![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেখালেখির মোটামুটি ইচ্ছে থেকেই ব্লগে ঢু মারি। ভাল লাগে বই পড়তে আর নিজের ইচ্ছে মতো লিখতে।
ভারতের সঙ্গে সমুদ্রসীমা মামলার রায়ে জয়লাভের পর নতুন করে আরো কিছু সম্ভাবনা দেখা দিচ্ছে। তবে এর সুফল নির্ভর করছে বাংলাদেশের সক্ষমতা ও স্বদিচ্ছার উপর।
যেমন ধরুন, বিদেশী বিভিন্ন কোম্পানি এখন বাংলাদেশের সমুদ্রসীমায় তেল-গ্যাস অনুসন্ধানে আগ্রহী হবে। জ্বালানি বিভাগ এবং সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এতোদিন বিরোধপূর্ণ এসব এলাকার বিভিন্ন ব্লকে ভারতের আপত্তি থাকায় আন্তর্জাতিক কোম্পানিগুলো তেল-গ্যাস অনুসন্ধান করতে রাজি হয়নি। এখন আর এ সমস্যা থাকছে না। ফলে সমুদ্রে তেল-গ্যাস প্রাপ্তির সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যাবে।
সম্প্রতি গভীর ও অগভীর সমুদ্রে তেল-গ্যাস অনুসন্ধানে উৎপাদন অংশীদারিত্ব চুক্তিতে (পিএসসি) গ্যাসের দাম বৃদ্ধি করা হয়েছে। মায়ানমার ও ভারতের মতোই গ্যাসের দাম নির্ধারণ করায় আন্তর্জাতিক কোম্পানিগুলো এ এলাকায় তেল-গ্যাস অনুসন্ধানে আগ্রহী হয়ে উঠছে। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্র, চীন, জাপান, কানাডা, রাশিয়াসহ বিভিন্ন দেশ তাদের দেশীয় প্রতিষ্ঠানকে সুযোগ দেয়ার জন্য বাংলাদেশের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করেছে।
সম্প্রতি কনোকো ফিলিপস গভীর সমুদ্রের ১০ ও ১১ নম্বর ব্লকে দ্বি-মাত্রিক জরিপ চালিয়ে ৫ থেকে ৭ ট্রিলিয়ন ঘনফুট (টিসিএফ) গ্যাস মজুদের সন্ধান পেয়েছে। আর ভারতের সঙ্গে সমুদ্র জয়ে আরো প্রায় সাড়ে ১৯ হাজার বর্গকিলোমিটার এলাকায় আরো অনেক সম্পদ পাওয়া যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
এদিকে বিজয়ী সমুদ্রের নতুন এলাকায় তেল-গ্যাস অনুসন্ধানে দেশী-বিদেশী প্রতিষ্ঠানকে ইজারা দিতে এ বছরই দরপত্র আহ্বান করতে যাচ্ছে পেট্রোবাংলা। এখন নতুন এলাকা সন্নিবেশিত হওয়ায় নতুন করে ব্লক পুনর্বিন্যাস করার কাজ শুরু করবে প্রতিষ্ঠানটি।
পেট্রোবাংলা সূত্র জানায়, এখন অগভীর সমুদ্রে দুটি (এসএস-০১ ও এসএস-০৫) এবং গভীর সমুদ্রে ছয়টি (ডিএস-০৯, ডিএস-১৪, ডিএস-১৫, ডিএস-১৯, ডিএস-২৪, ডিএস-২৫) ব্লকে ভারত আমাদের কোনো বাধা দিতে পারবে না।
প্রতিষ্ঠানটি দরপত্র আহ্বানের মাধ্যমে ব্লক ইজারা দিতে পারবে। নিজেরা কিছু অংশে বিনিয়োগ করে এবং যৌথ বিনিয়োগের মাধ্যমে অভিজ্ঞ কোনো কোম্পানির সঙ্গে কাজ করতে পারবে। চলতি বছরের মধ্যেই দরপত্র আহ্বান করা হতে পারে বলে গতকাল একটি পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ থেকে জানলাম। দরপত্রের ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক কোম্পানি যেন আগ্রহী হয় এমনভাবে শর্ত আরোপ করার পরিকল্পণা করা হচ্ছে।
