১| ১০ ই জুলাই, ২০০৮ রাত ১১:২৩

নাফে মোহাম্মদ এনাম বলেছেন: এই দীর্ঘ লেখা প্রমান করে আপনার লেখনি শক্তি। আমি কাহিনিটার চেয়ে লেখনিটাকে বেশি গুরত্ব দিলাম:+

২| ১০ ই জুলাই, ২০০৮ রাত ১১:২৬

অ্যামাটার বলেছেন: চলে তো যেতে হবে সবাইকেই...
বান্তবতাও মেনে নিতে হবে...
সময়ের ফেরে একদিন সবই স্বাভাবিক হয়ে আসে...

৩| ১০ ই জুলাই, ২০০৮ রাত ১১:২৭

সাইফুর বলেছেন: দাদু ভালো থাকুক..যেখানে আছেন...সেখানে..
খুবই মন খারাপ করা লেখা

৪| ১০ ই জুলাই, ২০০৮ রাত ১১:৩২

মৈথুনানন্দ বলেছেন: i empathize with you...কয়েক বছর আগে আমিও একটা অন্ধকার সুরঙ্গের মধ্যে পথ হারিয়ে ফেলেছিলুম...আমার এখনও মাঝে মাঝে বিশ্বাস হয় না যে আবার সব কিছু স্বাভাবিক হয়ে গেছে আর আমি তোদের সাথে কথা বলছি...সামনাসামনি দেখা হলে বলবো...ভালো থাকিস...বিপদে মোরে রক্ষা করো এ নহে মোর প্রার্থনা...এটাই তোর জীবনের হিম হওয়া উচিত।

৫| ১০ ই জুলাই, ২০০৮ রাত ১১:৩০

ইমরান মামা বলেছেন: লেখার ধরনটা খুবই ভালো লাগল

৬| ১০ ই জুলাই, ২০০৮ রাত ১১:৩৯

রুখসানা তাজীন বলেছেন: আপনার লেখা পড়ে নিজের দৈন্য আবারো টের পেলাম। প্রিয়তে।

৭| ১০ ই জুলাই, ২০০৮ রাত ১১:৪৫

অরুনাভ বলেছেন: থমকায় যাবার মতো লেখা.........তোর দাদু যেখানেই থাকুক ভালো থাকুক ......

তুইও ভাও থাকিস......খুব ভালো থাকিস.......

৮| ১০ ই জুলাই, ২০০৮ রাত ১১:৪৬

অরুনাভ বলেছেন: ভাও = ভালো

৯| ১০ ই জুলাই, ২০০৮ রাত ১১:৫০

বিবর্তনবাদী বলেছেন: পড়ে পড়ব অনেক বড় লেখা.............

১০| ১১ ই জুলাই, ২০০৮ রাত ১২:০৩

~টক্স~ বলেছেন: তোমার লেখা আসলেই খুব শক্তিশালী। আমি কিছু বলে সান্তনা দিতে যাইবোনা তোমাকে কারণ আমি বেশ ভাল করেই বুঝতে পারছি কি অপূরণীয় ক্ষতি তোমার হয়েছে। সত্যি কথা বলতে কি তোমার দাদীর ভালোবাসা দেখে যে হিংসে হচ্ছেনা এমনটা একদম নয়। আমার যখন দুই বছর বয়েস তখন আমার দাদী মারা যান। তাই উনার কোনও স্মৃতিই আমার কাছে নেই কিছু ছবি ছাড়া। উনি থাকলে হয়তো তোমার দাদীর মত পুরোটা না হলেও সিকিভাগ ভালোবাসা যে পেতে পারতাম এমন করে তা বলাই বাহুল্য।

সময় গড়িয়ে যায় আর সেই সাথে বদলে যায় মানুষ। জানিনা তুমি কিভাবে এত সুন্দর করে লিখে ফেলতে পারো তোমার অনুভূতিগুলোকে, এজন্যেই তোমার লেখা এত ভাল লাগে আমার। পড়তে পড়তে মনটা খুব নরম হয়ে গিয়েছিল তা অস্বীকার করতে যাবোনা। অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে তোমার দাদীর আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি আল্লাহ্‌র কাছে। তোমাদের পরিবারের জন্য আমার আন্তরিক শুভকামনা।

১১| ১১ ই জুলাই, ২০০৮ রাত ১২:১০

নোবেলজয়ী বলেছেন: ................

