নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন বোকা মানব, সবাই বলে আমার মাথায় কোন ঘিলু নাই। আমি কিছু বলতে নিলেই সবাই থামিয়ে দিয়ে বলে, এই গাধা চুপ কর! তাই আমি ব্লগের সাহায্যে কিছু বলতে চাই। সামু পরিবারে আমার রোল নাম্বারঃ ১৩৩৩৮১
প্রাণপ্রিয় ঢাকা শহরের অন্যতম প্রতিবেশী নারায়ণগঞ্জ, সময়ে সময়ে নানান অপ্রিয় প্রসঙ্গে উঠে আসে আলোচনায়। কিন্তু ঐতিহাসিক তুল্যমূল্য বিচারে নারায়ণগঞ্জ অন্য এক উচ্চতায় আসীন। ষোড়শ শতকে ঢাকা এবং এর আশেপাশে যে মোঘল আধিপত্য বিরাজমান ছিল তার বিস্তৃতি কিন্তু মুন্সিগঞ্জ এবং নারায়ণগঞ্জ পর্যন্ত ছিল। গত মাসের প্রথম সপ্তাহে "ভ্রমণ বাংলাদেশ" এর কয়েকজন ভ্রমণ বন্ধু মিলে যাই নারায়ণগঞ্জের হেথায় সেথায় ভ্রমণে। গত ২০১৩ সালে গিয়েছিলাম আমি একা, এরপর এইবার দল বেঁধে। এবারের এই ভ্রমণ স্থানগুলো নিয়ে আজকের এই ভ্রমণ কাহিনী।
মুড়াপাড়া জমিদার বাড়িঃ সকাল নয়টায় আমরা গুলিস্থান হকি স্টেডিয়ামের কাছ হতে রওনা হই মুড়াপাড়া জমিদার বাড়ির উদ্দেশ্যে। প্রথমে রূপগঞ্জগামী বাসে করে যাত্রা করে আমরা নেমে পড়ি নারায়ণগঞ্জের রূপসী বাসস্ট্যান্ড। এখানে একটি জিনিষ মাথায় রাখবেন, মোগড়াপাড়া’র বাসে করে যেতে হয় সোনারগাঁও, পানাম নগরী। আর এই জমিদার বাড়ি যে জায়গায় সেই জায়গার নাম মুড়াপাড়া। অনেকেই এই দুটি নাম নিয়ে বিভ্রান্ত হয়ে থাকেন, তাই বলা। রূপসা নেমে সেখান থেকে রিকশাযোগে মুড়াপাড়া। আরও অনেক জমিদার বাড়ির মত মুড়াপাড়া জমিদার বাড়ি বর্তমানে ব্যবহৃত হচ্ছে “মুড়াপাড়া বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ” এর শিক্ষাভবন হিসেবে।
১৮৮৯ সালে এই জমিদার বাড়িটি নির্মাণ করেন রামরতন ব্যানার্জি। তিনি ছিলেন নাটোরের রাজার এক বিশ্বস্ত কর্মচারী। তার সততার পুরস্কার হিসেবে তিনি মুড়াপাড়া এলাকায় বেশকিছু জায়গির সম্পত্তি লাভ করেন। পরে ১৯০৯ সালে জগদীশ চন্দ্র ব্যানার্জি এ বাড়ির কাজ সুসম্পন্ন করেন। তিনি এ এলাকার ক্ষমতাধর জমিদার হিসেবে সুখ্যাতি অর্জন করেছিলেন। ১৯৪৭ সালে দেশভাগের সময় জগদীশ ব্যানার্জি এ দেশ ছেড়ে কলকাতায় চলে যান এবং বাড়িটি পরিত্যক্ত অবস্থায় ছিল।
১৯৬৬ সালে এটি মুড়াপাড়া ডিগ্রি কলেজে রূপান্তরিত হয় এবং বর্তমানে এটি মুড়াপাড়া বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ। জমিদার বাড়ির মূল ভবনটিই কলেজ ভবন হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। এই জমিদার বাড়ি তথা কলেজ প্রাঙ্গনে ঘণ্টা দুয়েক কাটিয়ে আমরা রওনা হই সোনাকান্দা দুর্গের উদ্দেশ্যে।
অবস্থানঃ মুড়াপাড়া জমিদার বাড়িটি নারায়ণগঞ্জের রুপগঞ্জের মুড়াপাড়ায় অবস্থিত।
============================================
