নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন বোকা মানব, সবাই বলে আমার মাথায় কোন ঘিলু নাই। আমি কিছু বলতে নিলেই সবাই থামিয়ে দিয়ে বলে, এই গাধা চুপ কর! তাই আমি ব্লগের সাহায্যে কিছু বলতে চাই। সামু পরিবারে আমার রোল নাম্বারঃ ১৩৩৩৮১
গত কিছুদিনে দেশের প্রতিটি মানুষের কাছে আলোচ্য বিষয় হল ভ্যাট। সেই নব্বইয়ের দশকের শুরুতে প্রচলিত এই ভ্যাট সম্পর্কে প্রায় সকল মানুষই অবগত। পোশাক, ঔষধ, খাদ্যদ্রব্য থেকে শুরু করে মোবাইল কল, ইন্টারনেট বিল, পানি-বিদ্যুৎ-গ্যাস প্রতিটি ক্ষেত্রে ছিল ভ্যাট। এখন যোগ হয়েছে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের টিউশন ফি এর উপর ভ্যাট। নানান কাহিনীর পর সরকার এখন বলছে এই ভ্যাট দিবে বিশ্ববিদ্যালয়, ছাত্রছাত্রীরা নয়। শুধু মন্ত্রী-আমলা নয়, খোদ রাজস্ব বোর্ড এমনটা বলছে। আসলে ঘটনা কি?
প্রথমে আমি বলি ভ্যাট জিনিষটা কি? ভ্যাট হল ভ্যালু এডেড ট্যাক্স। অর্থাৎ কোন পণ্য বা সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে প্রতিটি ধাপে যে পরিমাণ ভ্যালু অ্যাড হবে, তার উপর একটি নির্দিষ্ট হারে ট্যাক্স দিতে হবে প্রান্তিক ভোগকারীকে। সহজভাবে একটা উদাহরণ দেই, মনে করুন একটি শার্ট আমি বা আপনি কিনব। এখানে কি হবে? প্রথমে সুতা উৎপাদনকারী যে তুলা কিনে সুতা তৈরি করবে সেখানে সে ভ্যাট দিয়ে আসবে। এটা তার ইনপুট ভ্যাট। মনে করেন ১০০ টাকার তুলা কেনা হল, সেখানে ১০% (ধরে নেয়া হল) ভ্যাট চার্জ হল, মোট খরচ হল ১১০ টাকা। এই ১০ টাকা ভ্যাট কিন্তু ঐ তুলা উৎপাদনকারী সরকারের কোষাগারে জমা দিবে। এখন এই ১১০ টাকার ভ্যাটযুক্ত সুতা দিয়ে যে কাপড় তৈরি হল তার মোট খরচ হল আরও ৯০ টাকা। ফলে কাপড়ের মোট মূল্য দাঁড়াল ২০০ টাকা। এই ২০০ টাকা খরচের কাপড় ১০% মুনাফায় পোশাক প্রস্তুতকারকের কাছে বিক্রয় করল সেই কাপড় প্রস্তুতকারক। ফলে তার বিক্রয়মূল্য দাঁড়াবে ২২০ টাকা। এর উপর দিতে হবে মনে করে আবার ১০% ভ্যাট। তাহলে মোট মূল্য দাঁড়াবে ২৪২টাকা। এখন এই ২২ টাকা কিন্তু ঐ প্রস্তুতকারকের আউটপুট ভ্যাট, ইনপুট ভ্যাট ছিল সুতা কেনার সময় দেয়া ভ্যাট ১০টাকা। এখন তাকে অবশিষ্ট ১২ (২২-১০) টাকা সরকারের কোষাগারে জমা দিতে হবে। এখন এই কাপড় দিয়ে পোশাক প্রস্তুতকারক অন্যান্য উপকরন এবং শ্রম যুক্ত করে যে শার্ট তৈরি করল তার মোট খরচ ধরে নিলাম আরও অতিরিক্ত ৫৮ টাকা। তাহলে মোট খরচ দাঁড়াল ৩০০ টাকা। এর উপর সে আরও ৫০ টাকা মুনাফা যোগ করে আমাদের মত সাধারণ ভোক্তার কাছে ৩৫০ টাকায় বিক্রয় করল, এখানেও যদি ১০% ভ্যাট ধরে নেয়া হয়, তাহলে মোট মূল্য দাঁড়ায় ৩৮৫ টাকা। এখানে পোশাক প্রস্তুতকারকের জন্য ইনপুট ভ্যাট ছিল ২২ টাকা আর আউটপুট ভ্যাট হল ৩৫ টাকা, ফলে সরকারী কোষাগারে জমা দিতে হবে (৩৫-২২) ১৩ টাকা।
এখন ব্যাপারটা সংক্ষেপে বুঝিয়ে বলা যাক। ইনপুট ভ্যাট হল যখন কোন প্রস্তুতকারক তার কাঁচামাল কেনার জন্য ভ্যাট প্রদান করেন। আর আউটপুট ভ্যাট হল যখন ঐ প্রস্তুতকারক যখন তার তৈরিকৃত পণ্য বিক্রয় করে কাস্টমার এর নিকট হতে ভ্যাট গ্রহণ করেন। যেহেতু উনি প্রথমে ইনপুট ভ্যাট প্রদান করেছেন, তাই ভ্যাট আইন অনুযায়ী উনি কাস্টমার হতে যে ভ্যাট গ্রহণ করেছেন, সেখান হতে উনার সেই ইনপুট ভ্যাট কেটে রেখে বাকীটাকা সরকারী কোষাগারে জমা দিবেন। এভাবে প্রতিধাপে প্রদানকৃত ভ্যাট ক্যারি ফরওয়ার্ড হয়ে প্রান্তিক ভোক্তা তথা কনজিউমারের উপর বর্তায়। এটাই হল আমাদের দেশের বিদ্যমান ভ্যাট আইন অনুযায়ী নিয়ম।
তাহলে দেখা যাচ্ছে, শেষ পর্যন্ত ভ্যাট দিচ্ছে চূড়ান্ত ভোগকারী তথা কনজিউমার। এটাই স্বাভাবিক, কারণ ভ্যাট হচ্ছে ভোক্তার ট্যাক্স। উৎপাদক বা বিক্রেতারা দিচ্ছে কাস্টমস ডিউটি, ইনকাম ট্যাক্স সহ অন্যান্য প্রযোজ্য ট্যাক্সগুলো। বিক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলো অনেক সময় এই ভ্যাট হাইড করার জন্য, সর্বোচ্চ খুচরা মূল্যের সাথে ভ্যাট যোগ করে বিক্রয়মূল্য নির্ধারণ করে থাকে। বেশীরভাগ খাবার প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান এই কাজ করে থাকে। এটা একটা সাধারণ চলমান প্রক্রিয়া। এমনকি বিমান টিকেট থেকে শুরু করে সাধারণ ঔষধে লেখা থাকে দেখবনে, সকল প্রযোজ্য ভ্যাট এবং ট্যাক্স সংযুক্ত।
এখন আসুন শিক্ষাখাতে ভ্যাট নিয়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড বলছে ভ্যাট দিবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। কেন? শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তো কোন ইনপুট আইটেম নিয়ে আসছে না, তাই না? তাই তার ইনপুট ভ্যাট নেই। তাহলে তার আউটপুট ভ্যাট হবে ছাত্রছাত্রীদের কাছ হতে নেয়া টিউশন ফি’র টাকা হতে কেটে নেয়া ভ্যাট। এখন যদি স্টুডেন্ট ভ্যাট না দেয়, তাহলে তাদের টিউশন ফি হতে সরকারকে এই ৭.৫% টাকা দিয়ে দিতে হবে। মনে রাখতে হবে, ভার্সিটির জন্য এটা কিন্তু রেভিনিউ এর উপর ৭.৫%, মুনাফার উপর নয়। একটা উদাহরণ দেই, মনে করুন কোন একটা কোম্পানির সাধারণ ট্যাক্স রেট হল ২০%, এখন সে যদি এক লক্ষ টাকা বিক্রয় করে এবং সেখান থেকে ত্রিশ হাজার টাকা তার নিট লাভ হয়, তাহলে তাকে ট্যাক্স দিতে হবে ছয়হাজার টাকা মাত্র। আর এই এক লক্ষ টাকা যদি কোন ভার্সিটির টিউশন ফি হয়, তাহলে তাকে ভ্যাট বাবদ দিয়ে দিতে হবে সাড়ে সাত হাজার টাকা!
তাহলে কি ভার্সিটিগুলো তাদের এই মোট টিউশন ফি’র সাড়ে সাত শতাংশ সরকারকে দিয়ে দিচ্ছে? কারণ, এখনো কোন ভার্সিটি থেকে কোন প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায় নাই। কারণ, এটা কখনই হবে না। যেটা হবে সেটা হল, মোট টিউশন ফি’র কমপক্ষে ৭.৫% বৃদ্ধি হবে, কোন কোন ক্ষেত্রে আরও বেশী। এটা হবেই, এখন যে যাই বলুক না কেন। কারণ, ভ্যাট হল কাস্টমারের ট্যাক্স, আরও বিশদে বললে কনজিউমারের ট্যাক্স। তাই, এটা কখনো উৎপাদক বা বিক্রেতা প্রদান করে না, যেমনটা করবে না শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো। দুঃখ লাগে আমাদের প্রধানমন্ত্রী, অর্থমন্ত্রী সবাই জোর দিয়ে বলছেন, ভ্যাট ছাত্রছাত্রীদের দিতে হবে না। কথা হল, ভ্যাট আইনে এই বাজেটে সংশোধনী আনা হোক, যেখানে নিয়ম করে দেয়া হোক, বর্তমানে যে টিউশন ফি আছে, সেটা বহাল থাকবে এবং সেই টিউশন ফি হতে সাড়ে সাত শতাংশ ভ্যাট প্রদান করতে হবে। এটা কখনই হবে না, হওয়া সম্ভব না। কারণ, ভ্যাট, ট্যাক্স আইনের নিজস্ব একটি স্বরূপ আছে, ধারা আছে, সারা বিশ্বব্যাপী। এর বাইরে আপনি আমি নতুন ধারা শুরু করতে পারি না।
আরেকটি ব্যাপার বলে শেষ করছি, প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি কিন্তু সেবাপ্রদানকারী প্রতিষ্ঠান। তাদের রেভেনিউ এর প্রায় পুরোটাই খরচের খাতে দেখানো হয় (খরচ করুক আর না করুক )। যাই হোক, তারা যদি তাদের এই রেভেনিউয়ের ৭.৫ শতাংশ ভ্যাট বাবদ দিয়ে দেয়, তাহলে এটা তো ভ্যাট হবে না, হবে ট্যাক্স। কথা হল, দেশের বড় বড় কর্পোরেট হাউজের প্রদত্ত ট্যাক্স কিন্তু তাদের নিট মুনাফার উপর প্রদত্ত, রেভিনিউয়ের উপর নয়। যদি সেই ট্যাক্সকে রেভিনিউয়ের শতাংশে হিসেব করে দেখা হয়, দেখা যাবে তা রেভিনিউয়ের ৫ শতাংশও হবে না। তাহলে একটা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কিভাবে তার রেভিনিউ থেকে ৭.৫ শতাংশ সরকারকে দিয়ে দেবে? পুরাই মফিজ হয়ে গেলাম ভাই ।
তাই শেষ কথা হল, ভ্যাট কিন্তু শিক্ষার্থীকেই দিতে হবে, ডিরেক্ট অর ইনডিরেক্ট। সরকার মহাশয় তো বলছেন না, দিতে হবে না। তাই আমার এতদিনের শেখা ভ্যাট এবং ট্যাক্স বিষয়ক জ্ঞান আজ অপ্রতুল ঠেকছে। সরকারের কাছে আমার একটাই আবেদন, প্লিজ একটু ভ্যাট শেখাবেন!
