|
|
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর বিরুদ্ধে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম (সিএমএম) আদালতে মানহানির মামলা হয়েছে। মামলার শুনানি শেষে ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুর রহমান আগামী ১৮ এপ্রিল বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীকে (বীরোত্তম) আদালতে তলব করেছেন। আরো জানতে ক্লিকান
গত ৯ ফেব্রুয়ারি কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের জাতীয় কাউন্সিলে দেয়া ভাষণে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহীউদ্দীন খান আলমগীর ও আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ আশিকুর রহমান রাজাকার ছিলেন জানিয়ে কাদের সিদ্দিকী বলেন, “তারা ’৭১ সালে পাকিস্তান সরকারের অধীনে ডিসি ছিলেন। প্রশাসনে থাকা রাজাকাররা অন্য রাজাকারদের থেকে দেশের বেশি ক্ষতি করেছিল। ঘরে এসব বড় বড় রাজাকার রেখে বাইরের রাজাকারের বিচার জনগণ মানবে না। এজন্য সরকারকে আগে তাদের বিচার করতে হবে।” তিনি ওইদিনের মধ্যে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে বরখাস্ত করে রাজাকার হিসেবে গ্রেফতারের দাবি জানিয়ে বলেন, “তার বিরুদ্ধে বিচার শুরু হলে আমি সাক্ষী দেব।”
এ বক্তব্যের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পক্ষে মুক্তিযোদ্ধা আমিন মজুমদার বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর একটি উকিল নোটিশ পাঠান। নোটিশে বলা হয়- মহিউদ্দীন খান আলমগীরের পরিবারের কেউই রাজাকার নন, স্বাধীনতা যুদ্ধে তার পরিবারের সদস্যরা সরাসরি যুদ্ধে অংশগ্রহণ না করলেও মুক্তিযুদ্ধের প্রতিটি পদক্ষেপে তাদের অংশীদারিত্ব জাতির নিকট প্রমাণিত। তাকে রাজাকার হিসেবে শনাক্ত করা উদ্দেশ্যমূলক, বেআইনি ও মানহানিকর।”
এরপর কাদের সিদ্দিকী স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহীউদ্দিন খান আলমগীরকে আদালতে যাওয়ার জন্য স্বনির্বন্ধ অনুরোধ করেন। অবশেষে বিষয়টা আদালতেই গড়াল। দেখা যাক এর শেষ কোথায় গিয়ে দাঁড়ায়।
আমার দেশ সম্পাদকের বিরুদ্ধে রাজাকার নূরু মাওলানার মামলা
১৯ টি 
+০/-০২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৩
আনমনা 007 বলেছেন: কি মজা, আমরা ম্যাংগো পিপোল গ্যালারীতে বসে বসে সব দেখবো
৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৬
ক্ষুধিত পাষাণ বলেছেন: আওয়ামী রাজাকারদের বিরুদ্ধে কোনো সত্য কথা বললেই-মামলা, হামলা, ট্যাগিং, গালাগাল-খিস্তি খেউড়-এসব ওদের ক্রণিক সমস্যা।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৬
হিরক রাজা বলেছেন: আমার তো মনে হয় আওয়ামী লীগে মুক্তিযোদ্ধার তুলনায় রাজাকার বেশি। কারণে একাত্তরে বেশিরভাগ ইউপি চেয়ারম্যান ছিল আওয়ামী লীগের। তারাই রাজাকারে যোগ দেয়। আর সরাসরি স্বাধীনতার বিরোধীতা করেছে অর্ধশত আওয়ামী লীগের এমএনএ।
৪| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৯
সপ্তম ইন্দ্রিয় বলেছেন: বি পি এল থাইকা কোন অংশে কম মজা হইবো না!
কেঁচো খুরতে না সাপ বাহির হইয়া আসে! 
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০৭
হিরক রাজা বলেছেন: সাপ বের হবে নিশ্চিত তবে বিচার সঠিক হবে কিনা বলতে পারছি না।
৫| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৪
হিরক রাজা বলেছেন: গতকাল দেখলাম- বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর বীরোত্তম খেতাব প্রত্যাহারের জন্য সরকারের প্রতি দাবি জানিয়েছে সেক্টর কমান্ডার্স ফোরামের বিভাগীয় সদস্য সচিব বেদারুল আলম চৌধুরী বেদার। এর আগে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে কাদের সিদ্দিকীকে রাজাকার উপাধিও দেয়া হয়েছে।
৬| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১১
মো ঃ আবু সাঈদ বলেছেন: উনি হইলেন দেশ প্রেমিক...পাকিস্থানে নুন খাইয়া ....যুদ্ধের সময় কেমনে হেগো লগে বেইমানি করব...
