নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন বোকা মানব, সবাই বলে আমার মাথায় কোন ঘিলু নাই। আমি কিছু বলতে নিলেই সবাই থামিয়ে দিয়ে বলে, এই গাধা চুপ কর! তাই আমি ব্লগের সাহায্যে কিছু বলতে চাই। সামু পরিবারে আমার রোল নাম্বারঃ ১৩৩৩৮১
আগের পর্বঃ শ্রীনগর এর দুই বিস্ময় - নাগিন এবং ডাল লেক (মিশন কাশ্মীর এক্সটেন্ড টু দিল্লী-সিমলা-মানালিঃ ভারত ভ্রমণ ২০১৫)
ভোরবেলা ঘুম ভাঙতেই হাউজবোটের সামনের বারান্দা বা ব্যালকনি, যাই বলি না কেন, সাজানো ফাঁকা জায়গাটায় চলে এলাম। সামনের নাগিন লেকের পুরোটা কেমন ধোঁয়া ধোঁয়া ঘোরলাগা হয়ে আছে, আকাশ মেঘে ঢাকা, সেই সাথে শীত একটু বেশী মনে হল। আজ আমাদের শিডিউল মুঘল গার্ডেনসমূহ ঘুরে দেখার, আর আজই কি না এল বৃষ্টি! সবই হল কপাল, কপালের নাম গোপাল!!! । আগের লেখায় বলেছিলাম, আমাদের দশজনের গ্রুপের জন্য দুটো হাউজবোট ছিল, যার একটিতে আমি আর মুক্তার ছিলাম, অন্যটিতে বাকী সবাই। একটু পর অন্য বোটে চলে এলাম সবার খোঁজ নিতে। গিয়ে দেখি ইয়াসমিন আপা ফুলের নৌকায় (শিকারা) চড়ে ঘুরে এসেছে ভোরবেলার নাগিন লেক, কিনেছে বাহারি রঙ্গিন সব ফুল, সদ্য বাগান থেকে তোলা। আমি যখন ওখানে পৌঁছলাম, তখন আরেক শিকারা করে একজন স্যুভেনিয়র আইটেম নিয়ে এসেছে। লেডিস ব্যাগ, মানিব্যাগ, অর্নামেণ্টস বক্স, কাঠের খেলনা শিকারা, ছেলেদের মাথার টুপি এরকম নানান জিনিষ রয়েছে তার কাধের বিশাল ঝলার মাঝে; ঠিক আমাদের দেশে আগে যেমন ‘লেইসফিতা’ওয়ালাদের কাঁধে সাদা কাপড়ে বাঁধা ঝোলা দেখা যেত, তেমনটা। এই সাত সকালেও টুকটাক শপিং হয়ে গেল কারো কারো। সাড়ে আটটা নাগাদ নাস্তা করে সবাই ব্যাগপত্তর নিয়ে যখন তৈরি হাউজবোট থেকে চেক আউট করতে, তখন শুরু হল গুড়িগুড়ি বৃষ্টি। কি আর করা! এই বৃষ্টি মাথায় নিয়েই শিকারা করে নাগিন লেকের অপর পাড়ে গিয়ে উঠে পড়লাম সাহিলের টেম্পু ট্র্যাভেলার এ; বেশ আগেই সে ওখানে পৌঁছে আমাদের জন্য অপেক্ষা করছিল।
আমাদের প্রথম গন্তব্য ছিল হযরতবাল মসজিদ, কাশ্মীরের অন্যতম ধর্মীয় তীর্থস্থান, যা শ্রীনগরে অবস্থিত। উর্দু শব্দ Hazrat অর্থ ‘সম্মানিত’ আর bal অর্থ স্থান; যার সার্বিক অর্থ দ্বারায় সম্মানিত স্থান। ডাল লেকের বাম তীরবর্তী এই দরগা শরিফ এবং মসজিদ অবস্থিত। এখানে মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর একগাছি পবিত্র চুল মোবারক সংরক্ষিত আছে পবিত্র স্মৃতিচিহ্ন হিসেবে। ১৬৩৫ সালে মুসলিম ধর্ম প্রচারক সৈয়দ আবদুল্লাহ মদিনা হতে