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:২৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: প্রথমেই ধন্যবাদ আহমেদ জী এস ভাই, চমৎকার মন্তব্যের জন্য।
শিক্ষা কোন পণ্য বা সেবা নয়, সেটা একটা মৌলিক অধিকার। এই মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করার দায়িত্ব রাষ্ট্রের। সেই দায়িত্ব যখন বেসরকারী খাত হতে সরবরাহ করা হবে তখন সেটা অবশ্যই সেবা হিসেবে আখ্যায়িত হবে, কারণ যে বা যারা ঐ প্রতিষ্ঠানটি চালাচ্ছেন, তারা পরোক্ষভাবে মুনাফার জন্যই চালাচ্ছেন। একই কথা হাসপাতালগুলোর জন্যও প্রযোজ্য। তর্কের খাতিরে ধরে নিলাম, শিক্ষা একটি সেবা এবং শিক্ষা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান একটি সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান। কিন্তু সেই প্রতিষ্ঠান কিভাবে ৭.৫ শতাংশ রেভিনিয়ের উপর ট্যাক্স দেবে? এটা কোন মতেই সম্ভব নয়।
এবার শিক্ষা প্রসঙ্গে বলতে গেলে বলতে হয়, আমাদের দেশে স্নাতক পর্যায়ে পাঠদানের জন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বড়ই অপ্রতুল। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় নামের এক ভাগাড় তৈরি করে সান্ত্বনা পুরস্কার দিয়ে দেয়া ছাড়া আর কি আছে? তাইতো এতো প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি হয়েছে। আর যারা এইসকল ইউনিভার্সিটির মালিক পক্ষ তারা সবাই কিন্তু পুঁজিবাদের ঝাণ্ডাবাহী। হলে শিক্ষা আর অধিকার নয়, সেবা হয়ে গেছে। তাইতো সকল প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি আজ শীততাপ নিয়ন্ত্রিত হয়, সুরম্য ভবনে হয়।
২| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:২০
জেকলেট বলেছেন: আমরা এ ক্ষেত্রে একটা সলিউশন চিন্তা করতে পারি। যে সবাইকে টাকা দিয়ে পড়তে হবে। পবালিক প্রাইভেট কোন আলাদা কিছু না। টিউসন ফি সরকার নির্ধারন করা দিবে। সাবজেক্ট ওয়াইজ প্রত্যেক বৎসর ইউনিভার্সিটিগুলোর রেনকিং হবে। প্রত্যেক স্টডেন্টকে সরকার স্টাডি লোন হিসেবে টিউসন ফি লোন দিবে। পাশ করার পর কর্মক্ষে্ত্রে একটা নির্দিষ্ট এমাউন্ট সেলারি (বাংলাদেশের প্রসপেক্টিভে ২৫০০০ টাকা) হো্য়ার পর সরকার সেলারি থেকে টিউসন ফি কেটে নেওয়া শুরু করবে। কারো যদি টাকা থাকে একসাথে দেওয়ার অপশন থাকবে। কেউ যদি বিদেশ যেতে চা্য় পুরো টিউশন ফি পরিশোধ করে যেতে হবে। এতে লাভ হবে সবাই চাইবে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব কোর্স করতে। পাবলিক স্টুডেন্ট পলিটিকস থেকে বাচবে আর পবলিক প্রাইভেট কেচাল ও বন্ধ হবে। আরেকটা ব্যাপার সব স্টডেন্ট ই দায়িত্ব নেয়া শিখবে।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আপনার মন্তব্যের প্রেক্ষিতে আলোচনা করতে গেলে, আরও গুরুত্বপূর্ণ একটা প্রসঙ্গ এসে পড়বে ভাই, তা হল কর্মসংস্থান। কে গ্যারান্টি দিবে কর্মসংস্থানের। বর্তমানে বাংলাদেশে গ্রাজুয়েট বেকারের হার কত শতাংশ একটু খোঁজ করলেই দেখতে পাবেন। আর সরকার আপনাকে দেবে শিক্ষা লোণ! আপনি যদি, পীর দরবেশ বা জামাল-কামাল হন, তাহলে হয়ত চানাচুর-ঝালমুড়ি খাওয়ার জন্যও লোণ পেয়ে যাবেন। তাই, দুঃখজনক হলেও সত্যি আপনার সেই আশায় গুঁড়েবালি।
৩| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:২১
জেকলেট বলেছেন: শিক্ষার উপর ভ্যাট!!! সারা দুনিয়ায় আমরা একটা দৃষ্টান্ত!!!
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: মনে হয় না... অনেক দেশেই বিভিন্ন কোর্সের ক্ষেত্রে কোর্স ফি তে ভ্যাট অন্তর্ভুক্ত থাকে, বাট ইট ডিপেন্ডস অ্যান্ড ভ্যারিস...
৪| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:২৯
শায়মা বলেছেন: আরেকটি ব্যাপার বলে শেষ করছি, প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি কিন্তু সেবাপ্রদানকারী প্রতিষ্ঠান। তাদের রেভেনিউ এর প্রায় পুরোটাই খরচের খাতে দেখানো হয় (খরচ করুক আর না করুক )। যাই হোক, তারা যদি তাদের এই রেভেনিউয়ের ৭.৫ শতাংশ ভ্যাট বাবদ দিয়ে দেয়, তাহলে এটা তো ভ্যাট হবে না, হবে ট্যাক্স। কথা হল, দেশের বড় বড় কর্পোরেট হাউজের প্রদত্ত ট্যাক্স কিন্তু তাদের নিট মুনাফার উপর প্রদত্ত, রেভিনিউয়ের উপর নয়। যদি সেই ট্যাক্সকে রেভিনিউয়ের শতাংশে হিসেব করে দেখা হয়, দেখা যাবে তা রেভিনিউয়ের ৫ শতাংশও হবে না। তাহলে একটা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কিভাবে তার রেভিনিউ থেকে ৭.৫ শতাংশ সরকারকে দিয়ে দেবে? পুরাই মফিজ হয়ে গেলাম ভাই B:-) ।
তাই শেষ কথা হল, ভ্যাট কিন্তু শিক্ষার্থীকেই দিতে হবে, ডিরেক্ট অর ইনডিরেক্ট। সরকার মহাশয় তো বলছেন না, দিতে হবে না। তাই আমার এতদিনের শেখা ভ্যাট এবং ট্যাক্স বিষয়ক জ্ঞান আজ অপ্রতুল ঠেকছে। সরকারের কাছে আমার একটাই আবেদন, প্লিজ একটু ভ্যাট শেখাবেন!
আমিও শিখতে চাই। আমাদের স্কুলে একটা বাচ্চাদের ডায়েরী কিনতে গেলেও ৭.৫% ভ্যাট দিতে হয়। এই নিয়ে প্রায়ই অসন্তুষ্টি শুনি !
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: বস্তুগত কনজাম্পশনের কথা চিন্তা করলে শুধু মাত্র শ্বাস নেয়ার সময় যে অক্সিজেন গ্রহণ করি, সেটাই বুঝি বর্তমানে ভ্যাটের আওতামুক্ত। সরকার একটা কাজ করতে পারে, প্রেম করার উপর ভ্যাট বসাতে পারে, পোলাপাইন একসাথে দুইটা-চারটা প্রেম করে, সরকারের রেভেনিউয়ের অভাব হবে না।
আচ্ছা সামুতে পোস্ট দেয়ার জন্য আবার ভ্যাট চার্জ করবে না তো? প্রতি পোস্টে ৫০টাকা, কমেন্টে ২০টাকা, লাইক দিতে ৫ টাকা, প্রিয়তে নিতে ৫ টাকা, আর শুধু পাঠ করার জন্য পোস্ট প্রতি ২টাকা ভ্যাট দিতে হবে।
৫| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৮
জুন বলেছেন: ভ্যাট শেখার জিনিস নয় বোকামানুষ , এটা দেয়ার জিনিস
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ফানি টাইপের একটা বিজ্ঞাপনের কথা লিখতে গিয়েও মুছে দিলাম। যাক সে কথা। ভ্যাট দিতে হলে অবশ্যই ভ্যাট সম্পর্কে জানতে হবে, ভ্যাট ল শিখতে হবে। একই কথা ট্যাক্স দেয়ার ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। আমরা ল সম্পর্কে যত অজ্ঞ থাকব, ততই এভাবে প্রতারিত হতে থাকব। আমার এক ছোট ভাইকে তার অফিসের ইনকাম ট্যাক্স যে ভদ্রলোক ডিল করেন, তিনি বেতন হতে দুই হাজার টাকা অতিরিক্ত ইনকাম ট্যাক্স বাবদ চার্জ করেছিল। আমি হিসেব করে তাকে দেখালাম তার ট্যাক্স দুই হাজার টাকা কম আসে। সে অফিসে গিয়ে প্রতিবাদ করায় সেই দুই হাজার টাকা ফেরত দেয় এবং তার ইনকাম রিটার্ন ঠিক করে সাবমিট করে।
তাই আমাদের ভ্যাট দেয়ার আগে শিখতে হবে। যদি কোন ক্রয়ের সময় ভ্যাট বাবদ চার্জ করে, তাহলে ভ্যাট চালানের কপি বুঝে নিতে হবে। নইলে এই ভ্যাট উক্ত বিক্রেতার পকেটে যাবে। এমন কিছু বেসিক ভ্যাট, ট্যাক্স ল আমাদের সবারই জানা উচিত।
ধন্যবাদ আপু, পাঠ এবং মন্তব্যে ভালোলাগা রইল।
৬| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৩
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: অর্থমন্ত্রী ভ্যাটের নতুন সংগার বিস্তারিত জানিয়ে একটা প্রেস কনফারেন্সের আয়োজন করতে পারেন। জনগন জানতে চায় উনার কাছে ভ্যাটের সংজ্ঞা আসলেই কি।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অর্থমন্ত্রী'র একটা বই লেখা উচিত, বইয়ের শিরোনাম হবে, "The New Era of Finance and Taxation: A MAL Hypothisis "
৭| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: বোকা মানুষ বলতে চায় ,
ভালো করে খেয়াল করুন । সব জটিলতাই কিন্তু একটি শব্দের উপরে ভর করে আছে । শিক্ষার উপর ভ্যাট ।
আমি অন্য এক পোষ্টের মন্তব্যেও বলেছি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলি ব্যবসা করে । এখনও সে কথাই বলছি । তাই এটা একটা ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান আপনি মানুন আর নাই মানুন । প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলি ও যা ই বোঝাক না কেন ।
আপনি সঙ্গত ভাবেই এই সব প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে তাদের আয় জনিত কর ( ইনকাম ট্যাক্স ) নিতে পারেন । শিক্ষার কথাটি কেন বলেন ?
