![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একটু চিন্তা করুন ইসরাইল হুট করে ফিলিস্তিনি দমনের নামে তার অত্যাধুনিক সেনাবাহিনী নিয়ে ঝাপিয়ে পড়লো নিরীহ ফিলিস্তিনিদের উপর। কচুকাটা করতে থাকলো তাদের ।আন্তর্জাতিক মহল সরব হল।কিন্তু সব চাপকেই তারা অগ্রাহ্য করে তাদের অভিযান চালু রাখলো ।এক সময় তাদের লক্ষ অর্জন হলে বন্ধ করলো সেই অভিযান ।আর পুরো অভিযানের সময় নগ্ন সমর্থন দিয়ে গেল আমেরিকা।এখন মায়ানমারের দিকে তাকান।কী মিল খুজে পাচ্ছেন ??!! হ্যা ভাই মিল পাচ্ছেন। কিন্তু এখানে আমেরিকার পরিবর্তে লাল চীন । যেই চীনের প্রতি বাংলাদেশের মানুষের অকৃত্রিম ভালোবাসা !!! কথিত বাংলাদেশের বন্ধুরাষ্ট্র চীন বাংলাদেশের পরিবর্তে মায়ানমার কে সাপোর্ট দিয়ে যাচ্ছে।নগ্ন ভাবেই দিয়ে যাচ্ছে । ভারতের কথা এখানে বড় না।কেননা নিরাপত্তা পরিশোধে ভারতের ভেটো দেয়ার ক্ষমতা নেই ,যেটা চীনের আছে। মিশরের আনা যে প্রস্তাব , সব রোহিংগাকে মিয়ানমারে ফেরত নিতে হবে,সেখানে চীন নির্লজ্জের মত ভেটো দিয়েছে। মায়ানমারের বিরুদ্ধে জোড়ালো কোন কিছুই আনা যাচ্ছে না চীনের কারনে।মায়ানমারের এই অভিযান যে চীনের ইংগিতেই হয়েছে।সেটা ও বোঝা যাচ্ছে। কেননা এই অভিযানে প্রচন্ড রকম ক্ষেপে আছে আমেরিকা আর ইউরোপ। যাদের নিয়ন্ত্রনে হেগের আন্তর্জাতিক আদালত। এক দিন না এক দিন মায়ানমারের এই সামরিক শাসকদের, হেগের আদালতে যেতে হবে বিচারের জন্য।এর থেকে চীন ই বাচাতে পারবে তাদের।আর এই বাচানোর বিনিময়ে চীনকে দিতে হবে অনেক কিছুই। চীনের অন্যায্য দাবি মেনে নিতে হবে মিয়ানমারকে । না মানলেই হেগের আদালতের কাঠগোড়ার ভয় দেখাবে চীন। মায়ানমার হেরে গেছে এই অভিযানের মাধ্যমে। তারা পুরোপুরী লাল চীনের গোলাম জাতিতে পরিনত হবে।বাংলাদেশের পররাষ্ট্র নীতি নতুন করে ভাবা উচিত।লাল চীন যেখানে ঢুকেছে সেখানেই একটা খারাপ ঘটনা ঘটেছে । শ্রীলংকা আজ হেগের আদালতের ভয়ে যেমন চীনকে তাদের সমুদ্র বন্দর দিয়ে দিতে বাধ্য হয়েছে।মায়ানমারকে ও গ্রাস করেছে চীন আস্তে আস্তে। আর তার সাইড ইফেক্ট এ বাংলাদেশ হচ্ছে বলির পাঠা। লাল চীনের পরবর্তী টার্গেট বাংলাদেশই হবে।লাল চীনের নেতৃত্বের পরবর্তী বিশ্বে বাংলাদেশ অন্যতম ক্ষমতাধর রাষ্ট্র হবে বলে যে সকল বাঙ্গালী এই চিন্তায় সুখ নিদ্রা দিতেন।তারা ঘুম ভাংগেন । গনতন্ত্র বিহীন সেচ্ছাচারী চীনের নেতৃত্বে পরবর্তী বিশ্ব হবে মানবতার বিনাশ কারি হিংস্র এক জনপদ।যার হোতা হবে এই চীন।যেখানে রক্ত হবে মুদ্রা ।।মৃতের সংখ্যা হবে ক্ষমতার মাপকাঠী।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৬
পথিক শোয়েব বলেছেন: ফ্রি করে দিচ্ছে মনে হয় চীন সেতুটা !!!!!! ৫০% মার্কেট বাংলাদেশের চীনের নিম্নমানের জিনিসে ভর। ব্যাবসা করবো ,খাব, আর প্রয়োজনের সময় ডিগবাজী !!!! এই রোহিংগাদের চাপ কত দিন সামলাতে পারবে বাংলাদেশ ????!!!!!
২| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৮
আবদুল মমিন বলেছেন:
লাল চীনের পরবর্তী টার্গেট বাংলাদেশই হবে।লাল চীনের নেতৃত্বের পরবর্তী বিশ্বে বাংলাদেশ অন্যতম ক্ষমতাধর রাষ্ট্র হবে বলে যে সকল বাঙ্গালী এই চিন্তায় সুখ নিদ্রা দিতেন।তারা ঘুম ভাংগেন । গনতন্ত্র বিহীন সেচ্ছাচারী চীনের নেতৃত্বে পরবর্তী বিশ্ব হবে মানবতার বিনাশ কারি হিংস্র এক জনপদ।যার হোতা হবে এই চীন।যেখানে রক্ত হবে মুদ্রা ।।মৃতের সংখ্যা হবে ক্ষমতার মাপকা
খুবই জটিল হিসাব এমন করে ভেবে দেখিনিত ।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪১
পথিক শোয়েব বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।।
৩| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৬
নিরাপদ দেশ চাই বলেছেন: মিয়ানমারের ভবিষ্যতে বাংলাদেশ আক্রমন করার সম্ভাবনা জোড়দার হচ্ছে দিন দিন। তাদের প্রথম ষঢ়যন্ত্র সফল। আন্শ্তর্জাতিক এত চাপের মধ্যেও দশ লাখ দুস্থ রোহিঙ্গা তারা সফলতার সাথে বাংলাদেশের ঘারে চাপিয়ে দিতে সফল হয়েছে।এটা তাদের সফলতার প্রথম ধাপ। এরপর বারবার আকাশসীমা অতিক্রম করে জানান দিয়েছে যে তারা বাংলাদেশের সাথে যুদ্ধে জড়াতে আগ্রহী।বাংলাদেশ সরকার এর বীপরিতে কোন কঠোর পদক্ষেপই নেয়নি মিয়ানমারের বিরুদ্ধে।সরকারের ভাবভঙ্গিতে বোঝা যায় যে, দশ লাখ রোহিঙ্গাদের প্রতি মানবতা দেখিয়ে বিড়াট কাজের কাজ করেছে । ইলেকশনে এই ইস্যূ বিড়াট কাজে দেবে। এছাড়া লাখ লাখ ডলারের সাহায্য আসছে বিদেশ থেকে, সেটাও বড় মধুর ব্যপার। রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠানোতে তাই এখন আর বাংলাদেশ সরকার একেবারেই আগ্রহী নয়। এই ধরনের লুটপাঠের সরকার সাদ্দাম হোসেনের কারনে ইরাককে আক্রমন করতে সমর্থ হয়েছিল আমেরিকা। মিয়ান্মার এবং চীন এখন এশিয়ায় পরাশক্তি হতে চায়। স্বাভাবিকভাবেই তাদের এখন টারগেট বাংলাদেশের মত দেশগুলো।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫০
পথিক শোয়েব বলেছেন: এক সময় বাংলাদেশের সামরিক শক্তি মায়ানমারের চেয়ে বেশি ছিল।।তারা বাংলাদেশের চাইতে এখন বেশি শক্তিধর।তাদের আক্রমন করে বাংলাদেশের ই ক্ষতি। কেননা তাদের চীন আছে।বাংলাদেশের কে আছে ??!!! ভারত ও তো ডিগবাজী দিল .।
৪| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৮
ডার্ক ম্যান বলেছেন: আমি শুনেছি রোহিঙ্গাদের মধ্যে একদল বার্মায় চোরাগোপ্তা হামলা করবে। বার্মিজ বাহিনী সন্ত্রাসী ধরার নামে বাংলাদেশে ড্রোন হামলা চালাবে। cia আরেকটা তালেবান বাহিনী পরিকল্পনা করেছে রোহিঙ্গাদের দিয়ে ।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০৮
পথিক শোয়েব বলেছেন: এটা তো ভয়ংকর হবে তাহলে.।তবে আমেরিকা এখানে না জড়ানোর সম্ভাবনাই বেশি।রোহিংগারা বাঙ্গালদেশের নিরাপত্তার জন্য হুমকী স্বরূপ হবে।এখন বোঝা না গেলেও ভবিষ্যতে হবে.।
৫| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৮
মলাসইলমুইনা বলেছেন: আপনার আলোচনায় এই পুরো ব্যাপারটার মধ্যে একটা জিনিস মনে হয় তেমন করে আসেনি | সেটা হলো গত বেশ কয়েক বছর ধরে আমাদের সরকারের ভারত নির্ভরতা যা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় থেকে আমাদের পুরো বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছে | একই কারণে আমাদের ডিপ্লোম্যাটিক উয়িং কোনো সাফল্য পাচ্ছে না কোনো দরকারি ইস্যুতে | ভারত আমাদের থেকে যে সুবিধাগুলো নিয়েছে (কোনো কার্যকর সুবিধা না দিয়ে ) সেখানে চীনের সাথে দরকারি দ্বিপাক্ষিক চুক্তিগুলোও আমরা করতে পারিনি ভারতের বিরোধিতা বা প্রভাবের কারণে | এতে আমাদের সাথে চীনেরও ক্ষতি হয়েছে যদিও দুই দেশের ক্ষতির কারণ ভিন্ন | অতি মাত্রায় ভারত নির্ভরতা চীনকে অনেক দূরে সরিয়ে দিয়েছে বন্ধুর পর্যায় থেকে | এটাকে আমাদের ডিপ্লোমেসির একটা চূড়ান্ত ব্যর্থতা বলেই আমার মনে হয় |এই চীনকে পাশে না পাবার ব্যাপারটাই রোহিঙ্গা ইস্যুতে আমাদের সবচেয়ে বেশি ভোগাবে |
