![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ব্লগ এ কখনো লিখবো এটা ভাবতেও পারি নাই যদিও ব্লগিং করার খুব ইচ্ছা ছিল অনেক আগে থেকেই......যাই হোক সামহয়্যার ইন কে ধন্যবাদ...........নিজের সম্পর্কে এর থেকে বেশি কিছু বলতে চাই না যদিও নিজের সম্পর্কে কিছুই বলি নাই এখনো............আশা করি সবার মনের মত কিছু লিখতে পারব......আর কততুকু পারবো তা বিচার করার দায়িত্ব আপনাদের.........সবাই ভালো থাকুক...............বাংলাদেশ চিরজীবী হোক.........
নিষিদ্ধ জিনিসের প্রতি আমাদের দূর্বার আকর্ষণ সবসময়ই একটু বেশি থাকে।যে জিনিসটা আমাদের করতে মানা করা হয় আমরা ঐটাই বেশি করে করি।আর ঐ নিষিদ্ধ জিনিসটা যদি হয় নারী তাহলে তো কথাই নেই।ছেলে-বুড়ো সবাই ঐ নিষিদ্ধ জিনিসটার দূর্বার আকর্ষণে আকর্ষিত হতে বাধ্য।আমিও তো মানুষ।তার উপর এখনও বিয়ে করিনি।তাই আর দশটা ছেলের মত আমারও ঐ নিষিদ্ধ জিনিসটার প্রতি আকর্ষণ থাকা স্বাভাবিক।কিন্তু আমি যদি বলি না আমার আকর্ষণ নেই তাহলে এটা আর বলার অপেক্ষা রাখেনা যে আমার মধ্যে সমস্যা আছে।কারণ একটা অপ্রকিতস্থ ব্যক্তির ক্ষেত্রেই এটা প্রযোজ্য যে তার মধ্যে কোন আদিম আকর্ষণ থাকবেনা।যাই হোক আসল কথায় আসি...।আমি নিজের কোন কামনা চরিতার্থ করার উদ্দেশ্য নিয়ে যায়গাটিতে গমন করিনি।আমার অনেক দিনের ইচ্ছা ছিল নিষিদ্ধ পল্লীর আধুনিক ভার্সন মানে ঢাকা শহরে ব্যাঙের ছাতার মত গজিয়ে উঠা হোটেল গুলার ভিতরে যে বিনোদন স্পট গুলা আছে ঐগুলা প্রদর্শন করা আর ঐ হোটেল গুলায় যে মায়াবী পরীরা অতিথিদের জন্য অপেক্ষমান থাকে তাদের দর্শন লাভ করে তাদের সাথে কথা বলা।কেন তারা এই পথে এলো এটা জানা।যদিও এটা করতে হলে তাদের খুশি করতে হবে এটাও জানা ছিল আমার।আর তাদের খুশি করতে গেলে পকেট থেকে কিছু বের করতে হবে এটা ভালই জানা।ভুল বুঝার কিছুই নেই পকেট থেকে টাকা বের করার কথা বললাম আমি।যাই হোক অনেকদিন থেকেই ইচ্ছা ছিল বিধায় বুকে পাহারসম সাহস যোগার করে সময় করে ১দিন চলে গেলাম ঢাকার নামকরা ১ টা অভিজাত এলাকায়।জায়গাটার নাম বলতে চাই না।যাই হোক অনেক কিছুর পরে ১ টা ছোট রুমে ঢুকলাম।যদিও বাইরে রোদে পুড়ে যাওয়ার মত অবস্থা কিন্তু ভিতরের অবস্থা পুরাই উল্টা।দেখে মনে হচ্ছিলো গভীর রাত নেমেছে।মায়াবী আলয় চোখে রঙ্গিন দেখছি। চোখের মায়া কাটিয়ে সামনে তাকিয়ে দেখি সামনে ১ টা খাটের উপর হাসি মাখা মুখে ১ জন রমণী বসে আছে।আমার দিকে হাসি মাখা মুখেই তাকিয়ে সে আমাকে প্রস্ন করলো আপনি কতক্ষণের জন্য আসছেন?? আমি বললাম বেশিক্ষণ না,মাত্র ৩০ মিনিট।। সে বলল ঠিক আছে,এখন কি খুলবো ??......যদিও জানতাম সে কি খোলার কথা বলছে কিন্তু তার পরেও আমি একটু অবাক হওয়ার ভান করে জিজ্ঞেস করলাম কি খুলবেন? সে বলল এইখানে আসছেন আর ভাব মারেন যে কি খুলব বুঝেন না ?...