নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বোকা মানুষের কথায় কিই বা আসে যায়

বোকা মানুষ বলতে চায়

আমি একজন বোকা মানব, সবাই বলে আমার মাথায় কোন ঘিলু নাই। আমি কিছু বলতে নিলেই সবাই থামিয়ে দিয়ে বলে, এই গাধা চুপ কর! তাই আমি ব্লগের সাহায্যে কিছু বলতে চাই। সামু পরিবারে আমার রোল নাম্বারঃ ১৩৩৩৮১

বোকা মানুষ বলতে চায় › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুন্নার ভ্রমণ - মাতুপত্তি ড্যাম এবং ব্লোসম পার্ক (ট্রিপ টু কেরালা ২০১৬) (পর্ব ০৬)

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৫০



মুন্নারের চা-বাগানের রূপে বিমুগ্ধ হওয়া আর সবুজের জাদুতে হারিয়ে গিয়ে আমরা পৌঁছেছিলাম মুন্নার টি মিউজিয়ামে। সেখানে ঘন্টা দু’য়েকের উপরে সময় কাটিয়ে আমরা রওনা হলাম মুন্নারের বিখ্যাত মাতুপত্তি ড্যাম (Mattupetty Dam) উদ্দেশ্যে। ন্যাশনাল হাইওয়ে ধরে প্রায় ১৫ কিলোমিটার দূরের এই জায়গায় আধঘণ্টারও কম সময়ে পৌঁছে গেলাম আমরা। প্রচুর দর্শনার্থীর সমাগম, স্কুলের বাচ্চাদের বিশাল দল নিয়ে দুটো গ্রুপও এখানে হাজির দেখলাম। যাই হোক, আমরা টিকেট কেটে আমরাও ঢুকে পড়লাম বাকী সকলের সাথে।











মুন্নারের চিরহরিৎ পাহাড়ের বুক চিড়ে বয়ে চলা এই মাতুপত্তি ড্যাম এর অবস্থান কেরালা আনামুদি পিক (Anamudi peak) এর পাদদেশে। এই মাতুপত্তি মূলত একটি হিল ষ্টেশন, যার উচ্চতা সমুদ্র পৃষ্ঠ হতে ১,৭০০ মিটার। এটি মুন্নার শহরের কেন্দ্রস্থল হতে ১২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। পাহাড়ের সারির ভাঁজে ভাঁজে সবুজ গালিচার ন্যায় উপত্যকা আর চমৎকার শীতল আবহাওয়া যে কোন পর্যটকের মন কেড়ে নিবে নিমিষেই। এই মাতুপত্তি পাহাড় সারির বুক চিড়ে গড়ে ওঠা মাতুপত্তি ড্যাম হল এখানকার প্রধান আকর্ষণ এবং এই কৃত্রিম হ্রদ এর সৌন্দর্য উপভোগ করতে প্রতিদিন হাজারো পর্যটকের সমাগম ঘটে এখানে।









এই মাতুপত্তি ড্যাম হল বিশেষ ধরনের গ্রাভিটি ড্যাম, এই ধরনের ড্যাম শক্ত পাথর বা কংক্রিটের বাঁধ দিয়ে তৈরী করা হয়, যা উঁচু স্থান হতে প্রবাহমান পানির ধারার মাধ্যাকর্ষণ শক্তিকে প্রতিরোধ করে পানিকে ধরে রাখতে পারে। এই বাঁধগুলো এমনভাবে ডিজাইন করা হয় যেন, প্রতিটি অংশ সমানভাবে পানির চাপ সহ্য করে পানি ধরে রাখতে পারে। ফলে এই ধরনের ড্যাম সাধারণত শক্ত শিলাখন্ডের ভৌতিক গঠনগত পাহাড়ে বেশীরভাগ সময় তৈরি করা হয়ে থাকে। কেরালার মুন্নারের এই ড্যামটি ১৯৪০ সালে হাইড্রো-ইলেক্ট্রিসিটি উৎপাদন করার লক্ষ্যে নির্মান শুরু হয়, যার কাজ সমাপ্ত হয় ১৯৭০ এর পরে। এই বাঁধ এখন শুধু বিদ্যুৎ উৎপাদন নয়, বন্যপ্রাণী আর পাখীদের এক অভ্যয়ারণ্যেও পরিণত হয়েছে।