ভারতে আসেন ইসলাম ধর্মের প্রচারের জন্য; সাথে করে উনি নবীজির এই স্মৃতিচিহ্ন নিয়ে আসেন। উনি ভারতের হায়দ্রাবাদের বিজাপুরে আস্তানা গড়েন। উনার মৃত্যুর পর উনার ছেলে সৈয়দ হামিদ পারিবারিক অসামর্থ্যের দরুন এই পবিত্র স্মৃতিচিহ্ন বিক্রি করে দেন ধনী কাশ্মীরি ব্যবসায়ী খাজা নূর-উদ-দ্বীন ঈসায়ী’র নিকট। পরবর্তীতে যখন মুঘল সম্রাট আওরঙ্গজেব এটা জানতে পারেন, তখন উনি তা বাজেয়াপ্ত করেন উক্ত ব্যবসায়ী’র নিকট হতে এবং তা প্রেরণ করে দেন আজমীরের খাজা মইনুদ্দিন চিশতী (রহঃ) এর দরগায়; সাথে নূর-উদ-দ্বীন ঈসায়ী’কে প্রেরণ করেন জেলখানায়। পরবর্তীতে সম্রাট আওরঙ্গজেব নিজের ভুল অনুধাবন করেন এবং নূর-উদ-দ্বীন ঈসায়ী’কে মুক্ত করে দিয়ে পবিত্র স্মৃতিচিহ্ন’টি উনাকে বুঝিয়ে দিতে মনঃস্থ হন। কিন্তু ইতোমধ্যে নূর-উদ-দ্বীন ঈসায়ী বন্দী থাকাকালীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। ১৭০০ সালে নূর-উদ-দ্বীন ঈসায়ী’র মৃতদেহের সাথে এই স্মৃতিচিহ্নটি পুনরায় পৌঁছে কাশ্মীরে। সেখানে ‘ইনায়াত বেগাম’, নূর-উদ-দ্বীন ঈসায়ী’র কন্যা, ঐ স্মৃতিচিহ্নের অধিকার বুঝে নেন এবং এটাকে কেন্দ্র করে একটি দরগা নির্মাণ করেন; যা আজকের বিখ্যাত হযরতবাল মসজিদ। পরবর্তী সময়ে তার বংশধর এবং স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এটার তত্ত্বাবধান করে আসছেন।
হযরত বাল মসজিদ পৌঁছলাম বৃষ্টি মাথায় নিয়ে। কয়েকজন গাড়ী হতে নেমে কম্পাউন্ডের ভেতরে ঢুকল, আমি পাশের পুলিশ ফাঁড়ির মত একটা ক্যাম্পের বারান্দায় গিয়ে দাঁড়ালাম। স্থানীয় পুলিশের কাছে গতকাল রাতের গুলির শব্দের কারণ জানতে চাইলে বলল, সেরকম কিছু ঘটার খবর পায় নাই। হয়ত অন্যত্র হয়েছে, কিংবা কোন বিয়ের অনুষ্ঠানের আতশবাজির শব্দ, রাতের বেলা গুলির মত শোনা গেছে। যাই হোক, এখান হতে আমরা রওনা হলাম সঙ্করচারিয়া (শঙ্কর আচার্য) হিল’এর উদ্দেশ্যে। পথিমধ্যে গাড়ী থামানো হল এজেন্টের অফিসের সামনে। আমি সাহিল’কে নিয়ে নেমে গেলাম, অফিসে ঢুঁকে ছোট রিসিপশন রুমে বসলাম। মিনিট খানেকের মধ্যে সুমায়রা জারগার রুমে ঢুকল, কালো এরাবিয়ান বোরকা পরিহিত, হিজাব দিয়ে মাথা আবৃত, বছর বিশ-পচিশের কাশ্মীরি তরুণী। এর আগে ফোনে একদিন কথা বলেছিলাম, আর টানা দুই মাস মেইল আদান প্রদানের মাধ্যমেই আমাদের এই কাশ্মীর ট্যুর বাস্তবায়ন সম্ভব হয়েছিল। ঢাকা থেকে কিনে নেয়া গিফট তাকে দিলাম আমাদের দলের পক্ষ হতে, সাথে বকেয়া পেমেন্ট পরিশোধ করলাম। সাথে করে অফিসে ভেতরে ঢুকলাম, পরিপাটি গোছানো সুন্দর অফিস, পনেরজনের মত যুবক-যুবতী ভিন্ন ভিন্ন ডেস্কে কাজ করছে। লেনদেন শেষ হলে আমরা বিদায় নিয়ে ফিরে এলাম আমাদের গাড়ীতে, সাথে নিয়ে এলাম সুমায়রা’র সুন্দরতম মুখচ্ছবির স্মৃতি এই হৃদয় ললাটে।
