নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন বোকা মানব, সবাই বলে আমার মাথায় কোন ঘিলু নাই। আমি কিছু বলতে নিলেই সবাই থামিয়ে দিয়ে বলে, এই গাধা চুপ কর! তাই আমি ব্লগের সাহায্যে কিছু বলতে চাই। সামু পরিবারে আমার রোল নাম্বারঃ ১৩৩৩৮১
রাতে একটা চমৎকার ঘুম দিয়ে খুব ভোরেই সবাই উঠে গেলাম, সময়মত তৈরী হতে না হতেই আমাদের গাড়ীর সামনে দেখা মিললো আমাদের গাইডের, বছর চল্লিশের খাটোমত মোটাসোটা চশমা পরিহিত এই গাইড এর কারনেই পরে মনে হয়েছে মন ভরে তাজমহল দেখা হলো না। এতো এতো ইতিহাস শুনবে মানুষ নাকি তার কথা শুনবে। আমি ঐতিহাসিক স্থাপনাগুলোতে এতো ইতিহাস জানার চেয়ে দেখা এবং ছবি তোলা প্রেফার করি; কারণ বর্তমান তথ্যপ্রবাহের অবাধ যুগে পরে ভালোমত এইসব তথ্য জানা যাবে। যাই হোক ভোর ছয়টা নাগাদ আমরা হোটেল হতে তাজমহলের উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে গেলাম। আমাদের হোটেল থেকে চার কিলোমিটার পথের দূরত্বে থাকা তাজমহলের সরলরৈখিক দূরত্ব এক থেকে দেড় কিলোমিটার হবে বড়জোর। মূল কম্পাউন্ড হতে অনেকটা দূরে আমাদের গাড়ী পার্কিং করা হলো। সেখান থেকে বিদ্যুৎচালিত লম্বাটে টুকটুক টাইপের একটা গাড়ী ভাড়া করে আমাদের গাইডের সাথে আমরা চলে এলাম “তাজমহল” এর টিকেট কাউন্টারের সামনে।
এই সাত সকালেই টিকেটের লাইনে লম্বা সারি, সবাই লাইনে দাঁড়িয়ে গেলাম পাসপোর্ট হাতে। আগ্রার তাজমহলে প্রবেশের টিকেট ক্রয় করতে আপনাকে আপনার পরিচয়পত্র প্রদর্শন করতে হবে। লাইনে থাকাকালীনই চারদিক উজ্জ্বল করে সূর্য উঠে চারিপাশ আলোকিত করে দিলো। মিনিট বিশেকের মত লাইনে থাকার পর টিকেট ক্রয় করে আমরা প্রবেশ করে গেলাম তাজমহল এর মূল চত্বরে।
এখানে এসে কিছুটা সময় সবাই একসাথে ঘোরাঘুরি করে একসময় আলাদা হয়ে নিজেদের মত ঘুরতে চাইলে বাঁধা হয়ে দাঁড়ালো সেই গাইড ব্যাটা। দলকে একসাথে করে তার ইতিহাস কথন চলতে লাগলো এবং আমরা তার পেছনে পেছনে ঘুরে দেখলাম পুরো কম্পাউন্ড। মূল তাজমহল সমাধিতে প্রবেশের আগে নিজেদের জুতো খুলে ওয়ান টাইম ফুট কাভার পরে আমরা দেখলাম যুগে যুগে প্রেমের অমর সমাধি তাজমহল। একসময় আমি গাইডকে বললাম সবাইকে নিজেদের মত ঘুরে দেখার সুযোগ দিয়ে একটা নির্দিষ্ট জায়গায় নির্দিষ্ট সময় পরে জড়ো হতে। এবার সবাই নিজেদের মত ঘুরে দেখা আর ছবি তোলায় ব্যস্ত হয়ে গেল।