সরকার যদি প্রথম থেকেই বলতো - প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলি তাদের ব্যবসার জন্যে আয়করের আওতায় আসবে তবে এতো কিছু ঘটতো কি ? শিক্ষার্থীরা বেঁকে বসতো কি ? যদি আগে আপনাদের মনে এন-বি-আর এর মেসেজ এর কথাটিই থাকতো সেটা শুরু থেকে বললেন না কেন ?
১ থেকে ৫% বিত্তশালীর সন্তানই নয়, এখানে ৯৫% শিক্ষার্থীই মধ্য ও নিম্ন মধ্যবিত্তের সন্তান । এটা বলে যে অপুরণীয় ক্ষতি করে ফেললেন হতভাগা অভিভাবকদের তাদের কি হবে ?
এখন "শিক্ষার উপর ভ্যাট দিতে হবে "এই বাক্যটি বলে তো সেই --- "পাগলা সাক্কা লাড়াইস না " র মতো হয়ে গেল । প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলি তো এমনিতেই গলাকাটা টিউশান ফি নেয় এবারে তা আরো বাড়ানোর সুযোগ তাদের হাতে তুলো দেয়া হলো পাকা পোক্ত ভাবে ।
"শিক্ষার উপর ভ্যাট “ এই বাক্যটির অর্থ বোঝার মতো একটা মাথাও কি ছিলোনা কোথাও ?
"শিক্ষার উপর ভ্যাট “ এই বাক্যটির প্রচার কি তবে আপনার কথা মতো এইসব পুঁজিবাদের ঝাণ্ডাবাহীদের স্বার্থে ???? সরকারের মন্ত্রীপরিষদ ও তো পুঁজিবাদের ঝাণ্ডাবাহী । সব শেয়ালের এক রা ... জনগণ আমাদের খায়েস মেটাবে । তাই এরকম সন্দেহ করলে কাউকে দোষ দেয়া যাবে কি ?
বলেছেন - আমাদের দেশে স্নাতক পর্যায়ে পাঠদানের জন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বড়ই অপ্রতুল । এই অপ্রতুলতা দুর করার দায়িত্ব কার ? সে দায়িত্ব পালন করার চেষ্টা না করেই প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলির ঘাড়ে সওয়ার হয়েছেন কেন ? খড়গ হস্ত কেন ? এই প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলি তো ১৫/২০ বছর এই বানিজ্যিক কাজটিই করে এসেছে । তবে আজকেই শুধু (২০১০ থেকে মাত্র একবার উচ্চকিত হওয়া ছাড়া ) তাদের দিকে নযর গেল কেন ? সরকারী চাকুরীজীবিদের বাড়তি বেতনের বোঝা টানার উপায় হিসেবে ? আপনি যতোই অন্য সুর তোলেন না কেন বাঁশিতে তো বাঁশির সুরই বাজাবে ।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ভাই কথা তো ভুল বলে নাই। "শিক্ষা" আজ পণ্যে পরিণত হয়েছে, এটা কি নতুন বিষয়? কোচিং বানিজ্য, গাইড বই, ভর্তি কোচিং, ডোনেশন বানিজ্য, কিন্ডার গার্ডেন লেভেলে পাঁচ ডিজিটের মাসিক বেতন এইসব মিলে শিক্ষা কিন্তু অনেক আগেই পণ্যে পরিণত হয়েছে এবং সেই পণ্যের রয়েছে একটি বিশাল এবং রমরমা বাণিজ্য। তাই কেউ যদি বলে শিক্ষা একটি সেবা বা পণ্য নয়, আমি তার সাথে একমত হতে পারবো না বলে দুঃখিত।
আর গ্রাজুয়েশন সম্পর্কে বলব, শুধুমাত্র জাহাঙ্গীরনগর অথবা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় এর কথাই চিন্তা করুন, এই দুই বিশ্ববিদ্যালয়ে অবকাঠামোগত উন্নয়ন করে প্রায় হাজার পঞ্চাশেক স্টুডেন্ট অনায়াসে শিক্ষা দেয়া সম্ভব। কিন্তু সরকার সেদিকে হাঁটে নাই, অনুমতি দিয়েছে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের, একের পর এক। ইচ্ছেমত এরা টিউশন ফি নির্ধারণ করেছে, কোন নিয়ম নীতি আছে কি এই ব্যাপারে তা জানি না। ধানমণ্ডি, গুলশান, বনানী, উত্তরার মত অভিজাত এলাকায় ক্যাম্পাস, ফুল এয়ারকন্ডিশনড, ভাড়ায় আনা উচ্চ বেতনের শিক্ষক এসব সংযুক্ত করে উচ্চ টিউশন ফি নির্ধারণের সাথে শিক্ষার কি সম্পর্ক তা কি কেউ বলতে পারবে? অথচ, এই অপ্রাসঙ্গিক বিষয়াদি বাদ দিলে অনায়াসে অর্ধেক খরচে ছাত্রছাত্রীরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পড়তে পারতো, বেঁচে যেত তাদের বাবা-মা'র কষ্টে উপার্জিত অর্থ।
আর সরকারের ব্যয়খাত নিয়ে কিছু বলার নেই, তারা তাদের ইচ্ছেমত খাত বরাদ্দ দিয়ে বাজেট তৈরি করে এবং এর অর্থ যোগানের দায় বর্তায় জনগণের উপর। প্রতিটি সরকারের অর্থমন্ত্রীদের কথাবার্তা শুনলে মনে হয়, দেশের সাধারণ জনগণ সব গণ্ডমূর্খ। দেশে অর্থনীতি আর ফাইন্যান্স বুঝে শুধুমাত্র উনারা। এই ব্যাপারে কিছু বলার নেই।
মজার আরেকটি ব্যাপার হল, বাজেটে কোন শিল্পখাতে নতুন করারোপের আগে-পরে কিন্তু সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর সাথে আলোচনা করা হয়। তাহলে কি ধরে নিব, বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মালিকপক্ষের সাথে আলোচনা সাপেক্ষেই এই সিদ্ধান্ত। এখন একটু কথা ঘুরিয়ে দেয়া হয়েছে মাত্র, ভ্যাট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান দিবে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের আয়ের উৎস কি? আর সেই টাকার যোগান দেয় কারা?
৮| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৩
আমি মিন্টু বলেছেন: যাক আপনার সাথে সাথে আমরাও ভ্যাট সম্পর্কে কিছু জানতে পারবো
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ মিন্টু সাহেব, ভালো থাকুন সবসময়।
৯| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: বোকা মানুষ বলতে চায় ,
গূঢ় অর্থে শিক্ষা সেবা হয়ে যায়নি । হতে পারেনা কিছুতেই । যেখানে আমাদের দেশে শিক্ষিতের হার হতাশাজনক । সুবিধাবাদীরা সরকারের অনুপস্থিতিতে এই ফাঁকা জায়গাটি দখল করেছে মাত্র ; জমি , নদী দখলের মতে । তাই এটা ( এই পদ্ধতি টা , শিক্ষা নয় ) সেবা নয় , মুনাফা লোটার সেক্টর ।
সকলের আবগতির জন্যে অন্যত্র করা আমার মন্তব্যটি তুলে ধরছি নীচে ( আশা করি আপনি ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখবেন ) -------
পাবলিক বা প্রাইভেট যেখানেই পড়ুন না কেন , মনে রাখবেন আপনি ছাত্র । শিক্ষা গ্রহন করছেন । এ শিক্ষা আপনার অধিকার । প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় গুলো যে ব্যবসা করে তা ও ছাত্রদেরকে বুঝতে হবে । এই ব্যবসার সাথে ছাত্রদেরকে জড়িয়ে কোন মহলই যেন ফায়দা লুটতে না পারে সেদিকেও খেয়াল রাখবেন ছাত্ররা । যে প্রেক্ষাপটে একসময় প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্ম হয়েছিলো তা এখন নেই । এখন এটা " এক্সট্রিম নেসেসিটি" । বিলাস নয় । এখানের ৯৫% শিক্ষার্থীরাই মধ্যবিত্ত এমনকি নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে আসেন । তাদের অভিভাবকদের কে যে কি পরিমান কষ্ট স্বীকার করতে হয় তা ভুক্তভোগী মাত্রই জানেন । যারা ভুক্তভোগী নন তাদের ও যদি কোনও জ্ঞান থাকে তবে এটা বোঝা উচিত । কারন এনারাও তো এ দেশেই থাকেন ।
দেশে থেকেও যারা মননে বিদেশে থাকেন তারা শুধু বিদেশের তুলনা টানবেন । দেশ যখন প্রতিটি নাগরিকের শিক্ষা নিশ্চিত করতে পারে না তখন প্রয়োজনই পথ খুলে দেয় । এভাবেই প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর জন্ম । যেটা সরকার পারছেনা , পারছে অপর কেউ ; তখন এই শিক্ষার মৌলিক অধিকার পৌছে দেয়ার যে কোন প্রচেষ্টাকেই যথা সম্ভব সহায়তা করা দরকার । সরকার ই এটাকে বাহবা দেবে । কারন সরকার যা পারছেনা অন্যেরা তা পারছে । বিশেষ করে জনগণের মৌলিক অধিকারের জায়গা গুলোতে । তবে সব কিছু সাধারন মানুষের করায়ত্ত যাতে হয় সে জন্যে সরকার নীতি নির্দ্ধারন করে দেবে । মুনাফা খাওয়ার জন্যে নয় । সরকারী কোষাগার ভরার জন্যে নয় ।
ও প্রসঙ্গে অনেক লম্বা বিষয়ের অবতারনা করতে হয় যা এই ব্লগ পরিসরে সম্ভব নয় । তাই এতোটুকুই । যারা বোঝার তারা বুঝে নেবেন কি বলতে চাইছি ।
শেষ কথাটি আবার বলি -----দলমত , পথ নির্বিশেষে সকল ছাত্র এক হোন । কারন এটাউ আপনার পরবর্তী প্রজন্মের ইন্ষ্যুওরেন্স ।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আমার মতে, সবার আগে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় উঠিয়ে দেয়া উচিত। প্রতিটি বিভাগীয় শহরে একাধিক পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় থাকা উচিত, প্রতিটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে আশেপাশের জেলার বিশ্ববিদ্যালয় কলেজগুলো এফিলিয়েট থাকবে। দুই যুগ আগে, যখন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ছিল না, তেমন। প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতি সেশনে হাজার পাঁচেক ছেলেমেয়ের পড়াশোনা নিশ্চিত করতে হবে। সাথে এখনকার গণহারে দেয়া জিপিএ ফাইভ দেয়া বন্ধ করতে হবে, এগুলো স্টুডেন্ট এর মনে উচ্চাশা বেশী করে, যা পরবর্তীতে হতাশার জন্ম দেয়। আর জব মার্কেটে সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রাজুয়েটদের সমান অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। এরকম অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় রয়েছে যা বলে শেষ করা যাবে না। কিন্তু কে এগুলো বাস্তবায়ন করবে? তেমন কোন নেতা বা সরকার কি কখনো এই দেশে আমরা পাব? জানা নেই।
১০| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৫
সাহসী সন্তান বলেছেন: শিক্ষাতো বাজারের পন্য নয় যে সেই পন্য কিনতে গেলে ভ্যাট দিতে হবে? সরকার বলছে ভ্যাট ছাত্র-ছাত্রী দেবে না, দেবে শিক্ষা প্রতিষ্টান। কিন্তু আমার প্রশ্ন হলো, দেশের অধিকাংশ শিক্ষা প্রতিষ্টানতো চলে ছাত্র-ছাত্রীদের টাকায়; তাহলে সেই প্রতিষ্টান যখন ভ্যাট দিতে যাবে তখন চাপটা কি ছাত্র-ছাত্রীদের উপর বর্তাবে না?
