নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বোকা মানুষের কথায় কিই বা আসে যায়

বোকা মানুষ বলতে চায়

আমি একজন বোকা মানব, সবাই বলে আমার মাথায় কোন ঘিলু নাই। আমি কিছু বলতে নিলেই সবাই থামিয়ে দিয়ে বলে, এই গাধা চুপ কর! তাই আমি ব্লগের সাহায্যে কিছু বলতে চাই। সামু পরিবারে আমার রোল নাম্বারঃ ১৩৩৩৮১

বোকা মানুষ বলতে চায় › বিস্তারিত পোস্টঃ

ডেস্টিনেশন মুন্নার (ট্রিপ টু কেরালা ২০১৬) (পর্ব ০৪)

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:১০



এদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে দ্রুত তৈরী হয়ে নিলাম, ব্যাগপত্তর তেমন খোলাই হয় নাই। কারন রাতে খেয়েই ঘুমাতে গিয়েছিলাম, তাই সকাল আটটার মধ্যে হোটেলে রেস্টুরেন্টে সকালের নাস্তা সেরে নিয়ে রওনা হলাম কোচিন থেকে মুন্নার এর উদ্দেশ্যে। যেতে যেতে পথে দেখব দুটো ঝর্না আর বিকেল কাটাবো একটা চমৎকার লোকেশনে। আমাদের সেভেন সিটার ইনোভা গাড়ী করে রওনা হয়ে গেলাম আমাদের চারজনের দলটি, সাথে আমাদের গাইড কাম ড্রাইভার মিঃ বিনয় পি. জোস।







আমাদের প্রথম গন্তব্য Cheeyappara Waterfalls, এটি কোচিন থেকে কোচি-মাদুরাই-তন্ডি পয়েন্ট নামক একটা জায়গা, যা মূলত Chillithodu, Keralaয় পড়েছে। আমাদের রাতের নিবাস ‘হোটেল ক্যাসেল রক’ থেকে ৮০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। আমাদের গাড়ীতে যাত্রী চারজন, সিট সাতটি; তাই পেছনের ট্রিপল সিটে না বসে থেকে আমি সেখানে ঘুমানোর আয়োজন করে নিলাম কানে হেডফোন গুঁজে দিয়ে। মিঃ বিনয় ব্যাকভিউ মিররে তা দেখে বলল, পেছনেই সিটের নীচে তার বিছানাপত্তর এর সাথে বালিশ রয়েছে, চাইলে নিয়ে নিতে পারি। এ তো সোনায় সোহাগা, ফলে সকালের রৌদ্রজ্জ্বল আলোয় চোখ বুজে পেছনের সিটে গান শুনতে শুনতে আমি চললাম শুয়ে শুয়ে, সঙ্গীরাও কেউ ঝিমুচ্ছে, কেউ গান শুনছে। প্রায় ঘন্টা তিনেকের যাত্রা শেষে আমরা এসে পৌঁছলাম Cheeyappara Waterfalls এ; কারন পথিমধ্যে সিমকার্ড এবং ডলার ভাঙ্গানোর জন্য দুবার যাত্রা বিরতি দিয়েছি, চলেছে চা পানের বিরতিও।













দুপুর সাড়ে এগারোটা নাগাদ আমরা যখন এই ঝর্ণায় এলাম, তখন পর্যটকে ভরে গেছে। মূলত একটা হাইওয়ে রোড চলে গেছে দুই পাহাড়ের মাঝ দিয়ে, কোচিন আর নাড়ুকানি এর মাঝে যে ন্যাশনাল হাইওয়ে রয়েছে, তার একপাশে এই পাহাড়ি ঝর্ণা, যা এই অক্টোবর মাসেও পানিপূর্ণ! এই ঝর্ণাটি আমাদের বাংলাদেশের খৈয়াছড়া ঝর্ণার মত, সাত স্তরে নেমে এসেছে। পাথুরে পাহাড় হতে সৃষ্ট হয়ে ঘন চিরহরিৎ বনের ভেতর দিয়ে বয়ে গিয়েছে। এখানে থেমে চলল ছবি তোলা, আমি এই ফাঁকে আশেপাশে ঘুরে দেখলাম, রাস্তার উপর বসা নানান দোকানপাট শেষে একটু দূরে মিলল একটি রেস্টুরেন্ট, নাম ‘আলিবাবা রেস্টুরেন্ট’ সাথে হালাল ট্যাগ করা।