যদিও গভীর ও অগভীর সমুদ্রে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান ও উৎপাদনে বাপেক্সকে আরো বেশি দক্ষ করে তুলতে সরকারকে আরো মনোযোগী হতে হবে। দক্ষ জনবল সৃষ্টিতেও কাজ করতে হবে। তাহলে কম খরচে কাজ করা যাবে। বিশেষজ্ঞরা আরো বলেন, বর্তমানে সাগরের শুধু ১০ ও ১১ নম্বর ব্লকে কাজ করছে কনোকো ফিলিপস। তবে এই দুই ব্লকে অনুসন্ধান চালাতেও চুক্তির অতিরিক্ত গ্যাসের দাম দাবি করছে কোম্পানিটি। সাত নম্বরের জন্য পিএসসি করার পরেও সরে যায় তারা। এভাবে অতিরিক্ত বিদেশ নির্ভরতার কারণে তারা বাংলাদেশকে অনেকক্ষেত্রে জিম্মি করছে। তাই দেশীয় প্রতিষ্ঠানকে আরো বেশি দক্ষ করে তোলার ব্যাপারে তারাও একমত পোষণ করেন।
প্রসঙ্গত, গত ৮ জুলাই বঙ্গোপসাগরে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বিরোধপূর্ণ ২৫ হাজার ৬০২ বর্গকিলোমিটার এলাকার মধ্যে ১৯ হাজার ৪৬৭ বর্গকিলোমিটার এলাকা বাংলাদেশ পেয়েছে। এর আগে ২০১২ সালে মায়ানমারের সঙ্গে সমুদ্রসীমার একটি রায়েও বাংলাদেশ জয়লাভ করে। বর্তমানে বঙ্গোপসাগরের গভীর ও অগভীর অংশে খনিজসম্পদ অনুসন্ধানের জন্য ১২টি ব্লক ভাগ করা আছে। বর্তমানে বাংলাদেশে স্থলভাগে আবিষ্কৃত ২৬টি গ্যাসক্ষেত্রে মোট মজুদ রয়েছে মাত্র ১৩ টিসিএফ গ্যাস।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:২৩
এম এ হাসান মাহামুদ বলেছেন: ধন্যবাদ
২| ১২ ই জুলাই, ২০১৪ ভোর ৪:১৪
াহো বলেছেন:
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:২২
এম এ হাসান মাহামুদ বলেছেন: ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই জুলাই, ২০১৪ ভোর ৪:১৩
াহো বলেছেন:
সমুদ্রসীমা---বিবিসি বাংলা ও আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা রয়টার্স
বাংলাদেশরে জয় বলেছে
প্রায় অস্তিত্ববিহীন ওই দ্বীপটির অধিকার পেলেও সমুদ্রসীমা বা সাগরে এক্সক্লুসিভ ইকোনমিক জোন নির্ধারণে তা তাদের খুব একটা সুবিধা করেছে বলে ভারত প্রাথমিকভাবে মনে করছে না
বিবিসি বাংলা
(Reuters) - A U.N. tribunal has awarded Bangladesh nearly four-fifths of an area sprawling over 25,000 sq km (9,700 sq miles) in the Bay of Bengal, ending a dispute over a sea border with India that has ruffled ties between the neighbours for more than three decades.
The verdict, binding on both countries, opens the way for Bangladesh to explore for oil and gas in the Bay of Bengal, the site of important energy reserves.
