![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিমুল মুস্তাফার আবৃতি ভালোলাগে, ভালোবাসি ঘুরতে । চাকরি ভালোলাগেনা যদিও সেটাই করি ।
এক বন্ধুর অনুরোধ রাখতে গিয়ে "হেই ডে" নামক একটা অনলাইন গেম খেলা স্টার্ট করেছিলাম মাস তিনেক হলো।
কোন ভাবেই আর ছাড়তে পারছি না। এর মাঝে অনেকের সাথে বন্ধুত্ব হয়ে (দেশি বিদেশি) গেছে এই গেমের মাধ্যমে ।
অবাক করার মত বিষয় যে অনেক বাংলাদেশি গ্রুপ এখানে পার্টিসিপেট করছে। অনেকে আবার টাকা খরচ করে গেমসের স্টাফ ডায়মন্ডও কিনছে।
অনলাইন গেইম গুলো যে কোম্পানি গুলো বাজারে ছাড়ে তারা মানুষের সাইকোলজিক্যাল দিক গুলো নিয়ে ব্যাপক গবেষনা করে তার পরে সেটা রিলিজ করে।
একবার খেলতে আরম্ভ করলে আপনি নেশাগ্রস্থ হতে বাধ্য। গেমটা সে ভাবেই তৈরি।
চাকরির ব্যাস্ত সময়ের ফাক ফোকরে, বন্ধুদের আড্ডার মাঝে, খাবার সময় কিংবা অন্য কোন কাজের ফাকে আপনি চেষ্টা করতে থাকবেন গেমস খেলার, যেটা উপস্থিত অন্য সকলের জন্য চরম বিরক্তিকর।
১১ ই আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৮
সাইলেন্স বলেছেন: হাহাহা আসলেই আজকাল সব বাচ্চা কাচ্চারা ডিজিটাল হয়ে যাচ্ছে।
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
২| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৫ ভোর ৫:৪২
চাঁদগাজী বলেছেন:
টেকনোলোজীর যুগে বসবাস করলাম, কিছুই দেখলামা না
১৩ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:০০
সাইলেন্স বলেছেন: আহা, আপনার জীবন দেখি ষোল আনাই মিছে।
৩| ২১ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৮:৫৬
Bithi Chakraborty বলেছেন: এখনকার সব গেমগুলোই বোধহয় এমন , কেমন যেন নেশাগ্রস্ত করে ফেলে ৷
ভালো বিষয় নির্বাচন করেছেন | ভালো লাগল |
২১ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১০:০১
সাইলেন্স বলেছেন: নেশাগ্রস্ত করতে পারাটাই আয়োজকদের সফলতা, এনরয়েড ফোনগুলো এখন মানুষের হাতের মুঠোয় গেমসগুলোর জনপ্রিয়তা বাড়ছে বেশি বেশি মানুষ খেলছে, আয়োজকদের পোয়াবারো। খেলোয়াড়দের বুঝতে হবে এটা কেবলমাত্র বিনোদনের জন্য, এর পিছে আতিরিক্ত সময় ব্যায় করার মানসিকতা পরিহার করতে হবে।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ।
৪| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:২২
শাখাওয়াত মারুফ বলেছেন: হ্যা ঠিকই বলেছেন। বিশেষ করে অনলাইন গেমগুলার প্রতি মানুষ বেশি ঝুঁকছে।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১২
প্রামানিক বলেছেন: ভাই কি আর কমু, আমার পিচ্চি পোলাডা কম্পিউটারে গেম খেলা শুরু করলে ভাত খাওয়ার কথা ভুইলা যায়। ওরে কিলায়া গুতায়া ভাত খাওয়াইতে হয়। ধন্যবাদ পোষ্টের জন্য।