![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জীবন নদীর বাঁকে বাঁকে দুঃখ কতো লুকিয়ে থাকে কেউ তো জানে না....
আজ অফিসে এসে গল্প করছিলেন একজন। গতকাল সারাদেশ যখন বিদ্যুৎ বিহীন অন্ধকারে নিমজ্জিত, তখন তিনি মালিবাগে তার শ্বশুর বাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিলেন। শ্বশুর বাড়ি গিয়ে ভীষণ চাপ অনুভব হওয়ায় দৌড়ে বাথরুমে গেলেন। কৃতকর্ম শেষে কল ছেড়ে দেখেন পানি নেই। ফ্ল্যাশ ট্যাংকের বাটনে যতবার চাপ দেন। তত বারই ফোস ফোস শব্দ বের হয়। তার মানে ফ্লাশ ট্যাংকও ফাঁকা।
টিস্যু খুঁজতে গিয়ে দেখেন- খালি রোলটা কাৎ হয়ে পড়ে আছে। বেচারা চিন্তায় পড়ে গেলেন। কাউকে ডাকবেন তাও পারছেন না। প্রায় আধ ঘন্টা বসে থাকার পর মাথায় বুদ্ধি এলো। পকেটে হাত দিয়ে পকেট থেকে রুমাল বের করলেন। রুমাল দিয়ে টিস্যুর কাজ সেরে তা কমোডের ভিতর ফেলে বের হয়ে এলেন।
টেনশানে ঘেমে নেয়ে একাকার অবস্থা বেচারার।
বের হতেই শালিকা দেখে বলল- দুলাভাই এনি প্রবলেম?
"নো নো, নো প্রবলেম" হাসির ভান করে বললেন দুলাভাই।
"পানি ছাড়া বাথরুমে এতক্ষণ কি করলেন দুলাভাই?"
"কই না তো কিছু না। অযু করতে চেয়েছিলাম, আসরের নামাজ পড়বো তো তাই।"
"আপনার গা থেকে কেমন যেন ভোদকা একটা গন্ধ আসছে দুলাভাই।"
"ঘামের গন্ধ। ঘেমে টেমে কি অবস্থা দেখ না?"
"ও আচ্ছা।"
"ইয়ে এক জগ পানি দিতে পারো? অযুটা সেরে নেই।"
"এক জগ হবে না। তয় এক মগ দিতে পারি। কলস থেকে খাবারের পানি ঢেলে দিতে হবে। পানির খুব ক্রাইসিস যাচ্ছে।"
"আচ্ছা তাই দাও।"
শালিকা পানি নিয়ে আসলে বেচারা বাথরুমে ঢুকে আধামগ দিয়ে কোনো রকম কমোড ক্লিয়ার করলেন। আর আধামগ দিয়ে দায়সারাভাবে শৌচকর্ম সারলেন।
গল্পটা শুনে হাসতে হাসতে চেয়ার থেকে পড়ে যাবার উপক্রম হয়েছিল আমার।
২| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৩৭
জামান শেখ বলেছেন:
৩| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৫১
রহস্৪২০ বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৩০
আমিনুর রহমান বলেছেন:
... বেচারা 