গাড়ী এবার সোজা রওনা হল সঙ্কারচারিয়া হিলের দিকে। পথ ডাল লেকের পার ঘেঁষে পিচ ঢালা রাস্তা, গাড়ীর জানালা দিয়ে দেখছিলাম মেঘে ঢাকা আকাশ আর পাহাড়ের কোল জুড়ে স্থির দারিয়ে থাকা ডাল লেকের অপার সৌন্দর্য। একসময় পাহাড়ের গা বেয়ে চমৎকার বাঁকানো রাস্তা দিয়ে গাড়ী উঠতে লাগল। সিকিউরিটি চেকিং এর পর একটা নির্দিষ্ট দূরত্ব গাড়ী উঠল, এর পরের বাকী পথটুকু হেঁটে উঠতে হয়। মিতা রায় সহ বেশ কয়েকজন উপরের দিকে হাঁটা শুরু করল। আমি গাড়ীর পাশে দাঁড়িয়ে পাখীর চোখের এঙ্গেলে শ্রীনগর শহর দেখতে লাগলাম।
শ্রীনগরের ‘জাবারওয়ান’ পর্বত যা ‘সুলায়মান হিল’ এবন ‘শাঙ্কারায়া হিল’ নামেও পরিচিত, এর চূড়ায় রয়েছে শঙ্কর আচার্য মন্দির, হিন্দুদের একটি তীর্থস্থান। শ্রীনগরের সমতল ভূমি হতে প্রায় ১,০০০ ফিট উপরে অবস্থিত এই শিব মন্দির দর্শনে হিন্দু পুন্যার্থীদের সাথে অসংখ্য পর্যটক এরও সমাগম ঘটে। এই চূড়া হতে শ্রীনগর শহরের ভিউটা অসাম। ধারনা করা হয় খৃষ্টপূর্ব ২০০ সালে এটি প্রতিষ্ঠিত হয় এবং বর্তমান স্থাপনাটি ৯০০ খৃষ্টাব্দের।। ইতিহাস হতে জানা যায়, এটি ছিল মুলত বৌদ্ধ তীর্থ, পড়ে নবম শতকে শিখদের দ্বারা নবম শতকে এখানে শিবলিঙ্গ প্রতিষ্ঠিত হয়। এই পাহাড় এবং মন্দির নিয়ে ইতিহাসবিদদের মধ্যে রয়েছে মতানৈক্য এবং বিতর্ক। অনেক ডকুমেন্ট এবং ফিচার পাবেন এই বিসয়ে নেটে সার্চ করলে।
এই পথেই রয়েছে একটি মুঘল গার্ডেন ‘পরিমহল’ যা আমার আর সাহিলের মিস-কমিউনিকেশনের জন্য এবার আর দর্শন করা হয় নাই। আগামী দুই পর্বে থাকবে শ্রীনগরের চারটি মুঘল গার্ডেন আর মেঘ-পাহাড়ের কোলে তাদের অপরূপ ফুল-ফোয়ারা’র ছবিসব।
পরের পর্ব কাশ্মীরি মুঘল গার্ডেনস (প্রথম পত্র) - পরিমহল এবং চাশমেশাহী (মিশন কাশ্মীর এক্সটেন্ড টু দিল্লী-সিমলা-মানালিঃ ভারত ভ্রমণ ২০১৫)
এই পর্বের ছবিঃ
মিতা রায়
রওশন আরা ইয়াসমিন (আপা)
বোকা মানুষ বলতে চায় এবং
কিছু নেট থেকে ধার নেয়া (মসজিদ আর মন্দিরের ছবিগুলো)
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: _((....)) শিং দিলাম গাইরা নেন।
২| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৩
প্রামানিক বলেছেন: শিংয়ের চেহারাই তো দেখতেছি না গারমু কেমনে?
