নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বোকা মানুষের কথায় কিই বা আসে যায়

বোকা মানুষ বলতে চায়

আমি একজন বোকা মানব, সবাই বলে আমার মাথায় কোন ঘিলু নাই। আমি কিছু বলতে নিলেই সবাই থামিয়ে দিয়ে বলে, এই গাধা চুপ কর! তাই আমি ব্লগের সাহায্যে কিছু বলতে চাই। সামু পরিবারে আমার রোল নাম্বারঃ ১৩৩৩৮১

বোকা মানুষ বলতে চায় › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশের মিষ্টি অমনিবাস (পর্ব ০১)

০৩ রা অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:২৪



বাঙালির জীবনে মিষ্টি শুধুমাত্র একটি খাদ্যদ্রব্য নয়—এ যেন এক আবেগ, এক সাংস্কৃতিক সত্তা, এক অব্যক্ত ভাষা। শুভক্ষণে মিষ্টির ছোঁয়া, প্রিয়জনের মুখে হাসি ফোটানোর সহজ উপায়, কিংবা দীর্ঘ বিরহের পরে ছোট্ট একটি মিষ্টি দিয়েই গলে যাওয়া মান-অভিমান—এসবই যেন এই উপমহাদেশে মিষ্টির মৌলিক ভূমিকা।

বাংলার রন্ধনশৈলীতে মিষ্টান্নের গুরুত্ব এতটাই গভীর যে, কিছু কিছু মিষ্টি তার জন্মস্থানের নাম বহন করেই হয়ে উঠেছে কিংবদন্তি। টাঙ্গাইলের চমচম, নাটোরের কাঁচাগোল্লা, বগুড়ার মিষ্টি দই, কুমিল্লার রসমলাই কিংবা মুক্তাগাছার মন্ডা—এসব নাম আজ শুধুই খাদ্যের নয়, বরং তারা প্রতিটি অঞ্চল, তার ইতিহাস, জলবায়ু, মানুষের পরিশ্রম, আর প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম ধরে বয়ে আসা এক গর্বের প্রতিনিধিত্ব করে।

এইসব মিষ্টির পেছনে লুকিয়ে থাকে শতাব্দীপ্রাচীন রীতিনীতি, কারিগরদের নিপুণ হাতের ছোঁয়া, এবং এমন সব গোপন রেসিপি যা কেবল বংশানুক্রমেই হস্তান্তরিত হয়। যেমন কোনো একটি পুরনো গানের সুর—যা কেবল হৃদয় দিয়ে বাজে, তেমনই এসব মিষ্টির স্বাদও কেবল অনুভবেই ধরা দেয়।

এই প্রতিবেদনে আমরা বিশ্লেষণ করব এমন কিছু অমৃত-স্বাদের মিষ্টি, যাদের নাম শুনলেই মুখে জল আসে, আর মনে পড়ে যায় একটি নির্দিষ্ট এলাকা, তার গন্ধ, তার মানুষের মুখচ্ছবি। সেই সাথে প্রতিটি মিষ্টির জন্য বিখ্যাত একটি করে দোকানের নাম ও ঠিকানা দেওয়া হয়েছে, যেন পাঠক চাইলেই খুঁজে নিতে পারেন সে স্বাদের উৎস। এই নিবন্ধ কেবল মিষ্টির নয়—এ এক ভ্রমণ, বাংলার বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা স্বাদের রন্ধ্রে রন্ধ্রে। চলুন, আমরা হাঁটি সেই পথে—যেখানে প্রতিটি কামড় আমাদের নিয়ে যাবে একটি নতুন জেলার গল্পে।