যেহেতু আমরা এখন লাঞ্চ করবো না, তাই ভ্রমণসঙ্গীদের জন্য এখান হতে কেরালার লোকাল ব্র্যান্ডের আইসক্রিম কিনে নিলাম। এই ঝর্ণার অতি সন্নিকটেই রয়েছে আরেকটা ঝর্ণা, নাম Valara waterfalls। এটিও সবুজ বনভূমি ভেদ করে বয়ে যাওয়া একটি ঝর্ণা। এই ঝর্ণার আরেকটি বৈশিষ্ট্য হল এখানে দেখা মেলে নানা প্রজাতির পাখী এবং বন্য প্রানীর, যেই বনের মাঝ দিয়ে ঝর্ণাটি বয়ে গেছে। এই এলাকায় অবস্থিত হোটেলে রাত্রি যাপন করে থাকেন, সময় নিয়ে এই প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে। কিন্তু যেহেতু, আমাদের শিডিউল একটু টাইট ছিল, তাই আমরা ঘন্টাখানেক সেখানে কাটিয়ে রওনা হলাম মুন্নার, ভুবন বিখ্যাত টি এস্টেট, এর উদ্দেশ্যে।





দুপুর আড়াইটা নাগাদ আমাদের গাড়ী থামানো হল একটি রোড সাইড রেস্টুরেন্টে, লাঞ্চ এর জন্য। আমি সকালবেলাই মিঃ বিনয়কে বলে দিয়েছিলাম আমি প্রতিদিন দুপুরে সে যে মেন্যু খাবে, তাই খাব। আমার উদ্দেশ্য ছিল, রিয়েল কেরালা ফুডস ট্রাই করে দেখা। যাওয়ার আগে থেকে কেরালার খাওয়া আর গরম নিয়ে এতো নেগেটিভ কথা শুনেছিলাম যে, আমি সত্যি আগ্রহী ছিলাম খাবার সমস্যাটা বুঝার জন্য। আর গরম নিয়ে সমস্যা হয় নাই, কারন সারাক্ষণ গাড়ীতে এসি ছিল, আর আর সাইট সিয়িং এর সময় তেমন সমস্যা হয় নাই। শুধুমাত্র আলিপ্পে আর কুমারোকাম এ একটু টের পেয়েছি, এই অক্টোবর মাসেও প্রায় পঁয়ত্রিশ চল্লিশ ডিগ্রী টেম্পারেচার!


Cheeyappara Waterfalls


Valara Waterfalls

কিন্তু খাওয়ার ব্যাপারটায় মজা পেয়েছি। আসলে সমস্যা হল আমাদের অভ্যাস, আর জিহবার। আমি আমার প্রতিটি ভ্রমণে দেখেছি, আমাদের বাংলাদেশের ভ্রমণকারী যেখানেই যাক না কেন, সে এই দেশের খাবার এবং তার স্বাদ খুঁজে বেড়ায় ভিনদেশী খাবারে। কাশ্মীরি রোগান জোশ বা গুস্তাবায় আমাদের দেশীয় কোরমা বা রেজালার মত গ্রেভী কেন নাই, সেটা নিয়ে গবেষণা করে। কেরালার খাবারে সমস্যা দুটো, একটি হল নারিকেল এবং নারিকেল তেল ব্যবহার হয় বেশী; আর বিশেষ কিছু মসলা খুব কমন, যা দিতেই হবে এমনটা, যেমন আমাদের দেশে হলুদ-মরিচ, এরকম একটি মসলা হল তারার মত দেখতে Star Anise তথা মৌরির একটি বিশেষ জাত ব্যবহৃত হয়, যার স্বাদের সাথে আমরা তথা আমাদের জিহ্বা অভ্যস্ত নয়। আর এই মসলাটি প্রায় সব খাবারেই ওরা ব্যবহার করে।