দেশের মানুষ আর পাগল নেই যে সরকার যা ইচ্ছা তাই বুঝিয়ে দেবে আর মানুষ সেটা বুঝে চুপ করে থাকবে!!
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ভাই আমাদের সরকারের কর্তাব্যক্তিরা বুঝি নতুন কোন ট্যাক্স ল শিখেছে। পণ্য বা সার্ভিস প্রোভাইডার কীভাবে ভ্যাট দেয় এটাই বোধগম্য হচ্ছে না। আর আপনার মন্তব্যের প্রেক্ষিতে বলি শিক্ষা পণ্যে রুপান্তরিত হয়েছে গত দুই যুগে, সবার চোখের সামনে, ধীরে ধীরে, কেউ কোন প্রতিবাদ করে নাই। আজ কি হঠাৎ করে মনে হচ্ছে শিক্ষা পণ্য নয়? ৭ নং মন্তব্যের প্রতিত্তর দ্রষ্টব্য
১১| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৩
ভিটামিন সি বলেছেন: জুন বলেছেন: ভ্যাট শেখার জিনিস নয় বোকামানুষ , এটা দেয়ার জিনিস আমিও জুনাপুর বক্তব্যকে সমর্থন করছি।
আমাদের অর্থমন্ত্রী মনে করতছেে, আমরাতো মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হয়ে গেছি, তাহলে আমরা অবশ্যই উন্নত বিশ্বের মতো শিক্ষার মতো একটা জনগুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে ভ্যাট বসাতেই পারি।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ ভিটামিন সি, জুন আপুর মন্তব্যের প্রতিত্তর দ্রষ্টব্য।
ভাই, আপনি কি ট্যাক্স দেন? যদি দিয়ে থাকেন, আরেকটা সুখবর নিশ্চয়ই জানবেন, মিনিমাম ট্যাক্স ঢাকা এবং চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন এর জনগণের জন্য ৫,০০০ টাকা নির্ধারিত হয়েছে। আরও কত ভেলকি দেখা যাবে, খোদাই জানে...
১২| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৮
সুমন কর বলেছেন: শেষ পর্যন্ত ভ্যাট দিচ্ছে চূড়ান্ত ভোগকারী তথা কনজিউমার। এটাই স্বাভাবিক, কারণ ভ্যাট হচ্ছে ভোক্তার ট্যাক্স।
বন্ধু, চমৎকার বিশ্লেষণমূলক পোস্ট এবং সহমত।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: যে দেশের অর্থমন্ত্রী থেকে শুরু করে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড পর্যন্ত ভ্যাট আর ট্যাক্স এর মধ্যে পার্থক্য করতে পারে না, সেই দেশের জনগণকে কখন যে কোন বিষয়ে কর দিতে হবে কে জানে? উচ্চভিলাশি উন্নয়ন পরিকল্পনা এবং রাষ্ট্রের কর্মচারীদের তুষ্ট রাখার ব্যয় নির্বাহ করতে সকল আঙ্গিক হতে জনগণের উপর করের নানান খড়গ নেমে এসেছে। আমরা গরীব জনগণ, কিছুই আমাদের করার নেই। কিছুদিন পর হয়ত, আরও নানান রকম করের আরোপ হবে, অপেক্ষায় থাকুন বন্ধুবর। ট্যাক্স ফাইল রেডি করুন, সেপ্টেম্বর মাস চলছে, মিনিমাম ট্যাক্স কিন্তু এবার পাঁচ হাজার টাকা। আগামীতে হয়ত বেড়ে দশ হাজার টাকা হতে বছর দুইতিনের বেশী সময় লাগবে না।
১৩| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৮
শায়মা বলেছেন: ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৪ ০
লেখক বলেছেন: বস্তুগত কনজাম্পশনের কথা চিন্তা করলে শুধু মাত্র শ্বাস নেয়ার সময় যে অক্সিজেন গ্রহণ করি, সেটাই বুঝি বর্তমানে ভ্যাটের আওতামুক্ত। সরকার একটা কাজ করতে পারে, প্রেম করার উপর ভ্যাট বসাতে পারে, পোলাপাইন একসাথে দুইটা-চারটা প্রেম করে, সরকারের রেভেনিউয়ের অভাব হবে না।
আচ্ছা সামুতে পোস্ট দেয়ার জন্য আবার ভ্যাট চার্জ করবে না তো? প্রতি পোস্টে ৫০টাকা, কমেন্টে ২০টাকা, লাইক দিতে ৫ টাকা, প্রিয়তে নিতে ৫ টাকা, আর শুধু পাঠ করার জন্য পোস্ট প্রতি ২টাকা ভ্যাট দিতে হবে।
তারা ভ্যাট দিলে আমরা ট্যাগ দেবো!!!!!!!!! ট্যাগ খেয়ে ভাগ ভাগ করে পালাবে তখন!
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আপুনি কি ট্যাক্স দেন না? দিয়ে থাকলে তো জানেন, কোন ধানাই পানাই করে লাভ নেই। যা চাপায়া দিবে তাই দিতে হবে। বছর চারেকের মধ্যে মিনিমাম ট্যাক্স (পারসোনাল) দুই হাজার থেকে বেড়ে পাঁচ হাজার টাকা হয়ে গেছে। কিছু করতে পারছি আমরা সাধারণ জনগণ? অফিস থেকে একটা চিঠি ধরায়া দেয়, এআইটি বাবদ অমুক মাস হতে এতো টাকা করে কর্তন করা হবে... আমরাও সেটা মেনে নেই। কিছু বলার নেই, কিছু করার নেই। অথচ কোম্পানিগুলো যদি ঠিক মত কর দিত, তাহলে সরকারের রাজস্ব এখনের তুলনায় দ্বিগুণ হয়ে যেত, এটাই বাস্তবতা।
তাই ট্যাগ দেয়া বাদ দিয়ে, মন দিয়ে ভ্যাট দেন। বেশী বেশী দিলে ভ্যাট, এগিয়ে যাবে আমার দেশ।
সামুর অর্থমন্ত্রীর কাছে আবেদন, অতি সত্ত্বর আমার প্রস্তাবিত হারে পোস্ট, কমেন্ট, লাইক, প্রিয় তালিকাভুক্ত করণ, পাঠ প্রভৃতির জন্য ভ্যাট চালু করা হোক।
১৪| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩০
আবু শাকিল বলেছেন: ভ্যাট শেখার জিনিস নয় বোকামানুষ , এটা দেয়ার জিনিস
জুন আপু বলচেন।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৫৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: একটা বিজ্ঞাপন দেখছিলাম, "বাঁচতে হলে জানতে হবে"
তাই আমি বলি, "দিতে হলে সেটা শিখতেও হবে"। মানে ভ্যাট দিতে হলে শিখতে হবে
১৫| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৯
সাহসী সন্তান বলেছেন: "শায়মা বলেছেনঃ- আচ্ছা সামুতে পোস্ট দেয়ার জন্য আবার ভ্যাট চার্জ করবে না তো? প্রতি পোস্টে ৫০টাকা, কমেন্টে ২০টাকা, লাইক দিতে ৫ টাকা, প্রিয়তে নিতে ৫ টাকা, আর শুধু পাঠ করার জন্য পোস্ট প্রতি ২টাকা ভ্যাট দিতে হবে।"
-আপু এটা নিয়েতো রাজপথে নামতে পারবো না। তবে যেদিন থেকে সামু এমন করবে, সেদিন থেকে লগ আউট করে রেখে দেবো। আর যতদিন এই দাবী প্রত্যাহার না করা হবে ততদিন সামু বন্ধ, অনিদ্রিষ্ট কালের জন্য ধর্মঘট!! সমস্থ পোস্ট, কমেন্ট, লাইক এবং প্রিয় সব সব বন্ধ!!
তয় সামু তার মামুদের লাই এমন কিছু করবে বলে মন হয় না!!
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ২:১৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: নারে ভাই, ঐ কথা শায়মা আপুনি বলেন নাই, বলেছে এই বোকা মানুষটা। শুধু শুধু আপনারা লক্ষ্মী আপুনিটাকে দোষারোপ করেন কেন? ভ্যাট চালু না করুক, আগের দিনের ভিডিও গেমসের দোকানের মত কয়েন সিস্টেম করতে পারে, প্রতি কয়েন পাঁচ টাকা, এক কয়েনে একটা কমেন্ট, তিন কয়েনে একটা পোস্ট
১৬| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৫
শিরোনামহীনভক্ত দিহান বলেছেন: অর্থমন্ত্রী এবন এনবিআর দুই পক্ষ থেকেই বলা হয়েছে ভ্যাট দিবে ভার্সিটি, শিক্ষার্থীরা নয়। আপনার পোস্টটি পড়লে সহজেই অনুমান করা যায় এই ভ্যাট শেষ পর্যন্ত শিক্ষার্থীদেরই বহন করতে হবে। কিন্তু আমাদের অর্থমন্ত্রী মাল সাহেব এইটা বুঝতে পারেন না। তিনি শেয়ার বাজার বুঝেন না, তার কাছে ১০০০ টাকার ৭.৫% হলো ৭৫০ টাকা।
মাল সাহেবের কাছে আমার প্রশ্ন, শিক্ষার্থীরা যদি ভ্যাট না দেয় তবে কি ভার্সিটির ভিসি তার মেয়েকে ভাড়ায় খাটিয়ে এনবিআর এ ভ্যাটের টাকা জমা দিবে?