(১) টাঙ্গাইলের চমচম

ইতিহাস ও বৈশিষ্ট্য
টাঙ্গাইলের চমচম, বিশেষ করে পোড়াবাড়ির (Porabari) চমচম, প্রায় দুই শতাব্দীর খ্যাতির অধিকারী। চমচম তৈরি হয় কীভাবে? সাধারণভাবে বলা হয় — দুধ থেকে ছানা তৈরি করে, সেটি মিহি গুটিতে রূপান্তরিত করা হয়, তারপর চিনি বা সিরায় ভেজিয়ে বাইরের অংশ হালকা সাড়া (থেকে যেতে পারে একটু ক্ষারাপূর্ণ যুক্তিতে), এবং ভেতরের অংশ তুলতুলে ও রসালো রেখে। অনেক ক্ষেত্রে ছানার মান, দুধের তাজা গুণ, চিনি ও সিরার পারস্পরিক সামঞ্জস্য, এবং কারিগরদের দক্ষতা মিষ্টির স্বাদ ও টেক্সচারের মূল গোপন। এই মিষ্টি নবসৃষ্ট নয় — পোড়াবাড়ির চমচম প্রাচীন সময়ে তৈরি হতো ধলেশ্বরী নদীর পাড়ে, সর্বদা স্থানীয় দুধ ও চিনি ব্যবহার করে। বর্তমানে ‘মিষ্টির রাজা’ হিসেবে স্বীকৃত এই মিষ্টির নাম নানাভাবে প্রচারিত। কিন্তু উদ্ভাবক বা প্রথম কারিগর সম্পর্কে নির্দিষ্ট তথ্য কম পাওয়া যায়।

সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক গুরুত্ব
টাঙ্গাইলের মিষ্টিপ্রেমীরা বলেই থাকে— “চমচম, টমটম ও শাড়ি, এই তিনে টাঙ্গাইলে বাড়ি।” চমচম শুধু টাঙ্গাইলের পরিচয়ই নয়, বরং আঞ্চলিক অর্থনীতির একটি ভরসার ক্ষেত্র। বিশেষ করে উৎসব-মৌসুমে, বাহ্যিক এলাকায় বিক্রিতে এই মিষ্টির চাহিদা ব্যাপক বৃদ্ধি পায়। তবে কিছু প্রতিবন্ধকতাও আছে: গ্যাস সঙ্কট, উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি, ভেজাল ও নকল পণ্য (কিছু জায়গায় হকারদের মাধ্যমে বিক্রি হয় নিম্নমানের চমচম) — এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা অব্যাহত।

বিখ্যাত দোকান ও অবস্থান
টাঙ্গাইল শহরের পাঁচআনী বাজারে সবচেয়ে প্রসিদ্ধ জয়কালী মিষ্টান্ন ভান্ডারের মিষ্টি। এছাড়া পাঁচআনী বাজারে "গোপাল মিষ্টান্ন ভান্ডার, "টাঙ্গাইল পোড়াবাড়ি মিষ্টি ঘর", পোড়াবাড়ি বাজারে "আদি পোড়াবাড়ি মিষ্টান্ন ভান্ডার" টাঙ্গাইলের চমচমের জন্য বিখ্যাত। এছাড়া দেশব্যাপী টাঙ্গাইলের চমচম সম্পর্কে সবচেয়ে পরিচিত দোকান হলো “পোড়াবাড়ি চমচম (Porabari Chomchom)” যার অনলাইন উপস্থিতি রয়েছে, এবং সরাসরি টাঙ্গাইল থেকে ঢাকায় পাঠায়।


(২) নাটোরের কাঁচাগোল্লা

ইতিহাস ও উৎপত্তি
নাটোরের ‘কাঁচাগোল্লা’ নামেই বিশেষ পরিচিতি, কারণ এটি গলিয়ে বা ভেজে নয়, বরং ছানা ও চিনি মিশিয়ে তৈরি করা হয় — সেজন্য ‘কাঁচা’ ও ‘গোল্লা’— অর্থাৎ ভাজা নাও, গোল আকৃতির নয়। কিছু ঐতিহাসিক বর্ণনায় মধুসূদন পাল নামক এক কারিগরের কথা বলা হয় যিনি লালবাজারে এই কাঁচাগোল্লা তৈরি করতেন। কাঁচাগোল্লার উৎপাদন প্রক্রিয়া সাধারণ রসগোল্লার থেকে কিছুটা ভিন্ন। ছানাকে সরাসরি চিনির শিরায় দিয়ে, কিছুটা উত্তাপ দিয়ে মিষ্টি গঠন করা হয়, অতিরিক্ত ভাজা ছাড়াই। এই মিষ্টি প্রায় ২৫০ বছরের পুরনো ঐতিহ্য ধরে রেখেছে।

