![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মুফতি শফিকুল ইসলাম হামিদী, মুফতি ও মুহাদ্দিস, জামিয়া গাফুরিয়া দারুসসুন্নাহ ইসলামপুর, ঈশ্বরগঞ্জ, ময়মনসিংহ।
নাস্তিক বা বিবর্তনবাদী বৈজ্ঞানিক, দার্শনিকদের কাছে নিম্ন লিখিত প্রশ্ন সমূহের কোন উত্তর নেই।
ক) আমাদের মধ্যে অনেকেই মানব শরীরের গঠন সম্পর্কে জানি। কিভাবে মায়ের জরায়ুর মধ্যে ধীরে ধীরে একটি মানব শিশুর শরীর বিকাশিত হয়। শুক্রানু ও ডিম্বানুর মিলনের পর, মায়ের পেটে যে, ভ্রূনের সৃষ্টি হয় তা মূলত এক খন্ড মাংশপিন্ড ছাড়া আর কিছু নয়। এ ভ্রূনই ধীরে ধীরে পূর্ণাঙ্গ মানব শিশুতে রূপান্তরিত হয়।
আমরা জানি শুক্রানু ও ডিম্বানুর মিলনের ফলে জাইগোটের (zygote) সৃষ্টি হয়। সে জাইগোটে প্রথমে থাকে মাত্র দুটি কোষ বা (cell) তার পর দুটি থেকে চারটি, চারটি থেকে আটটি, আটটি থেকে ষোলটি, এভাবে কোষের সংখ্যা জ্যামিতিক হারে বাড়তে থাকে। ক্রমবর্ধমান ওই কোষগুলো বিভিন্ন ভাগে বিভক্ত হয়ে যায় এবং কিছু কোষ মিলিত হয়ে হাত সৃষ্টি করে, কিছু কোষ সৃষ্টি করে শরীরের অঙ্গ-প্রতঙ্গ। কিছু কোষ মিলিত হয়ে সৃষ্টি করে চোখ ইত্যাদি ইত্যাদি।
আরো আশ্চর্যের ব্যপার হচ্ছে প্রতিটি কোষ জানে যে, কোথায় তাকে যেতে হবে এবং কোন কোষগুলোর সঙ্গে মিলিত হয়ে কোন অঙ্গ সৃষ্টি করতে হবে। মায়ের পেটে ভ্রূনের বিকাশিত হবার অত্যাশ্চর্য প্রকৃয়া সম্পর্কে একটা স্বচ্ছ ধারণা পাওয়া যায় নিচের উদৃতি থেকে।
‘‘গবেষনাগারের উপযুক্ত পরিবেশে (ক্যালসিয়ামের পরিমাণ হ্রাস করে) যদি আমরা ভ্রূণের সকল কোষকে যে কোষগুলো বিভিন্ন অংগ সৃষ্টির জন্য নির্ধারিত আলাদা করে কেলি এবং পরে আবারো উপযুক্ত পরিবেশে সেগুলোকে এলোমেলো ভাবে মিলিয়ে দেই তবে দেখা যাবে যে, কোষগুলো ঠিকই পরস্পরকে চিন্তে পারছে এবং বিভিন্ন অংগের জন্য নির্ধারিত কোষগুলো ঠিকই মিলিত হয়ে ভিন্ন ভিন্ন গ্রূপ সৃষ্টি করছে।’’
অর্থাত কোন কোন কোষ মিলে কোন কোন অংগ গঠিত হবে তা পূর্ব নিধারিত। শুধু তাই নয় কোষগুলো নিজেদের কাজ সম্পর্কেও সম্যক ওয়াকিফ হাল। হাত সৃষ্টির জন্য নির্ধারিত কোষগুলোর একটিও কখনো চোখ সৃষ্টির জন্যে নির্ধারিত কোষগুলোর সঙ্গে মিলিত হবে না।
কারণ একটি নির্দিষ্ট অঙ্গের জন্য নির্ধারিত কোষগুলো পরস্পরকে ভালোভাবে চেনে। ভ্রূণের এই কোষগুলোর কোন ব্রেইন নেই, নেই কোন নার্ভাস সিষ্টেম, চোখ বা কান। তাহলে এরা কি প্রকারে একে অপরকে চিনতে পারে? কিছু পরমানুর সমন্বয়ে গঠিত এবং চেতনা ও জ্ঞান বুদ্ধিহীন এই কোষগুলি কি প্রকারে সমবৈশিষ্ট্য সম্পন্ন অন্য কোষকে ভিন্ন বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন বহু কোষের মধ্য থেকে আলাদা করতে পারে? কিভাবে এরা জানে যে, এরা মানব শিশুর জন্মের প্রক্রিয়ার এক পর্যায়ে পরস্পর মিলিত হয়ে একই অঙ্গ গঠন করবে? অচেতন পরমানুর সচেতন কার্যাবলীর পেছনে কোন শক্তি কাজ করছে?
