![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আজ সারা দেশের মানুষ জানতে কিসের ভিত্তিতে কোন অজুহাতে, নাকি বিদেশী ষড়যন্ত্রে দেশের উন্নতি রুখতে নাকি দেশ ধ্বংসে আবার মত্ত হবার জন্য সিটি নির্বাচনে একটি দল নির্বাচন বয়কটের ঘোষণা দিল? এ জাতি সেই দলের আর কত প্রতারণা দেখবে, আর কত তামাশা সহ্য করবে। বিএনপি নামক সেই দলটি বর্তমান সরকার আর নির্বাচন কমিশনের অধীনে নির্বাচনে অংশগ্রহন না নেয়ার অজুহাতে গত ২০১৩ সালে ও গত তিন মাস থেকে হরতাল অবরোধ জ্বালাও পোড়াও করে প্রায় চার হাজার গাড়ি, অবুঝ শিশু সহ পাঁচশত নিরীহ সাধারণ মানুষকে হত্যা করে। এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষার সময় সর্বশেষ হরতালে ৯২ দিনে ১ লক্ষ ২০ হাজার কোটি টাকার অর্থনীতি ধ্বংস করে। দেশকে নিঃস্ব করার উল্লাসে মত্ত ছিল। তারপরও ঢাকা-চট্টগ্রাম মেয়র নির্বাচন অংশ গ্রহণের ঘোষণায় সাধারণ মানুষ একটু স্বস্তিতে ছিল। কিন্তু বিভিন্ন তথ্য প্রমানসহ ইউটিউবে প্রকাশিত, নির্বাচনের আগের দিনই বিএনপি সরকারকে বেকায়দায় ফেলার জন্য নির্বাচন বয়কটের সিদ্ধান্ত আগেই দিয়ে রেখেছিল। এজন্য কোন ধরনের তথ্য উপাত্ত প্রমাণ ব্যাতিরেকেই নির্বাচন কমিশনারের নিকট কোন অভিযোগ না তুলেই ভোট গ্রহণের দু-ঘণ্টার মধ্যেই হাস্যকর হটকারী পূর্ব সিদ্ধান্তে নির্বাচন বয়কটের ঘোষণা দিলেন। অথচ আট ঘণ্টার ভোট গ্রহণের ছয় ঘণ্টাই বাকি ছিল। সাধারণ মানুষের ভোটাধিকার এবং সাধারণ জীবন এদের কাছে মুখ্য নয়। শুধু মেয়র নির্বাচন বয়কট করলেন। অথচ কাউন্সিলর নির্বাচন বয়কট করলেন না। চট্টগ্রামের গত মেয়র নির্বাচনেও মহিউদ্দিন আহমদ প্রতিপক্ষ প্রার্থীর বিরুদ্ধে ভোট জালিয়াতির অভিযোগ করে নির্বাচন বর্জন কিন্তু পরবর্তীতে নির্বাচিত হয়ে চুপ করে বসেছিলেন।
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:২৭
মিতক্ষরা বলেছেন: আরে কি বলেন? নির্বাচনী তামাশা দেখার মত মজা আর কি রয়েছে।