সাংস্কৃতিক প্রভাব ও বর্তমান অবস্থা
নাটোরের কাঁচাগোল্লা শুধু জেলা পর্যায়ে নয়, সমগ্র বাংলার সংস্কৃতিতে পরিচিত একটি মিষ্টি। কিছুকাল আগে হকারদের মাধ্যমে ভ্রমণকালে বিক্রিত কাঁচাগোল্লার গুণ অনেক ক্ষেত্রে আসল কাঁচাগোল্লার বৈশিষ্ট্য বহন করে না বলে বিশেষভাবে সতর্কতা নেওয়া হয়। লালবাজারের জয়কালীবাড়ি, মৌচাক মিষ্টান্ন ভান্ডার, জলযোগ মিষ্টান্ন ভান্ডার — এসব মিষ্টি দোকান এখনও জনপ্রিয় হিসেবে বিবেচিত।

বিখ্যাত দোকান ও অবস্থান
নাটোর জেলার সর্বত্র কাঁচাগোল্লা পাওয়া যায়। তবে নাটোরের কিছু উল্লেখযোগ্য দোকান ছাড়া কাঁচাগোল্লা না কেনাই ভালো। নাটোর শহরের কালীবাড়ি নামক আবাসিক এলাকার ভিতরের মন্দিরের সামনের জরাজীর্ণ দোকানটি নাটোরের সেরা কাঁচাগোল্লার দোকান হিসেবে পরিচিত। এছাড়া নীচা বাজারের কুণ্ডু মিষ্টান্ন ভান্ডার, অনুকূল দধি ও মিষ্টান্ন ভাণ্ডার, ষ্টেশন বাজারের নয়ন ও সকাল সন্ধ্যা, বনলতা মিষ্টান্ন ভান্ডার, দাবপট্টি মিষ্টান্ন ভান্ডার এবং ষ্টেশন বাজার রেলগেটের জগন্নাথ মিষ্টান্ন ভান্ডার থেকেও ভালো মানের কাঁচাগোল্লা কিনতে পারবেন। বর্তমানে কাঁচাগোল্লা বিক্রিতে মৌচাক মিষ্টান্ন ভাণ্ডার বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে।

(৩) বগুড়ার মিষ্টি দই

ইতিহাস ও বৈশিষ্ট্য
বগুড়ার দইয়ের খ্যাতি শুধু অভ্যন্তরীণ সীমায় সীমাবদ্ধ নয়, এটি “বগুড়ার দই” নামেই সমগ্র বাংলা অঞ্চলে পরিচিত। বগুড়ার দই বা দই-মিষ্টি সাধারণ দইয়ের চেয়ে গাঢ়, মিষ্টি এবং মসৃণ — মিষ্টির সংযোজন, দুধ ও ছানার অনুপাত এবং পাকা প্রক্রিয়াজাতকরণ পদ্ধতির কারণে। ঈদের সময় বগুড়ার দই-মিষ্টির বিক্রি ‘শত কোটি টাকার’ বাজারে পৌঁছে যায়। বগুড়া স্থানীয়দের দই প্রস্তুতির প্রথা ঐতিহ্যশালী — বিশেষ করে শেরপুর এলাকায় দই কারখানাগুলি বিখ্যাত।

সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক গুরুত্ব
বগুড়ার দই শুধু মিষ্টি নয়, এটি বন্দ্যোপাধ্যায়-নামে পরিচিত এক রূপ হিসেবে সামাজিক শুভেচ্ছা বিনিময়ে হারিয়ে না পারার অংশ। দই-মিষ্টি দিয়ে অতিথি আপ্যায়ন, উপহার বিনিময় জনপ্রিয়। বগুড়ার দই শিল্পে প্রায় শতাধিক দোকান ও কারখানা রয়েছে, যা জেলার অর্থনীতিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখে। বাজারে দই ও মিষ্টি মিলিয়ে বিক্রির মাত্রা বৃদ্ধির ফলে গুণগত মান রক্ষায় চ্যালেঞ্জ রয়েছে — যেমন যেনঃ অযথা পানি মেশানো না হয়, সঠিক স্বাদ বজায় থাকে ইত্যাদি।

বিখ্যাত দোকান ও অবস্থান
সোনাতলা মিষ্টি দই (Sonatala Misti Doi, Sonatala, Bogura, Bangladesh) — এই দোকানটি বিশেষভাবে পরিচিত বগুড়ার মিষ্টি দই হিসেবে। ঠিকানা: চরপাড়া, সোনাতলা, বগুড়া জেলা, বাংলাদেশ (নির্দিষ্ট রাস্তা নম্বর পাওয়া যায়নি)। এছাড়া বগুড়ার সেরা দইয়ের মধ্যে রয়েছে আকবরিয়া, এশিয়া সুইটস, শ্যামলী, কোয়ালিটি এবং মহরম এর দই।


(৪) কুমিল্লার রসমলাই

ইতিহাস ও উৎপত্তি
কুমিল্লার রসমলাই (কখনো ‘রসমলই’ বলা হয়) মিষ্টির এক বিশেষ রূপ — রসগোল্লা গুটিগুলোকে দুধ ঘন করা ক্ষীরে ভিজিয়ে প্রস্তুত করা হয়। এই মিষ্টির উৎপত্তি মূলত ঘোষ সম্প্রদায় দ্বারা, যাঁরা ত্রিপুরা থেকে কুমিল্লায় আসেন এবং এখানে দুধ ঘন করে ক্ষীর তৈরি করার প্রথা গ্রহণ করেছিলেন। বিগত সময়গুলিতে ‘ক্ষীরভোগ’ নামেও পরিচিত ছিল রসমলাইর এক রূপ। কিন্তু বর্তমানে ‘রসমলাই’ নামে পরিচিত এই মিষ্টি কুমিল্লার মিষ্টি সংস্কৃতির একটি গর্ব।

বৈশিষ্ট্য ও চেতনা
কুমিল্লার রসমলাইয়ের স্বাদ ও গুণমান অন্যান্য অঞ্চলের রসমলাই থেকে ভিন্ন — এটি মসৃণ, স্বল্প মিষ্টি, আর গুণ বজায় রাখে। তবে বেশ কিছু ভেজাল বা নকল রসমলাই বাজারে ছড়িয়ে পড়ার অভিযোগ রয়েছে, যা প্রকৃত স্বাদ ও খ্যাতির জন্য হুমকি। রসমলাই উৎপাদন ও বিক্রিতে কিছু প্রতিষ্ঠান বড় মাপেও কাজ করে ও রফতানি প্রচেষ্টা চালায়।

বিখ্যাত দোকান ও অবস্থান
কুমিল্লায় যে মিষ্টির দোকানগুলো রসমলাই-এর জন্য বেশি পরিচিত, সেগুলো হল:
• মাতৃভাণ্ডার (Matribhandar, Monohorpur, Comilla)
• ভগবতী পেড়া ভাণ্ডার (Bhagbati Pera Bhandar, Kandi Road, Comilla)
• শীতল ভাণ্ডার (Sheetal Bhandar, Comilla)
• জলযোগ (Jaljog Sweetshop, Kandirpar, Comilla) — এটি এক সময় ‘মুহুরি বাবুর দোকান’ হিসেবে পরিচিত ছিল।