আমি বললাম আমি আসলে ঐসব কিছু করতে আসি নাই। সে অবাক হয়ে বলল তাইলে আসছেন কেন ?? আমি বললাম আমার খুব ইচ্ছা ছিল তোমরা যারা এইসব কাজ কর তাদের সাথে একটু কথা বলা আর তাদের জীবন সম্পর্কে জানা। সে আমকে প্রস্ন করলো এইটা কইরা আপনের লাভ কি ? আমি বললাম আমার কোনই লাভ নাই জাস্ট ইচ্ছা ছিল তাই আসলাম। সে বলল কি জানতে চান বলেন,যদি পারি তো বলব। আমি বললাম ধন্যবাদ। তারপরে সে আমাকে আবার প্রস্ন করলো সত্যি সত্যিই আপনে কিছু করবেন না ? আমি হাসতে হাসতে বললাম নারে ভাই কিছু করুম না। এর পরে আমি ব্যাগ থেকে খাতা বের করলাম। সে অবাক হয়ে প্রস্ন করলো ঐটা আবার কি?? আমি বললাম খাতা।। তোমার সাথে যত কথা বলব তার সব কিছুই লিখে রাখব এই খাতায়।এটা শুনে সে আমাকে প্রস্ন করলো আপনি কি সাংবাদিক ????? আমি বললাম আরে না,ধুর। সে আমাকে বলল তাহলে আপনে এসব করবেন কেন ? আমি বললাম কেন ঐ যে বললাম না যে আমি তোমাদের সম্পর্কে জানতে এসেছি।তাই সব লিখে রাখব। আরো অনেক কথাই হল তার সাথে। অনেক বুঝানোর পরে সে রাজি হল আমার সাথে তার ব্যাক্তিগত জীবন নিয়ে কথা বলতে...। [মাত্র শুরু করলাম আস্তে আস্তে তার জীবনের সব কথাই তুলে ধরবো সবার সামনে...।আর এটা ১ টা পর্বের মাধ্যমে তুলে ধরা সম্ভব না । কয়েকটা পর্ব লাগবে। আর প্রথম পর্ব হিসেবে আজ নাহয় শুধু ভূমিকাতেই সীমাবদ্ধ থাকুক......]......
২| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৪৩
হিটলার সাহেব বলেছেন: হাহাহাহাহাহাহাহা......খুব মজা পেলাম ভাই। :p...। আসলে ব্যাপারটা তা না। জার্মানিতে যখন ছিলাম তখন তো অনেক ব্যস্ত ছিলাম আর এখন মরে গিয়ে কাজ থেকে অবসর নিয়েছি।হাতে অফুরন্ত সময় তাই ভাবলাম একটু বাংলাদেশে যাই আর ঐ দেশের হোটেল গুলা নিয়ে একটু লিখি।:p.............। আসলে ভাই অনেক দিন থেকেই ইচ্ছা ছিল এই রকম কিছু ১ তা লিখার তাই লিখে ফেললাম। আশা করি ভবিষ্যতে আরও অন্য কোন পেশার মানুষের জীবন কাহিনীও লিখবো......। ভালো থাকবেন...। অশেষ ধন্যবাদ...
৩| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৪৮
রিগান প্রেসিডেন্ট বলেছেন: খাইছ।।সাব্বাস হিটলার ভাই।।পরবরতি পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।।
৪| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৩১
হিটলার সাহেব বলেছেন: হাহাহাহাহাহাহ......ঠিক আছে প্রেসিডেন্ট ভাই...
৫| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৫
ইয়াশফিশামসইকবাল বলেছেন: আপনি জে বাহানাটা দিলেন, তা সবাই দিয়ে থাকে, সবার উদদেশশোই কিনতু নারি সমভোগ..লজজার কিছু নাই, েটাই স্বাভাবিক।
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: যাচ্ছলে! হিটলার কি শেষ মেষ এই কামে লাগলো
)
একবার না পারিলে দেখ শতবার নীতি ভুলে - জার্মানী ছড়ে ঢাকার হোটেলের অন্ধগলিতে !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
(ফান করলাম।