|
|
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গতরাতে শ্লোগানকন্যা লাকির ওপর ছাত্রলীগের হামলার খবরটা সরকার সমর্থক ব্লগাররা প্রথমে শিবিরের অপপ্রচার বলে চালিয়ে দিতে চেয়েছিল। পরে তা সত্য বলে প্রমাণ হওয়ায় তারা কিছুটা কোনঠাসা হয়ে পড়ে।
আজ একটি অনলাইন মিডিয়া খবর দিয়েছে যে, ময়মনসিংহের গাঙিনার পাড় এলাকায় গণজাগরণ মঞ্চের পাশে ১৮টি ককটেল বিস্ফোরণ ও গুলি করেছে দুস্কৃতিকারীরা। সমবেত জনতা লাঠিসোঁটা নিয়ে ধাওয়া দিলে তারা পালিয়ে যায়। তবে পালানোর সময় তাদের গুলিতে ১ জন গুলিবিদ্ধ হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
হামলাকারীরা ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মী বলে অভিযোগ করেছেন গণআন্দোলন মঞ্চের সংগঠকরা। (বাংলানিউজ২৪)
অন্যদিকে দৈনিক প্রথম আলো লিখেছে- ময়মনসিংহ শহরের গাঙিনার পাড় এলাকায় ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটিয়ে একটি স্বর্ণের দোকানে ডাকাতি হয়েছে। আজ সোমবার রাত ৮টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। ওই দোকানের নাম আলিম জুয়েলার্স।
আলিম জুয়েলার্সের ব্যবস্থাপক দীপক প্রথম আলো ডট কমের কাছে দাবি করেন, ‘কয়েকজন যুবক ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটিয়ে দোকানে ঢুকে পড়ে। তাদের মধ্যে দুজনের হাতে পিস্তল ছিল। তারা দোকানের সিন্দুক ভেঙে স্বর্ণ ও নগদ টাকা নিয়ে পালিয়ে যায়।’
আমি ময়মনসিংহ শহরে বাস করি। 'আলিম জুয়েলার্স'-এর কর্ণধার 'মালিক আব্দুল আলিম' ও তার পরিবারের অন্য সদস্যদের সবাইকে ব্যক্তিগতভাবে চিনি। মালিক আব্দুল আলিম ময়মনসিংহ আহলে হাদীস আন্দোলনের সভাপতি ছিলেন। তিনি শায়খ আব্দুর রহমানের বোন জামাই। ইসলামপন্থী হওয়ার কারণে অনেকেই তাকে জামায়াত সমর্থক বলে মনে করেন। আর এ কারণেই আজ ছাত্রলীগের দুর্বত্তরা তার জুয়েলার্সে হামলা চালিয়ে ডাকাতি করে।
কেবল সেখানে ডাকাতি করেই তারা ক্ষান্ত হয়নি। এ ঘটনার পর শহরের ছোট বাজার মোড় এলাকায় অবস্থিত ইসলামী ব্যাংকের বুথে হামলা ও ইসলামী ব্যাংক ভবনে ভাঙচুর চালিয়েছে তারা।
জামায়াত-শিবিরের সম্পত্তি গণিমতের মাল হিসেবে ব্যবহার করার ঘোষণা রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ মহল থেকেই এর আগে দেয়া হয়েছে। সে হিসেবে ছাত্রলীগ তা করতেই পারে। কিন্তু নিজেরা অপকর্ম করে শিবিরের ওপর দোষ চাপানোর দরকার কি? ময়মনসিংহে শিবিরের সেই শক্তি কি আছে যে, তারা শত শত লোকের সামনে বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ডাকাতি করবে?
পদ্মাসেতুর টাকা উঠানো নিয়ে ছাত্রলীগের চাঁদাবাজি আমরা দেখেছি। এখন জামায়াতের সম্পদ লুটপাট করতে তারাই যে এগিয়ে থাকবে তাতে কি সন্দেহ আছে?
১২ টি 
+১/-০ ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪৭
হিরক রাজা বলেছেন: তু লুটেরা ভাদা হ্যায়
২| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪৯
বাকরুদ্ধ আমি বলেছেন: দেখা যাক , এর শেষ কোথায় ?????
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫৪
হিরক রাজা বলেছেন: প্রকৃত সত্যকে আড়াল করে কতিপয় মিডিয়া লুটেরাদের পক্ষেই অবস্থান নিচ্ছে! আর যারা সত্যকে তুলে ধরছেন তারাই হচ্ছেন রাজাকার, ছাগু। সত্যিই বড় বিচিত্র এ দেশ!!!!