হাজীগঞ্জ দুর্গঃ দুপুর একটা নাগাদ আমরা পৌঁছই হাজীগঞ্জ দুর্গে। শুক্রবার থাকায় ছেলেরা কয়েকজন চলে যাই দুর্গ সংলগ্ন মসজিদে জুমআ’র নামাজ আদায় করতে। বাকীরা সবাই দুর্গের প্রাচীরের পাশে বসে আড্ডায় মেতে উঠে। ঘণ্টা খানেক এখানে আমরা সময় কাটিয়ে দেই গল্প আর খুনসুটি করে।
নারায়ণগঞ্জ শহরের হাজীগঞ্জ এলাকায় শীতলক্ষ্যার পশ্চিম তীরে অবস্থিত। এটি খিজিরপুর দুর্গ নামেও পরিচিত। জলদুর্গের বৈশিষ্ট্য মন্ডিত দুর্গটি শীতলক্ষ্যার সঙ্গে পুরাতন বুড়িগঙ্গার সঙ্গমস্থলে নির্মিত হয়। সম্ভবত মুগল সুবাদার ইসলাম খান কর্তৃক ঢাকায় মুগল রাজধানী স্থাপনের অব্যবহিত পরে নদীপথে মগ ও পর্তুগীজ জলদস্যুদের আক্রমণ প্রতিহত করার উদ্দেশ্যে দুর্গটি নির্মিত হয়। চতুর্ভুজাকৃতির এই দুর্গের পঞ্চভুজি বেষ্টন-প্রাচীরে রয়েছে বন্দুক ঢুকিয়ে গুলি চালাবার উপযোগী ফোকর এবং চারকোণে গোলাকার বুরুজ।
প্রাচীরের চারদিকে অভ্যন্তরভাগে দেয়ালের ভিত থেকে ১.২২ মিটার উঁচুতে রয়েছে চলাচলের পথ এবং এর দেয়ালেও আছে গুলি চালাবার উপযোগী ফোকর। চারকোণের প্রতিটি বুরুজের অভ্যন্তরভাগে দুর্গ প্রাচীরের শীর্ষ পর্যন্ত বিস্তৃত সিঁড়ি এবং এর বপ্র বহির্গত অংশে রয়েছে বন্দুকে গুলি চালাবার প্রশস্ততর ফোকর। দুর্গের চতুর্ভুজাকৃতির অঙ্গনের এক কোণে রয়েছে ইটের তৈরি একটি সুউচ্চ চৌকা স্তম্ভ। এটি সম্ভবত একটি পর্যবেক্ষণ বুরুজ। এই স্তম্ভের অবস্থান থেকেই দুর্গটিকে সমসাময়িক অপরাপর জলদুর্গের সমগোত্রীয় বলে ধরে নেয়া যায়। কামান বসানোর উপযোগী উঁচু বেদীর অবস্থান দুর্গটির একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য।
অবস্থানঃ নারায়ণগঞ্জের শীতলক্ষ্যা নদীর তীরবর্তী হাজীগঞ্জ দুর্গটি হাজীগঞ্জ এলাকায় অবস্থিত। নদী পার হতে পায়ে হাঁটা দূরত্বে অবস্থিত এই দুর্গটি হাজীগঞ্জ এসে যে কাউকে বললেই আপনাকে দেখিয়ে দেবে।
============================================
হাজীগঞ্জ দুর্গে আড্ডার ফাঁকে ফাঁকে সবাই টের পাচ্ছিলাম পেটে ছুঁচোদের আনাগোনা, ঘড়িতে যে সময় তখন দুপুর দুইটা পেরিয়ে গেছে। নারায়ণগঞ্জের সুখ্যাত “মাউরার হোটেল” এর গরুর মাংস, সাথে নানান ভর্তা-ভাজি দিয়ে উদরপূর্তি করে নিয়ে আমাদের দলটি এবার পা বাড়াল পরবর্তী গন্তব্য বিবি মরিয়মের সমাধির পাণে।
বিবি মরিয়মের সমাধিঃ বিবি মরিয়মের সমাধি নারায়ণগঞ্জের হাজীগঞ্জ মহল্লায় বিবি মরিয়ম মসজিদের পূর্বদিকে অবস্থিত। চারদিকে প্রাচীর বেষ্টিত উঁচু ভিতের উপর একটি চতুর্ভুজাকৃতির বেদীর মধ্যস্থলে সৌধটি স্থাপিত। এক গম্বুজ বিশিষ্ট বর্গাকার এই ইমারতটির চারপাশ ঘিরে রয়েছে খিলান ছাদ বিশিষ্ট বারান্দা। সৌধের মধ্যবর্তী বর্গাকার কক্ষে রয়েছে শ্বেত পাথরে লতাপাতার নকশা শোভিত তিন ধাপ বিশিষ্ট সমাধি। শিরোভাগে ইটের তৈরি কবর-ফলক।