তাজমহল সম্পর্কে বলতে গেলে প্রথমেই যে কথা চলে আসে তা হল, মুঘল সম্রাট শাহজাহান তার স্ত্রী আরজুমান্দ বানু বেগম যিনি মুমতাজ মহল নামে পরিচিত, তার স্মৃতির উদ্দেশে নির্মাণ করেন বিশ্বের অপূর্ব সুন্দর স্মৃতিসৌধ ও মনোমুগ্ধকর নিদর্শন; ভালোবাসার অবিশ্বাস্য স্মরণীয় ভাস্কর্য তাজমহল। ১৬৩২- ১৬৫৩ খ্রিষ্টাব্দ সময়কালে পারস্য, তুরস্ক, ভারতীয় এবং ইসলামী স্থাপত্যশিল্পের সম্মিলনে এই মুঘল স্থাপত্যশৈলীটি নির্মিত হয়। সাদা মার্বেলের গোম্বুজাকৃতি রাজকীয় সমাধিটিই “তাজমহল” হিসেবে বেশি সমাদৃত হলেও বৃহত্তর তাজমহল কমপ্লেক্স পুরোটাই এই তাজমহলের অংশ। ১৯৮৩ সালে ইউনেস্কো তাজমহলকে 'বিশ্ব ঐতিহ্যের সর্বজনীন প্রশংসিত শ্রেষ্ঠকর্ম' বলে আখ্যায়িত করে একে বিশ্বঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে তালিকাভুক্ত করে।
বাদশাহ শাহজাহানের একাধিক স্ত্রীর মধ্যে মুমতাজ বেগম ছিলেন তৃতীয় স্ত্রী, সংসার করেছিলেন মোট ১৯ বছর। এই ১৯ বছরের দাম্পত্য জীবনে মুমতাজ বেগম মোট ১৪টি সন্তান প্রসব করেন। এই কারনেই মুমতাজ বেগম ছিলেন শারীরিকভাবে অত্যন্ত দুর্বল আর সেই দুর্বলতার মাশুল দিয়ে ৩৯ বছর বয়সে ১৬৩১ খ্রিষ্টাব্দে তাদের চতুর্দশ কন্যা সন্তান গৌহর বেগমের জন্ম দিতে গিয়ে মৃত্যুবরণ করেন মুমতাজ মহল। তার মৃত্যুতে সম্রাট প্রচণ্ডভাবে শোকাহত হয়ে পড়েন। মমতাজ এর মৃত্যুর পর তার স্মৃতিতে নির্মান শুরু করেন তাজমহল। তাজমহল তৈরি হয়েছে বিভিন্ন ঐতিহ্যবাহী নকশার উপর, বিশেষ করে পারস্য ও মুঘল স্থাপত্য অনুসারে। সম্রাট শাহজাহানের পৃষ্ঠপোষকতায়, মুঘল ইমারত পরিমার্জনের এক নতুন স্তরে পৌঁছায়। যেখানে পূর্ববর্তী মুঘল ইমারতসমূহ তৈরি হয়েছিল লাল বেলে পাথরে, তার বদলে সাদা দামি মার্বেল পাথরের প্রচলন চালু করেছিলেন সম্রাট শাহজাহান, যা তার নির্মিত স্থাপনাগুলোকে দিয়েছে অন্যরকম এক রূপ।
ইসলামিক স্থাপত্যের মূলনীতি অনুসারে, তাজমহল প্রায় পুরোপুরি প্রতিসম। মিনার (টাওয়ার), দেওয়াল, কক্ষ এবং এমনকি বাগানগুলিও নিখুঁত প্রতিসাম্য অনুসরণ করে তৈরি। তাজমহল নির্মাণ করার জন্য এক হাজার হাতী বাহন হিসেবে ব্যবহার করে নির্মান সামগ্রী প্রধাণত ভারত এবং সমগ্র এশিয়া মহাদেশের বিভিন্ন স্থান থেকে নিয়ে আসা হয়েছিল। উল্লেখ্য, তাজমহলে ব্যবহৃত স্বচ্ছ সাদা মার্বেলটি রাজস্থানের মাকরানা নামক স্থান থেকে কেনা হয়েছিল। জেট এবং স্ফটিক কেনা হয়েছিল চীন থেকে। পাঞ্জাব থেকে কেনা হয়েছিল জেম্পার, আফগানিস্তান থেকে ল্যাপিস লাজুলি, আরব থেকে কার্নেলিয়া, নীলমণি এসেছিলো শ্রীলঙ্কা থেকে এবং তিব্বত থেকে কেনা হযেছিল ফিরোজা নামক মার্বেল পাথর। মোট আটাশ ধরনের মহামূল্যবান পাথর সাদা মার্বেল পাথরেরে উপর বসানো হয়েছিলো।