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:১৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: মজার ব্যাপার হল, গতকাল একটি অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রীর বক্তব্যে থলের বেড়াল বের হয়ে গেছে। উনি স্পষ্ট বলেছেন, এই বছর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ছাত্রছাত্রীদের হয়ে ভ্যাটের টাকা সরকারকে প্রদান করবে। আগামী সেমিস্টার হতে ভ্যাট যার ভ্যাট তাকেই দিতে হবে। আসলে হুজুগে সিদ্ধান্ত নিয়ে ভুল করা, এবং সেই ভুল স্বীকার করার মত মানসিক সুস্থতা না থাকায় সময় সময় এরকম কাণ্ড ঘটানো একটি সাধারণ ঘটনা হয়ে উঠেছে।
১৭| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৮
হানিফঢাকা বলেছেন: সরকার একটা জিনিষ করতে পারে যে ৭.৫% ভ্যাট প্রত্যাহার করে এর পরিবর্তে ৭.৫% এ আই টি (এডভান্সড ইনকাম ট্যাক্স) বসাতে পারে। তাহলে এনবি আর এর কথার অর্থ সামঞ্জস্য পূর্ণ হয়। এইটা ভেবে দেখা যেতে পারে।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ হানিফ ভাই। কিন্তু এআইটি কিন্তু ভিন্ন জিনিষ, এটা নিয়ে একটু বলি। বিদ্যমান ট্যাক্স ল অনুযায়ী প্রতিটি করদাতা (ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠান)যাহার আয় চার লাখ টাকা বা ততোধিক, তার শেষ যে আয়কর রিটার্ন জমা দিয়েছে তার সমপরিমান অথবা আনুমানিক আয় (যদি বিগত বছর হতে বেশী হয়) এর এক চতুর্থাংশ জাতীয় রাজস্ব বোর্ড বরাবর প্রতি তিন মাস অন্তর জমা দিতে হয়।। অগ্রিম এই কর প্রদানই হল এআইটি বা এডভান্সড ইনকাম ট্যাক্স। এটা সাধারণ কর প্রদানের একটি প্রক্রিয়া মাত্র। তাই এটা আরোপের প্রশ্নটা এখানে অবান্তর। নীচের লিংকটি দেখতে পারেনঃ Click This Link এই লিঙ্কের পেইজ ২৪ এ (১৬) নম্বর অনুচ্ছেদ দেখতে পারেন। এই লিঙ্ক থেকে যে কেউ বাংলাদেশের বিদ্যমান আয়করের একটি সামারি আইডিয়া সহজেই পেতে পারেন। ধন্যবাদ।
১৮| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫০
মাসূদ রানা বলেছেন: @বোকা মানুষ বলতে চায়,
আওয়ামী শয়তানগুলো জনগনকে ভগিচগি বুঝিয়ে ভাজিয়ে দেখবেন ঠিক ম্যানেজ করে ফেলবে ।
"আরে আপনারা গু খাচ্ছেন তো ! "
"কোথায় গু দেখলেন ? এটা তো খাবারের পাচিত সারাংশ । এটা খাওয়ায় দোষের কিছু নেই ।"
ভালো লাগলো আপনার লেখাটি .....
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আমি ভাই পুরাতন ঢাকার মানুষ, তাই পুরাতন ঢাকার ভাষায় বলি, "সব রসূনের এক পুটকি"..... পুরাই মাইরালা
১৯| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৮
প্রামানিক বলেছেন: তাই শেষ কথা হল, ভ্যাট কিন্তু শিক্ষার্থীকেই দিতে হবে, ডিরেক্ট অর ইনডিরেক্ট। সরকার মহাশয় তো বলছেন না, দিতে হবে না। তাই আমার এতদিনের শেখা ভ্যাট এবং ট্যাক্স বিষয়ক জ্ঞান আজ অপ্রতুল ঠেকছে। সরকারের কাছে আমার একটাই আবেদন, প্লিজ একটু ভ্যাট শেখাবেন!
এইটার মাষ্টার বর্তমানে বাড়িতে নাই।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হা হা হা... শুনলাম মাস্টার নাকি শীতকালীন ছুটিতে পাবনা গেছে। এখন কিন্তু আবার ভাদ্র মাস মাস্টাররে কি কামড়াইছে?
২০| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৩
মো. রহমত উল্লাহ্ (রানা ইশতিয়াক) বলেছেন: বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের থেকে লাখ লাখ টাকা নিয়ে যারা কোটিপতি। যারা শিক্ষাকে বানিজ্য বানিয়ে লালে লাল। যারা এই বানিজ্যের ক্যাম্পাস বাড়ানো নিয়ে ও বিপুল লাভের ভাগাভাগি নিয়ে মারামারি, মামলা মোকদ্দমা, দলাদলি করছে প্রকাশ্যে, তাদের সেই লাভের কিছুটা সরকারি (জনগনের) তহবিলে জমা করে দেশের কল্যানে /উন্নয়নে কাজে লাগানো উচিত নয় কি?
তবে এটাকে ভ্যাট না বলে উৎসে কর কর্তন (সোর্স টেক্স) বলাই সঠিক। তা হলেই এই সমস্যার সমাধান সম্ভব।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ভাই পাঁচ বছর আগের আগস্ট মাসের একটা ইংরেজি নিউজ আপনার জন্য তুলে ধরলাম, The government has imposed a 40 per cent tax (10 per cent at source and 30 per cent on assessment) on the reserved fund of the private universities kept in FDR/TDR including mandatory deposit of Tk 5 crore as FDR. The Finance Minister said the income tax on the private universities has been reduced to 15 percent from earlier 37.5 per cent considering their social responsibility. He informed the newsmen that so far 33 private universities have filed writ petition against the imposition of income tax on the private universities. "One judgment on a writ petition filed by East West University has come out and that went in favour of the government," he added.As the government earlier imposed 4.5 per cent VAT on tuition fees, the authorities of the private universities transferred it to the students by increasing their tuition fees. Finding no other way, the aggrieved students took to the streets last week protesting the government decision and demanded immediate withdrawal of the VAT on their tuition fees. পুরো নিউজ এই লিঙ্কে গেলে পাবেনঃ Click This Link ইউজিসি জানে, কয়টা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরীক্ষিত হিসেব জমা পড়ে আর সেখানে কার নিট মুনাফা কত টাকা বের হয়। ইনকাম ট্যাক্স দেয় কত পার্সেণ্ট?
উৎস কর কর্তন সম্প্রকে যদি ক্লিয়ার ধারনা থাকে তাহলে জানবেন, উৎসে কর কর্তন করে কোন পেমেন্ট প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান আর সেই কর দিতে হয় হল পেমেন্ট প্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানকে। যেমন, আপনার কোন এফডিআর ম্যাচুরড হলে, তার হতে প্রাপ্ত সুদের উপর আপনাকে সোর্স ট্যাক্স দিতে হবে এবং এই টাকা ব্যাংক মোট লভ্যাংশ হতে কেটে রেখে বাকী টাকা আপনাকে প্রদান করবে। এই কর্তনকৃত ট্যাক্সের টাকা ব্যাংক সরকারী কোষাগারে জমা দিবে। আপনি আপনার বাৎসরিক আয়কর রিটার্নে সুদ হতে প্রাপ্ত আয় বাবদ পুরো প্রাপ্ত সুদ দেখাবেন এবং আপনার মোট প্রদেয় আয়কর হতে উক্ত সোর্স ট্যাক্স পেমেন্ট হিসেবে গৃহীত হবে। যদিও দীর্ঘ মেয়াদী (এক বছরের অধিক) এফডিআর এর ক্ষেত্রে প্রতি বছরের প্রাপ্ত সুদ ব্যাংক হতে জেনে আয়কর রিটার্নে প্রদর্শন করতে হয়, নইলে শেষ বছরে এসে আপনার আয় অনেক বেড়ে যাবে, ফলে আপনাকে আয়করের হারের যে ধাপ রয়েছে, তার উচ্চতর ধাপে কর প্রদান করতে হবে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন, এই ব্যাপারটি কোন মতেই সোর্স ট্যাক্স বা টিডিএস হতে পারে না। আরও বিস্তারিত জানতে এনবিআর এর ওয়েবসাইটে গিয়ে বেশ কিছু ডকুমেন্ট আছে, সেগুলো নামিয়ে একটু স্টাডি করতে পারেন।
ভালো থাকুন সবসময়।
২১| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৭
নতুন বলেছেন: মন্ত্রীতো বলেছেন ই ১০০০টাকার ৭.৫% ভ্যাট হয় ৭৫০টাকা...
আর উনার আরো অনেক উক্তির জন্যতো উনি বিখ্যাত.... তাই এই চিন্তাটাও সেই রকমেরই চিন্তা...
একবার যখন বলেছেন... এখন সেটা রক্ষা করার জন্য নানান রকমের ধানাইপানাই যুক্তিতো দেবেই।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: কথা কিন্তু সত্য। গতকালই দুটি প্রোগ্রামে এই বিষয়ে উনি বক্তব্য দিয়েছেন। মনে হয়ে ইতোমধ্যে জেনে গেছেন সে সম্পর্কে। মজাই মজা...
২২| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৭
ফাহাদ মুরতাযা বলেছেন:
বক্তব্যে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে দৃশ্যত বিরক্তি প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: কিছু বলার নেই...
২৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৪০
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: এতো ক্যাচালে আমি ভুলেই গেছি কি ছিল আমার দাবী!!
ভ্যাট এবং ট্যাক্সের কচালীও শুনতে চাই না,শুধু বুঝি আমাকে যেন বাড়তি টাকা গুনতে না হয়।।
মেয়ে জানলো আব্বু মেল এসেছে ভ্যাট দিতে হবে।। বুঝুন কুট-কচালীতে পানি কোথায় পৌছেছে!!
