![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একটি শান্ত ছেলে/আমি কম কথা বলতে ভালোবাসি/ফেসবুক ব্লগ ভালোই লাগে/ মাঝে মাঝে গান করি/ পরিচয় দেওয়ার মতো অার কোন পরিচয় নেই।
স্বার্থপরে ভরপুর এ পৃথিবী এখনও এতো
সুন্দর কেন বলতে পারেন কী? কারণ
এখানে এমন কিছু মানুষ রয়ে গেছেন
যাদের হয়তো নাম-যশ বা বিত্ত-বিভব
নেই কিন্তু চিত্তের উদারতায় এরা
ছাড়িয়ে গেছেন ওসব তথাকথিত
যশস্বীদের। তেমনি এক বিত্তহীন
উদারচিত্তের লোক চীনের বেই
ফ্যাংলি। সামান্য এক রিকশাচালক
হয়েও অসামান্য এক মহাপুরুষের খ্যাতি
অর্জন করেছেন তিনি। ১৯৮৭ সালে বয়স
যখন ৭৪, রিকশা চালানোর কষ্টদায়ক
পেশা ছাড়তে বাধ্য হন ফ্যাংলি।
তেইজিন শহর ছেড়ে ফিরে আসেন নিজ
শহরে। এখানে এসে দেখতে পেলেন
অনেক শিশু স্কুলের খরচ যোগাতে না
পেরে মাঠে কাজ করছে। এ ঘটনা তার
হৃদয়ে প্রবল নাড়া দিলো। ৭৪ বছর
বয়সেই আবার ধরলেন রিকশা। দিনরাত
২৪ ঘণ্টা রিকশা চালিয়ে যা পেতেন
(কোনোভাবে খেয়ে-পরে) প্রায় সব
টাকাই খরচ করে দিলেন তিয়ানজিন
ইয়াওহোয়া মিডল স্কুলের ৩০০ দরিদ্র
শিশুর লেখাপড়ার জন্যে। ওরা স্কুলে
পড়তে পারছে এতেই তৃপ্তি এ বৃদ্ধের।
২০০১ সালে বয়স যখন ৯০, শেষবারের
মতো তিনি টাকা নিয়ে গেলেন।
বললেন, আর পারছি না রে। সব শক্তি
শেষ। স্কুলের শিক্ষার্থী আর
শিক্ষকরা চোখের জল ধরে রাখতে
পারলেন না। এই ১৭ বছরে স্কুলের ওই
শিক্ষার্থীদের জন্যে ফ্যাংলি
দিয়েছিলেন সর্বমোট ৩ লাখ ৫৪
হাজার ইউয়ান যা বাংলাদেশি মুদ্রায়
৪৩ লাখ ৮৭ হাজার ৮০৪ টাকা।-
২| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:১২
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: দয়া নয় লিখা ভালো হলে সবাই পড়বে।
লিখে যান।
শুভকামনা।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:০০
উন্মুক্ত অাঙ্গিনা বলেছেন: দয়াকরে সবাই পড়বেন