Link 1. Click This Link
Link2
Click This Link
==============================
Fazlul Bari
6 hours ago · Edited
সমুদ্র সীমা নিয়ে বিচার হয়েছে হেগের আন্তর্জাতিক আদালতে। সেই আদালতের কোড অব কন্ট্রাক্ট হচ্ছে উভয় পক্ষ আদালতের সিদ্ধান্ত মানতে বাধ্য। এসব জেনেশুনেই বাংলাদেশ সেখানে গিয়েছিল। অনেক টাকা খরচ করে নিয়োগ দিয়েছিল আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন বেশ কিছু কোসুলি। এ নিয়ে অন্য কোথাও আপীল করার সুযোগ নেই। ওই বিচারক প্যানেলে আবার ভারতীয় এক বিচারক ছিলেন! কোর্ট বাংলাদেশকে যতটা দিয়েছে ওই বিচারক তাতে সন্তুষ্ট হতে না পেরে রায়ে নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছেন! যেন আরও বেশি এলাকা দেয়া উচিত ছিল ভারতকে! এখন ওই বিচারক নোট অব ডিসেন্ট দিলেও কিন্তু আদালতের সিদ্ধান্ত বদলাবেনা! বাংলাদেশ বা ভারত কোন যদি এখন এই রায় না মানে তাহলে রায়টি শুধু অকার্যকর না, যে পক্ষ মানবেনা সে পক্ষকে বড় জরিমানা সহ নানা ব্যবস্থার সুপারিশ করতে পারে।
এখন বিষয়টি নিয়ে বাংলাদেশে যেভাবে প্রতিক্রিয়া দেখানো হচ্ছে যেন সরকারই ইচ্ছে করে ভারতকে সব দিয়ে এসেছে! সমুদ্র সীমা বিরোধ মীমাংসার পথ আছে দুটি। এক। কোর্টে যাওয়া, দুই। যুদ্ধ করে আদায় করা! যুদ্ধ করবেন না বা পারবেন না বলেইতো কোর্টে যাওয়া হয়েছিল। সর্বশেষ ২০০৭ পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকা বিএনপি এ নিয়ে যুদ্ধ করলোনা, কিন্তু কোর্টেও গেলোনা কেনো? ভারত বিরোধী রাজনীতির তাসটি বাঁচিয়ে রাখার জন্যে? বাংলাদেশ যখন কোর্টে গেলো তখনও তারা কোর্টটির কোড অব কন্ডাক্ট ভালো করে পড়েনি? না সেটি ইংরেজিতে লিখা থাকায় পড়তে পারেনি? বা এতদিন একবারও কেন বললেন না, এ কোর্টে যাওয়া একদম উচিত হয়নি বাংলাদেশের! দক্ষিন তালপট্টি নিয়ে সমস্যার সূত্রপাতের দিনগুলোতেতো বিএনপি-জাতীয় পার্টি ক্ষমতায়। সারাদিন শুধু শাঁখা-সিঁদুর, উলুধবনি, মসজিদ সব মন্দির হয়ে যাওয়া রাজনীতি করতে পারেন, তালপট্টি নিয়ে তারা কী কোন দিন যুদ্ধ করেছেন? না যুদ্ধের ডাক দিয়েছেন? না এখন বলবেন আগামিতে ক্ষমতায় গেলে যুদ্ধ করে উদ্ধার করবেন তালপট্টি! যুদ্ধেও ডর লাগে, কোর্টের রায়েও অনাসক্তি, আবার ভারতীয় মোদীর বিজয়ে কাপড় তুলে লাফান, সে দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রী সুষমার সঙ্গে দেখা পেতে ছুটে যান তার হোটেলে, এমন সবদিক গুলাইয়া ফেলার রাজনীতি আর কতো? কবে আমরা একমত একসঙ্গে হতে পারবো জাতীয় ইস্যুতে?
===========================
ভারতের ড. প্রেমারাজু শ্রীনিবাসা রাও ভিন্নমত
হেগ-এর পাঁচ বিচারক সমন্বয়ে গঠিত স্থায়ী সালিশ আদালতের অন্যতম সদস্য ভারতের ড. প্রেমারাজু শ্রীনিবাসা রাও কয়েকটি ক্ষেত্রে অপর চার বিচারকের সঙ্গে ভিন্নমত (নোট অব ডিসেন্ট) পোষণ করেন। তবে ড. রাও অধিকাংশ ক্ষেত্রে একমত হন। একমত হওয়া বিষয়গুলো হচ্ছে সালিশ আদালতের এখতিয়ার, মামলার যুক্তি ও কোন উপায়ে বাংলাদেশ ও ভারতের সমুদ্রসীমা নিয়ে বিরোধ নিষ্পত্তি হবে। আর তিনি একচ্ছত্র অর্থনৈতিক অঞ্চলের সীমা নির্ধারণ, মহীসোপানের