তাজমহল কোন একজন ব্যক্তির দ্বারা নকশা করা নির্মাণ কাজ নয়। ইতিহাস হতে যাদের নাম পাওয়া যায় তাদের মধ্যে অন্যতম হলেনঃ পারস্যদেশীয় স্থপতি ওস্তাদ ঈসা, আমানত খাঁন এবং পুরু, অটোম্যান সাম্রাজ্যের ইসমাইল খাঁন, ইরান (সিরাজ) থেকে আমানত খাঁন, মীর আব্দুল করিম এবং মুক্কারিমাত খাঁন, পাকিস্তানের লাহোরের কাজিম খাঁন, দিল্লীর চিরঞ্জিলাল, এবং রাজমিস্ত্রিদের তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন মোহাম্মদ হানিফ নামক একজন।
তাজমহলের নির্মাণ কাজ শেষ করার আগেই সম্রাট শাহ জাহান তার পুত্র আওরঙ্গজেব দ্বারা ক্ষমতাচ্যুত হয়ে আগ্রার কেল্লায় গৃহবন্দি হন। পরবর্তীতে শাহ জাহানের মৃত্যুর পর আওরঙ্গজেব তাকে তাজমহলে তার স্ত্রীর পাশে সমাহিত করেন। ১৮৫৭ সালের সিপাহী বিপ্লবের সময় ইংরেজ সৈন্যরা তাজমহলের বিকৃতি সাধন করে আর সরকারি কর্মচারীরা বাটালি দিয়ে তাজমহলের দেয়াল থেকে মূল্যবান ও দামি নীলকান্তমণি খুলে নেয়। ১৯ শতকের শেষ দিকে লর্ড কার্জন তাজমহল পুনর্নির্মাণের একটি বড় প্রকল্প হাতে নেন। প্রকল্পের কাজ ১৯০৮ সালে শেষ হয়। ১৯৪২ সালে যখন জার্মান বিমান বাহিনী এবং পরে জাপানি বিমান বাহিনী দ্বারা আকাশপথে হামলা চালায় তৎকালীন সরকার তখন তাজমহল রক্ষার জন্য এর উপর একটি ভারা তৈরি করেছিল যা পরবর্তীতে ১৯৬৫ এবং ১৯৭১ সালে পাকিস্তান-বাংলাদেশ যুদ্ধের সময়ও ব্যবহৃত হয় আকাশপথের আক্রমণ থেকে তাজমহলকে রক্ষা করতে।
তাজমহল নির্মাণ কাজে লোকবল নিযুক্ত ছিলো প্রায় ২০ হাজার মানুষ, সময় লেগেছিল প্রায় ২২ বছর এবং খরচ হয়েছিলো তৎকালীন অংকে ৩ কোটি ২০ লক্ষ টাকা! নির্মাণকাজের ক্রম ছিল এরকমঃ ভিত্তি, সমাধি, চারটি মিনার, মসজিদ এবং জাওয়াব, প্রবেশ দরজা। এর মধ্যে ভিত্তি আর সমাধি নির্মাণ করতে সময় লেগেছিল প্রায় ১২ বছর। পুরো এলাকার বাকি অংশগুলো নির্মাণ করতে লেগেছিল আরও ১০ বছর।
তাজমহলের বিভিন্ন স্থানে ক্যালিগ্রাফি শিলালিপিতে আল্লাহ্র ৯৯টি প্রশংসাসূচক নাম সহ নানান শ্লোক খোদাই করা রয়েছে। তাজমহলের চারটি স্তম্ভ বা মিনার সোজা হয়ে না দাঁড়িয়ে বাইরের দিকে একটু কাত হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। এরকম তৈরির পিছনে প্রধান কারণ হল ভূমিকম্পের মতো কোনও প্রাকৃতিক দুর্যোগ যেন এর কোনোরকম ক্ষতি না করতে পারে।