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৯
পথিক শোয়েব বলেছেন: আপনার কথার সাথে একমত। কথায় যুক্তি আছে।আসলে এত ডিপলি চিন্তা করিন।।
৬| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৩
মলাসইলমুইনা বলেছেন: আপনার লেখায় আপনি অনেকগুলো খুবই দরকারি পয়েন্ট বলেছেন | সেগুলো খুবই প্রাসঙ্গিক হয়ে থাকবে সবসময় এই রোহিঙ্গা আলোচনায় |
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৯
পথিক শোয়েব বলেছেন: ধন্যবাদ.।।
৭| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৪
মিঃ আতিক বলেছেন: @আপনার কথার সাথে একমত। কথায় যুক্তি আছে।আসলে এত ডিপলি চিন্তা করিন।।
আপনি যার কলামটা পড়ে পোস্ট লিখেছেন উনি ভারতের পক্ষের লোক, তাই ডিপলি চিন্তার সুযোগ পাননি।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৯
পথিক শোয়েব বলেছেন: আমি বলেছি পররাষ্ট্র নীতি পরিবর্তন করতে হবে.।সেটা ভারত আর চীন ঘেষা নীতি বাদ দিয়ে.।.।.।.।
৮| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০৭
মিঃ আতিক বলেছেন: প্রতিউত্তরে সহমত
৯| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৭
রুহুল আমিন খান বলেছেন: চীনে বিভিন্ন সময়ে রদবদল সাপেক্ষে শীর্ষ ক্ষমতাধর পদ তিনটি- কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক, কেন্দ্রীয় সামরিক কমিশনের চেয়ারম্যান, এবং গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের প্রেসিডেন্ট। এই তিনটা পদ আগে একই ব্যক্তি ধারণ করতেন না। তবে চীনে অনানুষ্ঠানিকভাবে প্যারামাউন্ট লিডার বা সর্বেশ্বর নেতা আছেন। জিয়াং জেমিনের আগের সর্বেশ্বর নেতারা যে পদেই থাকুন না কেন, তারাই আসলে অতীতের চীন সম্রাটের বর্তমান ভাবগত উত্তরসূরী।
এখন পর্যন্ত চীনের সর্বেশ্বর নেতারা হচ্ছেন মাও সে তুং, হুয়া গুয়োফেং, দেং শিয়াওপিং, জিয়াং জেমিন, হু জিনতাও, এবং শি জিনপিং। জিয়াং জেমিন সর্বেশ্বর নেতা হবার পর চীনা নেতৃত্বের এই গোলমেলে অবস্থার অবসান ঘটে। জেমিন একাধারে কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক, কেন্দ্রীয় সামরিক কমিশন, কমিউনিস্ট পার্টির কেন্দ্রীয় সামরিক কমিশন ও প্রজাতন্ত্রের প্রেসিডেন্টের পদ একাই ধারণ করেন। এর আগে কোন প্যারামাউন্ট লিডার চীনের প্রেসিডেন্ট ছিলেন না।
আমার মতে, সর্বেশ্বর নেতাদের মধ্যে সবচেয়ে কম খ্যতিমান ছিলেন হুয়া গুয়োফেং, এবং হু জিনতাও। মাও সে তুং যে চীনের জন্ম দেন, তাঁর মৃত্যুর পর হুয়া গুয়োফেংয়ের সাথে দেং শিয়াওপিংয়ের নেতৃত্বের কোন্দলের প্রেক্ষিতে সেই চীনে একটা সংশয়বাদী আমল চলে। এরপর ১৯৮২ সালে দেং শিয়াওপিং পাকাপাকিভাবে ক্ষমতাসীন হবার পর চীন আবার এক নয়া অবয়ব লাভ করে। এরপর জিয়াং জেমিন এসে চীনকে বিশ্বে একটি নেতৃস্থানীয় অবস্থানে পৌঁছানোর বুনিয়াদী কাজ এগিয়ে নেন। এরপর হু জিনতাওয়ের শান্তিবাদী আমলে চীন তার অর্জিত শক্তি নিয়ে দম ধরে বসে থাকে। এরপর শি জিনপিং ক্ষমতাসীন হবার পর ঘুমন্ত ড্রাগনের মতো সুপ্ত চীন গা ঝাড়া দেয়।
কিন্তু এতেই কোন হ্যাপি এন্ডিং হয়না। তবে শি জিনপিং হয়তো আরেকটি নয়া চীনের স্থপতি.
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩০
চাঁদগাজী বলেছেন:
পদ্মাসেতু বানানোর দরকার ছিলো নিজে; চীনকে দেয়া হয়েছে খারাপ উদ্দেশ্য নিয়েই।