১২| ১১ ই জুলাই, ২০০৮ রাত ১২:৫২

ফারহান দাউদ বলেছেন: লেখা পড়েছি,তবে সান্ত্বনা দিতে পারছি না,প্রিয় মানুষকে হারাবার সান্ত্বনা হয়না।

১৩| ১১ ই জুলাই, ২০০৮ রাত ১:২২

একাকী বালক বলেছেন: মনটা খুব খারাপ হয়ে গেল।

১৪| ১১ ই জুলাই, ২০০৮ সকাল ১১:১৭

ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: প্রিয় কিছু মানুষ থাকে, রক্তের সম্পর্ক, আত্মীয়তা, সবকিছু ছাড়িয়ে নিজের একটা অস্তিত্বের অংশ হয়ে পড়ে তারা। তাদের বিয়োগে যে তীব্র বেদনা, তা শুধু স্বজনহারানো কষ্ট না, নিজের অস্তিত্বের বিপন্নতাই বটে। একাত্মতা বোধ করছি, তোমার কষ্টের সাথে। আষ্টে-পৃষ্ঠে বাঁধা বন্ধন ছিঁড়ে যাবার বহুবিধ যন্ত্রণা। কোন সান্ত্বনাবাক্য সেখানে উটকো লাগে। শুধু মনে আশা যে এই বেদনা হয়ত একদিন তোমাকে সুসংহত করবে। যে মানুষটি হারিয়ে গেছে সে কখনও ফিরে আসবে না, তবু তার স্মৃতি তোমার জীবনের পথচলার পাথেয় হোক এ কামনাই করি!

ভাল থেকো।

১৫| ১১ ই জুলাই, ২০০৮ দুপুর ১২:২৪

মুহিব বলেছেন: পড়ে ভাল লাগল

১৬| ১১ ই জুলাই, ২০০৮ দুপুর ১২:৩১

এই আমি বলেছেন: আপু কি বলব বুঝতে পারছিনা।পোষ্টটা পড়ার পর ১০ মিনিট চুপ করে বসে ছিলাম।আপনার অনুভুতিটা পড়ে আমার চোখে পানি চলে আসল। এটাই আসলে বাস্তবতা সবাইকে মেনে নিতে হয়। এজন্য কাউকে মনে হয় এত ভালবাসতে হয় না।আর এই কথাটা বলাই সহজ। কারন ভালবাসা তো আর বলে হয় না।

১৭| ১১ ই জুলাই, ২০০৮ দুপুর ১২:৪৪

বিবর্তনবাদী বলেছেন: মৃত্যুর সাথে সাক্ষ্যাতের বর্ণনা পড়লাম। কেমন লাগল, কেমন লিখলে তা নিয়ে গতানুগতিক কমেন্টস করব না।আমার দাদি মারা যান ২০০৭ এর জানুয়ারির ১ তারিখ। আমার অভিজ্ঞতা নিয়ে পোস্ট দিয়েছিলাম এই ব্লগে। চাইলে পড়তে পার।

১৮| ১১ ই জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৩:৩৯

শিরোনামহীন বলেছেন: প্রিয়তে রাখলাম।

১৯| ১১ ই জুলাই, ২০০৮ রাত ১১:৩৪

এম্নিতেই বলেছেন: এত চমৎকার করে লিখেন!!
আচ্ছা চারিদিকে এত এত মন খারাপ করা পোস্ট কেন?? আরেকটা কথা আমার ব্লগে একবার আসলে খুবই খুশি হব।

২০| ১২ ই জুলাই, ২০০৮ দুপুর ১২:৫০

আকাশচুরি বলেছেন: মনটা খারাপ হলো খুব

+++++

২১| ১২ ই জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৩:০৫

এই আমি বলেছেন: আপ্পি আপনি কেমন আছেন?আপ্পি তুমি কেমন আছো?আপ্পি তুই কেমন আছিস?