খ) সকল বৈজ্ঞানিকদের ঐক্যমতানুযায়ী সর্বসম্মত মত এই যে, কোন জড় বস্ত্তকে বাইরের শক্তি দ্বারা নড়া-চড়া না করালে তা নড়েনা এবং ধাক্কা বা অন্য কোন ভাবে উহাতে গতি সৃষ্টি না করলে গতিশীল হয় না। এখন প্রশ্ন হল- মায়ের পেটে হৃদপিন্ডের স্পন্দন শুরুর পেছনে কারণ কি?
গ) শুক্র কীট ও ডিম্বকোষ মিলিত হয়ে জরায়ুর অনেকগুলি ছিদ্রপথের যে কোন একটি দিয়ে ঢুকে পড়লে বাকি সবগুলো ছিদ্রপথ আপনা-আপনি বন্ধ হয়ে যায় কেন?
ঙ) সায়োভিক এসিড দেহে বিদ্যমান থাকা সত্বেও মানুষের মৃত্যু হয় কেন?
চ) শিক্ষা দীক্ষা ব্যতীত মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব হওয়া সত্যেও কোন কোন কাজ করতে সক্ষম হয়না। কিন্তু মৌমাছি শিক্ষা দীক্ষা ট্রেনিং ছাড়াই কেমন করে ইঞ্জিনিয়ারের মত সঠিক মাপ জোকের দ্বারা আশ্চর্য জনক ঘর বানায়। কেমন করে ওরা মধু সংগ্রহ ও সংরক্ষণের প্রকৃয়া জানে? উপকারি ও ক্ষতিকর মধুর মধ্যে পার্থক্য করতে পারে?
ছ) লজ্জাবতী গাছ স্পর্সের দ্বারা কেন বুজে যায়?
জ) স্বাস্থ্যকর পরিবেশে যথা নিয়মে স্বাস্থনীতি পালন করা সত্যেও মানুষ কেন অসুস্থ হয়? আবার স্বাস্থ্যনীতি জ্ঞানহীন ব্যক্তি অস্বাস্থকর পরিবেশে বসবাস করেও সুস্থ থাকে কেন?