(৫) মুক্তাগাছার মন্ডা

ইতিহাস ও উৎপত্তি
মুক্তাগাছার (ময়মনসিংহ) মন্ডা নিজের মধ্যে একটি বিশেষ ঐতিহ্য ধারণ করে। প্রথম তৈরি করা হয় প্রায় ১৮২৪ সালে রাম গোপাল পালের দ্বারা, এবং তখন থেকেই প্রজন্ম পর প্রজন্ম এই রেসিপি সংরক্ষণ করা হয়েছে। এই মন্ডা কিনা সংখ্যা অনুযায়ী গঠন করা হয় — দুধ থেকে ছানা তৈরি করে ছানার সাথে চিনি (বা শীতকালে গুড়) মিশানো, তারপর হাতে আছড়ে স্পষ্টভাবে গোল বা চ্যাপ্টা আকৃতি দেওয়া হয়। এ মিষ্টি এতটাই জনপ্রিয় হয়েছে যে ২০২৪ সালে এটিকে জিআই (ভৌগোলিক ছাপ) পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে।

বৈশিষ্ট্য ও সামাজিক গুরুত্ব
মুক্তাগাছার মন্ডা স্বাদে মৃদু, তুলতুলে ও মিলনসাধ্য — মুখে গলে যায়। এই মিষ্টি শুধু স্থানীয় ইলাকায় নয়, লোকমুখে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে পরিচিতি পায়। মণ্ডার দোকান সাধারণত মুক্তাগাছা শহরে, জমিদারবাড়ির কাছে, স্থানীয় মানুষের কাছে সহজলভ্য একটি পর্যায়ে অবস্থান করে থাকে। সাম্প্রতিক সময়েও অনেক মিষ্টিপ্রেমী এই দোকানে মণ থেকে মন্ডা কিনতে আসেন।

বিখ্যাত দোকান ও অবস্থান
মুক্তাগাছা পৌর শহরে জমিদারবাড়ীর কাছে পূর্বদিকে রাম গোপাল পাল বা গোপাল পালের মন্ডার দোকান। এই মন্ডা মিষ্টির আদি ও অকৃত্রিম দোকান একমাত্র এটিই।


প্রথম পর্ব সমাপ্ত

বিঃদ্রঃ পুরো লেখাটি যথাযথ "প্রম্পট" দিয়ে AI দ্বারা লিখিত, কোন ধরনের সম্পাদনা ব্যতীত।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ৯:৫৫

রাজীব নুর বলেছেন: সেদিন শখ হলো মিষ্টি বানানো শিখবো।
খুঁজে একটা পেজ বের করলাম। তারা হাতে কলমে মিষ্টি বানানো শেখায়।
গেলাম তাদের কাছে। এক থেকে তিন মাসের মধ্যে অনেক ররকমের মিষ্টি বানানো শেখাবে।
এজন্য প্রতিমাসে ১৫ হাজার টাকা লাগবে। অর্থ্যাত তিন মাসে ৪৫ হাজার টাকা।

০৭ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১১:৪০

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: মিষ্টি বানায়া মজা নাইক্কা, খাইয়াই মজা ভ্রাতা। ;)

২| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ১০:৪৬

আলামিন১০৪ বলেছেন: কোন এআই ব্যবহার করেছেন? ট্যাকা পয়সা কিছু লাগছে না ফ্রী?

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৫

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ফ্রি, চ্যাটজিপিটি। তাও লগইন না করে... =p~

সবই প্রম্পট রাইটিং ক্যাপাসিটির খেলা :-B

৩| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ৯:১৮

এ সং অফ আইস এন্‌ড ফায়ার বলেছেন: রসমালাই তৈরি করেছেন কুমিল্লার চান্দিনা উপজেলার খনিন্দ্র মোহন ও মনীন্দ্র মোহন নামক ২ সহোদর। তাদের বংশধরেরাই এখন ব্যবসা চালাচ্ছে

৪| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ২:৫১

রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.