সৌধে সমাহিত বিবি মরিয়মের পরিচয় নিয়ে মতবিরোধ রয়েছে। সৌধের খাঁড়া আকৃতির গম্বুজ এবং অপরাপর স্থাপত্য বৈশিষ্ট্যের নিরীখে আহমদ হাসান দানী এই সৌধকে ঢাকার লালবাগ দুর্গ প্রাঙ্গণে ইরান দখ্ত ওরফে বিবি পরীর সমাধিসৌধের সমগোত্রীয় বলে মনে করেন, এবং তিনি এই বিবি মরিয়মকে বাংলার মুগল সুবাদার শায়েস্তা খানের কন্যা এবং ইরান দখ্তের ভগ্নি তুরান দখ্তের সঙ্গে অভিন্ন বলে মনে করেন। কিন্তু সৈয়দ মোহাম্মদ তাইফুরের মতে এই সমাধিসৌধটি ঈসা খান মসনদ-ই-আলার পত্নী জনৈক মরিয়ম খাতুনের সমাধিরূপে নির্দেশিত। দুটি কারণে তাইফুরের মতকে কিছুটা বিশ্বাসযোগ্য মনে হয়। প্রথমত, হাজীগঞ্জ কেল্লা প্রাঙ্গণের অন্তর্ভুক্ত বর্তমান স্থলটি খিজিরপুরের সঙ্গে অভিন্ন এবং এই খিজিরপুর ছিল ঈসা খানের সুরক্ষিত দুর্গবেষ্টিত নগরী, সামরিক ও নৌঘাটি; দ্বিতীয়ত বিবি মরিয়মের সমাধিসৌধের স্থাপত্য রীতি প্রচলিত শায়েস্তাখানি স্থাপত্য রীতি থেকে ভিন্নতর। এই সমাধি দেখে আমার প্রথমেই মনে পড়ে যায়, লালবাগের কেল্লার পরী বিবি’র মাজারের কথা। মনে হয় যেন, সেই সমাধিটি কেউ উঠিয়ে এনে এখানে স্থাপন করে গেছে। মূল সড়ক হতে একটু ভেতরের দিকে মসজিদের সংলগ্ন এই প্রত্নতত্ত্ব নিদর্শনটি খুঁজে পেতে আপনাকে লক্ষ্য রাখতে হবে মূল রাস্তায় স্থাপিত প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের সাইনবোর্ড’টির প্রতি।
অবস্থানঃ নারায়ণগঞ্জ শহরে এসে চাষাড়া বা বন্দর হতে হাজীগঞ্জ এসে “হাজীগঞ্জ মসজিদ” খোঁজ করুন। এর পাশেই রয়েছে এই বিবি মরিয়মের সমাধি।
============================================
কদম রসূল দরগাহঃ আমাদের এর পরের গন্তব্য ছিল বহুল আলোচিত কদম রসূল দরগাহ। ইতিহাস মতে, কদম রসুল দরগাহ পাঁচ শ বছরের পুরানো আধ্যত্মিক এবং অলৌকিক ঘটনাবলির প্রাণকেন্দ্র। প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদের (সাঃ) কদম মোবারক (পদচিহ্ন) সংবলিত একটি কালো পাথরকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে ইতিহাসখ্যাত এ দরগাহ শরিফ কদম রসূল দরগায়। মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মেরাজের রাত্রে বোরাকে উঠবার সময় বেশকিছু পাথরে তার পায়ের ছাপ পরে। এর মধ্যে সবচেয়ে বিখ্যাত পাথরটি আছে জেরুরাজালেমে। তাছাড়া আর কিছু পাথর রয়েছে ইস্তাম্বুল, কায়রো এবং দামেস্কতেও। বাংলাদেশেও এমন দুটি পাথর রয়েছে, যার একটি আছে চট্রগ্রামে আর অপরটি রয়েছে নারায়ণগঞ্জে শীতলক্ষ্য নদীর পূর্ব তীঁরে বন্দর উপজেলার নবীগঞ্জ কদম রসুল দরগায়।
বড়সড় একটি খড়ম আকৃতির কালো পাথরটিতে রয়েছে একটি পায়ের ছাপ। পাঁচশ’ বছর ধরে এ ইতিহাস লাখ লাখ মানুষকে এখানে টেনে আনছে। ঐতিহাসিকদের মতে, ৯৮৬ হিজরি ১৫৮০ খ্রিস্টাব্দে সম্রাট আকবরের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণাকারী আফগান নেতা মাসুম খান কাবুলি পদচিহ্ন সংবলিত এ পাথরটি একজন আরব বণিকের কাছ থেকে কিনেছিলেন। পরে মাসুম খান বন্দরের নবীগঞ্জ এলাকাতে বিশাল এলাকা নিয়ে ৬০ ফুট উঁচু মাটির টিলা তৈরি করে একটি পদচিহ্ন স্থাপন করেন। ঢাকার জমিদার গোলাম নবী ১৭৭৭-১৭৭৮ সালে এ সৌধটি নির্মাণ করেন। আর কদম রসুল দরগার প্রধান ফটকটি গোলাম নবীর ছেলে গোলাম মুহাম্মদ ১৮০৫-১৮০৬ সালে নির্মাণ করেন।
