নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ছেঁড়াপাতা

হাসান জামাল গোলাপ

ম্যাপল

হাসান জামাল গোলাপ › বিস্তারিত পোস্টঃ

নেয়ামুল কোরআন, ভুত ও আমার ধর্মীয় অনুভূতি

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৪:৫৬

আমি সেদিন খুব ভয় পেয়েছিলাম, ভয়ে আমার হৃদপিন্ড কাঁপছিল, পানি পিপাসা পেয়েছিল। আজ আমি ভয় পাচ্ছি ভিন্ন কারণে।

সন ১৯৭৪/৭৫ হবে, তখন ক্লাস থ্রি বা ফোরে পড়ি।
আমাদের বাসাটা অনেক বড় ছিল, চারিদিকে দেয়াল ছিল। বাড়ির মূল কাঠামো ঘর যার ভিতরে তিনটা শোবার ঘর ছিল। মূল ঘরের সামনে বড় বড় লাল, সাদা গোলাপ ফুলের গাছ ছিল। মূল ঘরের ডান পাশে হলুদ গাঁদা ফুলের গাছে ভর্তি ছিল, বাম পাশে সীম আর লাউয়ের গাছ হতো, পিছনে বড় কাঁঠাল গাছ ছিল। সেখান থেকে প্রায় ত্রিশ চল্লিশ ফুট দূরে রান্নাঘর, তার পাশে কুয়া আর পানির কল ছিল, তার পাশে ছিল গোসলখানা। রান্নাঘর থেকে আরো ত্রিশ চল্লিশ ফুট দূরে ছিল শৌচাগার। দুই দেয়ালের দূরত্ব সম্ভবত দেড়শ-দুইশো ফুট হবে। রান্নাঘরের পিছনের দেয়ালে একটা দরজা ছিল, সেই দরজা খুললে কিছুদূর ঢাল বেয়ে বড় পুকুর ছিল যা কিনা সারাবছর কচুরিপানায় ঢাকা থাকতো, সেই পুকুরটা এল(L)এর মত বাড়ির দুপাশের সীমানা ঘিরে ছিল। আমাদের বাসায় এক কাজের মহিলা থাকতেন তিনি রাতে শোবার আগে সেই দরজা বন্ধ করে ঘুমাতেন, সেই দিনগুলোতে রাত দশটার মধ্যে সবাই ঘুমিয়ে পড়তো। এক রাতে ঘুমাবার আয়োজন করছি এমন সময় হৈচৈ আওয়াজ “আম্মা গো মরলাম গো, পানি দেন পানি, দরজার পিছনে ভুত, পানি দেন পানি,” একই কথা বারবার উচ্চারণ। দেখি কাজের মহিলা মূল ঘরের সিঁড়িতে পড়ে আছে, কয়লা দিয়ে দাঁত মাজছিল, সেই কয়লা লালা মুখ দিয়ে গড়িয়ে পড়ছে। তাঁকে পানি দেয়া হলো এবং আম্মা তাঁর বুকে কিছু সূরা/দোআ পড়ে কয়েকবার ফুঁ দিলেন। সে শান্ত হলো এবং তাঁকে সবাই মিলে শোবার ঘরে দিয়ে আসা হলো।

রাতে ঘুমানোর আগে শৌচাগারে যেতাম এবং স্বাভাবিক গতিতে হেঁটে ফিরে এসে ঘুমাতাম। মাঝে মাঝে ফিরার সময় কাপড় টাঙোনোর দড়িতে হাত দিতে দিতে হেঁটে ফিরে আসতাম। এ ঘটনার পর আমারও মনে কিছুটা ভয় ঢুকে গেলএবং এর পর থেকে সেখান থেকে বের হয়ে এক দৌড় দিয়ে ঘরে এসে ঘুমাতাম। সেই দৌড় দিতাম দ্রুতগতিতে এবং কোনদিকে তাকাতাম না। মাঝে মাঝে ঝড়বৃষ্টির দিনে একা যাওয়ার সাহস করতাম না, কোন বোনকে পাহাড়ায় দাঁড়িয়ে সেখানে যেতাম। এক রাতে কিছুটা অন্ধকার হয়ত অমাবস্যার রাত হবে, প্রতিরাতের মত শৌচাগার থেকে বেরিয়ে এক দৌড় দিলাম এবং মনে হলে কে যেন টুঁটি চেপে ধরে টান মারছে, আমি উল্টে পড়লাম এবং ভয়ে চিৎকার করে কেঁদে উঠলাম, ভয়ে আমার হৃদপিন্ড কাঁপছিল, পানি পিপাসা পেয়েছিল। আম্মা আমাকে শোবার ঘরে নিয়ে এসে সূরা/দোআ পড়ে ফুঁ দিলেন আর আর আমি আস্তে আস্তে নিশ্চিত নিরাপত্তায় ঘুমিয়ে পড়লাম। পরের দিন সকালে যেয়ে দেখলাম কাপড় টাঙোনোর দড়ি কিছুটা নিচু এবং আমার গলা গতরাতে সেখানে আটকেছিল এবং আমি তা ভুত টেনে ধরেছে মনে করেছিলাম।