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: খুজেন, খুজেন ভাইজান, খুজলে মানিক-রতন মিলে; আর এটা তো একটা মামুলি শিং
৩| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩৮
প্রামানিক বলেছেন: এক নিঃশ্বাসে পড়লাম আর মুগ্ধ হয়ে ছবি দেখলাম। সামনের পর্বের আশায় রইলাম। ধন্যবাদ
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই, আমিও ছবি দেখি আর মুগ্ধ হই। আবারো যেতে মন চায়। সামনের পর্ব দুতিন দিনের মধ্যে দিয়ে দিব। ভালো থাকুন সবসময়।
৪| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৭
নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: ছবি দেখে ভালো লাগলো । এই দেশে অনেক কিছুই আছে
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ নাজমুল হাসান মজুমদার। আসলেই আমাদের দেশে এবং প্রতিবেশী দেশে অনেক দর্শনীয় স্থান রয়েছে।
৫| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৫
লেখোয়াড়. বলেছেন:
আপনার পোস্ট মানেই মুগ্ধতা!!
তাই মাঝে মাঝে আসতেই হয়।
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ লেখোয়াড়. ভাই, আপনার উপস্থিতি আমায়র জন্যও আনন্দময়। ভালো থাকুন সবসময়, শুভকামনা রইল।
৬| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩১
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ১ম প্লাস দেয়ার সৌভাগ্য হইলো। আপনার ভ্রমণ বৃত্তান্ত রসিয়ে রসিয়ে পড়া যায়। অনবদ্য একটি পোস্ট।
'বাল' শব্দটির আরো কতো মিনিং আছে কে জানে। হেঃ হেঃ
তবে একটা বিষয় মিস করলাম। যেই সুমায়রা জারগার এর কথা বলছিলেন, উনার একটা ফটো না দেয়াটায় আশাহতই হয়েছি।
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হাহাহা, কেউ এখন প্লাস দেয় না, যে হারে দেশে এ প্লাসের ছড়াছড়ি
জারগারের ছবি নাই, তাই দিতে পারি নাই। কেম্নে মুখ ফুটে বলি, 'ঐ ছেমড়ি, আয় তর একখান ফটো তুলি'
আপনার কমেন্ট পড়ে ফেবু আর গুগোলে সার্চ করলাম, কিন্তু ছবি পাওয়া যায় নাই, তবে প্রশংসা দেখলাম ম্যালা।
৭| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪০
প্রামানিক বলেছেন: তবে একটা বিষয় মিস করলাম। যেই সুমায়রা জারগার এর কথা বলছিলেন, উনার একটা ফটো না দেয়াটায় আশাহতই হয়েছি।
গেম চেঞ্জারের কথার জবাব দেন।
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: জবাব দিছি ভাইজান। তবে চেষ্টা করছি উনার ছবি খোঁজ করার, পেলে কমেন্টে পোস্ট করে দিবানি।
৮| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
মন্দিরটা দারুণ !
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হুমম, যদিও আমি ঐ পর্যন্ত উঠি নাই
৯| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৪
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অসাধারণ আজকের পর্ব!!
যেমন চোখ জুরানো ছবিগুলো তেমনি জানলাম ঐতিহাসিক ঘটনাবলি!!!
হযরতবাল মসজিদের ভেতরের ছবি তোলেন নাই, কেউই?
ভ্রমণ গ্রুপের সবাইকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা!!!!!!