আপ্পি তোমাকে তুমি করেই বলি।তুমি আমাকে তুই করে বলবা।আমি আমার বড় ভাইকে তুমি করেই বলি।তোমাকেও তুমি করেই বলব

অনেক থ্যাংকসসসসস।এই সুযোগটা দেওয়ার জন্য।আচ্ছা তুমি যখন এড খুলবে তখন আমাকে এড করো

২২| ১২ ই জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৩:১৪

রুহী বলেছেন: আপু! অনেক দিন পর ব্লগে বসে আপনার মর্মস্পর্শী লেখা পড়ে খুব খারাপ লাগলো।আমি দাদুর জন্য দোয়া করি -আল্লাহ তুমি তাঁকে জান্নাতবাসিনী করো।আপনি অনেক দিন দাদুর সোহাগী স্পর্শ পেয়েছেন।আমি কিন্তু কোনদিন দাদুকে দেখেনি।আমি দুনিয়ায় আসার আগে তিনি চিরবিদায় নিয়েছেন।আপনার লেখাটি পড়ে- আমার দাদুকে দেখার তীব্র বাসনা সৃষ্টি হলো।একটি বারের জন্য কোনদিন কাউকে দাদু ডাকতে পারিনি। আপু! আপনি এখন কেমন আছেন?আমি ভালো নেই।দোয়া করবেন।ভালো থাকবেন।

২৩| ১৩ ই জুলাই, ২০০৮ রাত ১:৩৮

কালপুরুষ বলেছেন: লেখার প্রতিটি শব্দ অনুভূতিকে নাড়া দিয়ে গেল। এক দমে পড়ে গেলাম। বাকরুদ্ধ হয়ে আমার মৃত বাবার কথাই ভাবছিলাম। আমিও কাঁদিনি। এক ফোঁটাও কাঁদিনি। যারা কাঁদছিল সবাইকে বকছিলাম। এক রাতেই আমার পৃথিবী কেমন যেন আলাদা হয়ে গেল। আমার নির্ভরতার দেয়ালটা ধ্বসে গেল। আমি চিরদিনের মতো অসহায় হয়ে গেলাম।

তোমার অসাধারণ বর্ণনায় নিজের হারিয়ে যাওয়া একটা মুহূর্তকে খুঁজে পেলাম। তোমার দাদুর জন্য মন থেকে দোয়া রইলো। প্রার্থনা রইলো তোমার জন্য। ভাল থেকো, অনেক ভাল।

অন্য এক প্রসঙ্গ নিয়ে একটু কথা বলছি। ৮ সংখ্যাকে আমার বিশেষ ভয়। জ্যোতিষ বা রাশিফল চর্চা যারা করেন তাদের কাছে ৮ সংখ্যাটা রীতিমত রহস্যজনক সংখ্যা হিসেবে চিহ্নিত। তোমার দাদুর মৃত্যু তারিখ ৮, সাল ২০০৬ অর্থাৎ ২+০+০+৬ = ৮, সেদিন ছিল শনিবার, শনি গ্রহরের নিয়ন্ত্রক সংখ্যা হলো ৮। সব মিলিয়ে ৮ সংখ্যার বিশেষ একটা প্রভাব ছিল সেই দিনটিতে। তোমার জন্য একটা অনুরোধ বা উপদেশ রইলো, তুমি যে কোন শুভ বা গুরুত্বপূর্ণ কাজ ৮, ১৭ বা ২৬ তারিখে না করার চেষ্টা করবে। এমন কি বিয়ের তারিখ পর্যন্ত। ।াশা করি তাতে শুভ ফল পাবে।