উল্লেখ্য, তাজমহলে শুধুমাত্র মুমতাজ-ই নন, সমাহিত করা হযেছিল শাহজাহানের অন্যান্য স্ত্রী এবং প্রিয় চাকরদের। তবে সেগুলি রয়েছে তাজমহলের বাইরের অংশে। তাজমহলের প্রায় সমস্ত স্থান প্রতিসম হলেও কবরস্থানটি প্রতিসম নয়, বরং ইসলামিক ঐতিহ্য অনুযায়ী শাহজাহান এবং মুমতাজকে তাজমহলের অভ্যন্তরীণ কক্ষের নীচে একটি সমতল সমাধিগৃহে সমাহিত করা হয়।
বর্তমানে তাজমহল দর্শনের টিকেটের মূল্য ভারতীয়দের জন্য মাত্র ৫০ রুপী, সার্ক দেশের পর্যটকদের জন্য প্রবেশমূল্য ৫৪০ আর বাকি বিশ্বের জন্য ১১০০ রুপী। ২০১৪ সালের ২৫ শে ডিসেম্বর থেকে তাজমহল পরিদর্শনের জন্য অনলাইন টিকিটের ব্যবস্থা করছে আর্কিয়োলজিক্যাল সার্ভে অফ ইণ্ডিয়া। উল্লেখ্য এই টিকেট মূল্যের মধ্যে রয়েছে আগ্রা ডেভেলপমেন্ট চার্জ ৫০০ রুপী যা ভারতীয়দের জন্য মাত্র ১০ রুপী। টিকেটের এই ফির বাকী অংশ আর্কিয়োলজিক্যাল ডিপার্টমেন্ট এর যা সার্ক এবং বিমসটেক’ভুক্ত সকল দেশের নাগরিকদের জন্য সমান। আগ্রা ডেভেলপমেন্ট চার্জ এর কারনেই ভারত ছাড়া সার্ক এবং বিমসটেক’ভুক্ত বাকী দেশের নাগরিকদের জন্য তাজমহল পরিদর্শন টিকেটের মূল্য ৫৪০ টাকা। আমি ২০১৬’তে যখন ভ্রমণ করেছিলাম এই টিকেটের মূল্য ছিল ৪০, ৫৩০ এবং ১,০০০ রুপী ছিলো। তাজমহল এবং আগ্রার অন্যান্য স্থাপনার অনলাইন টিকেট ক্রয় এবং মূল্য জানতে পারেন এই লিংক থেকেঃ Taj Mahal
বেলা আটটার পরপর আমরা তাজমহল দেখে ফিরতি যাত্রা শুরু করলাম হোটেলের পাণে। বেলা দশটার মধ্যে নাস্তার পর্ব শেষ করে হোটেল হতে চেক আউট করে আমরা রওনা হলাম আগ্রা ফোর্ট এর উদ্দেশ্যে, সেখান ঘুরে চলে যাবো ফতেহপুর সিকরি এবং সেখান থেকে সরাসরি জয়পুর, দ্যা পিঙ্ক সিটি।
তথ্য কৃতজ্ঞতাঃ
উইকিপিডিয়া বাংলা
এই সময় (কলকাতা ভিত্তিক অনলাইন পত্রিকা)
উৎসর্গঃ আমার ভারত ভ্রমণের এই সিরিজটি ব্লগার "কামরুন নাহার বীথি" আপাকে উৎসর্গ করছি। উনি আমার এই ট্যুরে ট্যুরমেট ছিলেন। গত পহেলা জানুয়ারী রাত এগারো ঘটিকায় বীথি আপা আল্লাহ্র ডাকে সারা দিয়ে পরপারে চলে গেছেন আমাদের সবাইকে ছেড়ে। আল্লাহ্ তার শোকার্ত পরিবারকে এই শোক সইবার ধৈর্য দাণ করুন। আর আপাকে পরপারে আল্লাহ্ সকল গুনাহ (যদি থাকে) মাফ করে তার কবরে আজাব মাফ করুন এবং আখেরাতে বেহেশত নসীব করুন।
প্রথম পর্ব থেকে বীথি আপার এই ট্যুরে যুক্ত হওয়ার ঘটনাটা আবার তুলে ধরলামঃ
