নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি জগৎ বিখ্যাত সাহিত্যিক ও যুগশ্রেষ্ঠ দার্শনিক শেখ সা’দী (রহ:) এর ভক্ত।

হাবীবুল্লাহ ত্রিশালী

তালিবুল ইলম

হাবীবুল্লাহ ত্রিশালী › বিস্তারিত পোস্টঃ

“মানবতার কল্যাণে সত্যের প্রকাশ”

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:৩৮

"মানবতার কল্যাণে সত্যের প্রকাশ"
বিধবার অন্যত্র বিবাহ হলে সে কি পূর্বের স্বামীর মীরাস থেকে বঞ্চিত হয়?
কারো কারো ধারণা যে, স্বামীর মৃত্যুর পর স্ত্রী স্বামীর
যে মীরাস পায় তার জন্য শর্ত হল, অন্য কোথাও বিবাহ
বন্ধনে আবদ্ধ না হওয়া। যদি কোথাও বিয়ে করে তাহলে
সে পূর্বের স্বামীর মীরাস পাবে না। নাউযুবিল্লাহ!
:
মনে রাখবেন, এটা সম্পূর্ণ জাহেলী চিন্তা! স্বামীর মৃত্যুর
সময় স্ত্রী জীবিত থাকলেই সে মীরাসের হকদার হয়ে
যায়। তার অন্যত্র বিবাহ হোক বা না হোক তাতে তার
মীরাস প্রাপ্তির ক্ষেত্রে কোনো প্রভাব সৃষ্টি করে না।
এ কারণে কোনো মহিলাকে মীরাস থেকে বঞ্চিত করা
হলে তা হবে বড় ধরনের কবীরা গুনাহ। এটা একদিকে তার
পাওনা আত্মসাৎ করা অপরদিকে শরীয়তের বিকৃতি সাধন।
:
আমাদের দেশে স্বামীর মৃত্যুর পর বিধবাদের সঙ্গে
বিবাহের ব্যবস্থা না করা একটি জাহেলী নিয়ম। এর এখন
আরো বড় যুলুম যোগ হয়েছে যে, অন্যত্র বিবাহের কারণে
তাকে মীরাস থেকে বঞ্চিত করা হয়।
:
ﻻ ﺣﻮﻝ ﻭﻻ ﻗﻮﺓ ﺇﻻ ﺑﺎﻟﻠﻪ ﺍﻟﻌﻈﻴﻢ
স্মরণ রাখবেন, যাদের তত্ত্বাবধানে কোনো বিধবা
রয়েছে তাদের জন্য সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব হল,
বাস্তব কোনো ওযর না থাকলে (সামাজিক প্রতিবন্ধকতা
কখনোই কোনো ওযর নয়) তার বিয়ের ব্যবস্থা করা। এতে
বিভিন্ন উপকারিতার পাশাপাশি মৃত সুন্নত যিন্দা করার
ছওয়াবও হাসিল হবে।
বি:দ্র: “আমরা নারীর অধিকারের কথা বলি” এশ্লোগানকে সামনে নিয়ে আমাদের পথ চলা,নারীকে তার প্রাপ্য অধিকার ফিরিয়ে দিতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।
ঘরে বসে লিখিত ভাবে অভিজ্ঞ মুফতী সাহেবদের থেকে ইসলামী উত্তরাধিকারী বন্টন(ফারায়েয)জানতে
প্রশ্ন ও আপনার ফোন নাম্বার
ই-মেইল করুন-
[email protected]
অথবা ফোন করুন -
01712817917
01972817917

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৩৩

রুহুলআমিন চৌধুরি বলেছেন: আমাদের দেশের আলেম, ওলামা, পির, মাশায়েখ, মৌলভি, মওলানা, ঈমাম, মোয়াজ্জিন তথা হুজুর বা মোল্লারা কেবল আয় বানিজ্যের ওয়াজ করে প্রকৃত কোরআন হাদিস বর্ণনা করে না । তাদের আখেরাত দরকার নেই । তাদের দরকার দুনিয়া । জামাতে ইসলামি বাংলাদেশ ও ইসলামি ছাত্র শিবির ও তাদের সহযোগি হেফাজতে ইসলাম এবং সকল জঙ্গি সংগঠনের বিরুদ্ধে প্রকৃত কোরআন হাদিস বর্ণনা করলে দেশে এতো জ্বালাও পেড়াও হতে পারতো ? এতো জিবন বিপন্ন হতে পারতো ? আহমেদ শরীফ, হুমায়ূন আযাদ, দাউদ হায়দার, তসলিমা নাসরিণ, ব্লগারদের বিরুদ্ধে আমাদের দেশের আলেম, ওলামা, পির, মাশায়েখ, মৌলভি, মওলানা, ঈমাম, মোয়াজ্জিন তথা হুজুর বা মোল্লারা যেমন রাজপথে নেমেছে - জামাতে ইসলামি বাংলাদেশ ও ইসলামি ছাত্র শিবির ও তাদের সহযোগি হেফাজতে ইসলাম এবং সকল জঙ্গি সংগঠনের বিরুদ্ধে সেই ভাবে মাঠে নামলে আমাদের দেশে এতো জ্বালাও পেড়াও হতে পারতো ? এতো জিবন বিপন্ন হতে পারতো ? না পারতো না । অতএব এরা ঈমানের সর্ব নিকৃষ্ট পর্যায়েও নেই - কোরআন হাদিস মতে ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.