এই ড্যামের অন্যতম আকর্ষণ হল স্থির জমে থাকা পানিতে সবুজ পাহাড়ের ছায়া, সারিসারি চা-বাগান, আর দূরে পাহাড়ের গায়ে ঘুমিয়ে থাকা গহীন বনের হাতছানি। পর্যটকদের জন্য রয়েছে স্পীড বোটে করে ঘুরে বেড়ানোর সুযোগ, রয়েছে নিজে নিজে চালানোর জন্য প্যাডেল বোট। শান্ত এই হ্রদের পাড়ে ঘন্টার পর ঘন্টা বসে থাকলেও আপনার বিরক্তি ধরবে না।







এই ড্যামকে কেন্দ্র করে ১৯৬৩ সালে ভারত এবং সুইজারল্যান্ড সরকারের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়, গো-প্রজনন এবং ডেইরীর লক্ষ্যে। মুন্নারের সবুজ প্রকৃতিকে ব্যবহার করে গড়ে ওঠা এই প্রজেক্ট বর্তমানে ‘কেরালা লাইভ স্টক ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড মিল্ক মার্কেটিং বোর্ড’ যার তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হচ্ছে।
এখানে প্রবেশের জন্য আপনাকে মাত্র ১০ রুপী দিয়ে টিকেট কাটতে হবে। আর বোটিং করতে চাইলে প্রতি পাঁচজনের গ্রুপের জন্য প্রতি ১৫ মিনিটের খরচ ৩০০-৫০০ টাকা, সাধারণ বোট; ৭০০-১০০০ টাকা স্পীড বোট।







এখানে ঘন্টাখানেক সময় কাটিয়ে আমরা গেলাম পরবর্তী গন্তব্য, ব্লসোম পার্ক, মুন্নার এ। প্রতিদিন সকাল নয়টা থেকে সন্ধ্যা সাতটা অবধি খোলা থাকে এই বাগান তথা ফুলের পার্কটি। মুন্নার শহর থেকে ৩ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই পার্কটির মূল আকর্ষণ হল এখানকার তাজা ফুলের বাগান, যা সাজানো হয়েছে নানান প্রজাতির রঙ্গীন সব ফুলের গাছ দিয়ে। সাথে রয়েছে মাথেরিপুজ্জাহ নদীর স্বচ্ছ পানি এবং সেখানকার নানান দেশী-বিদেশী পাখীর সমারোহ, চিরহরিৎ গালিচা, সেখানে ঘুরে বেড়ানো নানান পাহাড়ি প্রজাপতি। পর্যটকদের জন্য এখানে রয়েছে সুপরিসন লন, কৃত্রিম ঝর্ণা, নদীর পাড় ছুয়ে দাঁড়িয়ে থাকা সবুজ পাহাড়ের সারি; রয়েছে এডভেঞ্চার ট্রেইল, ন্যাচারাল ওয়াক, বার্ড ওয়াচিং এর চমৎকার ব্যবস্থাপনা। এছাড়া রয়েছে বোটিং, স্কেটিং, ব্যাডমিন্টন ইত্যাদি স্পোর্টস আইটেম। চাইলে রিসোর্টে আয়োজন করা হতে পারে ক্যাম্প ফায়ার এর আয়োজন।

আগের পর্বগুলোঃ
যাত্রা শুরুর গল্প (ট্রিপ টু কেরালা ২০১৬) (পর্ব ০১)
ট্রানজিট পয়েন্ট কলকাতা... অন্যরকম আতিথিয়তার অভিজ্ঞতা (ট্রিপ টু কেরালা ২০১৬) (পর্ব ০২)
অবশেষে কোচিন - তৃতীয় রাতে যাত্রা শুরুর স্থানে (ট্রিপ টু কেরালা ২০১৬) (পর্ব ০৩)
ডেস্টিনেশন মুন্নার (ট্রিপ টু কেরালা ২০১৬) (পর্ব ০৪)
মুন্নার টি মিউজিয়াম (ট্রিপ টু কেরালা ২০১৬) (পর্ব ০৫)

নীচে রইল সেই বাগানের নানান ফুল আর গাছের ছবি, ছবি দেখতে না চাইলে এখানেই পোস্ট শেষ। ;)
ফুলগুলো সব সহব্লগার, কামরুন নাহার বীথি আপু আর আমাদের ইবনে বতুতা, জুন আপুদ্বয়'কে উৎসর্গ করা হল। :)


























































































আমাদের হাতে সময় কম ছিল বিধায় ফুলের অংশটুকু ঘুরে দেখে আমরা এখান হতে রওনা হলাম পরবর্তী গন্তব্যে। (চলবে...)