বস্ত্ত বাদীদের কাছে এসব প্রশ্নের সঠিক কোন উত্তর নেই। কিন্তু আকল বুদ্ধি ও যুক্তির নিরীখে উত্তর মাত্র একটিই হতে পারে। তা হচ্ছে ঠিক সেভাবেই তা সৃষ্টি হয়েছে।
কুরআন শরীফের বিভিন্ন স্থানে আল্লাহ তা’য়ালা বলেছেন যে, প্রত্যেক জিনিষ সৃষ্টির পর উহাকে একটা হেদায়েত দিয়েছেন। অর্থাত জীবন ধারণের প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনা সৃষ্টিগতভাবেই প্রত্যেক জিনিষের মধ্যে দিয়েছেন।
কুরআনুল কারীমের ভাষ্য অনুযায়ী আল্লাহর দিক নি©র্দশনায় প্রাণী ও অন্যান্য জড় বস্ত্তসহ সব কিছুই শামিল। পৃথিবীতে জলে বা স্থলে ছোট বড় যত প্রকারের প্রাণী আছে; সকল প্রাণীই সৃষ্টিগত ভাবেই খোদা প্রদত্ত দিক নির্দেশনা প্রাপ্ত।
ডিম ফুটে মুরগীর বাচ্চা বের হওয়ার পর পরই কেন পানিতে ঝাপিয়ে পরে না আর হাসের বাচ্চা কেন পড়ে? তেমনিভাবে গরুর বাছুর, কুকুর ও বিড়াল ছানা এসবকে বলে দেওয়া ছাড়াই কেন নিজ নিজ পছন্দ মত নির্ধারিত কিছু খাদ্য খায়? এ প্রশ্নের কোন উত্তর নেই। আকল ও যুক্তির নিরীখে উত্তর শুধুমাত্র একটিই হতে পারে; তা হচ্ছে- আল্লাহই ওদেরে বাতলিয়ে দিয়েছেন।
কুরআন পাকের ভাষায়-
الَّذِي أَعْطَىٰ كُلَّ شَيْءٍ خَلْقَهُ ثُمَّ هَدَىٰ ﴿طه: ٥٠﴾
অর্থাৎ যিনি প্রত্যেক বস্তুকে তার যোগ্য আকৃতি দান করেছেন, অতঃপর (প্রত্যেক প্রাণীকে তার জীবন রক্ষার স্বার্থে) পথপ্রদর্শন করেছেন।
২| ৩১ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:১৭
এস বাসার বলেছেন: শোনেন, আপনার এই প্রশ্ন গুলোর উত্তর সায়েন্টিফিকভাবে এক্সপার্টরা দিতে পারবেন, তবে শেষ পর্যন্ত উত্তরের শেষটা টানা যাবে না, কেননা জ্ঞানের কোন শেষ সীমা নেই.......
তেমনিভাবে আপনিও শেষ পর্যন্ত তালগাছটা আমার এটাতেই স্থির থাকবেন.......
সুতরাং ধর্মকে সায়েন্স দিয়ে বিচার করতে যাবেন না, অথবা সায়েন্স কে দিয়ে ধর্মের সবক দেয়াটাকেও ঠিক মনে হয় না।
ইসলামের মূল সুরটা যত তাড়াতাড়ি ধরতে পারবেন ততই মংগল ।
ভালো থাকুন।
৩১ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:৩৫
মুফতি শফিকুল ইসলাম হামিদী বলেছেন: 'সুতরাং ধর্মকে সায়েন্স দিয়ে বিচার করতে যাবেন না, অথবা সায়েন্স কে দিয়ে ধর্মের সবক দেয়াটাকেও ঠিক মনে হয় না।'
ধন্যবাদ আপনাকে। তবে এটা তাদের জন্য করতে হয় যারা এভাবেই বুঝতে চেষ্টা করে। আর এটাও ধ্রুব সত্য যে, সঠিক সায়েন্স এবং সঠিক ধর্মের মধ্যে কোন বৈপরিত্য নেই।
৩| ৩১ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:১৯
অবিবাহিত ছেলে বলেছেন: মুফতিরা বল্গে লেখেন ?!! এটা কিন্তু খুবই প্রেরণাদায়ক কথা । আপনার লেখা আমার ভালো লেগেছে । ধন্যবাদ নিবেন ।
৩১ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:২৩
মুফতি শফিকুল ইসলাম হামিদী বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
৪| ৩১ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:৩৭
শামছুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ !!!
লেখাটা ভাল লেগেছে ।
৫| ৩১ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:১৭
জিয়া উদ্দিন আহমেদ বলেছেন: ভাল লাগলো লেখাটি।
৬| ৩১ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:০৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমারও ভাল লেগেছে ।
৭| ৩১ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৬
মাথা ঠান্ডা বলেছেন: সৃষ্টিকর্তার সীমা সর্ম্পকে কারো কোন ধারনা নেই । এজন্যই তিনি অসীম।
৮| ৩১ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:১৩
নতুন বলেছেন: যে প্রশ্নের কোন উত্তর নেই ...