মির্জা নাথান তাঁর ‘বাহারি স্থানের গায়েবী’ গ্রন্থে লিখেছেন, সম্রাট শাহাজাহান জাহাঙ্গীর নগরে (ঢাকা) আসার পথে ঐতিহাসিক কদম রসুল পরিদর্শন করেন। সে সময় তিনি সেলামিস্বরূপ একশ’ স্বর্ণমুদ্রা ও ৮০ বিঘা করমুক্ত জমি দান করেন। সম্রাট শাহজাহানের আদেশে কদম রসুল দরগাহে মিলাদ মাহফিল ও গরিব ভোজ চালু করা হয় ১২ রবিউল আউয়াল, যা এখনো চলছে।
অবস্থানঃ নারায়ণগঞ্জের বন্দর এসে নবীগঞ্জ চলে আসুন, এখানে এসে যে কাউকে বললেই আপনাকে দেখিয়ে দেবে কদম রসূল দরগাহ এর পথ।
============================================
সোনাকান্দা দুর্গঃ আমাদের শেষ গন্তব্য ছিল সোনাকান্দা দুর্গ। বিকেলের মায়াবী আলোয় আমরা প্রবেশ করি ঐতিহাসিক সোনাকান্দা দুর্গে। সোনাকান্দা দুর্গ শীতলক্ষ্যা নদীর পূর্ব তীরে নারায়ণগঞ্জ জেলার বন্দরে অবস্থিত একটি মোঘল জলদুর্গ।
হাজীগঞ্জ দুর্গের প্রায় বিপরীত দিকে এ দুর্গের অবস্থান। নদীপথে ঢাকার সাথে সংযোগকারী গুরুত্বপূর্ণ নদীপথগুলির নিরাপত্তা বিধানের জন্য মোঘলগণ কতকগুলি জলদুর্গ নির্মাণ করেছিলেন, সোনাকান্দা দুর্গ তার অন্যতম। প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরএর অধীনে বেশ কয়েকবার এ দুর্গের সংস্কার কার্য সম্পন্ন হয়েছে। প্রতিরক্ষা দেওয়াল এবং শক্তিশালী কামান স্থাপনার জন্য উত্তোলিত মঞ্চটি এখনও পূর্বের অবস্থায় বিদ্যমান রয়েছে।
চতুর্ভুজাকৃতির এ দুর্গ আয়তনে ৮৬.৫৬ মি ৫৭.০ মি এবং ১.০৬ মি পুরু দেওয়াল দ্বারা পরিবেষ্টিত যার উচ্চতা ৩.০৫ মি। দেওয়ালের তলদেশ নিরেটভাবে তৈরি। বৃত্তাকার কামান স্থাপনা মঞ্চটির পশ্চিম দিকে সিঁড়ি আছে, যা উত্তোলিত মঞ্চ পর্যন্ত বিস্তৃত। এ উঁচু মঞ্চে প্রবেশের জন্য পাঁচ খাঁজবিশিষ্ট খিলানযুক্ত প্রবেশ পথ রয়েছে। কামান স্থাপনার উঁচু মঞ্চে শক্তিশালী কামান নদীপথে আক্রমণকারীদের দিকে তাক করা থাকত। এটি মোঘল জলদুর্গের একটি নতুন বৈশিষ্ট্য।
অবস্থানঃ সোনাকান্দা দুর্গ শীতলক্ষ্যা নদীর পূর্ব তীরে নারায়ণগঞ্জ জেলার বন্দরে অবস্থিত। নারায়ণগঞ্জের বন্দর এলাকায় এসে যে কোন রিকশাওয়ালা’কে বললেই নিয়ে যাবে এই দুর্গে।
============================================
ছবিঃ বোকা মানুষ বলতে চায়
তথ্য কৃতজ্ঞতাঃ
মুড়াপাড়া জমিদার বাড়ী
হাজীগঞ্জ দুর্গ
বিবি মরিয়মের সমাধি
কদম রসূল দরগাহ
সোনাকান্দা দুর্গ