আম্মা রোজ ফজরের নামাজের পরে সুর করে কোরান শরীফ পড়তেন। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়তেন, মাঝে মাঝে অবসরে নেয়ামুল কোরআন পড়তেন। মোটামুটি প্রতিদিন কিছু সময়ের জন্য সাপ্তাহিক ‘বেগম’ পড়তেন। আগে সেই সময়ে অনেক বাসাতেই বেগম পত্রিকা রাখা হতো, এখন সেখানে কি জায়গা নিয়েছে জানা নাই। আমি অনেকদিন আম্মার সাথে ঘুমাতাম সেই সময়ে আম্মা আমাকে নেয়ামুল কোরআন থেকে বিভিন্ন দোয়া শোনাতেন। নবী ইউনুস মাছের পেটে থাকা অবস্থায় কি দোআ পড়তেন তা শিখিয়েছিলেন। আম্মার মুখে রবীন্দ্রসংগীত শুনতাম “সঙ্কোচের বিহ্বলতা নিজেরে অপমান”, শেক্সপিয়ারের গল্প বলতেন। আম্মা ছিলেন আধুনিক মনের এবং ধার্মিক। আমাদের কখন ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলার জন্য জোর করেননি, আমাদের ভাইবোনেরা কেউ নামাজ, রোজা করেন কেউ করেন না। কিন্ত যে সূরা/দোয়ার ফুঁতে আমি নিরাপত্তা পেয়ে নিশ্চিন্ত মনে ঘুমিয়েছিলাম তা আমার ধর্মীয় অনুভূতি। মায়ের মুখে যে ধর্মীয় গল্প শুনে নীতি নৈতিকতার ভীত তৈরী হয়েছে সেই ধর্ম আমার সংস্কৃতির অংশ, সেই অর্থে মায়ের ধর্মীয় বিশ্বাসকে চরম শ্রদ্ধা করি, ধর্মীয় বিশ্বাস বজায় রেখে ও তা পালন করেও আধুনিক হওয়া যায়, সেটা আমার মা করে দেখিয়ে গেছেন। যারা ধর্মের কথা বলে অন্য ধর্মের মানুষের গর্দান কাটা জায়েজ বলে প্রচার করে তাঁদেরকে আমি চরম সাম্প্রদায়িক বলি, তাঁদের বক্তব্যের নিন্দা জানাই। আজকে যারা নামাজ, রোজার বিপক্ষে কথা বলছেন, ধর্মের বিপক্ষে জেহাদে নেমেছেন তাঁরাও আমার দৃষ্টিতে চরম সাম্প্রদায়িক, অসহিষ্ণু। তাঁদের সে সম্প্রদায়ে শুধু ধর্মহীন নাস্তিক (ধর্ম সহিষ্ণু নয়, ধর্ম নিরপেক্ষ নয়) বাংলাদেশী থাকবেন। এই চরম সাম্প্রদায়িক দর্শন দেশকে আরো এক ধাপ রাহাজানির দিকেই ঠেলে দিবে।


মন্তব্য ২০ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৯:২৮

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
আপনার লেখা পছন্দ করি।
আপনার মায়ের জন্য শ্রদ্ধা।
অসাম্প্রদায়িকতার বচন যারা প্রচার করে তাদের একটা অংশ সাম্প্রদায়িকতার অর্থ জানে না।
চমৎকার পোস্ট।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:০৭

হাসান জামাল গোলাপ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ। তাঁরা ভুল দর্শনের প্রচার করছে।

২| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৯:৪৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: চরম পন্থা ইসলামে নিষিদ্ধ। ইসলাম মধ্যম পন্থার কথা বলে। তথাপি কিছু লোক চরম পন্থা দিয়ে মুসলিমদেরকে বিব্রত করে। কিছু সংখ্যক ইসলাম বিরোধীদেরও অন্যের বিশ্বাস ও রুচি বোধের প্রতি সম্মান নেই। এ দু’টি চক্র আমাদের সমাজ অস্থিতিশীল করার জন্য দায়ী। সুতরাং বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে আপনার পোষ্ট অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক।

৩| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:১২

হাসান জামাল গোলাপ বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ, সহমত পোষণ করছি।

৪| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:১২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: অন্যের ধর্মীয় অনুভুতিতে আঘাত দেয়া যাবে না। এখনও পৃথিবীতে যেহেতু ধর্ম আছে তাই নাস্তিকদের উচিত হবে না ধর্ম নিয়ে কটাক্ষ করা। পৃথিবীতে এখনও ধর্মের গুরুত্ব আছে। একই ভাবে কেউ যদি বিশ্বাস করে সৃষ্টিকর্তা নাই সেটা যার যার ব্যক্তিগত ব্যাপার। নাস্তিকদেরও স্বাধীনতা আছে তাদের মত ভাববার। কিন্তু ব্লগে যারা নাস্তিক তারা আর কোন ধর্ম না শুধু ইসলামের পিছনে লেগে আছে। এরা আসলে নাস্তিক না বরং ধর্ম বিদ্বেষী।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৪

হাসান জামাল গোলাপ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইজান। আমি freedom of speech এ বিশ্বাসী। তবে এসব কথা ব্লগে, ফেসবুকে সর্বত্রই দেখি। এগুলোর দূরবর্তী ফল নিয়ে শঙ্কিত।

৫| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:০১

রাজীব নুর বলেছেন: পড়লাম। আমি কোনো মন্তব্য করবো না।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৬

হাসান জামাল গোলাপ বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ, আপনার প্রায় সব লেখাই পড়ি কিন্ত মন্তব্য করা হয়ে উঠে না।

৬| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৪:১৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



আপনি যেই সময়ের কথা বলছেন রাত দশটা তখন অনকে রাত। ভুতের ভয় বিচিত্র কারণে তখন প্রবল ভাবে ছিলো। গল্প ভালো লিখেছেন। আপনার লেখাগুলো আমি পড়ছি। গল্পে +++

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪০

হাসান জামাল গোলাপ বলেছেন: তখন আসলে রাত নয়টার পরই ঘুমের আয়োজন শুরু হয়ে যেতো। আপনার লেখাও আমি ভীষণ পছন্দ করি।

৭| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:২৮

ইসিয়াক বলেছেন: পোস্টটা ভালো লাগলো প্রিয় ব্লগার। অনেক পুরানো স্মৃতি মনে পড়ে গেল হঠাৎই। বিশেষ করে ঢাকায় থাকাকালীন স্মৃতিগুলো।আহা শৈশব, কৈশর, মায়ের স্মৃতি,স্বপ্নের মত দিনগুলো। আফসোস আর ফিরবে না সে-সব দিন।
ভালো থাকুন। শুভকামনা।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:০১

হাসান জামাল গোলাপ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ। তখনকার জীবন খুব সাদামাটা আর মায়াময় ছিল।

৮| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ, আপনার প্রায় সব লেখাই পড়ি কিন্ত মন্তব্য করা হয়ে উঠে না।

দুই এক লাইনের মন্তব্য করে দিবেন। এক মিনিটও সময় লাগবে না। তাতে আমি খুশি হবো।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:০৩

হাসান জামাল গোলাপ বলেছেন: মন্তব্য করবো, মূলত শুক্র-শনিবারটা ব্লগের লেখাগুলো পড়ি। অন্তত এই দিনগুলোতে মন্তব্য করবো।

৯| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:৩০

নীল আকাশ বলেছেন: সারাবিশ্বে নাস্তিকদের দেখতে পেলেও এই দেশে আপনি পাবেন শুধু ইসলাম বিদ্বেষী। যারা বর্ণচোরার মতো নাস্তিকদের পোষাক পরে থাকে।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:০৬

হাসান জামাল গোলাপ বলেছেন: প্রবাসে এসেও এসব কারণে আড্ডা বিষময় হয়ে উঠে। আমি অন্তত একজনকে চিনি যার মধ্যে হীনমন্যতা দেখেছি ধর্ম ও বাংলাদেশী হিসাবে।