বিস্তৃতি সুনির্দিষ্টকরণ ও সীমানা নির্ধারণ রেখা টানার পদ্ধতি নিয়ে ভিন্নমত পোষণ করেন। বঙ্গোপসাগর ও ভূমির মূলবিন্দু থেকে সমুদ্রের দিকে ১৮০ ডিগ্রি বরাবর রেখা টানতে বাংলাদেশের দাবির বিপরীতে চার বিচারক ১৭৭ দশমিক ৫ ডিগ্রী বরাবর রেখা টানার সিদ্ধান্ত দেন। অন্যদিকে ড. রাও এর বিরোধিতা করেন। আদালতের অন্য বিচারকরা ছিলেন জার্মানির রুডিজার উলফ্রাম (প্রেসিডেন্ট), ফ্রান্সের জঁ পিরেরে কট, ঘানার টমাস এ মেনশা ও অষ্ট্রেলিয়ার আইভান শিয়াবার।
Ittefaq
====================================
সমুদ্রে বিলীন দক্ষিণ তালপট্টি ভারতের
১৯৭০-এর প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড়ের পর সৃষ্ট বংলাদেশ ও ভারতের সমুদ্রসীমায় অবস্থিত দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ ১৯৮৫ সালের উড়িরচর ঘূর্ণিঝড়ের পরই সমুদ্রে বিলীন হয়ে যায়। অস্তিত্ব না থাকলেও বহুল আলোচিত তালপট্টি দ্বীপ এলাকাটি এই রায়ের ফলে ভারতের মধ্যে পড়েছে। ১৯৮০ সালের পর প্রণীত প্রতিটি মানচিত্রে তালপট্টিকে বাংলাদেশের সমুদ্রসীমার মধ্যে রাখা হয়নি। ১৯৪৭ সালে রেডক্লিড প্রণীত সীমানা মানচিত্রেও এই AREA বাংলাদেশের মধ্যে ছিল না।
অধিকাংশ গ্যাস ব্লক
বাংলাদেশের
বঙ্গোপসাগরের অভ্যন্তরে অবস্থিত ২৮টি গ্যাস ব্লকের মধ্যে অধিকাংশই এখন বাংলাদেশের। ২০১২ সালের রায়ে মিয়ানমারের সঙ্গে বিরোধপূর্ণ ১৭টি ব্লকের মধ্যে ১১টি পেয়েছিল বাংলাদেশ। আর ভারতের দাবিকৃত ১০টি ব্লকের সবগুলোই বাংলাদেশ পেয়েছে। আর একটি ব্লক আগে থেকেই বাংলাদেশের ছিল। Ittefaq
Source
Ittefaq
Click This Link
===========================
তালপট্টির আয়তন মাত্র ১ দশমিক ১৩ কিলোমিটার। আর রেডক্লিফের কল্যাণেই এর চেয়ে কয়েক গুণ বড় গোটা হাড়িয়াভাঙ্গা নদীটা পেয়েছি। এই নদী ভারত ব্যবহার করত। সেটা এখন তারা পারবে না।
prothom -alo
Click This Link
============================
Some Observation(Updated)
1)তালপট্টির আয়তন মাত্র ১ দশমিক ১৩ কিলোমিটার। আর রেডক্লিফের কল্যাণেই এর চেয়ে কয়েক গুণ বড় গোটা হাড়িয়াভাঙ্গা নদীটা পেয়েছি। এই নদী ভারত ব্যবহার করত। সেটা এখন তারা পারবে না।.
2)বঙ্গোপসাগরের অভ্যন্তরে অবস্থিত ২৮টি গ্যাস ব্লকের মধ্যে অধিকাংশই এখন বাংলাদেশের। ২০১২ সালের রায়ে মিয়ানমারের সঙ্গে বিরোধপূর্ণ ১৭টি ব্লকের মধ্যে ১১টি পেয়েছিল বাংলাদেশ। আর ভারতের দাবিকৃত ১০টি ব্লকের সবগুলোই বাংলাদেশ পেয়েছে। আর একটি ব্লক আগে থেকেই বাংলাদেশের ছিল.
3)সমুদ্রে বিলীন দক্ষিণ তালপট্টি ভারতের.
4)হেগ-এর পাঁচ বিচারক সমন্বয়ে গঠিত স্থায়ী সালিশ আদালতের অন্যতম সদস্য ভারতের ড. প্রেমারাজু শ্রীনিবাসা রাও কয়েকটি ক্ষেত্রে অপর চার বিচারকের সঙ্গে ভিন্নমত (নোট অব ডিসেন্ট) পোষণ করেন। তবে ড. রাও অধিকাংশ ক্ষেত্রে একমত হন।.
5)সমুদ্রসীমা---বিবিসি বাংলা ও আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা রয়টার্স.
বাংলাদেশরে জয় বলেছে.
6)আদালত বলেছেন, রেডক্লিফ ১৯৪৭ সালে যে লাইন ড্র করে দিয়ে গেছেন, সেটাই সীমান্ত।.
7) দেখুন কলকাতার Telegraph পত্রিকার আহাজারি online.