এই মসলা আর নারিকেল তেলের কারনে স্বাদে ভিন্নতা আসবেই। আমার কথা হচ্ছে, কাশ্মীর, কেরালা থেকে শুরু করে ইউরোপ আফ্রিকা যেখানে যাব, সেখানকার স্বাদে খাবার খাব, উপভোগ করার চেষ্টা করতে হবে সেই খাবারের, খাবারের স্বাদের। আমার পরিচিত খাবারের সাথে মিল খুঁজে পাওয়ার চেষ্টা করাটাই আমার কাছে হাস্যকর মনে হয়। যাই হোক আমি যথারীতি কেরালার সেট থালি অর্ডার করলাম। অন্যরা তাদের মত। খাওয়া আমরা ফের আমাদের যাত্রা অব্যাহত রাখলাম মুন্নার এর পথে।







দুপুর গড়িয়ে বিকেল নাগাদ পাহাড়ি রাস্তায় উঠলো আমাদের গাড়ী। চিরহরিৎ পাহাড়ি রাস্তা, পাহাড়ের গা বেয়ে এই উঠছে তো এই নামছে। যে কোন পাহাড়ি রাস্তড়ী। চিরহরিৎ পাহাড়ি রাস্তা, পাহাড়ের গা বেয়ে এই উঠছে তো এই নামছে। যে কোন পাহাড়ি রাস্তায় জার্নি আমার ভাল লাগে, ভয় করে না কেন জানি। মজার ব্যাপার আমার কিন্তু হাইট ফোবিয়া আছে, কিন্তু পাহাড়ি রাস্তায় সেটা কাজ করে না। আসলেই কি ফোবিয়া আছে? এটাই এখন আমার কাছে সন্দেহ হয়।




যাই হোক বিকেল বেলা আমাদের গাড়ী থামলো একটা ভিউ পয়েন্টে, নাম Karadippara view point যাকে অনেকে Karadippara Photo Point বলেও অভিহিত করে থাকে। এর অবস্থানঃ Ikka Nagar, Munnar, Kerala। এখানে একটি রেস্টুরেন্টকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে ভিউ পয়েন্টটি।











রেস্টুরেন্টের নীচে সুন্দর একটি বাউন্ডারি দেয়া পাহাড়ের খাঁজে ভিউপয়েন্ট, বহু দেশী-বিদেশী পর্যটক ইতোমধ্যে সেখানে আসন গেড়েছে। আমরা সেখানে ফাঁকা দেখে একটি টেবিল খোঁজ করে নিজেদের আস্তানা গেড়ে নিলাম। এরপর ধোসা, চিপস আর চা এর অর্ডার দিয়ে সবাই ছবি তোলায় ব্যস্ত।











এসময় আমি দেখি আমার চিপসের প্যাকেটের দিকে একটি বানর মায়া ভরা চাহনীতে চেয়ে আছে। আমি একটা চিপস নিয়ে তার দিকে এগিয়ে গেলাম, হাত বাড়িয়ে দিতেই সে সুন্দর নিয়ে চিবুতে লাগল। আবার আরেকটা দিলাম, সে নিল। এসময় আমার ভ্রমণ সাথী রনী’র হাতে ছিল চিপসের প্যাকেট, ও টেবিলে বসেছিল, গলায় তার ক্যামেরা। তাকে বললাম বানরের চিপস নেয়ার ছবি তুলতে।



ও যখন ছবি তুলছে, তখন হঠাৎ চারিদিকে হাসির রোল। ঘুরে দেখি, একটা বড় সাইজের বানর এই ফাঁকে আমাদের টেবিল হতে পুরো চিপসের প্যাকেট নিয়ে ছাউনির সিলিং হতে ঝুলে পড়ে আমাদের ভংচি কাটছে আর চেচাচ্ছে। ঘটনা উপলব্ধি করে আমরাও হেসে দিলাম। বানরটা খুব ইন্টেলেকচুয়াল, বুঝাই যাচ্ছে, সে আমাদের ফলো করছিল। তার দলের কাউকে একটা একটা করে চিপস দিচ্ছি, এটা তার সহ্য হয় নাই, তাই সে পুরো প্যাকেটই হাপিস করে দিল...