১০| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:৪৭

শার্দূল ২২ বলেছেন: মন্তব্য করতে আসছি ভুত জ্বিনের অস্তিত্ব কিভাবে আমাদের সমাজের প্রতিষ্ঠা পায় , (জ্বীন আছে তবে তারা আমাদের সমাজের সাথে জড়িত নয়, সেই নিয়ে অন্য সময় বলা যাবে) আপনি নিজের একটা ঘটনা বললেন, এমনি ভাবে আমার সাথে ঘটে যাওয়া অনেক ঘটনার একটা আজ বলি।
আমরা তখন কাপাসিয়া থাকতাম, প্রশাসনিক ভবন তৈরি কাজে দেরি হবার কারণে আমরা উঠলাম একটা একতলা বাড়িতে যার সামনে বড় উঠোন, পিছনে সড়ক যা দিয়ে বহুমানুষ যাতায়াত করেন দিনে রাতে। উঠোনে কাপড় রোধে দেয়া হয় লোহার তারে। যার একটা জোড়া লাগানো জায়গায় দুই শিং এর মত বের হয়ে আছে, সন্ধ্যায় বৃষ্টি আসার সময়ে আম্মু তাড়াহুড়ো করে সব কাপড় এক সাথে টান দিয়ে বাসায় ঢুকে পড়েন। কিন্তু ঐ তারের জোড়ার জায়গায় আপুর চিপন সী-থ্রু সাদা ওড়নার এক মাথা ফেঁসে যায় অন্য মাথা অলদ্যা ওয়ে মাটিতে। বৃষ্টি শেষ,পুর্নিমা রাত। সাদা ওড়না আরো সাদা নূরের মত হয়ে আছে, রাস্তা দিয়ে যারাই যাচ্ছে জ্বীন ভেবে ভোঁ দৌড়। একজন আমদের প্রতি দয়া হলো, আমাদের জানালা নক করে জানিয়ে দিলো আমরা যেন ঘরের বাইরে না যাই, উঠোনে জীন দাড়িয়ে আছে। আমরা জানালা দিয়ে তাকিয়ে দেখে ভয়ে আম্মুর বুকে দুই ভাইবোন, আম্মু আমাদের নিয়ে ঘরের এক কোনায়। গভীর রাতে আব্বু আসলো। ওনাকে বললে উনি উঠনে গিয়ে আপুর ওড়না নিয়ে এসে আম্মুর দিকে ছুড়ে মেরে বললো এই নাও তোমার জ্বীন তাকে খাইয়ে ঘুম পাড়ায় দাও।

নবীজির সময় আবু জেহেলরা নবিজির কথা মানতে চাননি কারণ তারা তাদের পুর্ব পুূুরুষের ভালোবাসায় দিয়ে যাওয়া ধর্ম বা এবাদতকে শ্রদ্ধা আর ভালোবেসেছিলেন বলে। শুধু আল্লাহ আমাদের চোখের বাইরে বলে বিশ্বাস আবেগ শব্দ গুলো তার জন্য । আল্লাহর সৃষ্টি আমাদের চোখের সামনে, এখানে ভাবাবেগের খুব বেশি মুল্য নেই, শুধু মাথা খাটিয়ে তার সৃষ্টি রহস্য বুঝতে হবে। যুক্তির বাইরে কোন কাজের সমর্থণ ধর্ম করেনা। ভুল যেই করুক জানা থাকলে তাকে শুধরিয়ে দিতে হবে।

শুভ কামনা

১১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:১২

হাসান জামাল গোলাপ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ সময় করে পড়বার জন্যে। আপনার ভুত সম্পর্কিত ঘটনাটি দারুন ইন্টারেস্টিং। ভালো থাকবেন।

১২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:২৩

নতুন বলেছেন: আমাদের দেশে রাতে জীন/ভুত,পিশাচের কবলে পরে মৃত্যুর অনেক কাহিনি আছে।

আগে অনেক হত্যাকে এমন কিহিনির আড়ালে চাপা দেওয়া হতো। তাই এই রকমের কাহিনি গুলি অনেকেই টিকিয়ে রাখতো।

১৩| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:৪৬

হাসান জামাল গোলাপ বলেছেন: সেই সময়ে ভুত কাহিনী শুনতে, পড়তে ভালো লাগতো। সমাজে ভুত নিয়ে ধান্ধাবাজি ছিল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.