২৪| ১৩ ই জুলাই, ২০০৮ রাত ২:০৪

নিয়াজ মোর্শেদ চৌধুরী বলেছেন: অস্বাভাবিক ঠান্ডা হওয়া তোমার কপাল-হাত! -- এ লাইনটা এবং লেখার মাঝে সম্পৃক্ত লাইনটা সবচেয়ে বেশি নাড়া দিয়ে গেলো। মনে পড়ে গেলো দুবছর আগের কথা। জুনের ৪ তারিখ, সকাল। বাবার কপালে হাত রেখে ছিলাম। কিন্তু আমি সহ্য কতে পারিনি। পাগলের মত কাঁদতে কাঁদতে ছিটকে সরে এসে ছিলাম। সেদিনের সে হিমস্পর্শ আজও যেন আমি আমার হাতের পাতায় অনুভব করি। আমার নিঃসঙ্গতার প্রতিটা মুহুর্তে বাবার স্মৃতি খুঁজে পাই। একটু হলেও বুঝতে পারছিলাম আপনার ভেতরের যন্ত্রনাটা।

আপনার লেখাগুলো আমাকে অদ্ভুত ভাবে লিখতে উৎসাহ জোগায়। আগের লেখাটা পড়ার পর নটরডেমের স্মৃতি নিয়ে লেখার ইচ্ছেটা প্রবল হয়, এটাও নাড়া দিয়ে গেলো।

ভালো থাকুন, শক্ত থাকুন।

২৫| ১৩ ই জুলাই, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:২০

সিক্স স্ট্রিং বলেছেন: ভাল লাগলো , তবে এত বড় লিখা না দিয়ে ছোট দিলে ভাল হয় ।

২৬| ১৩ ই জুলাই, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:২৭

রুখসানা তাজীন বলেছেন: ঝড়, মৃত্যুগাঁথা বোধহয় মৃত্যুগাথা হবে

২৭| ১৪ ই জুলাই, ২০০৮ রাত ৮:৩০

রুখসানা তাজীন বলেছেন: তুমি কোন গাঁথা দেখেছ বুঝতে পারছিনা। মালা গাঁথা ঠিকই আছে, কিন্তু শোকগাথা, মৃত্যুগাথা, কাব্যগাথা-ই বোধহয় ঠিক হবে।

সামসাদ অভিধানে দেখলাম

গাথা (p. 0306) [ gāthā ] n a poem; a couplet, a distich; a verse; a ditty, a song; a ballad; narra tion (গুণগাথা).

২৮| ১৪ ই জুলাই, ২০০৮ রাত ১১:৫৮

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: হুমম....সামনা সামনি কাউকে মরতে দেখিনি, তবে মৃত্যুর কষ্টের সাথে যুগপৎ পরবর্তী জীবনের পরিণতি এতটাই ভাবিয়ে তোলে বার বার যে সুস্থ স্বাভাবিক ভাবে লোকাচারে মিশে পার্থিব জীবনটাকে উপভোগ করতে পারিনা।

দীর্ঘ ৮ বছর পর.....

৯০ বছর বয়স্ক নানা কে গিয়ে দেখি চুপচাপ ঘরের এক কোণে বসে বই পড়েন, নানী ৪ বছর ধরে শয্যাশায়ী, আল ঝেইমারে আক্রান্ত কাউকে চিনতে পারেন না। চোখ ছলছল করে নানা বললেন বৃদ্ধ কালে যার সাথে দুটো কথা বলে মৃত্যুর দিন গুণে শান্তি পেতাম, সে আজ বেঁচে থেকেও মৃত। বাকিরা নিজ নিজ কাজে ব্যস্ত, কারো কথা বলার সময় নেই.....আমি এখানে আজ নিঃসঙ্গ।

চোখে জমে থাকা পানিটা আর বের হয়না শেষ পর্যন্ত। মানুষের মরণ দেখে ফিরে আসি পাপ আর অট্টহাসির পৃথিবীতে, অদ্ভুতভাবে বেচে থাকা।

২৫ বছর পরে আমি ৫১ বছরের বৃদ্ধ। কে চিনবে আমায়, কাকে চিনিয়ে লাভ হবে আমার, কে ধরে রাখবে আমার স্মৃতি? এ যেন পোকা মাকড়ের মত বেঁচে থাকা, অতঃপর মৃত্যুর প্রতীক্ষা.......আরেক পোকাকে স্থান করে দিতে......নিজের অদ্বিতীয় স্বত্ত্বার স্বীকৃতি কতজন পায় তার মৃত্যুর পরেও?