8)As far as I know , there is a time frame to apply . You can not apply after this time. I forget which year is this time limit
=======================
Some Observation
1)তালপট্টির আয়তন মাত্র ১ দশমিক ১৩ কিলোমিটার। আর রেডক্লিফের কল্যাণেই এর চেয়ে কয়েক গুণ বড় গোটা হাড়িয়াভাঙ্গা নদীটা পেয়েছি। এই নদী ভারত ব্যবহার করত। সেটা এখন তারা পারবে না।.
2)বঙ্গোপসাগরের অভ্যন্তরে অবস্থিত ২৮টি গ্যাস ব্লকের মধ্যে অধিকাংশই এখন বাংলাদেশের। ২০১২ সালের রায়ে মিয়ানমারের সঙ্গে বিরোধপূর্ণ ১৭টি ব্লকের মধ্যে ১১টি পেয়েছিল বাংলাদেশ। আর ভারতের দাবিকৃত ১০টি ব্লকের সবগুলোই বাংলাদেশ পেয়েছে। আর একটি ব্লক আগে থেকেই বাংলাদেশের ছিল.
3)সমুদ্রে বিলীন দক্ষিণ তালপট্টি ভারতের.
4)হেগ-এর পাঁচ বিচারক সমন্বয়ে গঠিত স্থায়ী সালিশ আদালতের অন্যতম সদস্য ভারতের ড. প্রেমারাজু শ্রীনিবাসা রাও কয়েকটি ক্ষেত্রে অপর চার বিচারকের সঙ্গে ভিন্নমত (নোট অব ডিসেন্ট) পোষণ করেন। তবে ড. রাও অধিকাংশ ক্ষেত্রে একমত হন।.
5)সমুদ্রসীমা---বিবিসি বাংলা ও আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা রয়টার্স.
বাংলাদেশরে জয় বলেছে.
6)আদালত বলেছেন, রেডক্লিফ ১৯৪৭ সালে যে লাইন ড্র করে দিয়ে গেছেন, সেটাই সীমান্ত।.
7) দেখুন কলকাতার Telegraph পত্রিকার আহাজারি online.
8)As far as I know , there is a time frame to apply . You can not apply after this time. I forget which year is this time limit
=======================
ভারতীয় পএিকা দ্য টেলিগ্রাফের কান্না
পশ্চিমবঙ্গের আয়তনের চেয়েও বড় সমুদ্র অঞ্চল পেয়েছে বাংলাদেশ
বাংলাদেশকে যে এলাকা দেয়া হয়েছে সেটা আমাদের বিবেচনায় অযৌক্তিক--পদস্থ ভারতীয় কর্মকর্তা
জাতিসংঘ কেবল বাংলাদেশের দাবির যৌক্তিকতাকেই মেনে নেয়নি বরং আরো নতুন এলাকা এর সঙ্গে যুক্ত করে।
ভারত ট্রাইব্যুনালের রায়ের প্রতি শ্রদ্ধাশীল।-
ভারত নিউমুর বা দক্ষিণ তালপট্টি নামে অতি ক্ষুদ্র একটি দ্বীপের ওপর কর্তৃত্ব লাভ করেছে। তবে উপগ্রহ চিত্র থেকে দেখা যায় যে, এ এলাকাটি ইতিমধ্যেই সমুদ্রে তলিয়ে গেছে।
নয়াদিলি্ল আরো একটি বড় লড়াইয়ে হেরেছে। বাংলাদেশ দাবি করে যে, বিচারকরা কম্পাস ও পেন্সিল দিয়ে '১৮০ ডিগ্রি নীতিমালা' অনুসরণ করেন। অন্যদিকে ভারত এর বিরোধিতা করে। কারণ এর ফলে বাংলাদেশ যা ন্যায্য তার চেয়ে বেশি সমুদ্র এলাকা পেয়ে যাবে।
বাংলাদেশের জন্য এটা হচ্ছে স্বল্প সময়ের ব্যবধানে দ্বিতীয় বড় জয়। তারা ২০১২ সালে মিয়ানমারের সঙ্গে সমুদ্রসীমা সংক্রান্ত মামলায় জয়ী হয়েছে। -
=========================
শেখ মুজিব বাংলাদেশের স্বার্থ আপোষ করেন না. সমুদ্রসীমা- এবং farakah সম্পর্কে বাংলাদেশ ভারত সংঘাত
Disputes Over Resources Hurt India-Bangladesh Relations
New York Times
April 9, 1975
Click This Link
NEW DELHI, April 8 India's relations with Bangladesh, her closest ally in the subcontinent, are strained by two disputes over resources
=========================