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হা হা হা... আব্বু এবার দিবে ভ্যাট, না করে খ্যাট খ্যাট
হ্যাপী ভাই রেডি থাকুন, সামনে আসছে শুভ দিন, দলে দলে ভ্যাট দিন।
২৪| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ২:০৯
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: মাল সাহেবের যোগ্যতা নিয়ে আমার সব সময়ই সন্দেহ ছিল। আর যত দিন যাচ্ছে উনার মস্তিষ্ক বিকৃতির পরিমাণ চক্রবৃদ্ধি হারে বাড়ছে। সরকারের মন্ত্রী আমলারা একটা ইস্যুকে ধামাচাপা দেয়ার জন্য হুটহাট করে কিছু একটা বলে বসে। এই ব্যাপারেও একই ধরনের হয়েছে। কিন্তু জিনিসটা যে লাউ আর কদু, এটা বোঝার মত সম্ভবত কেউ নেই এনবিআর এ। উনারা আই ওয়াশ করার জন্য একটা প্রজ্ঞাপন জারি করলেন, ভ্যাট ছাত্র ছাত্রীরা নয় বরং প্রতিষ্ঠান দিবে। ভ্যাট তো সরকারি কোষাগারে প্রতিষ্ঠান ই জমা দেয়। ভোক্তা সরাসরি তো কখনোই ভ্যাট সরকারি কোষাগারে জমা দেয় না। কিন্তু ভ্যাটের টাকাটা তো চূড়ান্ত ভোক্তার পকেট থেকেই যায়। যদি সরকারি কোষাগারে কে জমা দিবে সেই কথা সরকার বলে থাকে তাহলে ঠিক বলেছে। আর যদি অন্য কিছু বুঝিয়ে থাকে তাহলে হয় ভ্যাট এর পরিবর্তে অন্য কিছু বলতে হবে। নয়ত বর্তমান ভ্যাট আইন বদলাতে হবে। এখন দেখি আমাদের অকালকুষ্মাণ্ড মন্ত্রী আর এনবিআর আর নতুন কি কি শিক্ষা দেন আমাদের।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আসলে আমাদের দেশের মন্ত্রী-আমলারা মনে করে সাধারণ জনগণ গণ্ডমূর্খ, এইমাত্র আদিমযুগ হতে এই সভ্য সমাজে প্রবেশ করেছে। তাই তাদের যখন যা খুশী বলে দেন, এবং ভুল হলে সেটা স্বীকার না করে নানান হাস্যকর যুক্তি দিতে থাকেন। মনে করেন তাদের গলাবাজীতে সেই ভুলটা সঠিক হয়ে যাবে। গোয়েবলস থিওরি সব জায়গায় খাটে নারে পাগলা... এই কথাটা কেউ কেন তাদের বুঝায়া বলে না? বরং সরকারের উচিত প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের ভ্যাট চালানসহ রশিদ প্রদান করে পণ্য বিক্রয় বাধ্যতামূলক করা, তাহলে বহুগুন বেশী রাজস্ব আদায় হত। আমার অভিজ্ঞতা থেকে জানি, অনেক বড় বড় কর্পোরেট হাউজে ভ্যাট ফাঁকি দেয়ার জন্য ডুপ্লিকেট ডকুমেন্টস প্রস্তুত করার জন্য লোক নিয়োগ হয়, কখনো কখনো একটা আলাদা ডিপার্টমেন্ট পর্যন্ত থাকে। সরকার একটু সচেষ্ট হলেই এগুলো ধরা পড়বে। বেশীরভাগ কোম্পানি আয়কর ফাঁকি দেয়ার জন্য প্রফিট কম দেখিয়ে রিটার্ন দাখিল করে, এদের ব্যাংক লোণের জন্য দাখিলকৃত ফাইনান্সিয়াল স্টেটমেন্টস এর সাথে আয়কর এর সাথে জমা দেয়া হিসেব ধরে ধরে ক্রস চেক করলে অনেক কাহিনী বের হয়ে আসবে। এরকম অসংখ্য উপায়ে রাজস্ব বৃদ্ধি বহুলাংশে সম্ভব। কিন্তু সেই পথে না হেঁটে, সহজ কিন্তু হাস্যকর সব খাত হতে রাজস্ব আয় বাড়ানোর অপচেষ্টা চলছে। ভ্যাট প্রদানকারী যে কক্ষনো নিজে ভ্যাট জমা দেয় না, জমা দেয় গ্রহণকারী, এটা তো সবার জানা উচিত।
দেশের স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্যাক্স বিষয়ক দেশের সেরা শিক্ষক তার ক্লাসে একবার বলেছিলেন, বাংলাদেশের প্রচলিত আয়কর আইনে ইচ্ছে করলে যে কোন ব্যক্তির কোন আয়কর হবে না এমন হিসেব তৈরি করা সম্ভব, এবং তা বিনা অব্জেকশনে ডিসিটি গ্রহণ করে নিতে বাধ্য হবেন। এমনই গোঁজামিল দিয়ে তৈরি আমাদের আয়কর আইন। আর প্রতি বছর যে পরিমাণ সংশোধনী আনা হয় এই আইনে, অনেক ঝানু ইনকাম ট্যাক্স লইয়ারও হাতের কাছে ম্যানুয়াল না রেখে অনেক সময় কথা বলেন না।
মন্ত্রী মহোদয় না হয় বলল, কিন্তু এনবিআর কীভাবে এই মেসেজ সবাইকে সেন্ড করল সেটা ভেবে অবাক হই! এরাই আমাদের দেশের আয়কর এবং রাজস্ব আদায়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান!!!
২৫| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ২:২৪
মোহাম্মদ জামিল বলেছেন: একটা সময় ছিল- পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এ ভর্তি ক্ষেত্রে প্রতিযোগী কম ছিল...তুলনামুলক সহজে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এ চান্স পাওয়া যাইত। এখন- পাস করা না শুধু গোল্ডেন এ পাওয়ার সংখ্যা লাখ লাখ, সে তুলনায় পাবলিক বিদ্যালয় এর সংখ্যা কম। এ সুযোগে শুরু হল প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়-- লাখ লাখ টাকা লাগে পাস দিতে- কি আজব কথা...পাস দিতে এত টাকা লাগবো কেন? শিক্ষা আসলে একটা পন্য... কিন্তু বাংলায় মোর জন্ম কি আর করার শিক্ষাকে কিনলাম..... এখন আবার তার উপর সরকার ও ঘোষনা করল..শিক্ষা আসলে একটা পন্য...যারা গরীবের ঘরে জন্ম নিয়েছো তাদের পড়া লেখার দরকার নাই... রিক্সা চালাও। সত্যি কথা বলতে আমাদের সরকার/নেতা/মন্ত্রী সু-শিক্ষিত না- স্বশিক্ষিত.... আর যার মাথায় যত মাল আছে তার মাথা থেকে তো তাই বের হবে।.... আমাদের দেশে হবে সেই নেতা কবে....কথায় না বড় হয়ে কাজে, কর্মে বড় হবে। সরকারের আন্তরিকতার অভাব থাকতে না পারে কিন্তু দক্ষতার অভাব আছে।..
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আপনার কথার সাথে আংশিক দ্বিমত পোষণ করছি। কারণ, আগে খুব সহজেই পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া যেত কথাটা কতটুকু সত্য? আমি আজ থেকে প্রায় ২০ বছর আগের ডাটাও বলতে পারি, যখন প্রতি আসনের বিপরীতে ৩০ জনের উপর প্রতিযোগী ছিল। তবে হ্যাঁ, তখন অনেকে প্রক্সি পরীক্ষার্থী বসিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ পেয়েছে তখন এমন ঘটনাও আছে। তবে মনে রাখতে হবে, জনসংখ্যা বেড়েছে, বেড়েছে শিক্ষার প্রতি আগ্রহ, বিশ্বায়নের বাতাস লেগেছে আমাদের দেশেও। ফলে ক্যান্ডিডেট নিশ্চিতভাবে বেড়েছে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের আসনের বিপরীতে। তবে হ্যাঁ, গণহারে এ প্লাস আর জিপিএ ফাইভ দিয়ে শিক্ষার্থীদের মাঝে এক হাস্যকর উচ্চাশা তৈরি করে দিচ্ছে। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাদেশ কিন্তু পাশ হয়েছিল ১৯৯২ সালে, আর জিপিএ সিস্টেম শুরু হয় ২০০১ সাল থেকে এসএসসি লেভেলে, এইচএসসি লেভেলে ২০০৩ সাল থেকে। তার অর্থ প্রায় একযুগ পরে! তাহলে সেই একযুগ সময়ে জিপিএ সিস্টেম না থাকা সত্ত্বেও পাবলিক ভার্সিটির ডিমান্ড ছিল।
আর শিক্ষা কিন্তু পণ্য হবে এটাই স্বাভাবিক, কারণ ভোগবাদী মুক্ত বাণিজ্যের অর্থনীতির সমাজে এটাই স্বাভাবিক। তাই এই ব্যাপারে কিছু বলার নেই। আমি মনে করি যে পর্যন্ত সামগ্রিক জনগণের আয়স্তর প্রকৃত পক্ষে উন্নত না হবে, সকলের মৌলিক অধিকারের নিশ্চয়তা সরকার না দেবে্ সেই পর্যন্ত এই শিক্ষার ন্যায় অন্যান্য সকল মৌলিক অধিকার হতে বঞ্চিত থাকতে হবে দেশের বৃহৎ জনগোষ্ঠীকে।
ধন্যবাদ জামিল ভাই, আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য। ভালো থাকুন সবসময়।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০৬
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: নীচের মন্তব্যে একটা মেজর ভুল আছে বলে পুনরায় মন্তব্য করাঃ
আপনার কথার সাথে আংশিক দ্বিমত পোষণ করছি। কারণ, আগে খুব সহজেই পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া যেত কথাটা কতটুকু সত্য? আমি আজ থেকে প্রায় ২০ বছর আগের ডাটাও বলতে পারি, যখন প্রতি আসনের বিপরীতে ৩০ জনের উপর প্রতিযোগী ছিল। তবে হ্যাঁ, তখন অনেকে প্রক্সি পরীক্ষার্থী বসিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ পেয়েছে তখন এমন ঘটনাও আছে। তবে মনে রাখতে হবে, জনসংখ্যা বেড়েছে, বেড়েছে শিক্ষার প্রতি আগ্রহ, বিশ্বায়নের বাতাস লেগেছে আমাদের দেশেও। ফলে ক্যান্ডিডেট নিশ্চিতভাবে বেড়েছে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের আসনের বিপরীতে। তবে হ্যাঁ, গণহারে এ প্লাস আর জিপিএ ফাইভ দিয়ে শিক্ষার্থীদের মাঝে এক হাস্যকর উচ্চাশা তৈরি করে দিচ্ছে। প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাদেশ কিন্তু পাশ হয়েছিল ১৯৯২ সালে, আর জিপিএ সিস্টেম শুরু হয় ২০০১ সাল থেকে এসএসসি লেভেলে, এইচএসসি লেভেলে ২০০৩ সাল থেকে। তার অর্থ প্রায় একযুগ পরে! তাহলে সেই একযুগ সময়ে জিপিএ সিস্টেম না থাকা সত্ত্বেও প্রাইভেট ভার্সিটির ডিমান্ড ছিল।
আর শিক্ষা কিন্তু পণ্য হবে এটাই স্বাভাবিক, কারণ ভোগবাদী মুক্ত বাণিজ্যের অর্থনীতির সমাজে এটাই স্বাভাবিক। তাই এই ব্যাপারে কিছু বলার নেই। আমি মনে করি যে পর্যন্ত সামগ্রিক জনগণের আয়স্তর প্রকৃত পক্ষে উন্নত না হবে, সকলের মৌলিক অধিকারের নিশ্চয়তা সরকার না দেবে্ সেই পর্যন্ত এই শিক্ষার ন্যায় অন্যান্য সকল মৌলিক অধিকার হতে বঞ্চিত থাকতে হবে দেশের বৃহৎ জনগোষ্ঠীকে।
ধন্যবাদ জামিল ভাই, আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য। ভালো থাকুন সবসময়।
২৬| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৫১
কাবিল বলেছেন: সরকার মহাশয়, প্লিজ বোকা ভাইয়াকে একটু ভ্যাট শেখাবেন! সেই সাথে আমিও একটু শিখতাম আরকি।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আমার সাথে শিখলে আমার ভ্যাট আপনাকে দিতে হবে। রাজী? রাজী থাকলে লাগাও বাজী, ভ্যাট আমরা শিখব আজি
২৭| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:০৩
এহসান সাবির বলেছেন: ভালো পোস্ট, আলোচনাও হয়েছে জমজমাট।
শুভেচ্ছা।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: কিন্তু আপনি আলোচনায় অংশগ্রহণ না করে এভাবে চলে গেলেন কেন? বুঝছি... ভ্রমণ কাহিনী লেখা নিয়ে ব্যস্ত আছেন বুঝি
২৮| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অবশেষে মাল স্বীখার করলেন ছাত্রদের দাবী যৌক্তিক----
শেষ পর্যন্ত ভ্যাটের টাকা শিক্ষার্থীদের কাছ থেকেই আদায় করা হবে কি না- এমন প্রশ্নে স্বভাবসুলভ ভঙ্গিতে ইংরেজি বাংলা মিশিয়ে তিনি বলেন, “আমি যেটা মনে করি, এবার তো কেউ… নো বডি ইজ গোয়িং টু চার্জ এনিথিং ফর দিস। তারা অলরেডি কালেক্ট করেছে, সেখান থেকে দেবে। ইন দি কামিং ইয়ারস, ওয়েল, ইট মে বি… দে উইল প্রোবাবলি পুট ইট ইন দেয়ার ক্যালকুলেশন অ্যন্ড ফিক্স দি ফিস, দ্যাটস অল।”
এক সাংবাদিক এ সময় বলেন, ওই কর ভ্যাট হয়ে থাকলে তা শিক্ষার্থীদের দেওয়ার কথা। কিন্তু সরকার বলছে, ওই অর্থ বিশ্ববিদ্যালয়কে দিতে হবে, যা নিয়ে অস্পষ্টতা তৈরি হয়েছে।
এর উত্তরে মুহিত বলেন, “এটা একটা কমপ্রোমাইজ করা হয়েছে। ছেলেপেলেদের আপত্তির জন্য দিস হ্যাভ বিন এ কমপ্রোমাইজ, হুইচ হ্যাভ বিন স্ট্রাকড বিটুইন দ্য ন্যাশনাল বোর্ড অব রেভিনিউ অ্যান্ড দি প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিস।”
http://bangla.bdnews24.com/bangladesh/article1025314.bdnews
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: দেশে বিনোদনের বড় অভাব, আগে কাগু নিয়মিত বিনোদন দিতেন। বছর কয়েক হল উনি ঝিমিয়ে পড়েছেন, তাই চাচ্চু দায়িত্ব নিয়েছেন
২৯| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৪১
ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: সরকারের কাছে আমার একটাই আবেদন, প্লিজ একটু ভ্যাট শেখাবেন ।
++++++++
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:১৬
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আবেদন করে লাভ নেই মনে হয়, ডাইরেক্ট ভ্যাট দিয়ে কোর্সে ভর্তি হয়ে যান
৩০| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৩
থিওরি বলেছেন: শুধুমাত্র জাহাঙ্গীরনগর অথবা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় এর কথাই চিন্তা করুন, এই দুই বিশ্ববিদ্যালয়ে অবকাঠামোগত উন্নয়ন করে প্রায় হাজার পঞ্চাশেক স্টুডেন্ট অনায়াসে শিক্ষা দেয়া সম্ভব। কিন্তু সরকার সেদিকে হাঁটে নাই, অনুমতি দিয়েছে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের, একের পর এক। ইচ্ছেমত এরা টিউশন ফি নির্ধারণ করেছে, কোন নিয়ম নীতি আছে কি এই ব্যাপারে তা জানি না। ধানমণ্ডি, গুলশান, বনানী, উত্তরার মত অভিজাত এলাকায় ক্যাম্পাস, ফুল এয়ারকন্ডিশনড, ভাড়ায় আনা উচ্চ বেতনের শিক্ষক এসব সংযুক্ত করে উচ্চ টিউশন ফি নির্ধারণের সাথে শিক্ষার কি সম্পর্ক তা কি কেউ বলতে পারবে?