আপনার প্রশ্নগুলির উত্তর অবস্যই পাওয়া সম্ভব... এবং তা এক সময় দেবে সায়েন্স ... হয়তো এখন উত্তর গুলি নেই...হয়তো আগামী কাল বা পরশু... উত্তর পাওয়া যাবে...
কিন্তু আমরা যদি ধমের বানী শুধু বিশ্বাস করেই বশে থাকি তবে কি কোন উত্তর মিলবে??? ---- কখনোই না..
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:২৪
মুফতি শফিকুল ইসলাম হামিদী বলেছেন: ধর্মের কথা বিশ্বাস না করে উত্তর খুজতে থাকলে আর খুজতে খুজতে আপনার জীবন লীলা সাঙ্গ হলে পরকালে কিন্তু মুক্তি পাবেন না।
যা করার সময় থাকতেই করতে হবে।
৯| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:০৯
নতুন বলেছেন: ক) আমাদের মধ্যে অনেকেই মানব শরীরের গঠন সম্পর্কে জানি।<<<<<<<<<<<< কিভাবে এরা জানে যে, এরা মানব শিশুর জন্মের প্রক্রিয়ার এক পর্যায়ে পরস্পর মিলিত হয়ে একই অঙ্গ গঠন করবে?
প্রানের সৃ্স্টিই এক মাত্র রহস্য এখানে। এক কোষী প্রানীরাও দুই কোষে বিভক্ত হয়ে বংসবিস্তার করে। তারা যেইভাবে করে থাকে মানব কোষও সেই একই রকমের তবে উন্নত ধরনের কোড ব্যবহার করে।
প্রানের রহস্য জানলেই সব কিছু পরিস্কার হয়ে যাবে।...
গ) শুক্র কীট ও ডিম্বকোষ মিলিত হয়ে জরায়ুর অনেকগুলি ছিদ্রপথের যে কোন একটি দিয়ে ঢুকে পড়লে বাকি সবগুলো ছিদ্রপথ আপনা-আপনি বন্ধ হয়ে যায় কেন?
এই প্রশ্নটাই ভুল তথ্যর উপরে করেছেন। এই বিষয়ে আরো জানতে হবে আপনার।
আপনি হয়তো শুক্রানু যখন ডিম্বানুতে প্রবেশ করে তখন সেটাতে আর কোন শুক্রানু ঢুকতে পারেনা বুঝিয়েছেন।<< শুক্রানুর মাথায় যেই এন্জাইম থাকে তার উপস্হিতিতে ডিম্বানুর আবরনে পরিবত`ন হয় সেই রকমের একটা প্রগ্রাম আছে।
যেটা প্রানের রহস্যের উদ্ঘাটনের সাথেই আমরা বিস্তারিত বুঝতে পারবো।
শুক্রানুকে জরায়ুর পার হয়ে ফিলোপিয়ান টিউবে যেতে হয় সেখানে ডিম্বাস্বয় থেকে ডিম্বানু নেমে আসে। নিষিক্ত হবার পরে সেটা জরায়ুতে নেমে আসে এবং শেকড় গাড়ে যেটা এম্বলিয়েকেল কড` বলে।
ঙ) সায়োভিক এসিড দেহে বিদ্যমান থাকা সত্বেও মানুষের মৃত্যু হয় কেন?
আপনি রুহ জিনিস বোঝাতে চাইছেন। কিন্তু একটা পিপড়ারও কিন্তু সেই একই রকমের রুহ আছে... আছে এক কোষী প্রানীর মাঝেও এমন এটা জিনিস আছে সেটা চলে গেলে দেহ একটা জড় বস্তুই হয়ে থাকে।
তাই শুধু মানুষেরই রুহু নিয়ে এতো চিন্তা আর সব প্রানীও কিন্তু একই রকমের রুহই আছে।
চ) শিক্ষা দীক্ষা ব্যতীত মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব হওয়া সত্যেও কোন কোন কাজ করতে সক্ষম হয়না।
মানুষও পৃথিবির অন্য সব প্রানীর মতন প্রানী..<<< তাই শিক্ষা ছাড়া কোন কাজ করতে সক্ষম না এটা কিভাবে চিন্তা করলেন??? এখনো আফ্রিকার জঙ্গলে, কালাহারি মরুভুমিতে মানুষ থাকে সভ্যতার সংস্পস ছাড়া... তারা আমাদের চেয়ে ভালোই আছে...
