![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
চব্বিশ বিলিয়ন (দুই হাজার ৪০০ কোটি) ডলারের ঘরও অতিক্রম করেছে বাংলাদেশের বিদেশি মুদ্রার সঞ্চয়ন। এই রিজার্ভ দিয়ে সাত মাসের বেশি সময়ের আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব। মূলত রপ্তানি ও রেমিটেন্সে ভালো প্রবৃদ্ধির ফলে বৈদেশিক মুদ্রা পরিস্থিতি শক্তিশালী অবস্থানে দাঁড়িয়েছে। এতে করে এক বছরের ব্যবধানে রিজার্ভ ২০ বিলিয়ন ডলার থেকে ২৪ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল। এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের ১০১ কোটি ডলার আমদানি বিল পরিশোধের পর তা ২২ বিলিয়ন ডলারে নেমে আসে। ৩০ মার্চ তা ফের বেড়ে ২৩ বিলিয়ন ডলার ছাড়ায়। চলতি মাসের ২৪ দিনে (১ এপ্রিল থেকে ২৪ এপ্রিল পর্যন্ত) ১০৫ কোটি ডলার রেমিটেন্স এসেছে। মাস শেষে রেমিটেন্সের পরিমাণ ১৩০ কোটি ডলার ছাড়িয়ে যাবে। চলতি অর্থবছরের প্রথম নয় মাসে অর্থাৎ জুলাই-মার্চ সময়ে ১ হাজার ১২৫ কোটি ২৪ লাখ ডলার রেমিটেন্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা, যা গত অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ৭ দশমিক ২১ শতাংশ বেশি। চলতি ২০১৪-১৫ অর্থবছরের জুলাই-মার্চ সময়ে গত অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে রপ্তানি আয় বেড়েছে ৩ শতাংশ। ইতিহাসে প্রথমবার রিজার্ভ ২২ বিলিয়ন ডলার ছাড়লো বাংলাদেশ। আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী, একটি দেশের তিন মাসের আমদানি ব্যয় মেটানোর সমপরিমাণ বিদেশি মুদ্রা মজুদ থাকতে হয়। আর এখন সেই সমপরিমাণ বিদেশি মুদ্রা মজুদে সক্ষম হল বাংলাদেশ।
©somewhere in net ltd.