০৬ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:১৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হুমম... নারায়ণগঞ্জ জুড়ে ছড়িয়ে আছে নানান পর্যটন স্পট। এদের মধ্যে রয়েছে পানাম নগর, সোনারগাঁও, লোকশিল্প জাদুঘর, সুলতান গিয়াস উদ্দিন আজম শাহের সমাধি, সুলতান জালাল উদ্দিন ফতেহ শাহের এক গম্বুজবিশিষ্ট মসজিদ, হাজীগঞ্জের দূর্গ, সোনাকান্দা দুর্গ, কদমরসুল দরগাহ, বন্দর শাহী মসজিদ, লোকশিল্প জাদুঘর, বিবি মরিয়মের সমাধি, লাঙ্গলবন্দ মন্দির, মেরি এন্ডারসন (পর্যটনের ভাসমান রেস্তোরা) ইত্যাদি।
সময় করে একদিন ঘুরে আসুন, তবে একদিনে সবকয়টি হয়তো দেখা যাবে না। তাই বেছে বেছে কয়েকটি স্পট সিলেক্ট করে বেড়িয়ে পড়তে পারেন।
ভালো থাকুন বন্ধু, শুভকামনা রইল।
২| ০৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:০৫
নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: সরাসরি প্রিয়তে
০৬ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:৩৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ নাজমুল হাসান মজুমদার, ভালো থাকুন সবসময়।
৩| ০৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:০৬
এম এম করিম বলেছেন: অসম্ভব ভালো পোস্টে +++।
শুভকামনা।
০৬ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:৪০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ এম এম করিম ভাই।
ভালো থাকুন সবসময়।
৪| ০৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:০৮
স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
হাজীগঞ্জ দুর্গটি দেখেছি খুব ভালো করে।
পোস্টে ভালোলাগা রইল বোকা মানুষ।
ভালো থাকুন, সুন্দর থাকুন।
০৬ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:৫৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ স্বপ্নচারী গ্রানমা, ভালো থাকুন সবসময়।
৫| ০৫ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৭:১০
জাফরুল মবীন বলেছেন: চমৎকার প্রেজেন্টেশন!
সোজা প্রিয়তে
অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভকামনা জানবেন ভাই।
০৬ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:৫৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ জাম ভাই, ভালো থাকুন সবসময়।
৬| ০৫ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:৫১
সোহানী বলেছেন: আরে বাড়ির পাশে এত চৎকার জায়গা আছে তাইতো জানতাম না........ সত্যিই একদিন বেড়িয়ে পরতে হবে......++++++++
০৬ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:২১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: বাড়ির পাশে আরশিনগর... আমি একদিনও না লইলাম তার খবর
সময় করে বেড়িয়ে পড়ুন একদিন। শুভকামনা জানবেন।
৭| ০৫ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:১২
মানস চোখ বলেছেন: 'বোকা মানুষ' আবারও একটা চালাক মানুষের কাজ করল !!!
