন একজন সফল সন্তানের মা।"—নিছকই কল্পনা।আমরা স্বপ্ন দেখতে পারি যেমন ইচ্ছে তেমন।স্বপ্নের কোন ধরা-বাধা নিয়ম নেই।তাই আমার স্বপ্নে কোন ভুল নেই।ভুল হতে পারে স্বপ্নের উপাদানে।
-বিকেলে ছাদে উঠলাম।উদোম হাওয়ায় লম্বা-লম্বা শ্বাস নেওয়ার জন্য।বিক্ষিপ্ত মনটাকে শ্রান্ত করার জন্য।বিশাল আকাশটাকে আরো বড় করে দেখার জন্য।
গোধুলি নেমে আসতেছে।পশ্চিম আকাশ লালটে অবয়ব ধারণ করছে।কিছুক্ষণ পর সন্ধ্যার অন্ধকার পূরা পৃথিবীটাকে গ্রাস করল।এইসবে আমার মনে দুল খায় রঙিন জীবনের গল্প।তারপর গনিয়ে আসা আধাঁর জীবনের।ছাদ থেকে নেমে পড়লাম।পর্শুর ইসলাম শিক্ষা পরীক্ষার প্রস্তুতি।এশার নামাজ পড়তে গেলাম।প্রতিটা পরীক্ষার পর শুকরানা নামাজ পড়ি।কিন্তু সব ভাল হওয়ায় এটা নিয়ে তেমন মাথাব্যাতা চিলনা।আজকে মনে হচ্ছে ব্যাত্যয় গঠবে।না,কিন্তু হতে পারত আমি অন্য এক দূর্ঘটনায় যদি পড়ে যেতাম তবে পরীক্ষা থেকে মালুম হতাম।তাই শুকরানা নামাজের পর মুনাজাত —
"হে,রাব্বুল আলামীন।সকল প্রশংসা তোমার জন্য এবং………-আমিন।"

-হৃদয়ের চার প্রকোষ্ঠে আবদ্ধ জমাট বাঁধা কথা গুলো কাছের কাউকে বলিনা, বুঝতে চাইনা বলে।দুরের কাউকে বলার জন্য সামোতে ধরনা দিলাম।ডায়েরির স্মৃতিচারণ ক্যাটাগরি থেকে তুলে দেওয়া।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:২৫

নজসু বলেছেন:



আস সালামু আলাইকুম।
আপনাকে ব্লগে স্বাগতম।
আমিন।

২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৫০

আহমেদ হাবীব বলেছেন: ধন্যবাদ,আমার জন্য একটু দোয়া করিয়েন।

৩| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৭

পবিত্র হোসাইন বলেছেন: আবেগ , অনেক আবেগ ।

৪| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:১০

আহমেদ হাবীব বলেছেন: হুম

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.