নিমক হারাম হইয়া যাইবনা....
আর কাদের সিদ্দিকী যুদ্ধ করছ কেন এখন কথা বলতে পারবা না।
৭| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১২
মো ঃ আবু সাঈদ বলেছেন: সেক্টর কমান্ডার হইতে যুদ্ধ লাগে নাকি ...আওমিলীগ করলে খালাস.
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৮
হিরক রাজা বলেছেন: যথার্থ বলেছেন। ১০০ ভাগ প্রমাণিত সত্য।
৮| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১২
আততায়ী০০৬ বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধা ও শাহাবাগবাসি দেশপ্রেমিকগণ সমিপেঃ হারামি রাজিব এর জন্য আন্দলন করতে পারেন। তারে শহীদ ও মুক্তিযধা উপাধিতে ভুশিত করতে পারেন। তাইলে এখন বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর (বীরোত্তম) এর জন্য আন্দলন করবেন না!! স্লগান দিবেন না! নাকি ইনি কোন বিশেষ দলের সাথে সম্পিক্ত নয় বলে ইনি মুক্তিযদ্ধাই না!!! এখন মখা আলমগিরের বিচার চাই, ফাসি চাই বলে চিৎকার করবেন না!!! নাকি ইনি কোন বশেশ দলভুক্ত বলে রাজাকার হইলেও দেশপ্রেমিক ও বির মুক্তিযোদ্ধা খেতাব পান। এদের বিরুদ্ধে কিছু বলা যাবে না!!!
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩১
হিরক রাজা বলেছেন: একদম হাছা কতা কইচেন দাদা।
৯| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১৩
ভিটামিন সি বলেছেন: যাহা বোঝিলাম তাহা হইলো, "রাজাকারকে রাজাকার কহিলে রাজাকার ক্ষেপিয়া গিয়া মামলা করে"। আর যখন একজন সত্যিকার মুক্তিযোদ্ধা যার নামে বাহিনী গঠিত হয়েছিলো, ইতিহাসের পাতায় যিনি জ্বলজ্বল করছেন তিনি শুধু মাত্র দল ত্যাগ করার কারণে রাজাকার হয়ে যাবেন। দুর্গা হাসিনার জয় হউক।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১৭
হিরক রাজা বলেছেন: আওয়ামী লীগের বেশিরভাগ নেতা মুক্তিযুদ্ধের সময় কোলকাতায় বসে ছিলেন তাই মাঠে-ময়দানে যারা যুদ্ধ করেছেন তারা এখন 'যুদ্ধাপরাধী, রাজাকার ও পাকিস্তানের চর।' সেক্টর কমান্ডার মেজর জলিল, স্বাধীনতা ঘোষক জিয়া কিংবা বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী সবাই আওয়ামী লীগের শত্রু।
১০| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৮
জ্যাক রুশো বলেছেন: আনমনা 007 বলেছেন: কি মজা, আমরা ম্যাংগো পিপোল গ্যালারীতে বসে বসে সব দেখবো
১১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৫
িট.িমম বলেছেন: জ্যাক রুশো বলেছেন: আনমনা 007 বলেছেন: কি মজা, আমরা ম্যাংগো পিপোল গ্যালারীতে বসে বসে সব দেখবো
কিন্তু আম্যাপায়র যদি এল.বি. ডব্লিউ দিয়া দেয় তখন কি করবেন??
১২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৭
মুহামমদল হািবব বলেছেন: কিছুই হবেনা এগুলি শুধু আলোচনাই থাকা দুজনেরই।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩৪
হিরক রাজা বলেছেন: আমারও মনে হয় এ সরকারের আমলে কিছুই হবে না।
১৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৩
অক্টোপাশ বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধা ও শাহাবাগবাসি দেশপ্রেমিকগণ সমিপেঃ হারামি রাজিব এর জন্য আন্দলন করতে পারেন। তারে শহীদ ও মুক্তিযধা উপাধিতে ভুশিত করতে পারেন। তাইলে এখন বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর (বীরোত্তম) এর জন্য আন্দলন করবেন না!! স্লগান দিবেন না! নাকি ইনি কোন বিশেষ দলের সাথে সম্পিক্ত নয় বলে ইনি মুক্তিযদ্ধাই না!!! এখন মখা আলমগিরের বিচার চাই, ফাসি চাই বলে চিৎকার করবেন না!!! নাকি ইনি কোন বশেশ দলভুক্ত বলে রাজাকার হইলেও দেশপ্রেমিক ও বির মুক্তিযোদ্ধা খেতাব পান। এদের বিরুদ্ধে কিছু বলা যাবে না!!!
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩২
আহলান বলেছেন: ভালোই তো হয়েছে ....