ঈদের কয়েকদিন আগে আমি কোন একটা কাজে নীলক্ষেত মোড়ে বাসের জন্য দাঁড়িয়ে আছি, একটি অচেনা নাম্বার থেকে কল এলো, কল রিসিভ করতে অপরপাশ থেকে অচেনা কণ্ঠস্বর। আমাদের দলের সাথে যুক্ত হতে চায় এই ট্রিপে। “সামহোয়্যার ইন ব্লগ” এ তখন পর্যন্ত আমার পূর্বপরিচিত কেউ ছাড়া আর কারো সাথে পরিচয় ছিলো না। “সাদা মনের মানুষ” খ্যাত কামাল ভাই এর সাথে পরিচয় ভ্রমণ বাংলাদেশ থেকে। সেই কামাল ভাই এর কাছ থেকে খবর পেয়ে ফোন দিয়ে প্রিয় ব্লগার কামরুন নাহার বীথি আপা। উনি এবং ভাইয়া যুক্ত হতে চাচ্ছেন আমাদের সাথে। আমি একদিন সময় নিয়ে উনাকে কনফার্ম করলাম উনাদের যুক্ত হওয়ার ব্যাপারটা। এরপর উনাদের এয়ার টিকেট এর ব্যবস্থা করা হলো। দল গিয়ে দাড়ালো দশজনের। সিদ্ধান্ত হল চারজনের একটা দল ঈদের দিন রাতে রওনা হয়ে যাবো কলকাতার উদ্দেশ্যে। একদিন পরে বাকী ছয়জন রওনা হবে, যেহেতু কোরবানী ঈদের ছুটি, তাই অনেকেই সারাদিনের কোরবানীর হ্যাপা পোহানোর পর সেদিন রাতেই রওনা হতে রাজী হলো না। ফলে আমরা যে চারজন আগে রওনা হবো, তারা একরাত কলকাতা থেকে পরেরদিন সরাসরি বিমানবন্দর চলে যাবো। অপর দলও সরাসরি বেনাপোল বর্ডার হতে দমদম বিমানবন্দর চলে আসবে। এরপর ঢাকা থেকে সকলের কলকাতার বাসের টিকেট এবং আনুষাঙ্গিক কাজ শেষ করে অপেক্ষার পালা চলতে লাগলো….
ভ্রমণকালঃ সেপ্টেম্বর ২০১৬
গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গাল ট্যুর, ২০১৬ এর সকল পর্বঃ
* যাত্রা শুরুর আগের গল্প (গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গাল ট্যুর - পর্ব ০১)
* কলকাতায় অপেক্ষা... (গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গাল ট্যুর - পর্ব ০২)
* ফ্লাইট মিসড তো ট্যুর ক্যান্সেলড... টেনশনিত অপেক্ষার শেষে (গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গাল ট্যুর - পর্ব ০৩)
* আগ্রার পাণে যাত্রা (গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গাল ট্যুর - পর্ব ০৪)
* আগ্রার ঘাগড়ায়, দেখা হলো না নয়ন জুড়িয়া (গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গাল ট্যুর - পর্ব ৫)
* তাজমহলে পদধূলি (গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গাল ট্যুর - পর্ব ৬)
এক পোস্টে ভারত ভ্রমণের সকল পোস্টঃ বোকা মানুষের ভারত ভ্রমণ এর গল্পকথা
৩০ শে মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ রাজীব ভ্রাতা, আকালের দিনে একটা কমেন্ট পেয়ে মনে হচ্ছে জিপিএ ফাইভ পেলাম। (টেক ইট এস অ্যা জোকস)
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:২১
রাজীব নুর বলেছেন: ছবি গুলো দেখলাম।
পোস্ট পড়ে পড়বো।