সুন্দর তথ্য বহুল পোষ্ট!!!! পোষ্ট টা প্রিয়তে নিয়ে রাখলাম, এবার নারায়নগঞ্জ গেলেই ২/১ টা তে যাবার জন্য মনস্থির করলাম!!!
ধন্যবাদ 'বোকা মানুষ বলতে চায়' !!!
আশা করি আপনি আরও বেশী বেশী বলবেন!!!
০৬ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: বোকা মানুষ চালাক হবে, চালাক সবাই কোথায় যাবে?
সামনে আসছে শুভ দিন, বোকা মানুষের চালাক দিন...
বেশী বেশী বললে আবার বলবেন, "এই লোকটা বাঁচাল মানুষ"
ধন্যবাদ মানস চোখ
৮| ০৫ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:১৭
মুদ্রা সংগ্রাহক বলেছেন: চমৎকার একটা পোস্ট এবং অনেক অজানা তথ্য জানানোর জন্য ধন্যবাদ। একটা ম্যাপে কি জায়গাগুলো চিহ্নিত করে দেখানো সম্ভব? নারায়ণগঞ্জ ভ্রমণে যারা ঐতিহাসিক জায়গাগুলো দেখতে চান তাদের জন্য পরিপূর্ণ একটা পোস্ট হয়ে যাবে তাহলে।
০৬ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:০০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মুদ্রা সংগ্রাহক ভাই। আপনার জন্য নীচের চিত্রটি, এখানে মুড়াপাড়া জমিদার বাড়ী ছাড়া বাকী চারটি স্থানের লোকেশন চিহ্নিত করা আছে, প্রতিটিই শীতলক্ষ্যা নদীর দুই পাড়ে অবস্থিত। আর মুড়াপাড়া জমিদার বাড়ী সোজা উত্তরে (ছবির) অবস্থিত।
ভালো থাকুন সবসময়।
৯| ০৫ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:৪১
সোজা কথা বলেছেন: ছবির সাথে বর্ণনা খুবই চমৎকার ছিল। অজানা সব তথ্য দিলেন। ভাল লেগেছে।
০৭ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সোজা কথা, ভালো লেগেছে জেনে খুশী হলাম।
ভালো থাকুন সবসময়।
১০| ০৫ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৩
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
দারুণ লিখেছেন। +++
পোস্ট পড়ে এখনই ঘুরে আসতে ইচ্ছে করছে।
০৭ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ইচ্ছার মূল্য দিতে হয় রঙ্গ ভাই। তাই এখনই দৌড় দিন, দেখে আসুন নয়ন মেলে
শুভকামনা রইল।
১১| ০৫ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩১
ঢাকাবাসী বলেছেন: অসাধারণ মুল্যবান একটা পোস্ট, খুব ভাল লাগল । চমৎকার সব ছবি আর সুন্দর লেখা। মনে পড়ল '...............দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া..।
০৭ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:১৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া। আসলেই দেখা হয় নাই অনেক কিছুই ঘর হতে দু'পা ফেলিয়া....
১২| ০৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:১৫
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: ঐতিহাসিক নিদর্শনে ভরপুর দেখা যায় নারায়ণগঞ্জ। চমৎকার ভাবে সাজিয়েছেন পোস্ট। বর্ণনা, তথ্য এবং ছবি কোনটারই কমতি নাই। আচ্ছা সোনারগাঁওতো নারায়ণগঞ্জ জেলায় অবস্থিত। কিন্তু সেটা কেন পোস্টে স্থান পেলো না?
