![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জীবন নদীর বাঁকে বাঁকে দুঃখ কতো লুকিয়ে থাকে কেউ তো জানে না....
মাঝে মধ্যে কিছু মানুষের সাথে দেখা হয়, কথা হয়। যাদের ভেতরটা অতি করুণ রসে ঠাসা। কিন্তু বাহিরটা বেশ আমুদে। জমাট বাঁধা গাঢ় বেদনা বুকে নিয়ে খুব আয়েসি ভঙিতে ঘুড়ে বেড়ান তারা। অন্তরের গহীনে যত দু:খই থাক, ঠোঁটের কোণে হাসির একটা চিকন রেখা সদা ফুটে থাকে তাদের।
ভেতরে যে দু:খের নদী বয়ে চলছে অবিরত, বাহির থেকে একদমই বোঝার উপায় নেই তা। চিরসুখীর কৃত্রিম একটা ভাব মুখের উপর ফুটিয়ে তুলতে সদা ব্যস্ত থাকতে দেখা যায় তাদের।
কেউ যদি জিজ্ঞেস করেন, "কি আছেন কেমন?"
প্রশ্ন শুনে প্রথমে মুচকি হাসেন তারা। তারপর হাসিমুখে জবাব দেন,
"জ্বি ভালো আছি।"
এই পৃথিবীর কারও প্রতি তাদের কোনো অভিযোগ নেই। অনুযোগ নেই। কখনও কোনো বিষয়ে কারও কাছে নালিশ করতে দেখা যায় না তাদের।
কিছুতেই বিরক্ত হন না। কোনো কঠিন আঘাতও তাদের আহত করতে পারে না। যা কিছু দেখেন, তাতেই দারুণ মুগ্ধ হবার একটা ভান করেন।
হেসে বলেন, "বাহ! বেশ তো!"
এই মানুষগুলোকে দেখে আমি সত্যিই অবাক না হয়ে পারি না। কি করে পারেন এরা। তাদের চিরসুখী সেজে থাকার বিস্ময়কর এ বিষয়টি দারুণভাবে বিস্মিত করে আমায়।
সত্যিই অবাক করার মতো অতি বিচিত্র মানুষই বটে এরা।......
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪০
হাবিবুর রহমান জুয়েল বলেছেন: কিছুই বুঝলাম না ভাই....
২| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১:০১
আব্দুল্লাহ আল নোমান বলেছেন: হাহাপগে@ ল্যাটিচুড,,,,,,,,,,,,খাসা বলেছেন দুজনেই
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪০
হাবিবুর রহমান জুয়েল বলেছেন: হা হা হা ধন্যবাদ
৩| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ২:২৮
রাহমানিয়া মুন্সীগঞ্জ বলেছেন: হাশরের মাঠে কয়েক শ্রেণির লোককে বিনা হিসাবে জান্নাতে এবং কিছু লোককে বিনা হিসাবে জাহান্নামে দেওয়া হবে, তারপর বাকি লোকদের হিসাব-কিতাব শুরু হবে।
যেসব লোককে পুরস্কারস্বরুপ হিসাব না নিয়েই জান্নাতে পাঠিয়ে দেয়া হবে, তাদের একশ্রেণি হচ্ছে যারা পৃথিবীতে সুখ-দুখ সর্বাবস্থায় আল্লাহ তাআলার ফয়সালায় সন্তুষ্ট ছিলো।
৪| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৯
হাবিবুর রহমান জুয়েল বলেছেন: ঠিক বলেছেন
৫| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৬
কলমের কালি শেষ বলেছেন: এইরকম থাকাটাই উত্তম । এরা নিজেদের ভেতরেই নিজেকে খুঁজে পায় তাই যা কিছু বলার সব নিজেদেরকেই বলে ।
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:১৩
হাবিবুর রহমান জুয়েল বলেছেন: আপনার কথা সত্যি...। ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:২৮
ল্যাটিচুড বলেছেন: তাদের চিরদুখী সেজে থাকার বিস্ময়কর এ বিষয়টি দারুণভাবে বিস্মিত করে আমায়ঃ-
মাঝে মধ্যে কিছু মানুষের সাথে দেখা হয়, কথা হয়। যাদের ভেতরটা অতি সরস রসে ঠাসা। কিন্তু বাহিরটা বেশ দুখী দুখী। পৃথিবীর পার্থিব সব আনন্দ উপকরন পকেটে নিয়ে খুব অভাবী আর দুঃখী ভঙিতে ঘুড়ে বেড়ান তারা। পকেট ভরা যত টাকা, ঘরে সুন্দরী স্ত্রী, দামী ফ্লাট যতই থাক, ঠোঁটের কোণে অতৃপ্তি আর দুঃখের একটা চিকন রেখা সদা ফুটে থাকে তাদের।
ভেতরে যে অন্যদের পদদলিত করার চরম পুলক বয়ে চলছে অবিরত, বাহির থেকে একদমই বোঝার উপায় নেই তা। চিরদুঃখী কৃত্রিম একটা ভাব মুখের উপর ফুটিয়ে তুলতে সদা ব্যস্ত থাকতে দেখা যায় তাদের।
কেউ যদি জিজ্ঞেস করেন, "কি আছেন কেমন?"
প্রশ্ন শুনে প্রথমে উদাসী হয়ে যায় তারা। তারপর দুঃখী দুঃখী মুখে জবাব দেন,
"ভালো নাইরে ভাই।"
এই পৃথিবীর সবার প্রতিই তাদের কোনো অভিযোগ। পৃথিবীতে আর ভালো মানুষ নেই। প্রতিটি বিষয়ে কারও না কারে কাছে হর হামেশাই নালিশ করতে দেখা যায় তাদের।
সব কিছুতেই বিরক্ত হন ফুলের সামান্য টোকাতেও তারা আহত হন। যা কিছু দেখেন, তাতেই বিরক্ত হবার একটা ভান করেন।
গম্ভির ভাবে বলেন, " আর পারি না "
এই মানুষগুলোকে দেখে আমি সত্যিই অবাক না হয়ে পারি না। কি করে পারেন এরা। তাদের চিরদুঃখী সেজে থাকার বিস্ময়কর এ বিষয়টি দারুণভাবে বিস্মিত করে আমায়।
সত্যিই অবাক করার মতো অতি বিচিত্র মানুষই বটে এরা।......