সেখান হতে সন্ধ্যে হয় হয় সময়ে আমরা রওনা হলাম আমাদের হোটেলের উদ্দেশ্যে। মুন্নারে আমাদের দুই রাত্রের নিবাস ছিল "Spice Country Resort"। সন্ধ্যের পরপর সেখানে আমরা পৌঁছে গেলাম। পৌঁছে আমাদের রুম বুকিং এর কথা রিসিপশনে বলতেই আমদের চাবি ধরিয়ে দিল, রুম -৫ম তলায়, মাইনাস ফিফথ ফ্লোর... আমি ভ্যাবাচ্যাকা খেলাম, বলে কি! আসলে পাহাড়ের ঢালে গড়ে তোলা দশতলা ভবনের অস্টমতলা এসে মিশেছে মেইন রোডের সাথে, আর এখানেই রিসিপশন। ফলে এটাকে জিরো ধরে, উপরে ফার্স্ট ফ্লোর আর নীচে মাইনাস সেভেন্থ ফ্লোর পর্যন্ত।









যাই হোক আমরা আমাদের চাবি নিয়ে রুমে চলে এলাম। প্রতিটি রুমের সাথে লাগোয়া বারান্দা, সেখানে চেয়ার দেয়া আছে। রাতের আধারেই বুঝলাম সামনে ভ্যালী, চারিদিকে পাহাড়ে ঘেরা। দূরের পাহাড়ের গায়ে গায়ে বেশকিছু বৈদ্যুতিক বাতির আলোর মেলা দেখা যায়, প্রতিটি আবাসিক হোটেল, মাঝে মাঝে স্থানীয়দের নিবাস হয়ত। আর ভ্যালীর পুরোটা জুড়েই স্থানীয়দের বাড়িঘর। আমরা ফ্রেশ হয়ে রুমে কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিয়ে রাতের খাবার খেয়ে নিলাম হোটেলের রেস্টুরেন্টেই, মেনু বাঙালী টেস্ট এর জন্য (ভ্রমণসাথীদের সাথে সামঞ্জস্য রাখতে) ভাত, ডাল, সবজি, চিকেন।



ব্যাস আর কি, রাতের খাবার শেষে যার যার রুমে। আমি ঘন্টা দুয়েক রনী’র সাথে আমাদের রুমের বারান্দায় বসে গল্প করলাম, আর সাথে উপভোগ করলাম রাতের পাহাড়ি নির্জনতা আর নিস্তব্ধতা। (চলবে)

আগের পর্বগুলোঃ
যাত্রা শুরুর গল্প (ট্রিপ টু কেরালা ২০১৬) (পর্ব ০১)
ট্রানজিট পয়েন্ট কলকাতা... অন্যরকম আতিথিয়তার অভিজ্ঞতা (ট্রিপ টু কেরালা ২০১৬) (পর্ব ০২)
অবশেষে কোচিন - তৃতীয় রাতে যাত্রা শুরুর স্থানে (ট্রিপ টু কেরালা ২০১৬) (পর্ব ০৩)

মন্তব্য ২৭ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (২৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১:৩৫

দিমিত্রি বলেছেন: ওয়াও! কি মনোরম প্রকৃতি! :)
ভালো লাগলো

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:২৭

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ দিমিত্রি। পাঠ এবং মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন। বোকা মানুষের ব্লগে স্বাগতম। :)

২| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ২:২১

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: ছবিগুলি মনমুগ্ধকর।। কিছু বাদ দিলে কালচারও অনেকটা আমাদের মতই।।
তবে সম্বার আর দোশার ছবি না দেখে কেমন যেন লাগলো।। কেরালার প্রধান খাবারই এই পানির মত বাগার দেয়া সম্বার আর দোশা।।
পুরোটা কিন্তু মন দিয়ে পড়ি নি।। (ক্ষমাপ্রর্থী)।।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:০৫