ধন্যবাদ।,ভ্যাট শেখানোর জন্য।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ ভ্যাট শেখার জন্য। (আমার কাছ থেকে নয়, মহাশয়ের কাছ থেকে
৩১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মফিজ তো আগ থেকেই হইয়া আছি !
তার পরও ভ্যাট শিখতে মঞ্চায় !!
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আগে যেহেতু মফিজ ছিলেন, এখন ভ্যাট শিখে হাফিজ হয়ে যান, নইলে আবুল
৩২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৪
প্রামানিক বলেছেন: বোকা ভাই, আপনি আমারে ভুল বুঝলেন কেন?
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ভুল ভুল সবই ভুল...
৩৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪১
ঢাকাবাসী বলেছেন: মেৌ. অধিকারের গুস্টি কিলোবে কেউ, ভ্যাটর ভ্যাটর না করে ভ্যাট দিয়ে চুপচাপ বসতে বলেছে মানণীয়...ন্ত্রীরা...নাইলে খপর আছে!
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:১৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: এখন কিন্তু উনি চুপ হইয়া গেছেন
ধন্যবাদ সুপ্রিয় ঢাকাবাসী, অনিচ্ছাকৃত বিলম্ব প্রতিত্তরের জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত। ভালো থাকুন সবসময়।
৩৪| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০৩
জুন বলেছেন: ঢাকাবাসী ইনফোতে ভয় পেলাম
কত রকম ট্যক্সই তো দেই তার বদলে নূন্যতম নাগরিক সুযোগ সুবিধা কি আমরা পাই !
হাই প্রোফাইল দেশের কথা বাদ ই দিলাম আশে পাশের দু তিনটি প্রতিবেশি দেশের কথাই না হয় ভাবুন । আমরা কই আছি !
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:০৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আসলে "অধিকার" কি জিনিশ আমরা ভুলে গেছি, আজ অধিকার হয়ে গেছে "কৃপা"।
৩৫| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:২৭
হানিফঢাকা বলেছেন: ভাই আপনাকে উত্তর দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ। VAT এবং AIT এর মধ্যে পার্থক্য আমি জানি। চাকরির সুবাদে আমাকে এই বিষয় গুলি ডিল করতে হয়। আমি আসলে একটা গ্রহণযোগ্য সমাধান খুজছিলাম। যেহেতু আপনি এই বিষয়ে জানেন, আপনি বুঝবেন। আমি এই দুটার ব্যবহারিক দিক নিয়ে একটু বলি।
সরকার VAT নিয়ে যে বক্তব্য দিয়েছে তাতে কনফিউশন তৈরি হয়েছে। এটা আপনার লেখায় উঠে এসেছে। সরকারের এই বক্তব্য কেন অগ্রহণযোগ্য এবং ব্যবহারিক দিক দিয়ে কেন সমস্যা তৈরি করবে এবং শেষ পর্যন্ত এই অন্তিরিক্ত ৭.৫% ভ্যাট কাকে দিতে হবে তা আমি ছোট করে একটা অঙ্ক করে দেখিয়েছি। Click This Link
এখন প্রশ্ন হচ্ছে কিভাবে কাউকে এফেক্টেড না করে একটা গ্রহণযোগ্য সমাধান করা যায়। সরকারের বক্তব্যে এইটা স্পষ্ট সরকারের টাকা তথা Cash Flow দরকার। এখন সরকার যদিও ভ্যাটের কথা বলেছে কিন্তু এর যে বর্ণনা দিয়েছে তা AIT এর সাথে বেশি সামঞ্জস্যপূর্ণ। এখন আসি আমি কি বলতে চাচ্ছিঃ
১। প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের উপর বিদ্যমান ইনকাম ট্যাক্স ১৫%, যা বছর শেষে আয় ব্যয় হিসাব করে করপূর্ব মুনাফার উপরে কর ধার্য করা হয় এবং পরের বছর প্রদান করা হয়। সুতরাং এই টাকা সরকার বছর শেষে পরবর্তী বছরে পায়।
২। এখন যদি সরকার এই প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের উপর ৭.৫% AIT আরোপ করে তবে, সরকার একটা নিদৃস্ট সময় অন্তর এই টাকা তথা Cash Flow পাবে এবং বছর শেষে কর হিসাব করে এইখান থেকে আডজাস্ট করা হবে। তাহলে ছাত্রদেরকেও অতিরিক্ত ভ্যাট দিতে হয়না, আবার প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়কেও তার টিউশন ফি কমাতে হয়না, এবং সরকারও তার টাকা তথা Cash Flow বছরে একটা নিদৃস্ট সময় অন্তর পেতে থাকবে যার ফলে সবার স্বার্থ রক্ষা হবে।
৩। যারা এই লাইনে কাজ করেন, তারা ভাল করেই জানেন যে ট্যাক্স ফাকি দেবার জন্য ব্যয় বেশি করে দেখানো হয় যার ফলে ট্যাক্স কম আসে। যদিও আমি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন একাউন্টস দেখি নাই, তবে অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি এরা কর পূর্ব মুনাফা এত কম দেখায় অথবা লস দেখায় (বিশাল ব্যায়ের কারনে) যে ঐ ১৫% ট্যাক্সে খুব বেশি টাকা আসেনা। যার ফলে ৭.৫% AIT আরোপ করে ঠিকমত অডিট করলে সরকার এইখান থেকে অনেক বেশি টাকা পাবে, এবং প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলি ছাত্রদের উপরে এইটা চাপিয়ে দিতে পারবে না যা ভ্যাটের ক্ষেত্রে সম্ভব।
৪। বোঝার জন্য একটা বাস্তব উদাহরণ দেই। গার্মেন্টস ইন্ডাস্ট্রি হচ্ছে এর বাস্তব উদাহরণ। গত বছর পর্যন্ত গার্মেন্টস এর ট্যাক্স ছিল ১০% এবং এ আই টি ছিল ০.৮%। এখন আপনি যদি গার্মেন্টস গুলির একাউন্টস দেখেন তবে দেখবেন বেশিরভাগ (প্রায় ৯৫% এর উপরে) গার্মেন্টস এর প্রফিট মারজিন হাইয়েস্ট ৭.২%। কারন হচ্ছে তারা ঐ ০.৮% এ আই টি দেয় এবং বছর শেষে এমনভাবে ব্যয় দেখায় যাতে ১০% ট্যাক্সে যে টাকা আসে তা ঐ ০.৮% এ আই টির সমান হয়। ফলে তারা সরকার কে ঐ ০.৮% এ আই টি বাদে আর কোন ট্যাক্স দেয়না। আমার সন্দেহ করার যথেস্ট কারন আছে যে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলি ব্যয় বেশি দেখিয়ে সরকার কে একটা মিনিমাম ট্যাক্স দেয় অথবা লস দেখিয়ে ট্যাক্স দেয়না। এই ক্ষেত্রে ৭.৫% AIT বসালে সরকার ঐ ১৫% ট্যক্সের চেয়ে টাকা বেশি পাবে এবং তাদের ব্যয় বাড়িয়ে দেখানোর প্রবণতা কমবে। এবং একটু ভাল অডিটর দিয়ে অডিট করালে সরকারের আয় বাড়বে , কমবেনা এবং সবচেয়ে বড় কথা এইটা ছাত্রদের ঘাড়ে পরবে না।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আমার সম্পর্কে আমি কিছু না বলি। আপনার মন্তব্যেই আপনি বলেছেন যে, বিদ্যমান ১৫% ইনকাম ট্যাক্স হতে ৭.৫% সোর্স ট্যাক্স চার্জ করতে। তাহলে সরকারের আয় বাড়লো কোথায়? ক্যাশ ফ্লো বাড়বে বলে যা বলেছেন, সেই ধারায় কিন্তু বর্তমানেও সকল কোম্পানিকে এআইটি পেমেন্ট করতে হয়। গার্মেন্টস শিল্পে কেন সোর্স ট্যাক্স আরোপ করা হয়েছে সেটা আরও অনেক বিশাল পরিসরে আলোচনার দাবী রাখে, সেই প্রসঙ্গে না যাই। আপনি জানেন কি না জানি না, ২০০৮/২০০৯ সালের দিকে প্রাইভেট ইউনিভার্সিটির করের হার ৩৭.৫ শতাংশ হতে কমিয়ে ১৫ শতাংশ করা হয় এবং ২০১০ সালে এটা আরও মওকুফ করার জন্য সরকারের কাছে জোরালো দাবী ওঠে। কিন্তু অর্থমন্ত্রী সম্পূর্ণ নাকচ করে দেয়ায় তা হয়ে ওঠেনি।
শেষ কথা হল, আপনি যদি এই ভ্যাট'কে এআইটি দিয়ে রিপ্লেস করে প্রবলেম সলভ করার কথা বলেন, তাহলে বলব, বুঝতে ভুল হচ্ছে। আপনার সাথে একমত হতে পারলাম না। অনলাইনে ছিলাম বিধায় উপরের অনেক কমেন্ট স্কিপ করে আপনার কমেন্টের প্রতিত্তর দিতে হলে।
পাঠ এবং মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন। ভালো থাকুন সবসময়।
৩৬| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৯
আমিনুর রহমান বলেছেন:
ভ্যাট ভোক্তাকেই দিতে হবে। এইজন্যই তো আমাদের অর্থমন্ত্রী এতো আন্দোলনের পরেও বলেই চলেছেন "ভ্যাট ছাত্রদেরকেই দিতে হবে। ভদ্রলোক আর যাইহোক যা বলেন তা ফিরাইয়া নেন না সহজে
০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: কিছু মানুষ সোজা খায় না, ঘুরাইয়া প্যাচাইয়া খায়। ভদ্রলোকের হইছে সেই সমস্যা। সেই তো ভ্যাট তুলে নিলি, তবে কেন লোক হাসালি...