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:০৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: এই পর্ব ভাল লাগলো , সাথে রইলাম।
আপনার লিখার হাত ভাল,ভ্রমন কাহিনী্গুলি নিয়ে একটা বই বের করুন, দারুন কাজ হবে।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৯

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ লিটন ভাই। সুদূর ভবিষ্যতের পরিকল্পনায় এমন একটা সুপ্ত ইচ্ছে আছে। কিন্তু আমার বই প্রকাশ করবে কে? নিজের টাকায় নিজের বই বের করতে হবে.... :)

ভাল থাকুন সবসময়, শুভকামনা থাকবে সর্বদা।

২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৪৫

রানা আমান বলেছেন: সকালবেলা এত ফুলের সমারোহ দেখে খুবই ভালো লাগলো ।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৪

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই রানা আমান। আমারও ফুলের ছবি আপলোড করার সময় একই অনুভূতি ছিল। :)

৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৫৪

অগ্নি সারথি বলেছেন: বুকা মাইনসের ফুটুতে আবারো ক্যাপশন নাই। খেলুম্না!

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৩৯

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হা হা হা, আমিও খেলুম্না... ;)

আসলে ফটো ক্যাপশন দেয়া নিয়ে আমার নিজস্ব একটা ভাবনা আছে। যদি পোস্টখানি ফটোব্লগ হয়, তাহলে প্রতিটি ছবিরই ক্যাপশন অবশ্যই দেয়া উচিত। কিন্তু একটি ভ্রমণ পোস্টে, যেখানে প্রতিটি বিবরণের প্যারা'র পর সেটার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ কিছু ছবি দেই (আমার ভ্রমণ পোস্টগুলোর কথা বলছি), সেখানে প্রতিটি ছবির ক্যাপশন দেয়াটা আমার কাছে জরুরী মনে হয় না। কারন, ক্যাপশন ভ্রমণ কাহিনী হতে মনোযোগ সরিয়ে দেয়। তারপরও পাঠকদের অনুরোধের কথা মাথায় রেখে আগের পোস্টে কিন্তু বেশ কিছু ছবিতে ক্যাপশন দিয়েছিলাম, যেগুলো প্রয়োজন ছিল। আজকের পোস্টে আসলে ফুলের ছবিগুলোর ক্যাপশন খুবই জরুরী ছিল। কিন্তু আমি নিজেই এসব ফুলের নাম বলতে পারবো না; আর ছবিগুলো তুলেছিল আমার ভ্রমণ সাথী রনী। এসবক্ষেত্রে আমি ছবি তোলার সময় যদি সেখানে কোন ট্যাগ দেয়া থাকে, সেটার ছবি তুলে নেই, যাতে করে পরবর্তীতে ক্যাপশন এবং বিবরণ লেখা যায়। কিন্তু এই ছবিগুলোর তা ছিল না, তাই ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও এই বাগানের ছবিগুলোর ক্যাপশন দিতে পারলাম না ভাই। :)

আশা করি লেখক হিসেবে আমার ব্যাখ্যাটা সারথি ভাই সহ সকল পাঠক পজিটিভলি দেখবেন। তবে কথা দিচ্ছি, এরপর থেকে যতদূর সম্ভব পর্যাপ্ত ক্যাপশন যোগ করে দিব ভ্রমণ পোস্টের ছবিগুলোর সাথে।

অনেক অনেক ধন্যবাদ অগ্নি সারথি, এই গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্যের জন্য। ভাল থাকুন সবসময়। :)

৪| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৯

প্রামানিক বলেছেন: অসম্ভব সুন্দর ছবি পোষ্ট। ধন্যবাদ

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:০৮

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই। আজকে চা খাওয়ার আবদার করলেন না যে... :-* :P

