![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ছোট বেলায় আব্বুর চায়না ফোনিক্স সাইকেল ছিল। নতুন সাইকেল। অনেক দ্রুত চলতো। এমন সাইকেল এখন আর দেখিনা। তবে আব্বুর সেই উন্মাদনাও এখন আর নেই। কারন বয়স হারিয়ে গেছে যে...।
আমাকে আর আমার ছোট বোনকে সাইকেল করে স্কুলে দিয়ে আসতো। আমরা ভাইবোন পিঠাপিঠি ছিলাম। প্রথম কয়েক মাস আমাদের দুজনের একটা ব্যাগ ছিল। স্কুলে গিয়ে আমার বইগুলো নিয়ে বোনকে ব্যাগটা দিয়ে দিতাম। তারপর আব্বু খুলনা থেকে আমাদের দুজনের জন্য দুটো ব্যাগ কিনে নিয়ে এসেছিল। খুব খুশি হয়েছিলাম। আমার ব্যাগটি ছিল একটু আকাশী রঙ এর আর ছোট বোনেরটি ছিল লাল রঙের। ব্যাগের কাপড় ছিল একটু পিচ্ছিল ধরণের। বন্ধুদের বলে বেড়াতাম, এটার ভিতর বৃষ্টির পানি ঢুকেনা।
ধীরে ধীরে একটু বড় হলাম। যখন ফাইভে পড়ি তখন আমার ছোট বোন পড়ে ফোরে। আমাদের স্কুল টাইম বদলে গেল। আমার সকাল ১১ টা থেকে ৪ টা পর্যন্ত আর বোনের ১২ টা থেকে ৪ টা। তাই একসাথে আর আসা হত না। আম্মা টিফিন তৈরী করে ছোট বোনের কাছে দিয়ে দিত। আর টিফিন টাইমে আমাকে সেটা আনতে হত। ওর ক্লাসরুম থেকে টিফিন আনাটাই ছিল আমার তখন সব থেকে বিরক্তিকর কাজ। কারন ওর বান্ধবীদের সামনে গিয়ে তিফিন আনতে আমার আমার লজ্জা লাগতো। কিন্তু কিছুই করার ছিল না। আজোও মেয়েদের ব্যাপারে লজ্জাটা রয়েই গেছে।
২| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৫৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
লেখায় তেমন কিছু আসেনি; টিফিন কি একা খেতেন, বাকীরা কি খেতো?
৩| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:০৮
সনেট কবি বলেছেন: পড়লাম
৪| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৩
রাজীব নুর বলেছেন: লজ্জা কাটিয়ে উঠার বেশ কিছু নিয়ম আছে।
পড়ুন। তাহলেই সব জানতে পারবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৭
সোনালী ঈগল২৭৪ বলেছেন: আপনার গল্প পড়ে আমিও সেই চটবেলাতে ফিরে গেলাম , আপনার মত আমি আর আমার বোন দুজন একসাথে স্কুল এ যেতাম