২৯| ১৫ ই জুলাই, ২০০৮ ভোর ৪:৫৩

নিলা বলেছেন: দাদিমা সেই দূরের দেশে অনেক অনেক ভালো থাকুক সেই প্রার্থনা করি মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে।


আর হ্যা, মনে রেখো দাদিমা সব সময় তোমার পাশেই আছে। দাদিমা তোমাকে দেখছে, তোমার সুখে উনি হাসছেন.....তোমার কান্না দেখলেই উনারও খুব কষ্ট হবে। সো মন খারাপ করো না। অনেক অনেক ভালো থেকো।

৩০| ১৫ ই জুলাই, ২০০৮ দুপুর ২:২৫

পথিক মানিক বলেছেন: চমৎকার আপনার উপস্হাপনা।
যাকে বলে সাধু.......সাধু....।

ভালো লাগা রেখে গেলাম।

৩১| ১৬ ই জুলাই, ২০০৮ রাত ১১:২১

কালপুরুষ বলেছেন: সংখ্যাতত্ত্ব, রাশিফল, হস্তরেখা বিচার, জ্যোতিষ শাস্ত্র এসব একেবারে ভুয়া বলে উড়িয়ে দিতে আপত্তি আছে। তবে বিশ্বাস অবিশ্বাস যার যার ব্যক্তিগত ব্যাপার। অনেকেই এসবকে কুসংস্কার বলে দাবি করে। তবে অনেক কিছু ঘটতেও দেখেছি- তাই একেবারেই অবিশ্বাস করিনা।

৩২| ১৭ ই জুলাই, ২০০৮ দুপুর ১২:০০

মুনিয়া বলেছেন: কি বলব বুঝতে পারছি না। নানী মারা গেছেন অনেকদিন। কিন্তু এখনো নানাবাড়ি গেলে মনে হয় এখনি নানী এসে একটা আম ধপ করে রাখবে টেবিলের উপর-
শুটকি, কালা বাঁশ(আমার পেপার হোল্ডারটাকে নানী এই নামে ডাকতো) নিয়ে ঘোরে! খায় না কিছু.. আম খা!

সারাক্ষণ ঠাট্টা মশকরা- এতো জমজমাট করে রাখতো সে বাসাটাকে। মাতিয়ে রাখতো- এখনও বিশ্বাস করতে পারি না যে নানী নেই।
আর কখনো এসে আমি কিভাবে হাঁটি, কিভাবে কথা বলি সেটা ব্যঙ্গ করে দেখাবে না। খাওয়ার সময় অনেককিছু একবারে তুলে দেবে না পাতে।

৩৩| ১৭ ই জুলাই, ২০০৮ দুপুর ১২:১৬

মুনিয়া বলেছেন: না না মন খারাপ করানো না আপু, নানীকে প্রতিদিনই ভাবি- তোমার লেখাটায় শুধু আরো একবার মনে পড়ে গেল- এই আর কি।
নানী কিডনীর রোগে ভুগছিলেন। একবছর ভুগে মারা গেছেন- অবস্থা এমন হয়েছিল, যে মনে হত তাঁর কষ্ট শেষ হোক....

৩৪| ১৭ ই জুলাই, ২০০৮ রাত ৮:২৩

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন: অসাধারণ হয়েছে.............।
কিছু মানুষ এভাবেই ছাপ রেখে যায় মনে।
দোয়া থাকলো দাদুর জন্য...........।
তুমি অনেক অনেক সুন্দর করে লিখেছো তোমার দাদুর সাথে স্মৃতি গুলো।
মন খারাপ কোর না।
আমরা সবাই মহাকালের সেই লাইনে দাঁড়ানো।
সবাইকে যেতে হবে............দু'দিন আগে আর পরে।
প্রার্থণা মানুষের মনে এভাবে দাগ রেখে যেতে যেনো পারি।
অনেক ভালো থেকো।
সুন্দর একটা মন তোমার।
সেই মনটার যত্ন নিও।
শুভেচ্ছা।

৩৫| ২০ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ১:২৪

বুলবুল আহমেদ পান্না বলেছেন: আপনি এত হৃদয় ছোঁয়া করে কিভাবে লেখেন........?