আমাদের আধুনিক জিনিস বানাতে শিক্ষা নিতে হয় কিন্তু বেচে থাকার জন্য শিক্ষা নিতে হয়না। সেটা প্রাকৃতিক ইনিস্টিংস।
ছ) লজ্জাবতী গাছ স্পর্সের দ্বারা কেন বুজে যায়?
ক) আমাদের মধ্যে অনেকেই মানব শরীরের গঠন সম্পর্কে জানি।<<<<<<<<<<<< কিভাবে এরা জানে যে, এরা মানব শিশুর জন্মের প্রক্রিয়ার এক পর্যায়ে পরস্পর মিলিত হয়ে একই অঙ্গ গঠন করবে?
প্রানের সৃ্স্টিই এক মাত্র রহস্য এখানে। এক কোষী প্রানীরাও দুই কোষে বিভক্ত হয়ে বংসবিস্তার করে। তারা যেইভাবে করে থাকে মানব কোষও সেই একই রকমের তবে উন্নত ধরনের কোড ব্যবহার করে।
প্রানের রহস্য জানলেই সব কিছু পরিস্কার হয়ে যাবে।...
গ) শুক্র কীট ও ডিম্বকোষ মিলিত হয়ে জরায়ুর অনেকগুলি ছিদ্রপথের যে কোন একটি দিয়ে ঢুকে পড়লে বাকি সবগুলো ছিদ্রপথ আপনা-আপনি বন্ধ হয়ে যায় কেন?
এই প্রশ্নটাই ভুল তথ্যর উপরে করেছেন। এই বিষয়ে আরো জানতে হবে আপনার।
আপনি হয়তো শুক্রানু যখন ডিম্বানুতে প্রবেশ করে তখন সেটাতে আর কোন শুক্রানু ঢুকতে পারেনা বুঝিয়েছেন।<< শুক্রানুর মাথায় যেই এন্জাইম থাকে তার উপস্হিতিতে ডিম্বানুর আবরনে পরিবত`ন হয় সেই রকমের একটা প্রগ্রাম আছে।
যেটা প্রানের রহস্যের উদ্ঘাটনের সাথেই আমরা বিস্তারিত বুঝতে পারবো।
শুক্রানুকে জরায়ুর পার হয়ে ফিলোপিয়ান টিউবে যেতে হয় সেখানে ডিম্বাস্বয় থেকে ডিম্বানু নেমে আসে। নিষিক্ত হবার পরে সেটা জরায়ুতে নেমে আসে এবং শেকড় গাড়ে যেটা এম্বলিয়েকেল কড` বলে।
ঙ) সায়োভিক এসিড দেহে বিদ্যমান থাকা সত্বেও মানুষের মৃত্যু হয় কেন?
আপনি রুহ জিনিস বোঝাতে চাইছেন। কিন্তু একটা পিপড়ারও কিন্তু সেই একই রকমের রুহ আছে... আছে এক কোষী প্রানীর মাঝেও এমন এটা জিনিস আছে সেটা চলে গেলে দেহ একটা জড় বস্তুই হয়ে থাকে।
তাই শুধু মানুষেরই রুহু নিয়ে এতো চিন্তা আর সব প্রানীও কিন্তু একই রকমের রুহই আছে।
চ) শিক্ষা দীক্ষা ব্যতীত মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব হওয়া সত্যেও কোন কোন কাজ করতে সক্ষম হয়না।
মানুষও পৃথিবির অন্য সব প্রানীর মতন প্রানী..<<< তাই শিক্ষা ছাড়া কোন কাজ করতে সক্ষম না এটা কিভাবে চিন্তা করলেন??? এখনো আফ্রিকার জঙ্গলে, কালাহারি মরুভুমিতে মানুষ থাকে সভ্যতার সংস্পস ছাড়া... তারা আমাদের চেয়ে ভালোই আছে...