৩| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩২
ফোকাস-০০৭ বলেছেন: দেশ কোন দিকে যাচ্ছে বুঝবার পারছি না !!!!!!!!এই গণজাগরনে ছাত্র লিগের কারনে অনেক সমস্যাতে পডতে হচ্ছে.…সালার এই ডাকু গুলো কবে যে মানুষ হবে ,সেই দিন লাকী আপুর উপর হামলা আজ আবার ডাকাতি!!!!!
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:১৬
হিরক রাজা বলেছেন: ময়মনসিংহে আজ রীতিমত তাণ্ডব চালিয়েছে ছাগুলীগ। কেবল জুয়েলার্সে লুট নয়, ব্যাংক, হাসপাতাল, কোচিং সেন্টার, ছাত্রাবাস কোনটা রেহাই পায়নি তাদের তাণ্ডব থেকে।
৪| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩৮
জ্ঞাতিবৈর বলেছেন: তোর জন্য মাইরের উপর কোন ওষুধ দেখি না!!! 
হারামখোরের বাচ্চা.।.।
৫| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৮
আিম আকাশ হবো বলেছেন: জ্ঞাতিবৈর বলেছেন: তোর জন্য মাইরের উপর কোন ওষুধ দেখি না!!! 
( ( ( (
হারামখোরের বাচ্চা.।.। ( (
৬| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৪৫
ইমন পাল বলেছেন: ছাগু গিরি ছাড় নইলে বাংলা ছাড়
৭| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৫০
হিরক রাজা বলেছেন: ময়মনসিংহ শহরের গাঙ্গিনারপাড় ইম্পেরিয়াল মার্কেটের আলিম জুয়েলার্সে দুর্ধর্ষ ডাকাতি সংঘটিত হয়েছে। গতকাল রাত সোয়া ৮টার দিকে মুখোশধারী কয়েকজন ডাকাত অস্ত্রের মুখে স্বর্ণালঙ্কার লুট করে যাওয়ার সময় ১০-১৫টি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে মালগুদামের দিকে মোটরসাইকেলে চলে যায়। এতে ককটেলের আঘাতে পাঁচজন পথচারী আহত হন। ঘটনাস্থলের এক শ’ মিটার দূরে দুর্গাবাড়ি সড়কে কাদের মোল্লাসহ সব যুদ্ধাপরাধীর ফাঁসির দাবিতে জাগো ময়মনসিংহের ব্যানারে অবস্থান কর্মসূচি চলছিল। এ সময় শহরজুড়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে যে জামায়াত-শিবির হামলা চালিয়েছে। এর পরপরই কয়েকশ’ যুবক লাঠিসোটা নিয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে আসে এবং ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে মিছিল করে। একপর্যায়ে শহরের ছোটবাজারে ইসলামী ব্যাংক কার্যালয়ে ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও হামলা চালায় এবং এটিএম বুথ ভাঙচুর করে। পরে হামলাকারীরা সারদাঘোষ রোডে স্বদেশ হাসপাতাল ও ওষুধের দোকানে হামলা চালায় এবং ব্যাপক ভাঙচুর করে। এ সময় হাসপাতালের ক্যাশ ও ওষুধের দোকান থেকে লক্ষাধিক টাকা লুট করে নিয়ে যায়। সেখান থেকে হামলাকারীরা শহরের ব্রাহ্মপল্লীতে রেটিনা কোচিং সেন্টারে হামলা ও ভাঙচুর চালায়। এ সময় অগ্নিসংযোগ করা হলে স্থানীয় জনতা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
ডাকাতির ঘটনায় আহত আলিম জুয়েলার্সের মালিক আবদুল আলিম, হামিদ, আরজু, মানিক ও আলমকে ময়মনসিংহ মেডিক্যালে ভর্তি করা হয়েছে। শহরে র্যাব-পুলিশ টহল দিচ্ছে। তবে কেউ গ্রেফতার হয়নি।
৮| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:০১
নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন: জামাতি নাটক প্রথম আলো কেমনে বিশ্বাস করল বুঝলাম না ।
যারা নিজ কর্মি খুন কৈরা পরের দিন হর্তাল ডাকে তারা নিজ কর্মির দুকান লুট আর গনিমতের মাল লুট করবে না এইটা কিছু হৈল ?
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:১১
হিরক রাজা বলেছেন: এসব কাজে পারদর্শী ছাগুলীগ। প্রথম আলো কালের কণ্ঠ গ্রুপের মত এত নির্লজ্জ না তাই কিছুটা সত্য প্রকাশ করেছে। তবে ছাগুলীগের নাম মুখে আনতে পারেনি।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩৩
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
তু বিহারি ... ছাগু হ্যায়।