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আমরা হযরতবাল মসজিদে পৌঁছই বেলা এগারোটার দিকে, বৃষ্টি মাথায় নিয়ে। কামাল ভাই ভেতরে গিয়েছিলেন,উনার কাছে ছবি থাকলেও থাকতে পারে।
ধন্যবাদ বীথি আপু, ভালো থাকুন সবসময়।
১০| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৫
গুল্টু বলেছেন: সিড়িদিয়ে উপড়ে উঠতে ভয় পেয়েছিলাম, কিনতু সিড়ি চওড়া থাকায় ক্লান্ত হয়নি।
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আমি এই শঙ্কর আচার্য মন্দির আর পাহেলগাঁও এর সূর্য মন্দির, এই দুটো মিস করেছি।
১১| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:১১
সোহানী বলেছেন: আবারো ভালোলাগা জানিয়ে গেলাম........+++++++++++
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:২৬
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ দোস্ত ব্লগার, ভালো থাকুন সবসময়।
১২| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৫৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: তাহলে পরিমহল আমরা মিস করেছিলাম আপনাদের ভুলে!! এ জন্য অবশ্যই আপনাকে কাফফারা দিতে হবে হাসান ভাই
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: কাফফারা দিবানি, যদি মোর লগে ফেব্রুয়ারিতে কেরালা ঘুরতে যাওয়া হয়। যাইবেন নি? আপ্নের পিলিজ লাগে
১৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:২১
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমার তো ফেব্রুয়ারীর পাঁচ তারিখে ভিসার মেয়াদ শেষ
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আহহা... আমি আবার ভিসা নিচ্ছি, দেখা যাক পাই কি না। আমাকে তো সিঙ্গেল এন্ট্রি ভিসা দিছিল।
১৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৭
এহসান সাবির বলেছেন: চমৎকার।
সাথে আছি।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ সাবির ভাই, সবসময় সাথেই থাকুন।
১৫| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৮
আমি তুমি আমরা বলেছেন: ব্যাপকতো। ভাল্লাগছে
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ আমি তুমি আমরা। অনেকদিন পর আপনার দেখা পেলাম। সিরিজের বাকী পোস্টগুলোতেও দাওয়াত রইল।
১৬| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ছবি কম তাই মন ভরে নাই মিয়া। আপনার কাশ্মীরী গাইডের একটা ছবি দিলে ভালো হইত, পরে আমরা গেলে চিনতে সুবিধা হইত
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: দ্বিতীয় দফা মোবাইল হারানোতে কিছু ছবি হারিয়েছে এই দুটি স্পটের। পরের পর্বে বেশী করে ছবি দেয়া হবে, কথা দিলাম। আর, সুমায়রা জারগারের ছবি একটা থাকলে আমি তো নিজেই বর্তে যেতাম। কেনু আপনারা সবাইই 'বোঝে না, সে বোঝে না'!!!!
চিনতে অসুবিধা হবে না। গুগলে Kashmir - Sumayra Zargar লিখে সার্চ দিলেই খুঁজে পাবেন। কিন্তু একটা কথা... 'নাজার মাত লাগাও'
শুভ ইংরেজি নববর্ষ। ভালো কাটুক সারাটি বছর।
১৭| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:১৮
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: মন্দিরটায় যাওয়া হয় নাই। বালমসজিদে পৌছেছিলাম সন্ধার পরে।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ওহহ!!!
ধন্যবাদ, পাঠ এবং মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন।
১৮| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৪৩
মানস চোখ বলেছেন: অসাধারণ!!!! লাইনে আছি বাহে !!! এইটাই কি শেষ নাকি?
ধন্যবাদ 'বোকা মানুষ'
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:২৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: নাহ ভাই, কাশ্মীর পার্ট আর দুয়েক পর্বে শেষ হবে, এরপর সিমলা-মানালি শুরু করব।
ধন্যবাদ ভাই, ভালো থাকুন সবসময়।
১৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৮
গোল্ডেন গ্লাইডার বলেছেন: কই গেলেন ভাই??
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৪২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: এই তো ভাই আছি, খুব শীঘ্রই পরের পর্ব নিয়ে হাজির হব।
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১০
প্রামানিক বলেছেন: ১ম হইছি সিঙ্গারা দেন।