৩৬| ২৬ শে জুলাই, ২০০৮ রাত ১২:০৯

চানাচুর বলেছেন: খুব সুন্দর করে লিখতে পারেন.....কিন্তু এত ভালো লেখায় রেটিং এত কম!!

৩৭| ৩০ শে জুলাই, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:২০

হনলুলু বলেছেন: আমার দাদু আমার সবচেয়ে প্রিয় একজন মানুষ ছিলেন ....
দাদুকে সবসময় মিস করি .... সবসময় ..... .....

৩৮| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:১০

সুদীপ চৌধুরী বলেছেন: ওয়াও!!!
একটা ঘোর লাগা সময় পার করলাম। আমার অনুভূতি গুলো এরকম (according to appearance):

(১)"অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের মতো হয়ে যায়,
চার কম্পার্টমেন্টের গাড়ি"---শব্দগুলো মাথায় ঘুর পাক খায়।কেমন জেনো "কবি-কবি" পরিবেশ।

(২)আমার কিছু প্রিয় মানুষের মুখ ভেসে উঠে, পারিবারিক কিছু স্মৃতি

(৩)এক্স ফাইল্‌স্‌ দেখা নিয়ে আমার কিছু টালবাহানা এবং
অবশ্যই স্মৃতি বিজড়িত jillian anderson


(৪)এবং আমার খুব কাছ থেকে দেখা একজনের মৃত্যুস্মৃতি।আশেপাশের মানুষগুলোকে যেদিন ভীষন মিথ্যেবাদী মনে হয়ে ছিলো।


অনেক কিছুই যেনো মিলে গেলো, হয়তো সবার সাথেই মিলে যায়।কিন্তু কজনই বা আপনার মত এভাবে বলতে পারে?

এবং যথারীতি আপনার সেই অন্যরকম ছন্দ.....অদ্ভুদ।

আপনি অনেক ভালো লিখেন।

৩৯| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:১৩

সুদীপ চৌধুরী বলেছেন: আসল কথা ই বলতে ভুলে গেলাম। আপনার ছবি গুলান......

৪০| ১৩ ই অক্টোবর, ২০০৮ রাত ৯:৫০

পারভীন রহমান বলেছেন: আমি আমার দাদুকে কাছে পাইনি কিন্তু মন ছুয়ে গেল লেখাটা, একি সাথে দোয়া করছি আল্লাহ দাদুকে বেহেশ ত নসীব করুন

৪১| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১২:৫৫

নাফিস ইফতেখার বলেছেন: অনেকদিন পড়ে পড়লাম। কিন্তু স্মৃতিগুলো আজো খুব তাজা.........

৪২| ০৩ রা জুন, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৬

জিলাপীর প‌্যাঁচ বলেছেন: খুব মন খারাপ করা একটি লেখা................আপনার দাদু'র আত্মা শান্তি পাক, এই দোয়া করি আল্লাহ্‌র কাছে............

৪৩| ২১ শে জুন, ২০০৯ রাত ১১:৪৮

বৃত্তবন্দী বলেছেন:
.................

৪৪| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১:২৯

রিমি (স. ম.) বলেছেন: যখন কোন মানুষ খুব বেশি প্রিয় হয়ে যায় তখন তারা কেমন যেন নিজের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের মতো হয়ে যায়

খুব সত্যি। ভাল থাকবেন।

৪৫| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৩:৪৬

রৌদ্রজ্জ্বল বলেছেন: আল্লাহ আপনার দাদুকে শান্তিতে রাখুন।

সত্যি ভালোবাসার যে স্পর্শ আপনি দাদুর কাছ থেকে পেয়েছেন তা আজীবনই আপনার সঙী হয়ে থাকবে!!

চমৎকার লেখা , অন্তরের গভীরে স্পর্শ করে। ভালো থাকুন।