৫| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৩৪

মনিরা সুলতানা বলেছেন: পরবর্তী গন্তব্যে ও আপনার পিছু নিচ্ছি ;) :)

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৩০

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ আপু। কিন্তু পিছু পিছু কেন? সাথেই থাকুন, পাশেই থাকুন :)

৬| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১১

ভিটামিন সি বলেছেন: বোকা মানুষ ওতা চালাকের মতো কাজ করেেছে । বেসম্ভব সুন্দর ছবি ক্যাপচার করে নিয়ে এসেছে আমাদের জন্য।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:০৯

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। বহুদিন পর দেখা পেলাম আপনার। কোথায় ছিলেন আপনি? ভিটামিন সি এর অভাবে সামু ব্লগ কিন্তু রোগাক্রান্ত হয়ে আছে। তাই আগের মত নিয়মিত হবেন আশা করি। নতুন বছর অনেক ভাল কাটুক, শুভকামনা জানবেন। :)

৭| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:২১

আহমেদ জী এস বলেছেন: বোকা মানুষ বলতে চায় ,




থির হয়ে থাকা জলে পাহাড়ের ছায়ার মতোই স্নিগ্ধ সব ছবি ।

ফুলোৎসর্গ যোগ্য দু'জনার হাতেই দিয়েছেন ।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:১৯

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ আহমেদ জী এস ভাই। :)

৮| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:১৫

জুন বলেছেন: অপরূপা মুন্নারের সবুজ শ্যমল নান্দনিক নকশায় করা চা বাগান দেখে , বাঁধের স্বচ্ছ জলে পা ভিজিয়ে ফুলের মেলায় আসতেই চমকে উঠি উৎসর্গের খাতায় নাম দেখে বোকা মানুষ । এর যোগ্য কি আমি !! কামরুন্নাহার বিথীর মত অপরূপ এক ফুল বাগানের মালিক আমি নই। কিন্ত ফুল গাছ লতা ভালোবাসার জন্য যদি দিয়ে থাকেন তাহলে ঠিক আছে :)
অনেকক্ষন ধরে মুগ্ধ দৃষ্টিতে তাকিয়ে দেখলাম এক একটি ছবি ।
অনেক ভালোলাগা রইলো বোকা মানুষ ।
+

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:০৬

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জুন আপু। ফুল বাগানের মালিক বিবেচনায় নয়, প্রিয় ব্লগার এবং ফুল-প্রকৃতি ভালবাসেন বলেই আপানদের দুজনকে এই উৎসর্গ করা। আর সামু ব্লগে আমার ভ্রমণ ব্লগ লেখা মানেই আমাদের ইবনে বতুতা'র কথা মনে পড়ে যাওয়া। :)

ভাল থাকুন সবসময়। নতুন বছরের প্রতিটি দিন, প্রতিটি ক্ষণ অনেক অনেক ভাল কাটুক এই শুভকামনা রইবে।

৯| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৭

গ্রাম বাংলা এবং গ্রামীণ জীবন বলেছেন: অপূর্ব সব ছবি সাথে বর্ণনা পড়ে খুব ভাল লাগল কে বলে আপনি বোকা মানষ।

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৫৭

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে, পাঠ এবং মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন। ভাল থাকুন সবসময়।

১০| ২০ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৫

গারোপাহাড় বলেছেন: ভালো লিখছেন! তার চেয়েও যেটা ইন্টারেস্টিং সেটা হলো প্রচুর ছবি দিচ্ছেন। কালারফুল ও সুন্দর। ভালো লাগছে। কিন্তু.....
ছবিগুলোর নিচে ক্যাপসন দিয়ে দিলে আরও ভালো হতো। এটলিস্ট কোনটা কোন জায়গা..লিখলে ভালো হয়। চালিয়ে যান।

২৬ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:১৩

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। আসলে প্রথম কথা হল, আমি লেখার প্যারার সাথে ম্যাচ করে ছবি দেই, যে অংশ বিবরণ হচ্ছে চেষ্টা করি সেই অংশের বিবরণ দেয়ার। আর গোপন কথা হল আলস্য, ছবির ক্যাপশন দিতে কেন যেন রাজ্যের আলস্য ভর করে :P

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.