ধন্যবাদ আমিনুর রহমান ভাই, অনিচ্ছাকৃত বিলম্ব প্রতিত্তরের জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত। ভালো থাকুন সবসময়।
৩৭| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০১
হানিফঢাকা বলেছেন: ভাই আপনার কথায় বুঝতে পারছি আপনি এই বিষয়ে প্রফেশনাল। আমার মূল কথাটা ছিল এখন এই ১৫% ট্যাক্সে যে টাকা আসে তা থেকে ৭.৫% সোর্স ট্যাক্সে বেশি টাকা আসবে। এইটা হচ্ছে বাস্তব কথা, এবং এইটা হচ্ছে সরকারের আয় এবং ক্যাশ ফ্লো বাড়ার যুক্তি।
আপানার উত্তরের জন্য ধন্যবাদ।
০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৩০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: নারে ভাই আমি খুবই সাধারণ ছাপোষা কেরানী ভাইজান, শখের বশে অনেক কিছুই শিখার ইচ্ছে জাগে।
ধন্যবাদ, অনিচ্ছাকৃত বিলম্ব প্রতিত্তরের জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত। ভালো থাকুন সবসময়।
৩৮| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৬
টি এম মাজাহর বলেছেন: খুব ভালো লিখেছেন। অর্থনীতিতে ভ্যাট হলো ইনডিরেক্ট ট্যাক্স, আর ডিরেক্ট ট্যাক্স হিসেবেও আছে অন্যান্য রূপে। কিন্তু ইনডিরেক্ট ট্যাক্স সবসময় ভোক্তার পকেট থেকেই যাবে, এতে কোন সন্দেহ নাই।
০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৪৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ টি এম মাজাহর ভাই, অনিচ্ছাকৃত বিলম্ব প্রতিত্তরের জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত। ভালো থাকুন সবসময়।
৩৯| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৪
প্লাবন২০০৩ বলেছেন: @বো মা, ভাই, এইটা এখনও বুঝতে পারেন নাই?
আমিও বুঝতে পারি নাই, আমি কমার্সের ছাত্র, কিন্তু মাল সাহেবের কথা শুইনা ভ্যাট সম্পর্কে যা জ্ঞান ছিল সব আউলায়া গেছে। ভাবতেছি সামনের ইলেকশনে ভোট দিতে গেলে আবার ভ্যাট চাইয়া বসে কিনা। পাবলিক একদিক দিয়া আন্দোলন করব - ভোটের সাথে ভ্যাট দিমুনা, আরেক দিক দিয়া তারা সরকার গঠন কইরা ফালাইব, পাবলিকে ভোট না দিয়া আন্দোলন দিছে, এইটা কি আমাগো দোষ?
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:০১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: বোকা মানুষ তো, এম্নিতেই কম বুঝি
ধন্যবাদ প্লাবন ভাই, অনিচ্ছাকৃত বিলম্ব প্রতিত্তরের জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত। ভালো থাকুন সবসময়।
৪০| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৫
প্লাবন২০০৩ বলেছেন: @বো মা, ভাই, এইটা এখনও বুঝতে পারেন নাই?
আমিও বুঝতে পারি নাই, আমি কমার্সের ছাত্র, কিন্তু মাল সাহেবের কথা শুইনা ভ্যাট সম্পর্কে যা জ্ঞান ছিল সব আউলায়া গেছে। ভাবতেছি সামনের ইলেকশনে ভোট দিতে গেলে আবার ভ্যাট চাইয়া বসে কিনা। পাবলিক একদিক দিয়া আন্দোলন করব - ভোটের সাথে ভ্যাট দিমুনা, আরেক দিক দিয়া তারা সরকার গঠন কইরা ফালাইব, পাবলিকে ভোট না দিয়া আন্দোলন দিছে, এইটা কি আমাগো দোষ?
৪১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১১
শামছুল ইসলাম বলেছেন: প্রিয়তে নিলাম।
চমৎকার পোষ্ট, ++++ ।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:১৬
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ শামছুল ইসলাম ভাই, অনিচ্ছাকৃত বিলম্ব প্রতিত্তরের জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত। ভালো থাকুন সবসময়।
৪২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫১
কলমের কালি শেষ বলেছেন: চমৎকারভাবে ভ্যাট বিষয়টি তুলে ধরেছেন । ভাল লাগলো বস ।
ভাল থাকবেন ।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৪৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ ককাশে। ইয়ে আমি বস হলাম কবে?
অনিচ্ছাকৃত বিলম্ব প্রতিত্তরের জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত। ভালো থাকুন সবসময়।
৪৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩০
রিকি বলেছেন: ভ্যাট দিবেন ভাই, ভ্যাট !!!! আর কিছু বলব না, এবার যদি কথার উপরে ১৫% ভ্যাট বসিয়ে দেয় !!!
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:৪১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: দিমু না, দিমু না, দিমু না... কি করবেন?
৪৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪৯
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: পড়াতে হলে তো দিতেই হবে তা যতই মন্ত্রী আর রাজসিক কর্মচারীদের কথায় অপমানিত আর আহত হই না কেন ।।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:২৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: কথা সইত্য।
৪৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:১১
সুফিয়া বলেছেন: অর্থনীতির ক্লাসে বহুদিন আগে ভ্যাট নিয়ে লেকচার শুনেছিলাম। আজ আবার পড়লাম। ভাল লাগল। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:১৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ সুফিয়া আপা। অনিচ্ছাকৃত বিলম্ব প্রতিত্তরের জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত। ভালো থাকুন সবসময়।
৪৬| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৪
মশিকুর বলেছেন:
নাইস পোস্ট...
আমরা অর্থমন্ত্রীর কাছ থেকে অর্থপূর্ণ বাক্য শুনতে চাই...
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৪৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ মশিকুর ভাই।
অর্থপূর্ণ বাক্য শুনতে না পাবার কারন হল... অর্থই অনর্থের মূল তাই অনর্থপূর্ণ মন্তব্য শুনে জেতেই হবে।
অনিচ্ছাকৃত বিলম্ব প্রতিত্তরের জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত। ভালো থাকুন সবসময়।
৪৭| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪১
জেন রসি বলেছেন: ৭২ সাল থেকে এখন পর্যন্ত এ দেশে যতগুলো শিক্ষা কমিশন শিক্ষানীতির কাঠামো তৈরি করেছে তার সবগুলোই উচ্চশিক্ষাকে অধিকার হিসেবে না ভেবে পণ্য হিসেবেই উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছে।তবে তারা এই কাজগুলো খুব সূক্ষ্মভাবেই করে এসেছে যার একটি ধারাবাহিক ফল ছিল প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়য়ের ছাত্রদের উপর ভ্যাটের বোঝা চাপিয়ে দেওয়া! তবে ছাত্রদের ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনে এবারের জন্য এই প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:১৬
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: এখন পর্যন্ত এ দেশে যতগুলো শিক্ষা কমিশন শিক্ষানীতির কাঠামো তৈরি করেছে তার সবগুলোই উচ্চশিক্ষাকে অধিকার হিসেবে না ভেবে পণ্য হিসেবেই উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছে। সহমত। তবে ভ্যাটের বিরুদ্ধে যে আন্দোলন হল, তার চেয়েও আর বেশী, বৃহত্তর পর্যায়ে এবং আরো অনেক আগে থেকে অযৌক্তিক উচ্চ টিউশন ফি'র বিরুদ্ধে প্রতিবাদ এবং আন্দোলন হওয়া দরকার ছিল।
অনিচ্ছাকৃত বিলম্ব প্রতিত্তরের জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত। ভালো থাকুন সবসময়।
৪৮| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:০৩
কলমের কালি শেষ বলেছেন: আপনি হচ্ছেন আমাদের বোমা বস !
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৩২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ও বুঝছি, আপনি আমাকে বসে থাকতে বলছেন...
৪৯| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:০৬
কলমের কালি শেষ বলেছেন: হা হা হা । আরে নাহ এই বস মানে BOSS ...
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:১৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: বোকা মানুষ বলতে চায় ,
ভ্যাট সম্পর্কে জানা হলো । যার সারাংশ - জনগণকেই এই ভ্যাটের টাকা জোগাতে হবে ।
আপনিও বলেছেন ------এভাবে প্রতিধাপে প্রদানকৃত ভ্যাট ক্যারি ফরওয়ার্ড হয়ে প্রান্তিক ভোক্তা তথা কনজিউমারের উপর বর্তায়।
মানলুম ।
কিন্তু এখানে যা বলেছেন তার সবটাই পণ্য বা সেবা প্রদানের জন্যে ভ্যাট । এখন আমি জানতে চাই - শিক্ষা কোনও পণ্য বা সেবা কিনা । আমি রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ছাত্র নই তাই বুঝে উঠতে পারছিনে ।
কর্তমান পুঁজিবাদী বিশ্বের বিপণন থিয়রী দিবেন না দয়া করে কেউ । মুক্তবাজার অর্থনীতিতে সবই পন্য । এমনকি আপনার নিজের স্বামী বা বউ ও এর আওতায় আসবে । আসবে সন্তানেরাও । আসবেই একদিন । কারন তাদের থিয়রী মতে আপনিও এখানে এক ধরনের বিনিয়োগ করছেন সরাসরি বা পরোক্ষ আপনার সুখ শান্তির জন্যে । স্নেহ -মায়া মমতা- ভালোবাসা সবই সে হিসেবে পণ্য । কারন এখানে আপনি বিনিয়োগ করছেন আপনার মনের খোরাকের জন্যে, আপনার তৃপ্তির জন্যে, আপনার ভালোবাসার জন্যে । এমনটা যদি আমি ভাবি দোষ হবে কি ??????????
[[ এমনটাই অনেক বিজ্ঞ লোকেরা এই কদিনে বলে ফেলেছেন । শিক্ষার জন্যে সন্তানের পিছনে অভিভবকেরা বিনিয়োগ করেন যাতে সন্তান এক সময়ে চাকুরী করে তাদের পকেটে পয়সা জোগাতে পারেন । ]]
কেউ বলবেন কি ?