আমাদের আধুনিক জিনিস বানাতে শিক্ষা নিতে হয় কিন্তু বেচে থাকার জন্য শিক্ষা নিতে হয়না। সেটা প্রাকৃতিক ইনিস্টিংস।
ছ) লজ্জাবতী গাছ স্পর্সের দ্বারা কেন বুজে যায়?
এই গাছগুলির পাতার মাঝে কোন পোকা গেলে সেটা বন্ধহয়ে যায় এবং সেটাকে খেয়ে নেয় গাছটি। লজ্জাবতী ঐ রকমের কোন গাছের বিবতিত রুপ। নিজেকে রক্ষা করার জন্যই পাতাগুটিয়ে নেয়ার অভ্যাসটি ধরে রেখেছে ।
জ) স্বাস্থ্যকর পরিবেশে যথা নিয়মে স্বাস্থনীতি পালন করা সত্যেও মানুষ কেন অসুস্থ হয়? আবার স্বাস্থ্যনীতি জ্ঞানহীন ব্যক্তি অস্বাস্থকর পরিবেশে বসবাস করেও সুস্থ থাকে কেন?
রোগ জীবানুর সংক্রামন থেকেই মানুষ অসুস্হ হয়<<< স্বাস্হ্যকর পরিবেশে থাকলে সাধারনত মানুষ অসুস্হ হয় না। কিন্তু ১০০% জীবানু মুক্ত পরিবেশ যেহেতু মানুষ থাকতে পারেনা। তাই তখনই রোগে আক্রান্ত হয়। আর অনেকে যারা ছোট থেকে অস্বাস্হকর পরিবেশে সববাস করে বড় হয় তাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে উঠে তাই তারা সুস্হ থাকেন।
না কি আপনার মতে সৃস্টি কতা` মানুষ কে রোগ বেধ্যি দেয়... তাই সাস্হকর পরিবেশেও রোগ বেধ্যি হয় মানুষের।??
১০| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৩:৫৯
সিয়াম হোসেন বলেছেন: চ-শিক্ষা দীক্ষা ব্যতীত মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব হওয়া সত্যেও কোন কোন কাজ করতে সক্ষম হয়না। কিন্তু মৌমাছি শিক্ষা দীক্ষা ট্রেনিং ছাড়াই কেমন করে ইঞ্জিনিয়ারের মত সঠিক মাপ জোকের দ্বারা আশ্চর্য জনক ঘর বানায়। কেমন করে ওরা মধু সংগ্রহ ও সংরক্ষণের প্রকৃয়া জানে? উপকারি ও ক্ষতিকর মধুর মধ্যে পার্থক্য করতে পারে.?
উত্তর: হ্যাঁ, মৌমাছিরা শিক্ষা দীক্ষা ট্রেনিং ছাড়াই কেমন করে মধু সংগ্রহ ও সংরক্ষণের প্রকৃতি সম্পর্কে জানে। মৌমাছিরা একটি বিশেষ প্রজাতি যা সংগ্রহকৃত মধুতে আবহাওয়া মধুকে একটি দ্বিতীয় প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পরিবর্তন করে একটি প্রকার রান্নার মতো উৎপাদন করে।
মৌমাছি মধু সংগ্রহ করতে পারে কারণ এগুলি স্বাদপ্রিয় এবং এটি তাদের খাদ্য পদার্থ হিসেবে কাজ করে। মৌমাছি মধু সংরক্ষণ করতে পারে কারণ এগুলি দ্রুত ক্ষীণ হতে পারে এবং এগুলি স্থায়ী রাখতে সমস্যার সম্মুখীন হতে পারে।
মধুর উপকারিতা হলো তা মানুষের জীবনযাত্রার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ খাদ্য পদার্থ হিসেবে কাজ করে। মধু ব্যবহার করে প্রতিদিনের খাবার সরবরাহ করা যায় এবং এর মাধ্যমে এনার্জি সরবরাহ করা হয়।
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:০৬
সরদার হারুন বলেছেন: আমি লেখকের সাথে এক মত ।
+++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++