পোস্ট ভালো লাগলো বোকা মানুষ। নিরন্তর শুভ কামনা রইলো।
০৮ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:১৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বিদ্রোহী বাঙালি ভাই, পাঠ এবং মন্তব্যে ভালো লাগা জানবেন। আসলে এটা আমার গত মাসের একটা ডে লং ট্যুরের উপর লেখা, ঐ দিন আমরা উপরের পাঁচটি স্পটে ভ্রমণ করেছিলাম। তাই এই লেখায় সোনারগাঁও আসে নাই। অনেকে এটা পুরো নারায়ণগঞ্জের উপর লেখা ভ্রমণ কাহিনী ভাবছেন হয়তো। সোনারগাঁও লোকশিল্প জাদুঘর এবং পানাম নগর নিয়ে আরেকটি লেখা লিখেছিলাম ২০১৩তে।
হঠাৎ, একাকী, প্রথম এক ঝটিকা সফর - Panam City & Others
ভালো থাকুন সবসময়।
১৩| ০৬ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:০৮
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: নারায়নগন্জ যেতে হচ্ছে তাহলে| ভালো লাগল পোস্ট ও পিকগুলো
০৮ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:১৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: তাই নাকি? আগামী সপ্তাহের ছুটিতেই চলে যান নারায়ণগঞ্জ, ঘুরে আসুন, ভালোই লাগবে। ভালো থাকুন সবসময়।
১৪| ০৬ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১:২৪
কলমের কালি শেষ বলেছেন: হুম অনেক জানলাম । ঢাকার কাছেই সবগুলো । ইচ্ছে করলেই ঘুরে আসা যায় ।
অসংখ্য ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা ।
০৮ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১:০৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: "এত্ত বেশী জানো বলে, মাথা চাইলে কান টানো..." বলেন তো এটা কোন গানের কলি?
১৫| ০৬ ই মার্চ, ২০১৫ ভোর ৫:০৪
নাসরিন চৌধুরী বলেছেন: বেশ ভালভাবেই পোষ্টটি সাজিয়েছেন। ছবিগুলোও বেশ।
নিজের দেশ অথচ নিজেই জানিনা --দেখা হয়নি চক্ষু মেলিয়া
আপনার চোখ দিয়ে দেখলাম
ধন্যবাদ সুন্দর পোষ্টটির জন্য। ভাল থাকা হোক
০৮ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:৩০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ নাসরিন চৌধুরী আপু। ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন। অনেক শুভকামনা জানবেন।
১৬| ০৬ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:২০
শরীফ মাহমুদ ভূঁইয়া বলেছেন: ভাই লেখক-এদের মধ্যে রয়েছে পানাম নগর, সোনারগাঁও, লোকশিল্প জাদুঘর, সুলতান গিয়াস উদ্দিন আজম শাহের সমাধি, সুলতান জালাল উদ্দিন ফতেহ শাহের এক গম্বুজবিশিষ্ট মসজিদ, হাজীগঞ্জের দূর্গ, সোনাকান্দা দুর্গ, কদমরসুল দরগাহ, বন্দর শাহী মসজিদ, লোকশিল্প জাদুঘর, বিবি মরিয়মের সমাধি, লাঙ্গলবন্দ মন্দির, মেরি এন্ডারসন (পর্যটনের ভাসমান রেস্তোরা) এসবের ঠিকানা এবং কিভাবে যাওয়া যায় দিলে ভালো হয়। সাথে আরো কিছু তথ্য দিতে পারেন, খাওয়া দাওয়া সংক্রান্ত এবং কোনো টিকেটিং লাগে কিনা , খরচ ইত্যাদি।
০৮ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:৫২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ শরীফ মাহমুদ ভূঁইয়া, পাঠ এবং মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন। এই পোস্ট মূলত গত মাসে এক ছুটির দিনে নারায়ণগঞ্জ ভ্রমণের উপর। তাই ঐ দিন ভ্রমণ করা স্থানগুলো ছাড়া অন্য কিছু এই পোস্টে নেই। এই পোস্টে মুড়াপাড়া জমিদার বাড়ী, সোনাকান্দা দুর্গ, হাজীগঞ্জ দুর্গ, বিবি মরিয়মের সমাধি, কদম রসূল দরগাহ এর সম্পর্কে বলা আছে। ২০১৩ সালে পানাম নগর এবং সোনারগাঁও লোকশিল্প জাদুঘর নিয়ে একটি লিখেছিলাম। ভবিষ্যতে সময় সুযোগ হলে বাকী স্থানগুলো নিয়েও একটি ভ্রমণ পোস্ট দিয়ে দিব।
ভালো থাকুন সবসময়।
১৭| ০৬ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৫০
নাভিদ কায়সার রায়ান বলেছেন: দারুন পোষ্ট! + দিলাম। নারায়ণগঞ্জ যাচ্ছি ইনশাল্লাহ! এক দিনে কি সব কয়টা জায়গা ঘুরে আসা যাবে? নাকি তাড়াহুড়া হয়ে যাবে?