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ হ্যাপী ভাই। গতকাল রাতেই আপনার কথা ভাবছিলাম, হুট করে আপনাকে ব্লগে দেখা যাচ্ছে না। যদিও আমি নিজেই অনিয়মিত ছিলাম, কিন্তু ব্লগে এসে শুনি আপনি কিছুদিন লাপাত্তা, সত্যিই ভাবনা হচ্ছিল। কেমন আছেন? আশা করি ভাল।

পোস্ট প্রসঙ্গে আসি, সম্বার আর দোশার ছবিও সামনের পর্বগুলোতে আসবে। অপেক্ষা করুন....

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:০৭

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন:

৩| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:৩২

টুরিষ্ট বলেছেন: ২. ঢাকা এয়ারপোর্টের মতো বেনাপোল,কমলাপুর রেলষ্টেশন,পাটুরিয়া ও মাওয়া ঘাটের মতো জায়গায়; যে সময় মানুষ চলাচল বেশি থাকে (সকাল ৬/৭ টা থেকে রাত ১০/১১টা পর্যন্ত) ম্যাজিষ্ট্রেট নিয়োগ(সপ্তাহে অন্তত একদিন) দেওয়া উচিত।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৬

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: যেখানে সেখানে ময়লা ফেলিবেন না.... ;)

৪| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৩৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এসব দেখাইয়া মনটাকে কেন উতালা করেন ভাই?

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:০৪

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আপনার মন তো আজন্মই উতালা ছিল, এইসব কি বলেন ভাইসাব? লন, নিকাল পড়ি, কুন্ঠে যাইবেন বুলিয়েন... B:-/

৫| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৮

লক্ষণ ভান্ডারী বলেছেন: এক দারুণ অভিজ্ঞতা অর্জন করলাম।
ট্রিপ টু কেরালা র লেখক ও ছবি
সংগ্রহকারীকে অশেষ ধন্যবাদ।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৪৭

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ ভাই, বোকা মানুষের ব্লগে স্বাগতম। পাঠ এবং মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন।

৬| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:২৮

কম্পমান বলেছেন: আফাডামাফাডার খুফুডুব ভাফাডাল লাফাডাগফডল।। পোফোডোষ্ট এফেডে লাফাডাইফিডিক।।

ডিকোড করে নিয়েন।। :P :P :P

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:১৮

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আফাডামাফাডারডালও ভাফাখুফাডাবলাফা ডলভাফাডাল লাফোডাগফাডাল আফাডাপফেডেনাফাডির কোফেলাডেফেলাড কলাফামেফিডিন্ট। ;) :P

লাইক ইউথ প্লাস টাইপ। ভাল থাকুন সবসময়, আর হ্যাঁ, সাথেই থাকুন।

৭| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:১৭

ডি মুন বলেছেন: চমৎকার।

আপনার বর্ণনার সাথে সাথে আমরাও ভ্রমণ করে আসলাম আর দেখে আসলাম ঝর্ণা।
নানান ধরণের খাবার। দেখে খাইতে ইচ্ছা হচ্ছে :)

পোস্টে ++
আশাকরি, ভালো আছেন বোকা মানুষ ভাই

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:০৩

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আরে ভাই ডি মুন যে, কি খবর? আছেন কেমন ভাই আমার? অনেকদিন পর। আছি মন্দ না, তবে খুব বেশী ভালও না। :P

এবার বইমেলায় কি বই বেরুচ্ছে? অপেক্ষায় রইব।

ভাল থাকা হোক প্রতি দিন, প্রতি ক্ষণ, প্রতিটা সময়।

৮| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১:১৫

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: ষ্পর্শ করা উৎকন্ঠাটুকু ভাল লাগলো।। না ভাই কিছু হয় নি।। ভালই আছি।। আপনি কেমন আছেন।।
কেরালার সংস্কৃতি আর কালচার, পরিবেশে দেখবেন অনেকটা মিল আমাদের সাথে।।শুধু মেয়ের বিয়ে ছাড়া, যেখানে প্রায়ই কেজি হিসাবে স্বর্ন দেয়া হয় মেয়েকে।। সম্ভব হলে বিস্তারিত জানাবেন পাঠকদের।।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:১৮