০৮ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:১৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: + গৃহীত হল
একদিনে সব কয়টা দেখা সম্ভব, আমরা দেখছি। ৮নং মন্তব্যের প্রতিউত্তরে দেয়া ছবি লক্ষ্য করলে দেখবেন মুড়াপাড়া জমিদার বাড়ী ছাড়া বাকী চারটি লোকেশন একই এলাকায় অবস্থিত, নারায়ণগঞ্জের বন্দর এলাকার আশেপাশে, নদীর দুই পাড় ঘেঁষে।
আপনার আগত ভ্রমণের জন্য শুভকামনা রইল।
ভালো থাকা হোক সবসময়।
১৮| ০৭ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:১৬
আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: দারুন একটা লেখা।
০৮ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:৪৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবয়াদ আমি ময়ূরাক্ষী। ভালো থাকুন সবসময়।
১৯| ০৭ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:৩৫
আমি তুমি আমরা বলেছেন: মুড়াপাড়া জমিদার বাড়ী ও কদম রসূল দরগাহর নাম শুনেছিলাম। বাকিগুলো সম্পর্কে কোন ধারনাই ছিল। চমৎকার ছবি এবং তথ্যসম্বলিত পোস্টে ভাল লাগা রইল।
৭ম ভাল লাগা
আশা করি সামনে পানাম নগর নিয়েও আপনার পোস্ট আসবে।
০৮ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:১১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আমি তুমি আমরা। পানাম নগর নিয়ে ২০১৩ সালে এই পোস্টটা দিয়েছিলামঃ হঠাৎ, একাকী, প্রথম এক ঝটিকা সফর - Panam City & Others । সামনে আবার সেখানে বেড়াতে গেলে আবার পোস্ট করারা ইচ্ছা রাখি।
ভালো থাকুন, সাথে থাকুন। সবসময়।
২০| ০৮ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:২৮
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: লিংক ধরে সোনারগাঁও এর পোস্টটা দেখে এলাম। দারুণ উপভোগ্য একটা পোস্ট সেটা। শুভ কামনা সতত বোকা মানুষ।
১৫ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:৩০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এবং ভালোলাগা জানবেন বিদ্রোহী বাঙালী ভাই। কষ্ট করে লিঙ্ক ধরে আমার সেই পুরাতন পোস্ট পাঠ এবং মন্তব্যের জন্য।
ভালো থাকুন সবসময়, অনেক অনেক ভালো।
২১| ০৮ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১:০২
তাহসিনুল ইসলাম বলেছেন: ভালো লাগলো।
সুন্দর পোস্ট।
১৫ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:৪৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ তাহসিনুল ইসলাম। ভালো থাকুন সবসময়।
২২| ১৩ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১:০১
প্রামানিক বলেছেন: ছবি এবং বর্ননা ভাল লাগল।
১৫ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:৩০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, ভালো থাকুন সবসময়।
২৩| ১৪ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:২২
নডদ বলেছেন: খুব ভালো লাগল, ধন্যবাদা
১৫ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:০৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ নডদ, ভালো থাকুন সবসময়।
২৪| ১৪ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:৩১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: চমৎকার সব ছবি আর সাবলিল বর্ননা পোস্ট কে অনন্য করেছে।
সব গুলোই খুব কাছে খুব আপন।
শুভ কামনা
১৫ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:০৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ মনিরা সুলতানা আপু। ভালো থাকুন সবসময়।
২৫| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:৩৩
কথা বন্ধু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ .। আমি ও সোনার গাঁ এর ই লোক,.।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:৫১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: তাই নাকি? ওয়াও!!! আপনি বড় ভাগ্যবান যে ভ্রাতা।
বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা রইল, ভালো থাকুন সারা বছর জুড়ে।
২৬| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:০০
মাদিহা মৌ বলেছেন: এত জায়গায় একদিনেই ঘুরেছেন!!! :O
সরাসরি প্রিয়তে …
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:১১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক দেরীতে উত্তর দিচ্ছি, ব্লগে অনিয়মিত, আশা করি ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। হ্যা, একদিনে খুব আরামে সব কয়টা জায়গা দেখা সম্ভব, প্রায় কাছাকাছি অবস্থান।
ভাল থাকুন সবসময়।
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:০৮
সুমন কর বলেছেন: অারে নারায়ণগঞ্জে এতো কিছু দেখার অাছে !!
বন্ধুকে শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। একদিন যেতে হবে।
২য় ভালো লাগা।