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া। আমিও আছি ভালই, এভারেজ... আসলে কেরালায় সাইট সিয়িংই হয়েছে বেশী, সমাজ, সংস্কৃতি বা কালচার তেমন দেখা হয় নাই। তাই সেই বিষয়ে খুব বেশী ধারনা নাই, লিখতে পারবো কতটুকু জানি না। তবে চেষ্টা থাকবে।

ভাল থাকুন সবসময়, অনেক অনেক শুভকামনা আপনার জন্য রইবে। :)

৯| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:১৩

ডি মুন বলেছেন:
এইত ভালো আছি, বোকা মানুষ ভাই।

আর এবারও বই বের হচ্ছে না।
দেখা যাক, আবার কবে বের করা যায়।
ব্লগে অনিয়মিত হবার পর থেকে খুব একটা লেখালিখিও হচ্ছে না।

আপনার সময়ও ভালো কাটুক।
:)

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৪৭

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ সুপ্রিয় ডি মুন। লেখালেখি আবার জোরেশোরে শুরু হোক। শুভকামনা থাকবে। :)

১০| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:২৬

ঢাকাবাসী বলেছেন: কি অসাধারণ সব ছবি আর মনোগ্রাহি ঝরঝরে বর্ণনা। অপুর্ব লাগল। ভ্রমন করতে ভালবাসি আবার তার কাহিনী পড়তেও ভালবাসি, আর অনেক দিন পর একটা ভাল লেখা পেয়ে তাই মন দিয়ে পড়লুম, মনটা ভরে গেল। ধন্যবাদ।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৪৭

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া। মন্তব্যে অনেক অনেক ভাললাগা। ভাল থাকুন সবসময়, শুভকামনা নিরন্তর রইবে। :)

১১| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ২:২০

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: এ্যাভারেজ কথাটাই আমাদের জন্য উপযুক্ত।। আর ভাইয়া ডাকি মর জন্য অ-নে-ক।।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:০০

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়াআআআআআ :)

১২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ২:০৮

বাকি বিল্লাহ বলেছেন: কবে যামু? :(

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৫১

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: প্ল্যান করে ফেলেন, ভিসা প্রক্রিয়া তো এখন সহজ করে দিয়েছে। শ্যামলী সিনেমা হলের উল্টো দিকে এখন ইন্ডিয়ান ভিসা সেন্টারের যে অফিস আছে, সেখানে ইটোকেন ডেট ছাড়াই ভিসা আবেদনপত্র জমা নিচ্ছে।

প্রেস বিজ্ঞপ্তি
প্রেস রিলিজঃ

ভারতে ভ্রমণকারীদের জন্য আগাম অ্যাপয়েন্টমেন্ট প্রয়োজন নেই

১ জানুয়ারি ২০১৭ থেকে ভারতীয় ভিসা প্রাপ্তি প্রক্রিয়া সুবিন্যস্ত, উন্মুক্ত ও সহজ করার চলমান প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে ভারতীয় হাই কমিশন নিশ্চিত বিমান, ট্রেন বা বাসের (যথাযথ বাংলাদেশ-ভারত বাস সার্ভিস কর্তৃপক্ষের ইস্যুকৃত) টিকেটসহ সকল বাংলাদেশী ভ্রমণকারী ই-টোকেন/আগাম অ্যাপয়েন্টমেন্ট তারিখ ছাড়াই তাদের টুরিস্ট ভিসা আবেদনপত্র জমা দিতে পারবেন।

বিস্তারিত পড়ুনঃ Click This Link

১৩| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৪২

শোভন শামস বলেছেন: সুন্দর সাবলীল লিখা, ধন্যবাদ ভাই ।
ভাল থাকুন।

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৫৩

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই, পাঠ এবং মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন। :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.